পোস্টগুলি

কবিতা সমগ্র লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

শ্বাশ্বত আহ্বান

ছবি
  শ্বাশ্বত আহ্বান -----------আরিফ শামছ্ ২২.১০.২০১৭ ঈসায়ী সাল। বেলা বেলা করে কত বেলা যায়, ডাকিনি প্রভু কখনো তোমায়! তাই বলে তো বন্ধ রাখনি, সকল বাঁচার উপায়।   ফজর পড়িনি গভীর ঘুমে, আরামে অলসে শোয়ে, সূর্য জাগিল পূর্ব গগনে, তোমার বন্দনা গেয়ে।   যোহরের আজান সুমধুর সুরে, আকাশে বাতাসে ভাসে, কর্নকুহরে ধ্বনি প্রতিধ্বনি সাজে, হৃদয়ে ভীষণ বাজে।   যৌবন বেলা পার করে রবি পশ্চিমে যায় হেলে, আসরের আজান পড়লো ছড়িয়ে, জামাতে শামিল হতে।   জ্বলিতে জ্বলিতে অস্তাচলে, রবি বলে জনে জনে। সময়ের কাজ সময়ে করো, বেলা ফুড়ানোর আগে।   দিনের আলোর পর্দা সরায়ে, নীরবে সন্ধ্যা নামে। মাগরিবের আজান মিনার হতে, চির শ্বাশ্বত আহ্বানে।   পশু, পাখি, প্রাণী, ফিরছে নীড়ে, মানুষেরা সব আবাসভূমে, রক্তিমাভ ঢেউ খেলে যায়, পশ্চিম আকাশ পরে।   স্তব্ধ নিঝুম ভেঙ্গে আসে এশার আজান শুনি, মনের মাঝে কত ঝড় চলে, নামাজ পড়িতে না পারি!   তোমার স্তুতি করিতে আমার নেই ক্ষমতা কোন, দয়া করে যদি পথ দেখাতে, হিম্মত পেতাম শত।   তোমার ক্ষমা যাচে সদা, মোর তনু আর প্রাণ, তোমার রাজী, রহম, করম, আমার অহংকার।   ভোর ০৪:৩০ মিনিট, মধুবাগ, বড় মগবাজার, ঢাকা।

কথা কাজে পরিচয়

কথা কাজে পরিচয় ------------ আরিফ শামছ্ কি হলো আজ পথে ঘাটে, ভালো মানুষ নাই, অলি, গলি, পথে পথে, জারজ দেখা যায়, কথা, কাজে, আচরনে মিলবে পরিচয়, জারজ নাকি ভদ্র মানুষ, সবাই তাহা কয়।   পথের মাঝে কিংবা কভু বাজার সদায়ে, একলা কোন মেয়ে পেলেই, হুমড়ি খেয়ে পড়ে! বাসে উঠার সময় কিংবা নামার সময় হলে, পাগল, ছাগল, প্রতিবন্ধী করে কি আর বলে?   একলা সীটে বসা পেলে, ভদ্র সেজে বসে, নোংরা যতো কথা কাজের, প্রকাশ করে হেসে। সহ্য করার সীমা ছাড়ায়, কেউ বলেনা কিছু, আশে পাশে যাত্রী বহু, নাইকি মানুষ ভালো!   পথে, ঘাটে, বাস, বাজারে, ছুটে প্রয়োজনে, বেশ্যা মেয়ের মতো তোদের ডাকছে কভু কাছে? তোরা কেন এত খারাপ, জারজদেরই মতো, কথা, কাজে, আচরণে, ছুটিস তাদের পিছু।   সব হারামী মিলে কেন নোংরা কথা বলিস, একলা মেয়ে ভাবছে শুধু, কেমন তোরা খবিশ! নাইকি তোদের মেয়ে ছেলে, ভাই বোন, সংসার?' কেমন করে তাদের সাথে, করিস বসবাস?

