স্রষ্টা ও সৃষ্টির যোগাযোগ লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
শ্বাশ্বত আহ্বান -----------আরিফ শামছ্ ২২.১০.২০১৭ ঈসায়ী সাল। বেলা বেলা করে কত বেলা যায়, ডাকিনি প্রভু কখনো তোমায়! তাই বলে তো বন্ধ রাখনি, সকল বাঁচার উপায়। ফজর পড়িনি গভীর ঘুমে, আরামে অলসে শোয়ে, সূর্য জাগিল পূর্ব গগনে, তোমার বন্দনা গেয়ে। যোহরের আজান সুমধুর সুরে, আকাশে বাতাসে ভাসে, কর্নকুহরে ধ্বনি প্রতিধ্বনি সাজে, হৃদয়ে ভীষণ বাজে। যৌবন বেলা পার করে রবি পশ্চিমে যায় হেলে, আসরের আজান পড়লো ছড়িয়ে, জামাতে শামিল হতে। জ্বলিতে জ্বলিতে অস্তাচলে, রবি বলে জনে জনে। সময়ের কাজ সময়ে করো, বেলা ফুড়ানোর আগে। দিনের আলোর পর্দা সরায়ে, নীরবে সন্ধ্যা নামে। মাগরিবের আজান মিনার হতে, চির শ্বাশ্বত আহ্বানে। পশু, পাখি, প্রাণী, ফিরছে নীড়ে, মানুষেরা সব আবাসভূমে, রক্তিমাভ ঢেউ খেলে যায়, পশ্চিম আকাশ পরে। স্তব্ধ নিঝুম ভেঙ্গে আসে এশার আজান শুনি, মনের মাঝে কত ঝড় চলে, নামাজ পড়িতে না পারি! তোমার স্তুতি করিতে আমার নেই ক্ষমতা কোন, দয়া করে যদি পথ দেখাতে, হিম্মত পেতাম শত। তোমার ক্ষমা যাচে সদা, মোর তনু আর প্রাণ, তোমার রাজী, রহম, করম, আমার অহংকার। ভোর ০৪:...
১৮৪। আজো বৃষ্টি ঝড়ে অঝোর ধারায়, মাঠে ফসল ফলে , পূব গগণে আলোর ভোরে, সকাল অরুপ রুপে। ভর দুপুরে নানা পাখি, কুজন রবে ডাকে, গাছে গাছে পাতার ফাঁকে, খুঁজে ফিরে কাকে! স্বস্তি ফিরে, নরম রোদে, বিকেল যখন নামে, দিনের বিদায়, দেখছে সবাই, আলো আঁধার খেলে। রাতের আকাশ, নিজের বুকে, সাজায় তারার মেলা, হাজার তারার ভীড়ে দেখে, চাঁদের আলোর খেলা। বিরাম নিয়ে ডাকছে পাখি, হাঁকছে প্রাণী রাতে, কেউ ঘুমোল, কেউ ভাবিল, জাগছে প্রতি প্রাতে। তোমার কথা, বলবো কোথায়, কেমন করে বলি, আল্লাহ তুমি কতো মহান! সৃষ্টি দেখে চলি। আরিফ শামছ্ ১৯/০৬/২০২০ ঈসায়ী সাল মীরবাগ, হাতিরঝিল, ঢাকা।
ওহে আল্লাহ! আমাদের ক্ষমা করুন, আমরা আপনার প্রদত্ত দায়িত্ব পালন করতে ব্যর্থ, মহাবিশ্বের জন্য ভাল কাজ করতে ব্যর্থ, মানুষ প্রতি মুহূর্তে লাইনচ্যুত করে, লোক অধীর আগ্রহে বা অসন্তুষ্টভাবে খারাপ কাজ করে, আমরা বার্তা দিতে ব্যর্থ, ও ভাই ও বোন! এই ভাল, এই খারাপ, দয়া করে সমস্ত ভাল এবং সেরা জিনিস গ্রহণ করুন। আপনি যদি জানতে চান কোনটি ভাল এবং খারাপ? ভাল কাজ শেষ করার পরে, আপনি শারীরিক সুখ এবং মানসিক শান্তি পাবেন। মুসলমানদের জীবন কল্পনা করুন, তাদের জীবন শুরু হয়েছে ফাজর সালাত দ্বারা এবং শেষ হয়েছে ইসা সালাত দ্বারা, তারা কখনও মিথ্যাবাদী বিশ্বাস করে না, সর্বদা তারা সত্য কথা বলে, তাদের নবী সত্য ছিলেন, বাক্য সত্য ছিল, তাদের পুরো জীবন সুখ এবং আল্লাহর আনুগত্যে পূর্ণ, সমস্ত মুহুর্তে ভাল-মন্দ সমস্ত পরিস্থিতিতেই সন্তুষ্ট হৃদয়কে নিশ্চিত করার জন্য তাদের অস্তিত্ব সন্ধান করে।
