কবিতা সমগ্র লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
ভালবাসা ভরে থাক, প্রতিটি অন্তর; ভালবেসে বেঁচে থাকা, হউক মূল মন্তর। পথে ঘাটে জোড়া জোড়া, বসে থাকে নীরবে; সহাস্যে হেলে দুলে, কেউ চলে সরবে। আকাশের তারা সম, যুগলেরা জ্বলে নিভে, কত কথা বিনিময়, চলে মান অভিমানে। সত্যি হয়ে থাক, সব সুখ স্বপ্ন, স্বপ্নের বলাকারা, হয়ে যাক ধন্য। থেকো সবে চিরদিন, পাপ তাপ মুক্ত, দিন দিন বাড়ে যেন, পূণ্যের প্রস্থ। ভালবাসি ভালবাস, দিবা নিশি সত্য, স্বর্গ হবে দেখো, ধূলীর এই মর্ত্য। ভালবাসার অভিনয়ে, কেঁড়ে নিবে যতো সব, জিম্মী করে কভু, জুলুমের উৎসব। সঙ্গ দিবে ঠিক, যবে তার প্রয়োজন, ফিরে আর পাবেনা, হবে শেষ আয়োজন। নেশা করে প্রেম করে, সুস্থতা বিনাশে, উপকরন সহজেই, রবে আশে পাশে। মিলবে সব তার, যতো চাওয়া ফন্দী, মৃত্যুর পরোয়ানা, কভু পাপে বন্দী। চায় সৎ সঙ্গ, সুখ ভোগ, শান্তি, প্রেম আর ভালবাসা একটু শ্রান্তি। প্রতারক, লোভী সব, একা থেকে মুক্তি, চাই পাশে,সৎ জন, এই হোক চুক্তি। - আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া ২১/১২/২০১৭ ঈসায়ী সাল। গুলশান-০১, ঢাকা।
মাগো তুমি দোল খেয়ে যাও তব মায়ের কোলে, দিনে দিনে ঘনিয়ে আসে আমি আসব যবে। রুহের ধরার অধিবাসী আজ, অনাগত সন্তান, বলিতে কিছু বড় সাধ জাগে, শোন দিয়ে মন-প্রাণ। কিশোরী হবে চপলা চঞ্চলা, কলরব ধ্বনিতে, ঘরে বাহিরে তোমার বিচরণ, দেখবে খুশিতে। পাবে যৌবণ, ভাবের সাগরে, করবে অবগাহন, একটু খানি ভুলের মাশুলে, স্তব্ধ হবে কি সব!!! মাগো তুমি থেকো সদা, খোদার দেয়া পথে; বড় পীরের মায়ের মতো, পায়গো তোমাকে। স্বভাব, চরিত সকল কিছু, পায়গো যেন তোমার, দ্বীন-দুনিয়ার গর্ব হবে, মায়ের অহংকার। কালের স্রোতে ভাসবে নাক, সব কি হারাবে!!! খোদার দেয়া জীবন বিধান; নাওগো মনে প্রাণে। তোমার হয়ে ফেরেশ্তারা লড়বে দেখো মা, খবিশ আর ইবলিস যতো, সুযোগ পাবেনা। বাবা আমার ধৈর্য্য ধরো, হবেনাক পথহারা, মাথার মুকুট, চোখের তারা, তুমি পথের দিশা। শিক্ষা-দীক্ষা, হাতে কলমে, মহান যতো কর্মভার, সব তোমারি কাছে নিব, গর্ব হবো তোমার। ইচ্ছে তোমার স্বাধীন মাগো, ইচ্ছে করো মহৎ, তোমার সন্তান আসলে মাগো! পূরণ হবে স্বপন। বাবা মায়ের সোনার মানিক, নয়নের শান্তি, চায়গো দোয়া দ্বীন-দুনিয়ায়, হতে যেন পারি। --------- আরিফ ইবনে শামছ্ ০৫/০৬/২০১৭ ঈসায়ী সাল। ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, বাড়...
