পোস্টগুলি

ভালোবাসি দিবানিশি লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

৮৮। প্রাণের চেয়ে প্রিয় কুদস

ওরা মার খাচ্ছে, খাক, জ্বলে পোঁড়ে  ছারখার হয়ে যাক, পুরো ভিটে মাটি, সাজানো সংসার, কারো দখলে এমনি থাক। আমার আসন ঠিক আছে তো, বিশ্ব তাহার সবি হারাক। মানব-দানব ধ্বংস চালায়, কার কী আসে যায়। তোমার আঙ্গিনায় ফোটে,  রং বেরঙের, নানা জাতের ফুল, আমার আঙ্গিনা ক্ষত বিক্ষত,  জাজরা বুলেটে, বংশ নির্মূল! তোমার সুখে ও দুঃখে সবাই  প্রাণাধিক সুখী ব্যাথাতুর, আমার জীবন যৌবন, সন্তান, প্রিয়তমা হারায়, নিত্য কূল। বসত ভিটা, জমি-জমা, স্বপ্ন কাঁড়ে,  পাষাণ অরি, সকাল-সাঁঝে, হর হামেশা, ঝাঁপিয়ে  পড়ে প্রাণ হরি। যাক চলে যাক সহায় সন্তান দুঃখ নাই  মোর অন্তরে, প্রাণের চেয়ে প্রিয় কুদস, কার দখলে,  কোন কারণে? শান্তি নিয়ে জুয়া খেলা, খেলছে কারা  দিবালোকে, দাবা খেলার গুটি নিয়ে, হন্যে হয়ে   চলছে ছুটে। শান্তি-চাবি গুটি কয়েক বোকা রাজার  হাতেই রবে? বিশ্ব মাঝে ঝাঁকিয়ে তোলা, অশান্তির  সেই শেষ কবে? যতো আছে পথের কাঁটা, সরায় সবে  শক্ত হাতে, অত্যাচারীর বুকে মাটি, দাফন করি  সবাই মিলে। চিরতরে স্তব্ধ করি, ঝগড়া বিবাদ  মারামারি, কারণে আর অকারণে করে যারা  হানাহানি।...

৮৫. বিজয়ের উল্লাসে

ছবি
বিজয়ের উল্লাসে, মোর চোখ হাসে আজ, ঠোঁট হাসে তার রূপ পাশে, সুখ আঁশুতে বুক ভাসে। রক্ত নাচে টগবগে, মোর অরুন-তরুণ, রক্ত রাগে, সোনা রোদের মখমলে, জীবন জুড়ে, সৃষ্টি সুখের উল্লাসে। সব পরাজয়, পদানত, শত্রু সেনা হস্তগত, জয়ের নেশায় মত্ত ছিল, অস্ত্রসহ, অস্র বিহীন যোদ্ধা শত। অশ্রু ধারার লক্ষ নদী, রক্ত ধারা নিরবধি, বয়েছিল জয় অবধি, রুপ-অপরুপ সমাজ, জাতি, সব হারিয়ে রিক্ত অতি, মুঠোপুরে বিজয়-পতি। নির্যাতনের দীঘল রাতি, লম্বা ছিল নেইকো যতি, ভোরের আশায় মনের বাতি, দোলাচলে নিভলো বুঝি! সারি সারি বীর বাঙ্গালী, দেশের তরে প্রাণটি সঁপি, শত্রু সেনার গতির যতি, বুলেট বুকে আগলে রাখি। সূর্যোদয়ের নূতন আভায়, নূতন করে প্রাণ ফিরে পায়, ঝরা-জীর্ণ সব টুটি, অরুণ রবির আঁচল তলে, স্বপ্ন হাসে স্বাধীণ বেশে, সব পরাধীণ ছুটি। ---আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া। ০৬/১২/২০১৭ ঈসায়ী সাল। মধুবাগ, রমনা, ঢাকা।