Oh ALLAH! please forgive us, We are failed to do your given duty, Failed to do good deed for universe, Man derails every moment, Man doing bad deed eagerly or dis-eagerly, we are failed to do message , Oh brother and sister ! This is good, this bad, Please receive all the good & best things. If you want to know which is good and bad? after completing good job,You will get physical happiness & mental peace. Imagine Muslims life, started their life by Fazar salat and ended day by isa salat, Never do they believe a liar, Always do speak they truth, Their prophet were true, speeches were truth, their whole life full of happiness and obedience of ALLAH, The find their existence to surrender satisfied heart to ALLAH, in good and bad all situations in all moments.
আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া ২৪/১২/২০১৭ ঈসায়ী সাল। ("বিজয়ের উল্লাস" যৌথ কাব্যগ্রন্থে প্রকাশিত।) পদে পদে, প্রতি পদে, জড়ায়ে পাপে, মুক্ত না হতে পারি, আশা নিরাশার দোলাচলে চলি, দিবা-নিশি এমনি করি। কখনো শয়তান, নিজের নাফস, দুনিয়ার মন্দ সব, হৃদয় গহীনে বাসা বেঁধে চলে, চালায় যতো তান্ডব। সহজ সরল পথের সন্ধানে ছুটি দিনমান কেন বিপথে চলি! ঘুমের জোয়ারে ক্লান্ত দু'চোখে, আপনারে লয়ে,ব্যস্ত নিশিতে। কোথায় মাগিব দু'দন্ড শান্তি, কেমনে ভূলিব জমানো ক্লান্তি, কাঁদিব কোথায় পথযে হারায়, আপনার ভূলে, পথ ভূলে যায়। ভূল করে করে, নিঃস্ব আজি, কোথাও কি কিছু আছে বাকি! চারিদিকে দেখি মরু মরিচীকা, আশার দোয়ার হারালো কোথা! ভাঙ্গিতে ভাঙ্গিতে ক্ষীণ মনোবল, অনুশোচনার অস্থির মরুঝড়। আশার দীপালী নিভু নিভু কভু, তবু স্বস্থি, জাগে তাওহীদ, মনে প্রভু! আশ্রয়হীনের সেরা আশ্রয়, সর্বোত্তম করুণার আলয়, নিরাশার মাঝে আশার আলো, বাঁচিবার তরে পিদিম জ্বালো। নূতন আশার ঝলকানিতে, জীবন পথের বাঁকে বাঁকে, অসীম শান্তি-স্বস্থি মিলে, তোমার অশেষ রহমতে। করুণাধারা চায় অবিরাম, দেশ ও জাতির...