আধুনিক লোকজ মহাকবি আল্ মাহমুদ এর ৮২ তম জন্মদিনে আন্তরিক শুভেচ্ছা "কাবিলের বোন", "পানকৌড়ির রক্ত", মনোহর "প্রবন্ধ সংগ্রহ", প্রতিটি পরতে পরতে তোমার কবি- সত্ত্বাকে পেয়েছি সততঃ। কখনোবা আনমনে গেয়ে বেড়াতাম নিরাকপড়া দুপুরবেলা, "আমার মায়ের নোলক খানি হারিয়ে গেলো শেষে" সে' কবিতা। "হাত দিয়োনা বুকে আমার ভরা বোয়াল মাছে!" কি চমৎকার ছন্দমালা, পড়েছি কি কেউ আগে! কখনো বা চাঁদনী রাতে কন্ঠে বাজে "না ঘুমানোর দল" ছন্দ মোহে, প্রকাশ ঢংয়ে হারিয়েছি নিজেকে কত! তিতাস পাড়ের ছেলে, কভু মেঘনার ঢেউ বাজে বুকে, শুনেছি কত কথা-কাহিনী, জীবন ছবি বাবার মুখে। পরিবারের গল্প মাঝে বলতো বাবা তোমার কথা, পাঠ্য বইয়ে তোমায় দেখেছি, পড়েছি তোমার লেখা। কবি ও কবিতার রাজ্যে, সত্যিই তুমি মহান সাধক, স্বাদ -গন্ধ, রং-রূপ, সাহিত্য রস, আস্বাদন। তোমার তুলির পরশে, জীবনের সব বাস্তবতা, সুর আর ছন্দে আরো জীবন্ত, সবাই জানলো তা'। জন্মদিনের শুভেচ্ছা জেনো হে আধুনিক কবি! শত পদ্ম, শাপলা শালুক, প্রকৃতির সব রূপ অপ্সরী, তারা ভরা আকাশ তোমায়, দিলাম তারার মেলা, চাঁদ সুরুজের মতোই তুমি, আলোক দিব...
ইরাক, ইরান, তুরান, কাশ্মীর, কাতার আর সিরিয়া, সৌদি আরব, সুদান, মিশর, পুরো আফ্রোশিয়া। উপমহাদেশ, স্থান, আর দেশ -মহাদেশ, সব সৃষ্টি স্রষ্টার জানি, আমরা বিশ্বের, বিশ্ব মোদের। হানাহানি আর মারামারি করে, মানুষ মানুষেরে, হৃদয় আছে ঠিকই দেহে, নাই যে দরদ অন্তরে। সৃজিত হল কত দল উপদল, কেউ সহেনা কারো, এক হওয়ার মন্ত্র ভুলে, অনৈক্যে খায় হাবুডুবু। নাই সে খেয়াল, দূর করিবার ব্যবধান যতো আছে! আমার আমি, অহমিকা আর অন্ধ সকল জনে। কোরান কিতাব, হাদিস, ইজমা, কিয়াস জেনেছে কতো! সবাই মিলে একই বাঁধনে, নাইকি বাঁধিবার কেহ! কত আরাধনা চলে অবিরাম দিবস যামিনী দেখো, পাশের বাড়ীর অধিবাসী যারা, খেতে পেরেছে কি জানো? ঋণের চাঁপে, লজ্জা শরমে, সহসা মৃত্যু দেয়যে হানা, কানে তুলো আর চোখে ঠুলি বাঁধে সমাজের ধনী যারা। দেশের রাজারা ব্যস্ত সদা, নিজেদের ব্যবসা দেখো, দেশ ধর্ম কোথায় গেল, জাতির ঐক্য এলো কি গেলো! তা'তে কি কার, কিছু আসে যায়, জীবনের দাম নাই! সকাল বিকাল মারছে শিশু, দূর্বল নারীরা ও মারা যায়। কথার কথা, নামে মাত্র সবাই করে বাদ- প্রতিবাদ! মিছিলে মিছিলে যায় হারিয়ে প্রতিশোধের অগ্ন্যোৎপাত। নায়কি সাহস দাঁড়াতে পাশে, মাজলুম যতো বিশ্ব মাঝ...