১৪। উন্মুক্ত মাদ্রাসা

প্রতিটি জামে’ মসজিদ যদি উন্মুক্ত মাদ্রাসা হত; ইল্মে লাদুন্নী,কালামে পাক সহজেই শেখা যেত। নূরাণী সব ঝর্ণাধারা, হাতের কাছে সবাই পেতে, সময় পেলেই বৃদ্ধ-যুবা, জ্ঞান-আহরণে চলত ছুটে। সহজ ভাষা আরবী কেন যায়না শেখা সহজে, দিনে দিনে বাড়ছে ফাঁরাক, কঠিন মনে হয়যে। ভালবাসা যায় হারিয়ে, কবে কোথায় যেন, ভালবাসার ঝর্নাধারায় অবহেলা কেন? মহান রবের প্রিয় ভাষা, নবীর ভাষা, আরবী, আমরা সবাই কেমন করে, কেন দূরে থাকি! মুসলিম আমি কেমন করে! বয়স-পথে হাঁটি, সকাল হতে সন্ধ্যা বেলা, সন্ধ্যা হতে রাতি। মহান রবের সাথে সদা, কত কথা বলি, নামাজ শেষে চাওয়া-পাওয়ায় হাত দু'খানা তুলি। কত যোগাযোগ আরবি ভাষায়, অর্থ নাইবা জানি, মানার জন্যই জানতে হবে; চলোনা শপথ করি। [প্রতিটি জামে’ মসজিদ সকল প্রকার নেক আমলের জন্য সদা উন্মুক্ত থাকুক।] আরিফ ইবনে শামছ্ দুপুর ০২ টা ৩০ ১০.০৪.২০১৬ আশা টাওয়ার,শ্যামলী, ঢাকা।

১৩। ভাল বাসার হিসাব-নিকাশ

ভাললাগা না ভালবাসা, নাকি চির-শাশ্বত প্রেম, নিজের পথ দেখা; না দেখার তাগিদে অ-প্রেম। লক্ষ-কোটি অগণিত তারাদের ভিড়ে হারিয়ে যাওয়া, ব্যর্থ নাকি অব্যর্থ প্রেম, ফলাফল যেরূপ চির-চেনা। কত দল-উপদল আজো লড়ে; স্বার্থকতা প্রেমের কিসে? পাওয়া না পাওয়ার দু’দল; অবিরাম সান্ত্বনা খুঁজে, প্রাপ্তিতে সুখ বলে কেউ, অ-প্রাপ্তিতেই মিলে স্বার্থকতা; যারে ভাল বাসি তা’রে নিয়ে; লেখা হয় কত কথা!! নাইবা যদি পারো তুমি, হৃদয় হতে মুছে দিতে, ফিরিয়ে দিবে কিন্তু কেন? কাঁপা কাঁপা নিঠুর হাতে। চোখের ‘পরে চোখ রেখে তাও; বলতে পার নাকো!! গুমরে জাগে সুপ্ত-গিরি, তবু নীরব কেন? হিসাব-নিকাশ, লাভ-ক্ষতি কি তোমার কষা হলো, অভিমানে হারিয়ে যাওয়া, জীবন খানি কত ??? তারপরও কি বেশী দামী, তোমার চাওয়া-পাওয়া? নীলাকাশে মাখিয়ে দিলে, আমার ভালবাসা !!! --আরিফ ইবনে শামছ রাত ১২ টা ২৫ মিনিট; ১৮.০২.২০১৬; বৃহঃস্পতিবার; সোনালীবাগ, বড়-মগবাজার,রমনা,ঢাকা।

১১। সালাম জওয়াব

সালাম দেয়া সুন্নত, উত্তর দেয়া ওয়াজিব, দরদমাখা মন নিয়ে ভাই সালাম দিতে উদগ্রিব। মিষ্টি স্বরে চিন্তা করে সালাম যখন দিবে, ঝাঁকিয়ে মাথা চুপিসারে যায়যে হেঁটে চলে। মাথার ভিতর ঝড় চলে ভাই, শান্তি নাহি পাই, সালাম কাকে দিলাম সেকি হিন্দু মুসলমান? ভাটা পড়ে মনের জোড়ে, পায়না আবার সাহস, হুম বলে কি! ঝাঁকায় মাথা কাকে সালাম দিব! সালাম কালাম মুসলমানের, সেরা আদর্শ, কি যে হল সেরা জাতির, এমন দশা কেন? হাসি মুখে কথা বলা কোন ভাইয়ের সাথে, সাদকা জেনো মহানবীর মহান হাদীসে। সালাম বাড়ায় ভালবাসা জেনো সবার সাথে, সেই সালামের আন্তরিকতা, কোথায় পাব খোঁজে? দরদমাখা সালাম জওয়াব, চলো করি জারি, আবার ছড়ায় শান্তি-সুধা, মনন আবাদ করি। ৩০/০৯/২০১৭ ঈসায়ী সাল আরিফ ইবনে শামছ্