৮১। ("বিজয়ের উল্লাস" যৌথ কাব্যগ্রন্থে প্রকাশিত।) বেহাল রুপ দেখিতে কে চায় বলো? অপরুপা এ পৃথিবীর ; কারা হারাবে সত্য নিশানা? সত্য সুবাস ছড়াবে ধরিত্রীর? সত্যের ঘোষক, ধ্বজাধারী বীর, কোথায় বসবাস এ অবনীর? সত্যের সমারোহ ঘটাবে কোন জন? সৃজিবে কা'রা সত্যের কানন? অবিনাশী সত্য, চিরঞ্জীব প্রিয়তম, ধূসর পৃথিবীতে আর কি চাওয়া! সুন্দর অনন্ত, সত্য চির-ভাস্বর, হীরে কণা সব একে একে পাওয়া। সত্য পূজারী, সত্য সন্ধানী প্রিয়তমা! নিত্যদিন সত্যের গান গেয়ে যাওয়া। প্রিয়তম যে মোর, অনন্ত কালের স্রষ্টা, প্রভাত-গোধূলী লগনে সদা, তাঁর গান গাওয়া। আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া ৩০/০৪/২০০৬ ঈসায়ী সাল।
৭৭। শনিবারে শনির দশা, মিথ্যে করলে সবি, দ্বীনের মশাল তোমার হাতে, আসতো ছুটে জানি। "শনিবারের" হুজুর বলে, শত প্রাণের ঠাঁই, দেশ পড়শী, খেস সকলি, বাসছে ভালো তাই। তোমার মিশন ভিশন জানে, সবার কল্যাণে, দ্বীন-দুনিয়ার সুখের ধারা, সবার জীবন জুড়ে। চলবে পথে দ্বীনের আলোয়, দ্বীনের তা'লীম করে, পথ দেখালে, বিশাল মনে, প্রতি শনিবারে। জ্ঞানের তৃষা সঙ্গে করে, দূর দূরান্ত হতে, আসতো ছুটে, শনিবারে, সবাই সদলবলে। শুদ্ধ করে কোরান শরীফ, পড়তো জনে জনে, তা'লীম হতো দ্বীনের আলোয়, জোহর নামাজ পড়ে। তা'লিম পর্ব শেষ হতো ঠিক, আসর আজান শোনে, চাওয়া পাওয়া সব আবেদন, চলতো দু'হাত তুলে। অশ্রুঝরা মোনাজাতে বলতো সবে কথা, খোদার আরশ কাঁপতো সদা, মোমিন হৃদে ব্যাথা। ধ্যান ধারণা, দিক নিশানা, শক্তি নিয়ে ফিরে, বাড়ীর পথে চলতো সবাই, আসর নামাজ শেষে। (ভাদুঘর সহ আশেপাশের অন্যান্য গ্রামের সন্মানীত মহিলা, কন্যাদের কাছে সকালের মক্তবের মহিলা হুজুর এবং "শনিবারের হুজুর" নামে পরিচিত আমাদের মা, তা'লীমুল মো'য়াল্লিমা, ক্বারীয়াহ্ আলহাজ্ব হালীমা সাদীয়া ভূঁইয়া।উনার নেক ...
৬৯। ("ঝরা ফুলের গন্ধ" যৌথ কাব্যগ্রন্থে প্রকাশিত।) বেলা বেলা করে কত বেলা যায়, ডাকিনি প্রভু কখনো তোমায়! তাই বলে তো বন্ধ রাখনি, সকল বাঁচার উপায়। ফজর পড়িনি গভীর ঘুমে, আরামে অলসে শোয়ে, সূর্য জাগিল পূর্ব গগনে, তোমার বন্দনা গেয়ে। যোহরের আজান সুমধুর সুরে, আকাশে বাতাসে ভাসে, কর্নকুহরে ধ্বনি প্রতিধ্বনি সাজে, হৃদয়ে ভীষণ বাজে। যৌবন বেলা পার করে রবি পশ্চিমে যায় হেলে, আসরের আজান পড়লো ছড়িয়ে, জামাতে শামিল হতে। জ্বলিতে জ্বলিতে অস্তাচলে, রবি বলে জনে জনে। সময়ের কাজ সময়ে করো, বেলা ফুড়ানোর আগে। দিনের আলোর পর্দা সরায়ে, নীরবে সন্ধ্যা নামে। মাগরিবের আজান মিনার হতে, চির শ্বাশ্বত আহ্বানে। পশু, পাখি, প্রাণী, ফিরছে নীড়ে, মানুষেরা সব আবাসভূমে, রক্তিমাভ ঢেউ খেলে যায়, পশ্চিম আকাশ পরে। স্তব্ধ নিঝুম ভেঙ্গে আসে এশার আজান শুনি, মনের মাঝে কত ঝড় চলে, নামাজ পড়িতে না পারি! তোমার স্তুতি করিতে আমার নেই ক্ষমতা কোন, দয়া করে যদি পথ দেখাতে, হিম্মত পেতাম শত। তোমার ক্ষমা যাচে সদা, মোর তনু আর প্রাণ, তোমার রাজী, রহম, করম, আমার অহংকার। আরিফ ইবনে শামছ্ ২২.১০...