তোমরা আছো বলে বেঁচে আছে দেশ সমাজ, বয়সে ছোট হতে পার, তবে করে যাও বড় বড় কাজ। রক্তের বাঁধনে লহ বাঁধিয়া, জাননা কেবা আপন পর! শুধু জান রক্ত লাগবে, রক্ত চায়, কে আছো? কোন জন? হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে শুয়ে, মৃত্যুর প্রতীক্ষায়, প্রহর গুনে মরি মরি, সকাল সন্ধ্যা কত বেলা যায়, কেউ নাই কারো, আবার আছে অনেক আত্মীয় কারো, রক্ত দেবে ভাই! রক্ত লাগবে; বাঁচাতে প্রাণ তা'রো। মন মানসে, দেহ মননে তৈরি থেকো ভাই, ক'ফোঁটা রক্তে তোমার যদি, বাঁচে কোন বোন ভাই। তোমার রক্তে নবজাতক কোন ফিরে পায় পৃথ্বী পথ, মা সকল পৃথিবীর যদি দেখে বাঁচার স্বপ্ন সব। রক্ত যাদের নেশা পেশা; রক্ত করে নাক পান! রক্তের তরে নিদ নাই তার, এই বুঝি যায় কারো প্রাণ! রক্ত দানে দিবা নিশি ছুটে, চেনা অচেনা কত পথ! রক্তের যোগান দিতে হবে ভাই, এই আমাদের পণ। ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, বাড়ী# ১২৩৪, ওয়ার্ড# ১২, ভাদুঘর, সদর, বি.বাড়ীয়া-৩৪০০। আরিফ ইবনে শামছ্ All reac
নাম ঠিকানা ভূলিয়ে দিবে, চিকনগুনিয়া। ডানে হাঁটার ইচ্ছে হলেই, হাঁটা যাবেনা। চালক ঠিকই দেহের তুমি, নাইযে কোন বল, চলার পথে উদাস হলে, দেখবে বহু বিপদ। কেউবা বলে নাপা খাও , প্রচুর তরল খাবার, কেউ বলে বা প্যারাপাইরল, ডাবের পানি পান। সত্যি কথা বলতে গেলে, ভয়ে হবেন কাৎ, মুখের রুচি, ঘুমের বিরাম, সবি নেবে ভাই। নাওয়া খাওয়া বিনে ক'দিন, ঘুমে অচেতন, ব্যাথার সাথে নিরস থাকা, রয়না দেহে বল। সব যোগাযোগ হালকা হবে, বাড়বে ছুটা ছুটি। কখনো বা হেরে গিয়ে, শিশু কালের স্মৃতি। যতো পারেন বেশি করে, পানি করো পান, দূর্বল যেন নাইবা করে, ভাল ভাল খান। ----------------- আরিফ ইবনে শামছ্ ২০/০৬/২০১৭ ঈসায়ী সাল। ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, বাড়ী# ১২৩৪, ওয়ার্ড# ১২, ভাদুঘর, বি.বাড়ীয়া-৩৪০০।
ভালবাসা আর শংকায় বাজে সদা মনের বীণা, মাফ পেয়েছি কী ক্ষমাশীল দয়াময়! তা' জানিনা। হৃদয়ের গভীর হতে কি বিষাদের মর্ম বেদনা, তীব্র হতে তীব্রতর অসহনীয়, তবু হারাতে চাইনা। বুকে হাত দিয়ে বলি, কতবার যে তোমায় স্মরেছি, পলে পলে অনুপলে, দানা পানি সামনে পেয়েছি। ভূলে ও হাত চলেনি তা' নিতে বরং "রোজা রেখেছি"। ভাংতে পারিনা কোন ভাবে, কিভাবে দাঁড়াব সেদিন! ভালবাসি তোমায়, ভালবাসা পেতে চাই সদা, পদে পদে ভূল আর অবাধ্যতা!যদি করো ক্ষমা। দূর্বল আর শেষ নবীর (সাঃ) অনুসারী "অনেক দাবী"! তাঁ'র সুন্নাহ, রীতিনীতি কতটুকুইবা মানিতে পারি! রাহমান তুমি, রাহীম তুমি ওগো পরম দয়াময়, আজিকে এই খুশির রাতে ক্ষমা আর রহমতের অনুনয়। যতো আবেদন, বাহারি চাওয়া, দু'জাহানের তরে! তোমার বান্দা, মহানবী (সাঃ) প্রিয় উম্মত; যেন হয় কথা-কাজে। আরিফ শামছ্