০৭। ভালবেসে কাছে যেতে

ভালবেসে আল্লাহ পাঠাল দুনিয়ায়, ভালবেসে আরো কাছে যেতে, দীদার লাভে ধন্য জীবন; লভিতে দু'জাহানে। যুগে যুগে নবী রাসূল পাঠালেন সকল বান্দার লাগি, কত ভালবাসার প্রিয় বান্দারা! এই পথ হারাল বুঝি!!! ভূল করে করে জানা-অজানা, দুঃখের পথে হেঁটে চলে! বন্ধুর কোথা, বিপদসংকুল পথ কেউকি জেনেছে আগে, তবু পথ চলে, মোহগ্রস্থের ন্যায় সসীম-অসীম পথে। দরদমাখা দৃষ্টি যে থাকে, প্রিয় বান্দার 'পরে। দেহ মন আর সমাজ পরিবার, নিয়ে সব একসাথে, কেমন করিয়া স্বর্গ সুখের শান্তি সমেত বাঁচিয়া রবে। নিয়ম নীতি, স্বাধীন পরাধীন, রাজা প্রজা সব আছে, রাজার রাজা মহারাজা সব দেখেন তাহা কাছ থেকে। কে ন্যায় আর অন্যায় করিল দিয়ে দেখে সব বল, ধৈর্য্য কাহারা ধরিল, কঠিন বিপদ- আপদে শত। কেবা হাজিরা দিল নিয়মিত খোদার ঘর মসজিদে, হালাল খেয়ে কজনইবা চলছে, সদা হালাল পথে। এলেম নিয়ে হেলেমের জোড়ে কারা করে পুকুরচুরি, লেবাস ধরে কারা করে, স্রষ্টার সাথে জুয়াচুরি। এমন কিছু বলনাযে, করতে যাহা পারনাযে, বড়ই ঘৃণার কাছে আল্লাহর,মিল না থাকে কথা কাজে। পরোপকারী স্বার্থহীন যেন, সদা থাকি মানবের পাশে, দয়ালু মনে সদাচার সহ হৃষ্টচিত্তে সবার আশে। খালি হাতে কেউ ফিরেনা কভ...

০৫। জীবন যেখানে যেমন

প্রেম ও প্রীতি আসল দিঠি, প্রেমিক হৃদয় কোথায় খুঁজি? কোথায় পাবগো প্রেমের হিয়া? কহিব কথা পরাণ ভরিয়া!! এমন গোধূলী, কাঁচা সোনা রোদ, এঁদো ডোবাজল, একলা ডাহুক, রিমঝিম টিপটপ বিষটি কোথা, কথাকলি সব রবে কি হেথা??? বিনিদ্র রজনী সাতকাহন কি হবে? নিশির নিশা পেড়িয়ে ভোর যে কবে? দখিনা মলয় তপ্তদেহে বারিসিঞ্চনে; আসবে কবে বারিরাশি সঙ্গে করে। চায়লে কি গো ফুল ফুটিবে অরুণ প্রাতে, গুড়িগুড়ি বৃষ্টি হবে, খুশির ঝিলিক তাতে। ডাকবে কোকিল বিজন বনে, একলা পথে, ভাবের পথে হাঁটবে তুমি, উদাস মনে। ----------- আরিফ ইবনে শামছ্ ২০.০৭.২০১৭ ঈসায়ী সাল ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, বাড়ী# ১২৩৪, ওয়ার্ড# ১২, ভাদুঘর, বি.বাড়ীয়া-৩৪০০।

সময় লেগেছে, হৃদয় ভেংগেছে; কষ্ট দিয়েছি, হৃদয় ভেংগেছি !!!