৬৫। উদাস হয়ে, জীবন পথে, চলছে পথের কোন সে পথে? কোন ঠিকানায় মন সাধিছে, কোন পথে আজ চলছে হেঁটে। কিসের আশায় ছুটছে কোথায়, যায় বেলা যায় নিদ নাহি তার, কোন পাথারের সীমার মাঝে, কিসের খোঁজে নীলাচলে, ছুটছে বারংবার! বেজায় নারাজ, তাই প্রতিশোধ, সয়বে কী তা' কেমন করে! তোমার ভয়ে এমনি বেহুশ, ভূল করে যায় ভূলের পরে। তপ্ত দাহ, অঝোর ধারা, ভূমিকম্প, খরা ঝড়ে, দেখবে কতো ভালবাসে সুদিন-কুদিন বার মাসে। পথ খুঁজিতে, পথ হারিয়ে, জীবন চালায় কোন সে পথে? কিসের ঘোরে, কোথায় চলে, লক্ষ্যহারা কিসের শাপে? নিজেই রচে নিজের কবর, জানেনা তা কোন কালে, নিজের ধ্বংস ডেকে আনে, চেঁচিয়ে বেড়ায় মন্দ ভালে। নেই অভিযোগ, কোন অনুযোগ, সব তোমারি প্রতিশোধ, সকল পাপের-শাপের মোচন, আছে যতো তাঁদের বিরোধ। নড়েনাতো পাতা কোন, হুকুম বিনা কভু, মাফ করে দাও, নয় প্রতিশোধ, ওগো দয়াল প্রভু! আরিফ ইবনে শামছ্ ০৩/১০/২০১৭ মধুবাগ, মগবাজার, রমনা, ঢাকা। ভোর ০৪:২০ মিনিট।
৬৪। অসীম নেয়ামতে ডুবিছে তনুমন তবু চেয়ে যায় আরো কতো কী! নেই পরিশোধ, শুকরিয়া কভু, চাওয়া পাওয়ার মাঝে হয়েছি বিলীন। সৃষ্টি হতে জান্নাত সহ কতো যে, চাওয়া দীদার তোমার, কী দিব আর কী রাখিব পরিশোধে, এতো কিছু চাওয়া ও পাওয়ার! গেয়ে যায়, যাব দিবা নিশি প্রভু প্রশংসা আর স্তুতি সতত, শেষ হবেনা কভু, জানে সব জনা, লভিতে তোমার রহমত যত। কতো ভালবাস আর কতো ভালবেসে সৃজিলে তোমার বান্দারে, জাহান্নামের অতল দেশে না পুঁড়িয়ে, জান্নাতে ঠাঁই দিও সবারে। হাবীব (সাঃ) তোমার, সাহাবা (রাঃ)তাঁহার যে পথের পথে গেছে চলি, আমরা সবে পদে পদে যনো, সে পথ বেয়ে তোমারে স্মরি। কত শত পথ অজানা রয়েছে, কত যে মরীচিকা পথের পরে, পরতে পরতে জীবনের পথে, কতো যে বাঁধা লুকিয়ে আছে! সব বাঁধা জয়ে, বীর মুজাহিদ, সবাই চলো, সরল পথে, নেই কোন ভয়, সতত বিজয়, আল্লাহ আছেন মোদের সাথে। কীভাবে তোমায় করিব খুশী, ওগো পরোয়ার, রাব্বুল আলামীন! তোমার চাওয়া-পাওয়া মিটিয়ে দিতে, থাকি যেনোগো সতত বিলীন। ০৩/১০/২০১৭ মধুবাগ, মগবাজার, রমনা, ঢাকা। ভোর ০৩:৪৫ মিনিট।
৬০। কলম সেতো নয়তো শুধু, একটু ভেবে দেখো, গল্প, কল্প, কবিতা, চিত্র, নাটক, ছড়া, উপন্যাস যতো; এই কলমে লিখছে লেখা, বলছে কথা,জ্ঞানী-গুণী কতো। পথ দেখাবে, জীবন জুড়ে, পথের দিশা শতো। সৃষ্টি কলম, স্রষ্টা সনে, আরজি জানায় লিখবে কী; লিখতে থাক ভাগ্য হতে যতো জ্ঞান আছে সবি। বলতে পারো কলম কোন এটম কিংবা আনবিক, ধ্বংস নিয়ে আসবে কখন, বুঝবেনা কেউ দিক-বিদিক। কলম তুমি ন্যায়ের কথা, মাজলুমের মুখপাত্র, তোর ঈশারায় ভেঙ্গে পড়ে,জালিম শাহীর তখত সকল। দিকে দিকে, যুগে যুগে বলছো সবি,ভয় ঝেরে, তোমার ভয়ে ধরতো কাঁপন,সব প্রকাশের ভয়ে। তোমার খোঁচায় ফাঁসির কাষ্ঠ,পড়বে জালিম সদা, হিসেব নিকেশ পাবে বুঝে,পুরাই ষোল আনা। সত্য ন্যায়ের অগ্র সেনা আসছে তেড়ে, খবর পেয়ে, সব জুলুমের হিসাব কষে, করবে আদায় পাওনারে। আরিফ ইবনে শামছ্ ২৪/০৯/২০১৭ ঈসায়ী সাল।