মহান প্রভুর সেরা দান, এলোরে ঐ মাহে রমজান। আসছে ধেয়ে জান্নাত হতে, শান্তি অশেষ ধরাতলে। মনের বাগান চাষ করিব, হরেক রকম বীজ বুনিব। সুফল ফসল সব তুলিব, কেয়ামতে সফল হব। রহমতের দশটি দিনে, ঈমান-আমল ঝালাই করে, মাগফিরাতের দিনগুলোরে, পূণ্য-নেকে পূর্ণ করে। বিদায় বেলার শেষের দশে, জাহান্নামের আজাব হতে, মুক্তি চাইবো সবাই মিলে, জান্নাতি হবো বলে। আরিফ শামছ্ ২৫.০৫.২০১৭ ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, বাড়ী# ১২৩৪, ওয়ার্ড# ১২, ভাদুঘর, বি.বাড়ীয়া-৩৪০০।
নতুন আর পুরাতন, কারো প্রস্থান কারো আগমন, চৈত্রের সংক্রান্তি, বসন্ত বিদায়, ঝড়ো বৈশাখির আগমনী গান। বিরহের সুর তো বাজেনা, পর করে দেয়ার সমস্ত আয়োজনা। মনে রেখো আমার কাছে জমা, তোমাদের সমস্ত ইতিহাস, যা তোমাদের ভাবী পথের পাথেয়। পাথর কান্না আমার কেউকি দেখেনা, ক্ষত বিক্ষত কষ্টটুকু কেউতো ভাবেনা: ৩৬০ ডিগ্রিতে ৩৬৫ দিনের পুরোটায় তিলে তিলে, নিঃশেষ করে নিজেকে, এ কি পেয়েছি আমি! চরম অনাদর, অবহেলা অবশেষে। ১৪২৪ আসবে, ভালবাসবে কি বাসবেনা! আপন নাকি পর হবে কেউ তো ভাবেনা, শুধু অন্ধভাবে আয়োজন করা। বর্ষবিদায় আগে, না বর্ষ বরণ? সেকি ভূলে যাও! আগে নামুন তো পরে ওঠুন। আমার আগমনে ও সব আয়োজন ছিল এমনি, তাই বলে কি এভাবে টানবে ইতি! ১৪২৪! দেখে প্রস্তুত থাক ততে আজি, মেনে নিতে এমনি নিষ্ঠুর পরিনতি!!! ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, বাড়ী# ১২৩৪, ওয়ার্ড# ১২, ভাদুঘর, বি.বাড়ীয়া-৩৪০০। --------------আরিফ ইবনে শামছ্ ৩০ চৈত্র,১৪২৩ বঙ্গাব্দ। ১৩.০৪.২০১৭। বৃহঃস্পতিবার।
শ্বাশ্বত আহ্বান -----------আরিফ শামছ্ ২২.১০.২০১৭ ঈসায়ী সাল। বেলা বেলা করে কত বেলা যায়, ডাকিনি প্রভু কখনো তোমায়! তাই বলে তো বন্ধ রাখনি, সকল বাঁচার উপায়। ফজর পড়িনি গভীর ঘুমে, আরামে অলসে শোয়ে, সূর্য জাগিল পূর্ব গগনে, তোমার বন্দনা গেয়ে। যোহরের আজান সুমধুর সুরে, আকাশে বাতাসে ভাসে, কর্নকুহরে ধ্বনি প্রতিধ্বনি সাজে, হৃদয়ে ভীষণ বাজে। যৌবন বেলা পার করে রবি পশ্চিমে যায় হেলে, আসরের আজান পড়লো ছড়িয়ে, জামাতে শামিল হতে। জ্বলিতে জ্বলিতে অস্তাচলে, রবি বলে জনে জনে। সময়ের কাজ সময়ে করো, বেলা ফুড়ানোর আগে। দিনের আলোর পর্দা সরায়ে, নীরবে সন্ধ্যা নামে। মাগরিবের আজান মিনার হতে, চির শ্বাশ্বত আহ্বানে। পশু, পাখি, প্রাণী, ফিরছে নীড়ে, মানুষেরা সব আবাসভূমে, রক্তিমাভ ঢেউ খেলে যায়, পশ্চিম আকাশ পরে। স্তব্ধ নিঝুম ভেঙ্গে আসে এশার আজান শুনি, মনের মাঝে কত ঝড় চলে, নামাজ পড়িতে না পারি! তোমার স্তুতি করিতে আমার নেই ক্ষমতা কোন, দয়া করে যদি পথ দেখাতে, হিম্মত পেতাম শত। তোমার ক্ষমা যাচে সদা, মোর তনু আর প্রাণ, তোমার রাজী, রহম, করম, আমার অহংকার। ভোর ০৪:...