প্রেমের ভালবাসা

"প্রেমের" নিদহীন বেলা যায়রে কতো, নেইকো হিসাব তার, খাবার দাবার কখন, কেবা,  খাবে কোন কাল। মন মুকুরে ধ্যানের ছবি,  কী যে পাগলকরা! কথা বুঝি অমীয় সুধা,  নাইরে ক্ষুধা -তৃষা। দূর জানালায়, পথে পথে,  খুঁজছে কী না কথার ছলে! কাজের কথা বলে বলে, কোন পাঁথারে খুঁজে চলে। আকাশ বাতাস, চাঁদ সেতারা, কোকিল বিজন বনে, মনের কথা বলছে নিতুই, নিতে প্রিয়জনে। ফিরে ফিরে, বারে বারে, পথ চলিছে শত, ভালবাসার শুনবে কথা, চাতক পাখির মত। প্রথম যেদিন দৃষ্টি পড়ে, মুক্তাখানার 'পরে; সেদিন থেকে শপথ নিলাম, দেহ-মনের জোড়ে। ভালবাসার স্বর্গ আমার, জীবন-মরণ পণে, রাখবো পুতঃপবিত্র তা' নেবো হালাল করে। ভালোবাসা! সস্তাদরে, বস্তাভরা নোংড়ামি? আবেগ যেনো লাগামহীন, হীন, নীচের নষ্টামি? কেমন করে আশা করো, ভালবাসার সুফল! শান্তিধারা আনবে বয়ে, করবে জগত উজল। দুজন হতেই বংশ নদী, ছুটবে নিশিদিন, চাও কী কভু, তারা সবাই, করতে সবি মলিন! তাই বলে যাই, চলো সবাই, সত্যিই ভালবাসি, খোদার দেয়া বিধান মানি, ধূলায় স্বর্গ রচি। ঠগ -প্রতারক, মিথ্যা প্রেমিক, কুলাংগারদের পেলে, আঁগাছাদের করবে উচ্ছেদ, সবাই মিশে-মিলে।  আরিফ শামছ্ মধুবাগ, মগবাজার, রমনা, ঢাকা।

কোথায় জাতির কান্ডারী?

পান্থশালায় পথিক কেনো?  পথ বাকি তোর আর কত? পথের পরে পথ চলিবে,  সফল- বিফল, পথ রে শত। ক্ষান্ত কেন পান্থ আজি,  মলিন বসন আঁকড়ে ধরে, পানশালাতে নেশার ঘোরে,  পাবি কোথায় পথ খুঁজে! ডাকছে তোরে,  হাঁকছে জোরে  কোথায় জাতির কান্ডারী? বেহাল হয়ে, মাতাল হয়ে,  কোন তিমিরে পথ হারালি! লাখে লাখে মারছে মানুষ,  পাষন্ড আর বর্বরে, তাকিয়ে আছে, তোর পানে যে,  আছিস কিসে মত্তরে! ঘর হারিয়ে, সব হারিয়ে,  প্রাণটি লয়ে কোনমতে, বাঁচার আশায় পথ মাড়িয়ে,   স্বাপদ-সংকুল বন পেড়িয়ে; খোলা মাঠের দূর্বাঘাসে,  থামছে বাঁচার ত্রিপালে, আশার নয়ন, সব প্রয়োজন,  খোঁজছে তোমায় চিত্তরে। পথ দেখাবি, পথের খোঁজে,  থাকবি সদা অগ্রণী, পথ চলাতে, সাহস পাবে,  সকল জনা তোর সাথী। দেখবে স্বপন, বাঁচার তরে,  স্বাধীণ বেশে নিজদেশে, আর কতকাল রয়বে বসে,  তোর আশাতে পথ চেয়ে! চিত্তনাশা ঘোরের নেশা,  ওঠরে জেগে সব ছাড়িয়ে, হৃদ-কাঁপানো, মরন বীণার,  বিষের সুর আর ঝংকারে। এফোড়-ওফোড় দে করে দে,  পশুর-অশুর যত্তোরে, স্বাধীণতার স্বাদ সাথে সার ,  বাঁধে যেন চিত্তরে। ---- আরিফ শামছ্     সন্ধ্যা ০৬:৩০ মিনিট। ০৬/০৯/২০১৭ ঈসায়ী সাল। ফখরে বাঙ্গাল নিবাস,  ভূঁইয়া বাড়ী, বাড়ী# ১২৩৪,  ওয়ার্ড#