৫৮। খোকন সোনা ডাকছে আমায়, শোনছ বাবা, যায় বেলা যায়। সময় স্রোতে আযান শোনে, থাকছ শোয়ে; কেমন করে !! অনেক দেরী, ভোর হতে, ঘুম হতে যে ওঠলো কবে! ডাকছে বাবা ওঠো! পাঁচটা বেজে গেলো, নামাজখানা পড়ো। বাস করি যে চাঁদের হাটে ; শান্তি ঝরে তনু মনে, মালিক দিলেন সবি, শুকরিয়া জানায় তারি। বাবা গেলো, বাবা এলি! অলসতার জায়গা নাই, ভোরের বেলা ডাকাডাকি, আজো শুনতে পাই। জাদুমনি, সোনামনি, আব্বুমনি সবে! বেড়ে ওঠো তাড়াতাড়ি, আপন ত্যাজে জ্বলতে, দ্বীন দুনিয়ার দায়ী হবে, হাল ধরিতে, ব্যস্ত রবে, বিশ্ব-সমাজ গড়তে। কচি কচি বাপধনেরা, চির আশার আলো, স্বপ্ন গুলি খোলবে ডানা, উড়বে বেজায় ভালো। হীরে কণা সবার ঘরে, টুকরো চাঁদের দেখো, খিলখিলিয়ে হাসবে সবে, তাঁদের খবর রেখো। ওরাই মোদের জীবন বাতি, স্বপ্ন আশা সুখ, ওদের দ্বারা মিলবে সবি, ঘুচবে সবার দুঃখ।
পরিচিতি
নাম: আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া
লেখালেখি: আরিফ ইবনে শামছ্
পিতা: বিশিষ্ট সমাজ ও সাহিত্যসেবক, কবি ক্বারী আলহাজ্ব শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রাহঃ)।সহকারি প্রকৌশলী, বাংলাদেশ তার ও টেলিফোন (বি.টি এন্ড টি- বি.টি.সি. এল)।
মাতা: মোয়াল্লিমা হালীমা সাদীয়া ভূঁইয়া।
ঠিকানা: ফখরে বাঙ্গাল নিবাস,
ভূঁইয়া পাড়া, বাড়ী# ১২৩৪,
ওয়ার্ড# ১২, গ্রাম: ভাদুঘর,
পোষ্ট: ভাদুঘর-৩৪০০।
থানা:সদর, জিলা: বি.বাড়ীয়া।
পড়াশোনা:
নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়, (৬ ষ্ঠ শ্রেনী) সদর, বি.বাড়ীয়া। ভাদুঘর মাহবুবুল হুদা পৌর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (৭ম-১০ম)।হাবলা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (রেজিষ্ট্রেশন) হতে ১৯৯৫ ঈসায়ী সালে কৃতিত্বের সাথে ১ম বিভাগে পাশ করেন।প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে বরাবরই ফার্ষ্ট বয় ছিলেন।১৯৯৭ সালে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ থেকে এইচ.এস.সি পাশ করেন।২০০১ সালে, বি.এস.এস (সন্মান-অর্থনীতি), ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ, ২০০৩ সালে, এম.এস.এস (অর্থনীতি), সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা, বি.এড. বাংলাদেশ টিচার্স ট্রেইনিং কলেজ, ঢাকা (জাতীঃবিঃ), এম.এড (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), এম বিএ -এম এই এস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-অধ্যয়নরত)
পূর্বপুরুষদের পূর্বকথাঃ