পরিচিতি
নাম: আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া
লেখালেখি: আরিফ ইবনে শামছ্
পিতা: বিশিষ্ট সমাজ ও সাহিত্যসেবক, কবি ক্বারী আলহাজ্ব শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রাহঃ)।সহকারি প্রকৌশলী, বাংলাদেশ তার ও টেলিফোন (বি.টি এন্ড টি- বি.টি.সি. এল)।
মাতা: মোয়াল্লিমা হালীমা সাদীয়া ভূঁইয়া।
ঠিকানা: ফখরে বাঙ্গাল নিবাস,
ভূঁইয়া পাড়া, বাড়ী# ১২৩৪,
ওয়ার্ড# ১২, গ্রাম: ভাদুঘর,
পোষ্ট: ভাদুঘর-৩৪০০।
থানা:সদর, জিলা: বি.বাড়ীয়া।
পড়াশোনা:
নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়, (৬ ষ্ঠ শ্রেনী) সদর, বি.বাড়ীয়া। ভাদুঘর মাহবুবুল হুদা পৌর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (৭ম-১০ম)।হাবলা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (রেজিষ্ট্রেশন) হতে ১৯৯৫ ঈসায়ী সালে কৃতিত্বের সাথে ১ম বিভাগে পাশ করেন।প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে বরাবরই ফার্ষ্ট বয় ছিলেন।১৯৯৭ সালে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ থেকে এইচ.এস.সি পাশ করেন।২০০১ সালে, বি.এস.এস (সন্মান-অর্থনীতি), ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ, ২০০৩ সালে, এম.এস.এস (অর্থনীতি), সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা, বি.এড. বাংলাদেশ টিচার্স ট্রেইনিং কলেজ, ঢাকা (জাতীঃবিঃ), এম.এড (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), এম বিএ -এম এই এস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-অধ্যয়নরত)
পূর্বপুরুষদের পূর্বকথাঃ
বৃহত্তর বিভাগ ময়মনসিংহের অন্তর্গত বেলগাঁও থানার দিলালপুরে বসবাস করতেন পাঁচ ভাই।দুই ভাই দ্বীনের কাজে বা ভ্রমনের উদ্দ্যেশ্যে দিলালপুর থেকে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া (ত্রিপুরা) জেলার সদর থানার অন্তর্গত ভাদুঘর গ্রামে আসেন।প্রাকৃতিক পরিবেশের অপূর্ব লীলানিকেতনের মোহে মোহাবিষ্ট হয়ে ভ্রাতাদ্বয় স্থায়ী বসবাসের সিদ্ধান্ত নেন ভাদুঘরে।"বংশ পরম্পরায় দ্বীন ধর্মের প্রচার প্রসার, অলি-আল্লাহদের খেদমত ও ইহসানের সুবাদে ধারণা মজবুতভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় যে, ভ্রমণে নয়, দ্বীন ধর্ম প্রচার বা ইসলামের দাওয়াত নিয়েই দুই ভাই এসেছিলেন"। কবিতা সাহিত্য সংস্কৃতির আসর (একটি গতিশীল সাহিত্যভান্ডার)। প্রাক্তন বিভাগীয় সম্পাদক, সাহিত্য সম্পাদক, মাসিক "বলিতে ব্যাকুল" পরবর্তীতে "তিতাস বার্তা"।