                                                                                                                       ২৪১১০২    ৭:৩০                                           "আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ" মরুভূমির শুভাশিত বাতাসের শুভেচ্ছা রইলো। আশা করি গতকালের মতো আজ ও ভালো আছো। গত কালের কথা এজন্য বললাম যে, কোন দিনই তোমাকে কেমন আছো প্রশ্নটা করে ভালো আছি উত্তরটা পাইনি ,গতকাল ছাড়া। ১০ ই রমজানে চিঠি পাওয়ার পর চিঠি মোতাবেক তানজিমের কাজটা করলাম।  কিভাবে তোমার সাথে কথা বলতে হবে বলত, খুব কর্কশভাবে বুঝি তাইনা। অন্যরা আমাকে বলে আপনার মত অভিনয় করতে আমি পারিনা। তাদের বেলায় আ...

Money Exchanges

https://www.google.com/search?q=1+us+dollar+to+taka&rlz=1C1CHBD_enBD1000BD1000&oq=1+us+do&aqs=chrome.1.0i512l2j69i57j0i512l7.3865j1j15&sourceid=chrome&ie=UTF-8

অনন্য মহাপুরুষ (সাঃ)

  অনন্য মহাপুরুষ ( সাঃ ) ------ আরিফ শামছ্ ২০-অক্টোবর-২০২১ ঈসায়ী সাল   প্রতিটি হৃদয়ের চারিপাশ যবে ঘোর তমসায় ঘেরা , তোমার প্রেম ভালবাসা , মুগ্ধকর আন্তরীকতা ; সৃজিল আলোর ফোঁয়ারা প্রতিটি হৃদয় জুড়ে , আঁধারের সব আঁধার উপনীত হলো , নতজানু হয়ে।   অনন্য মহাপুরুষ ! তৃষিত হৃদয়ের আবে জমজম , দিকভ্রান্ত মানবজাতি খোঁজে পেল দিক দর্শন। একবিংশ শতাব্দীর এক উম্মতের মরুতৃষা আজ , তোমাকে হৃদয় ভরে দেখে নিতে দুর্নিবার অভিলাষ।   সহস্র ষড়যন্ত্রের মাঝেও সহাস্য বদনে নেয় প্রস্তুতি , সুপারিশ তোমার দিশারী হবে , এমনি কালের আকুতি। বলহীন , কমজোর ঈমানে নয় গড়া মুসলিম জাতি , অকাতরে সঁপে দিবে প্রান , আসুক বাঁধারা বিপ্লবী।   স্বর্ণ যুগের সাহস নিয়ে লড়তে চাহি রণাঙ্গণে , দ্বীনের ধ্বজা রাখতে উঁচু , লড়বো সবে প্রাণপনে। সফলতা ধরা দিবে , প্রভূ যদি রহম করে , সব কিছু যে চাই করিতে , মহান সে ' বিভুর তরে।   চায় হতে যে বিলীন তব ভালবাসার অকূল জলে , চোখ দুটো যে পাবে ...

বিপ্লবী (২১)

 বিপ্লবী  (২১) আরিফ শামছ্ ১৮/০৭/২০১৯ ঈসায়ী সাল। বিপ্লবী! হুংকারে তব, কাঁপে থরথর, পাতা-পত্তর সম, পড়েই নিথর। পথ হারিয়ে ফের, পালাতে না পেরে, পথ ভুলে সব, পায়েই লুটে। গর্জ নিনাদ, ঘুচে বিবাদ, কন্ঠে বাজে, ত্যাজি স্বর। নিরাশার জল, বয় ছল ছল, ঝর্ণার ওপারে, স্বপ্ন সকল। বিপ্লবী! কন্ঠে তব, বার বার রব, তীক্ষ্ণ ধারালো, তলোয়ার সম।  হবে উচ্চারণ, গগন বিদারী, কর্ণ ভেদিয়া, হিংস্র ব্যাঘ্র,  আসন ছাড়িয়া, শোনে গর্জন । বিপ্লবী! মার্চের তালে তালে, পদপিষ্ট পা'তলে, শত শত পাপ, নির্বাক পরিতাপ, করে হা হুতাশ। অত্যাচারীর পরিণতি, নির্মম নিষ্ঠুর, নির্জীব গতিহীন, হতাশ চোখে, স্বপ্নের ইতি। চিরবিপ্লবী! নূতন করে ফের, স্বপ্ন বুনন, চলে অগণন। স্বপ্ন-সত্যি, হেরার জ্যোতি, পাথেয় মোতি, সবি হবে আপন। বিপ্লবী! ঝড়ের গতিতে, সময়ের আগে, সবারে ছেড়ে, জয়ী হবি। চির বিপ্লবী।  পরাভব মেনে, সবাই নেবে,  হবেই হবে তুমিই জয়ী, চির বিজয়ী।