বৃহত্তর বিভাগ ময়মনসিংহের অন্তর্গত বেলগাঁও থানার দিলালপুরে বসবাস করতেন পাঁচ ভাই।দুই ভাই দ্বীনের কাজে বা ভ্রমনের উদ্দ্যেশ্যে দিলালপুর থেকে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া (ত্রিপুরা) জেলার সদর থানার অন্তর্গত ভাদুঘর গ্রামে আসেন।প্রাকৃতিক পরিবেশের অপূর্ব লীলানিকেতনের মোহে মোহাবিষ্ট হয়ে ভ্রাতাদ্বয় স্থায়ী বসবাসের সিদ্ধান্ত নেন ভাদুঘরে।"বংশ পরম্পরায় দ্বীন ধর্মের প্রচার প্রসার, অলি-আল্লাহদের খেদমত ও ইহসানের সুবাদে ধারণা মজবুতভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় যে, ভ্রমণে নয়, দ্বীন ধর্ম প্রচার বা ইসলামের দাওয়াত নিয়েই দুই ভাই এসেছিলেন"। কবিতা সাহিত্য সংস্কৃতির আসর (একটি গতিশীল সাহিত্যভান্ডার)। প্রাক্তন বিভাগীয় সম্পাদক, সাহিত্য সম্পাদক, মাসিক "বলিতে ব্যাকুল" পরবর্তীতে "তিতাস বার্তা"।
মোবাইল: ০১৬১০০০৭৯৭০।
বয়স: ৩৮ বছর।
পেশা: চাকুরী।
প্রকাশিত লেখা:
দৈনিকভাবে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, দৈনিক প্রজাবন্ধু,
মাসিক বলিতে ব্যাকুল, তিতাস বার্তা,
হক্ব পয়গাম।
মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "ঝরা ফুলের গন্ধ" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত
(১) "শ্বাশ্বত আহ্বাণ" এবং (২) "ছন্দ নাবিক"।
মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "বিজয়ের উল্লাসে" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত
(১) সত্য সন্ধানী
(২) বাঙালির স্বাধীনতা
(৩) বিজয়ের উল্লাসে
(৪) অনুশোচনা
(৫) বিদ্রোহী তুমি, বিপ্লবী
(৬) আজকের এই বাংলাদেশ
(৭) ভাঙ্গা গড়া
সংকলন ও সম্পাদনা: তাসকিন আব্দুল্লাহ "বাংলার ১০০ কবি ও কবিতা" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত
আগুন জ্বালা অন্তরে |
সন্মাননা পত্র প্রাপ্তি :
পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতার আসর (কবিতাঃ কারবালার শিক্ষা),পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতাপাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতা ছড়া ও গানের আসর (কবিতাঃতোরা থামবি কিনা বল।)
সাহিত্য জাগরণ বাংলাদেশ (কবিতাঃহৃদয় কন্দরে। কবিতাঃ কবিতা তোমার।)শখের কবিতা সাহিত্য আড্ডা (কবিতাঃ টেকসই মানবতা।কবিতাঃ বিদ্রোহী তুমি বিপ্লবী।)।
বাংলাদেশ কবি সংসদ, (সিলেট বিভাগ)।বাংলাদেশ কবি সংসদ, (চট্রগ্রাম বিভাগ) হতে সাহিত্য অঙ্গনে বিশেষ অবদানকৃত স্বরুপ বিশেসন্মাননা পত্র প্রাপ্তি।বিশেষ সন্মাননাপত্র, এসো কবিতা লিখি (কবিতাঃ জাগাও তুমি জেগে ওঠো!),দিনের (২০-১১-২০১৭) সেরা কবি, বাংলাদেশ কবি পরিষদ (কবিতাঃ বাঙ্গালীর স্বাধীনতা)।আন্তর্জাতিক কবি পরিষদ (আজকের- ০৬-১২-২০১৭- সেরা কবি, কবিতাঃ "জীবন তরী");