মোবাইল: ০১৬১০০০৭৯৭০।
বয়স: ৩৮ বছর।
পেশা: চাকুরী।
প্রকাশিত লেখা:
দৈনিকভাবে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, দৈনিক প্রজাবন্ধু,
মাসিক বলিতে ব্যাকুল, তিতাস বার্তা,
হক্ব পয়গাম।
মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "ঝরা ফুলের গন্ধ" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত
(১) "শ্বাশ্বত আহ্বাণ" এবং (২) "ছন্দ নাবিক"।
মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "বিজয়ের উল্লাসে" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত
(১) সত্য সন্ধানী
(২) বাঙালির স্বাধীনতা
(৩) বিজয়ের উল্লাসে
(৪) অনুশোচনা
(৫) বিদ্রোহী তুমি, বিপ্লবী
(৬) আজকের এই বাংলাদেশ
(৭) ভাঙ্গা গড়া
সংকলন ও সম্পাদনা: তাসকিন আব্দুল্লাহ "বাংলার ১০০ কবি ও কবিতা" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত
আগুন জ্বালা অন্তরে |
সন্মাননা পত্র প্রাপ্তি :
পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতার আসর (কবিতাঃ কারবালার শিক্ষা),পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতাপাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতা ছড়া ও গানের আসর (কবিতাঃতোরা থামবি কিনা বল।)
সাহিত্য জাগরণ বাংলাদেশ (কবিতাঃহৃদয় কন্দরে। কবিতাঃ কবিতা তোমার।)শখের কবিতা সাহিত্য আড্ডা (কবিতাঃ টেকসই মানবতা।কবিতাঃ বিদ্রোহী তুমি বিপ্লবী।)।
বাংলাদেশ কবি সংসদ, (সিলেট বিভাগ)।বাংলাদেশ কবি সংসদ, (চট্রগ্রাম বিভাগ) হতে সাহিত্য অঙ্গনে বিশেষ অবদানকৃত স্বরুপ বিশেসন্মাননা পত্র প্রাপ্তি।বিশেষ সন্মাননাপত্র, এসো কবিতা লিখি (কবিতাঃ জাগাও তুমি জেগে ওঠো!),দিনের (২০-১১-২০১৭) সেরা কবি, বাংলাদেশ কবি পরিষদ (কবিতাঃ বাঙ্গালীর স্বাধীনতা)।আন্তর্জাতিক কবি পরিষদ (আজকের- ০৬-১২-২০১৭- সেরা কবি, কবিতাঃ "জীবন তরী");
ছায়াবীথি (সেরা পোষ্ট- কবিতা ইভেন্টে বিজয়ী- কবিতাঃ "অনাগত সন্তানের আহ্বান"।সমাজ কল্যাণ সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক সপ্তাহের (১৪-১২-২০১৭) সেরা বিজয়ী কবি, ১ম স্থান অধিকারী, (কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !)বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _১৪-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৫ম স্থান ( কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !);বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _২২-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ১১ তম স্থান ( কবিতাঃ পরোয়ানা !)