বিপ্লবী (১৭)

 বিপ্লবী  (১৭) আরিফ শামছ্  ১৫/০৭/২০১৯ ঈসায়ী সাল। বিপ্লবী!  কবি হবি? বিপ্লবী কবি। বুকে রবে, অগ্নিগিরি, জমবে লাভা, বাড়বে আভা, হবে উদগীরণ; চোক্ষে রবে, অগ্নি শিখা, পুঁড়বে নিপীড়ন।  বজ্র ধমকে, পিলে চমকে, অত্যাচারী থামবে, আসবে ফিরে, বিশ্ব জুড়ে, শান্তি ধরা আনবে। নিঃশ্বাসে তোর, আসবে ভোর, অত্যাচারী বিফল, শান্তি সুখে, নিরাপদে, রাখবে ধরাতল।  চুপি চুপি, পড়ছো তুমি, যাচ্ছো ডুবি, ছাড়িয়ে সবি! কেমন কবি, আঁকছে ছবি, পড়ি ভাবি, কবি হবি! আমার মতো, অন্য কেহো, দেখবে স্বপন, হৃদয় কাঁপন, শংকা, রীতি, পূন্য প্রীতি, লিখবে চিঠি, রাখবে দিঠি। জীবন জুড়ে, সুখের চরে, সবে মিলে, হেসে খেলে, রবো বেঁচে, সিন্ধু সেঁচে। মুক্তো কুড়ে, পুষ্প করে, আপন মনে, মহান দানে। ধন্য জীবন, সফল মরণ। আবার ভাবি, কবি হবি? বিপ্লবী কবি, মুক্তিকামী, চিরবিপ্লবী। x

শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অনুদান বিতরণ করবে ‘নগদ’ - দৈনিকশিক্ষা

শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অনুদান বিতরণ করবে ‘নগদ’ - দৈনিকশিক্ষা : মাদরাসায় ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষক-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের জন্য সহায়তার টাকা ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদের’ মাধ্যমে বিতরণ করবে সরকার। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের আওতাধীন আট হাজারের বেশি শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং ৩০০ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আগামী কয়েক দিন

মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "ঝরা ফুলের গন্ধ" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত (১) শ্বাশ্বত আহ্বাণ এবং (২) "ছন্দ নাবিক।