ছায়াবীথি (সেরা পোষ্ট- কবিতা ইভেন্টে বিজয়ী- কবিতাঃ "অনাগত সন্তানের আহ্বান"।সমাজ কল্যাণ সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক সপ্তাহের (১৪-১২-২০১৭) সেরা বিজয়ী কবি, ১ম স্থান অধিকারী, (কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !)বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _১৪-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৫ম স্থান ( কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !);বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _২২-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ১১ তম স্থান ( কবিতাঃ পরোয়ানা !)প্রজন্ম সাহিত্য সভা (প্রসাস-০৬-০২-২০১৮_সপ্তাহের সেরা ০৫ এ ০৪- কবিতাঃ স্বান্তনা) নকলা উপজেলা সমাজকল্যাণ সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা ১৬-০২-২০১৮, ( কবিতা: ফাগুনের গান); কাব্য প্রেমীদের প্রচার মাধ্যম_ গল্প কবিতা ও সাহিত্যের আসর_বিশেষ সম্মাননা _২২-০২-২০১৮ (কবিতা: প্রিয় বাংলাভাষা); কাব্য কথার মেলা সাহিত্যাঙ্গন, সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: এই পৃথিবীর আর্তনাদ); সাহিত্যজগৎ (সকল সাহিত্য প্রেমিদের ঠিকানা), সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: বিপ্লবী );শেরপুর সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ২৩-০৩-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী) ; সাহিত্য সন্ধ্যা, আজকের (২৭-০৩-২০১৮) সেরা কবি, (কবিতা: বিপ্লবী) বাংলা সাহিত্য কবিতা ও গল্পের রস_৩০-০৩-২০১৮_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৪র্থ স্থান ( কবিতাঃবিপ্লবী )। সাপ্তাহিক সেরা ০৭ কবি ও কবিতায় ১ম স্থান, (কবিতা: বিপ্লবী ); সাহিত্যের জাগরণ, আন্তর্জাতিক সাহিত্য সংগঠন, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ০১-০৪-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী)।
পাথর দিয়ে যুদ্ধ
ইরাক, ইরান, তুরান, কাশ্মীর, কাতার আর সিরিয়া,
সৌদি আরব, সুদান, মিশর, পুরো আফ্রোশিয়া।
উপমহাদেশ, স্থান, আর দেশ -মহাদেশ,
সব সৃষ্টি স্রষ্টার জানি, আমরা বিশ্বের, বিশ্ব মোদের।
হানাহানি আর মারামারি করে, মানুষ মানুষেরে,
হৃদয় আছে ঠিকই দেহে, নাই যে দরদ অন্তরে।
সৃজিত হল কত দল উপদল, কেউ সহেনা কারো,
এক হওয়ার মন্ত্র ভুলে, অনৈক্যে খায় হাবুডুবু।
নাই সে খেয়াল, দূর করিবার ব্যবধান যতো আছে!
আমার আমি, অহমিকা আর অন্ধ সকল জনে।
কোরান কিতাব, হাদিস, ইজমা, কিয়াস জেনেছে কতো!
সবাই মিলে একই বাঁধনে, নাইকি বাঁধিবার কেহ!
কত আরাধনা চলে অবিরাম দিবস যামিনী দেখো,
পাশের বাড়ীর অধিবাসী যারা, খেতে পেরেছে কি জানো?
ঋণের চাঁপে, লজ্জা শরমে, সহসা মৃত্যু দেয়যে হানা,
কানে তুলো আর চোখে ঠুলি বাঁধে সমাজের ধনী যারা।
দেশের রাজারা ব্যস্ত সদা, নিজেদের ব্যবসা দেখো,
দেশ ধর্ম কোথায় গেল, জাতির ঐক্য এলো কি গেলো!
তা'তে কি কার, কিছু আসে যায়, জীবনের দাম নাই!
সকাল বিকাল মারছে শিশু, দূর্বল নারীরা ও মারা যায়।
কথার কথা, নামে মাত্র সবাই করে বাদ- প্রতিবাদ!
মিছিলে মিছিলে যায় হারিয়ে প্রতিশোধের অগ্ন্যোৎপাত।
নায়কি সাহস দাঁড়াতে পাশে, মাজলুম যতো বিশ্ব মাঝে,
পাথর দিয়ে যুদ্ধ করে জীবন সঁপে,শহিদী পথে।