প্রজন্ম সাহিত্য সভা (প্রসাস-০৬-০২-২০১৮_সপ্তাহের সেরা ০৫ এ ০৪- কবিতাঃ স্বান্তনা) নকলা উপজেলা সমাজকল্যাণ সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা ১৬-০২-২০১৮, ( কবিতা: ফাগুনের গান); কাব্য প্রেমীদের প্রচার মাধ্যম_ গল্প কবিতা ও সাহিত্যের আসর_বিশেষ সম্মাননা _২২-০২-২০১৮ (কবিতা: প্রিয় বাংলাভাষা); কাব্য কথার মেলা সাহিত্যাঙ্গন, সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: এই পৃথিবীর আর্তনাদ); সাহিত্যজগৎ (সকল সাহিত্য প্রেমিদের ঠিকানা), সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: বিপ্লবী );শেরপুর সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ২৩-০৩-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী) ; সাহিত্য সন্ধ্যা, আজকের (২৭-০৩-২০১৮) সেরা কবি, (কবিতা: বিপ্লবী) বাংলা সাহিত্য কবিতা ও গল্পের রস_৩০-০৩-২০১৮_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৪র্থ স্থান ( কবিতাঃবিপ্লবী )। সাপ্তাহিক সেরা ০৭ কবি ও কবিতায় ১ম স্থান, (কবিতা: বিপ্লবী ); সাহিত্যের জাগরণ, আন্তর্জাতিক সাহিত্য সংগঠন, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ০১-০৪-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী)।
পাথর দিয়ে যুদ্ধ
ইরাক, ইরান, তুরান, কাশ্মীর, কাতার আর সিরিয়া,
সৌদি আরব, সুদান, মিশর, পুরো আফ্রোশিয়া।
উপমহাদেশ, স্থান, আর দেশ -মহাদেশ,
সব সৃষ্টি স্রষ্টার জানি, আমরা বিশ্বের, বিশ্ব মোদের।
হানাহানি আর মারামারি করে, মানুষ মানুষেরে,
হৃদয় আছে ঠিকই দেহে, নাই যে দরদ অন্তরে।
সৃজিত হল কত দল উপদল, কেউ সহেনা কারো,
এক হওয়ার মন্ত্র ভুলে, অনৈক্যে খায় হাবুডুবু।
নাই সে খেয়াল, দূর করিবার ব্যবধান যতো আছে!
আমার আমি, অহমিকা আর অন্ধ সকল জনে।
কোরান কিতাব, হাদিস, ইজমা, কিয়াস জেনেছে কতো!
সবাই মিলে একই বাঁধনে, নাইকি বাঁধিবার কেহ!
কত আরাধনা চলে অবিরাম দিবস যামিনী দেখো,
পাশের বাড়ীর অধিবাসী যারা, খেতে পেরেছে কি জানো?
ঋণের চাঁপে, লজ্জা শরমে, সহসা মৃত্যু দেয়যে হানা,
কানে তুলো আর চোখে ঠুলি বাঁধে সমাজের ধনী যারা।
দেশের রাজারা ব্যস্ত সদা, নিজেদের ব্যবসা দেখো,
দেশ ধর্ম কোথায় গেল, জাতির ঐক্য এলো কি গেলো!
তা'তে কি কার, কিছু আসে যায়, জীবনের দাম নাই!
সকাল বিকাল মারছে শিশু, দূর্বল নারীরা ও মারা যায়।
কথার কথা, নামে মাত্র সবাই করে বাদ- প্রতিবাদ!
মিছিলে মিছিলে যায় হারিয়ে প্রতিশোধের অগ্ন্যোৎপাত।
নায়কি সাহস দাঁড়াতে পাশে, মাজলুম যতো বিশ্ব মাঝে,
পাথর দিয়ে যুদ্ধ করে জীবন সঁপে,শহিদী পথে।