ছবি

ChatGPT 3.5

পরিচিতি

নাম: আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া লেখালেখি: আরিফ ইবনে শামছ্ পিতা: বিশিষ্ট সমাজ ও সাহিত্যসেবক, কবি ক্বারী আলহাজ্ব শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রাহঃ)।সহকারি প্রকৌশলী, বাংলাদেশ তার ও টেলিফোন (বি.টি এন্ড টি- বি.টি.সি. এল)। মাতা: মোয়াল্লিমা হালীমা সাদীয়া ভূঁইয়া। ঠিকানা: ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, ভূঁইয়া পাড়া, বাড়ী# ১২৩৪, ওয়ার্ড# ১২, গ্রাম: ভাদুঘর, পোষ্ট: ভাদুঘর-৩৪০০। থানা:সদর, জিলা: বি.বাড়ীয়া। পড়াশোনা: নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়, (৬ ষ্ঠ শ্রেনী) সদর, বি.বাড়ীয়া। ভাদুঘর মাহবুবুল হুদা পৌর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (৭ম-১০ম)।হাবলা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (রেজিষ্ট্রেশন) হতে ১৯৯৫ ঈসায়ী সালে কৃতিত্বের সাথে ১ম বিভাগে পাশ করেন।প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে বরাবরই ফার্ষ্ট বয় ছিলেন।১৯৯৭ সালে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ থেকে এইচ.এস.সি পাশ করেন।২০০১ সালে, বি.এস.এস (সন্মান-অর্থনীতি), ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ, ২০০৩ সালে, এম.এস.এস (অর্থনীতি), সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা, বি.এড. বাংলাদেশ টিচার্স ট্রেইনিং কলেজ, ঢাকা (জাতীঃবিঃ), এম.এড (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), এম বিএ -এম এই এস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-অধ্যয়নরত) পূর্বপুরুষদের পূর্বকথাঃ বৃহত্তর বিভাগ ময়মনসিংহের অন্তর্গত বেলগাঁও থানার দিলালপুরে বসবাস করতেন পাঁচ ভাই।দুই ভাই দ্বীনের কাজে বা ভ্রমনের উদ্দ্যেশ্যে দিলালপুর থেকে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া (ত্রিপুরা) জেলার সদর থানার অন্তর্গত ভাদুঘর গ্রামে আসেন।প্রাকৃতিক পরিবেশের অপূর্ব লীলানিকেতনের মোহে মোহাবিষ্ট হয়ে ভ্রাতাদ্বয় স্থায়ী বসবাসের সিদ্ধান্ত নেন ভাদুঘরে।"বংশ পরম্পরায় দ্বীন ধর্মের প্রচার প্রসার, অলি-আল্লাহদের খেদমত ও ইহসানের সুবাদে ধারণা মজবুতভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় যে, ভ্রমণে নয়, দ্বীন ধর্ম প্রচার বা ইসলামের দাওয়াত নিয়েই দুই ভাই এসেছিলেন"। কবিতা সাহিত্য সংস্কৃতির আসর (একটি গতিশীল সাহিত্যভান্ডার)। প্রাক্তন বিভাগীয় সম্পাদক, সাহিত্য সম্পাদক, মাসিক "বলিতে ব্যাকুল" পরবর্তীতে "তিতাস বার্তা"। মোবাইল: ০১৬১০০০৭৯৭০। বয়স: ৩৮ বছর। পেশা: চাকুরী। প্রকাশিত লেখা: দৈনিকভাবে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, দৈনিক প্রজাবন্ধু, মাসিক বলিতে ব্যাকুল, তিতাস বার্তা, হক্ব পয়গাম। মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "ঝরা ফুলের গন্ধ" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত (১) "শ্বাশ্বত আহ্বাণ" এবং (২) "ছন্দ নাবিক"। মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "বিজয়ের উল্লাসে" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত (১) সত্য সন্ধানী (২) বাঙালির স্বাধীনতা (৩) বিজয়ের উল্লাসে (৪) অনুশোচনা (৫) বিদ্রোহী তুমি, বিপ্লবী (৬) আজকের এই বাংলাদেশ (৭) ভাঙ্গা গড়া সংকলন ও সম্পাদনা: তাসকিন আব্দুল্লাহ "বাংলার ১০০ কবি ও কবিতা" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত আগুন জ্বালা অন্তরে | সন্মাননা পত্র প্রাপ্তি : পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতার আসর (কবিতাঃ কারবালার শিক্ষা),পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতাপাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতা ছড়া ও গানের আসর (কবিতাঃতোরা থামবি কিনা বল।) সাহিত্য জাগরণ বাংলাদেশ (কবিতাঃহৃদয় কন্দরে। কবিতাঃ কবিতা তোমার।)শখের কবিতা সাহিত্য আড্ডা (কবিতাঃ টেকসই মানবতা।কবিতাঃ বিদ্রোহী তুমি বিপ্লবী।)। বাংলাদেশ কবি সংসদ, (সিলেট বিভাগ)।বাংলাদেশ কবি সংসদ, (চট্রগ্রাম বিভাগ) হতে সাহিত্য অঙ্গনে বিশেষ অবদানকৃত স্বরুপ বিশেসন্মাননা পত্র প্রাপ্তি।বিশেষ সন্মাননাপত্র, এসো কবিতা লিখি (কবিতাঃ জাগাও তুমি জেগে ওঠো!),দিনের (২০-১১-২০১৭) সেরা কবি, বাংলাদেশ কবি পরিষদ (কবিতাঃ বাঙ্গালীর স্বাধীনতা)।আন্তর্জাতিক কবি পরিষদ (আজকের- ০৬-১২-২০১৭- সেরা কবি, কবিতাঃ "জীবন তরী"); ছায়াবীথি (সেরা পোষ্ট- কবিতা ইভেন্টে বিজয়ী- কবিতাঃ "অনাগত সন্তানের আহ্বান"।সমাজ কল্যাণ সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক সপ্তাহের (১৪-১২-২০১৭) সেরা বিজয়ী কবি, ১ম স্থান অধিকারী, (কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !)বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _১৪-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৫ম স্থান ( কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !);বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _২২-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ১১ তম স্থান ( কবিতাঃ পরোয়ানা !)প্রজন্ম সাহিত্য সভা (প্রসাস-০৬-০২-২০১৮_সপ্তাহের সেরা ০৫ এ ০৪- কবিতাঃ স্বান্তনা) নকলা উপজেলা সমাজকল্যাণ সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা ১৬-০২-২০১৮, ( কবিতা: ফাগুনের গান); কাব্য প্রেমীদের প্রচার মাধ্যম_ গল্প কবিতা ও সাহিত্যের আসর_বিশেষ সম্মাননা _২২-০২-২০১৮ (কবিতা: প্রিয় বাংলাভাষা); কাব্য কথার মেলা সাহিত্যাঙ্গন, সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: এই পৃথিবীর আর্তনাদ); সাহিত্যজগৎ (সকল সাহিত্য প্রেমিদের ঠিকানা), সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: বিপ্লবী );শেরপুর সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ২৩-০৩-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী) ; সাহিত্য সন্ধ্যা, আজকের (২৭-০৩-২০১৮) সেরা কবি, (কবিতা: বিপ্লবী) বাংলা সাহিত্য কবিতা ও গল্পের রস_৩০-০৩-২০১৮_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৪র্থ স্থান ( কবিতাঃবিপ্লবী )। সাপ্তাহিক সেরা ০৭ কবি ও কবিতায় ১ম স্থান, (কবিতা: বিপ্লবী ); সাহিত্যের জাগরণ, আন্তর্জাতিক সাহিত্য সংগঠন, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ০১-০৪-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী)।

পাথর দিয়ে যুদ্ধ

ইরাক, ইরান, তুরান, কাশ্মীর, কাতার আর সিরিয়া, সৌদি আরব, সুদান, মিশর, পুরো আফ্রোশিয়া। উপমহাদেশ, স্থান, আর দেশ -মহাদেশ, সব সৃষ্টি স্রষ্টার জানি, আমরা বিশ্বের, বিশ্ব মোদের। হানাহানি আর মারামারি করে, মানুষ মানুষেরে, হৃদয় আছে ঠিকই দেহে, নাই যে দরদ অন্তরে। সৃজিত হল কত দল উপদল, কেউ সহেনা কারো, এক হওয়ার মন্ত্র ভুলে, অনৈক্যে খায় হাবুডুবু। নাই সে খেয়াল, দূর করিবার ব্যবধান যতো আছে! আমার আমি, অহমিকা আর অন্ধ সকল জনে। কোরান কিতাব, হাদিস, ইজমা, কিয়াস জেনেছে কতো! সবাই মিলে একই বাঁধনে, নাইকি বাঁধিবার কেহ! কত আরাধনা চলে অবিরাম দিবস যামিনী দেখো, পাশের বাড়ীর অধিবাসী যারা, খেতে পেরেছে কি জানো? ঋণের চাঁপে, লজ্জা শরমে, সহসা মৃত্যু দেয়যে হানা, কানে তুলো আর চোখে ঠুলি বাঁধে সমাজের ধনী যারা। দেশের রাজারা ব্যস্ত সদা, নিজেদের ব্যবসা দেখো, দেশ ধর্ম কোথায় গেল, জাতির ঐক্য এলো কি গেলো! তা'তে কি কার, কিছু আসে যায়, জীবনের দাম নাই! সকাল বিকাল মারছে শিশু, দূর্বল নারীরা ও মারা যায়। কথার কথা, নামে মাত্র সবাই করে বাদ- প্রতিবাদ! মিছিলে মিছিলে যায় হারিয়ে প্রতিশোধের অগ্ন্যোৎপাত। নায়কি সাহস দাঁড়াতে পাশে, মাজলুম যতো বিশ্ব মাঝে, পাথর দিয়ে যুদ্ধ করে জীবন সঁপে,শহিদী পথে।

"মনের কথা সদা আমার কলম দিয়ে ঝরে, খুঁজে মোরে পাবে সবাই যখন মনে পড়ে। " --কবি শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রঃ)

MY BLOGG