ChatGPT 3.5

পরিচিতি

নাম: আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া লেখালেখি: আরিফ ইবনে শামছ্ পিতা: বিশিষ্ট সমাজ ও সাহিত্যসেবক, কবি ক্বারী আলহাজ্ব শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রাহঃ)।সহকারি প্রকৌশলী, বাংলাদেশ তার ও টেলিফোন (বি.টি এন্ড টি- বি.টি.সি. এল)। মাতা: মোয়াল্লিমা হালীমা সাদীয়া ভূঁইয়া। ঠিকানা: ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, ভূঁইয়া পাড়া, বাড়ী# ১২৩৪, ওয়ার্ড# ১২, গ্রাম: ভাদুঘর, পোষ্ট: ভাদুঘর-৩৪০০। থানা:সদর, জিলা: বি.বাড়ীয়া। পড়াশোনা: নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়, (৬ ষ্ঠ শ্রেনী) সদর, বি.বাড়ীয়া। ভাদুঘর মাহবুবুল হুদা পৌর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (৭ম-১০ম)।হাবলা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (রেজিষ্ট্রেশন) হতে ১৯৯৫ ঈসায়ী সালে কৃতিত্বের সাথে ১ম বিভাগে পাশ করেন।প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে বরাবরই ফার্ষ্ট বয় ছিলেন।১৯৯৭ সালে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ থেকে এইচ.এস.সি পাশ করেন।২০০১ সালে, বি.এস.এস (সন্মান-অর্থনীতি), ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ, ২০০৩ সালে, এম.এস.এস (অর্থনীতি), সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা, বি.এড. বাংলাদেশ টিচার্স ট্রেইনিং কলেজ, ঢাকা (জাতীঃবিঃ), এম.এড (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), এম বিএ -এম এই এস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-অধ্যয়নরত) পূর্বপুরুষদের পূর্বকথাঃ বৃহত্তর বিভাগ ময়মনসিংহের অন্তর্গত বেলগাঁও থানার দিলালপুরে বসবাস করতেন পাঁচ ভাই।দুই ভাই দ্বীনের কাজে বা ভ্রমনের উদ্দ্যেশ্যে দিলালপুর থেকে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া (ত্রিপুরা) জেলার সদর থানার অন্তর্গত ভাদুঘর গ্রামে আসেন।প্রাকৃতিক পরিবেশের অপূর্ব লীলানিকেতনের মোহে মোহাবিষ্ট হয়ে ভ্রাতাদ্বয় স্থায়ী বসবাসের সিদ্ধান্ত নেন ভাদুঘরে।"বংশ পরম্পরায় দ্বীন ধর্মের প্রচার প্রসার, অলি-আল্লাহদের খেদমত ও ইহসানের সুবাদে ধারণা মজবুতভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় যে, ভ্রমণে নয়, দ্বীন ধর্ম প্রচার বা ইসলামের দাওয়াত নিয়েই দুই ভাই এসেছিলেন"। কবিতা সাহিত্য সংস্কৃতির আসর (একটি গতিশীল সাহিত্যভান্ডার)। প্রাক্তন বিভাগীয় সম্পাদক, সাহিত্য সম্পাদক, মাসিক "বলিতে ব্যাকুল" পরবর্তীতে "তিতাস বার্তা"। মোবাইল: ০১৬১০০০৭৯৭০। বয়স: ৩৮ বছর। পেশা: চাকুরী। প্রকাশিত লেখা: দৈনিকভাবে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, দৈনিক প্রজাবন্ধু, মাসিক বলিতে ব্যাকুল, তিতাস বার্তা, হক্ব পয়গাম। মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "ঝরা ফুলের গন্ধ" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত (১) "শ্বাশ্বত আহ্বাণ" এবং (২) "ছন্দ নাবিক"। মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "বিজয়ের উল্লাসে" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত (১) সত্য সন্ধানী (২) বাঙালির স্বাধীনতা (৩) বিজয়ের উল্লাসে (৪) অনুশোচনা (৫) বিদ্রোহী তুমি, বিপ্লবী (৬) আজকের এই বাংলাদেশ (৭) ভাঙ্গা গড়া সংকলন ও সম্পাদনা: তাসকিন আব্দুল্লাহ "বাংলার ১০০ কবি ও কবিতা" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত আগুন জ্বালা অন্তরে | সন্মাননা পত্র প্রাপ্তি : পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতার আসর (কবিতাঃ কারবালার শিক্ষা),পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতাপাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতা ছড়া ও গানের আসর (কবিতাঃতোরা থামবি কিনা বল।) সাহিত্য জাগরণ বাংলাদেশ (কবিতাঃহৃদয় কন্দরে। কবিতাঃ কবিতা তোমার।)শখের কবিতা সাহিত্য আড্ডা (কবিতাঃ টেকসই মানবতা।কবিতাঃ বিদ্রোহী তুমি বিপ্লবী।)। বাংলাদেশ কবি সংসদ, (সিলেট বিভাগ)।বাংলাদেশ কবি সংসদ, (চট্রগ্রাম বিভাগ) হতে সাহিত্য অঙ্গনে বিশেষ অবদানকৃত স্বরুপ বিশেসন্মাননা পত্র প্রাপ্তি।বিশেষ সন্মাননাপত্র, এসো কবিতা লিখি (কবিতাঃ জাগাও তুমি জেগে ওঠো!),দিনের (২০-১১-২০১৭) সেরা কবি, বাংলাদেশ কবি পরিষদ (কবিতাঃ বাঙ্গালীর স্বাধীনতা)।আন্তর্জাতিক কবি পরিষদ (আজকের- ০৬-১২-২০১৭- সেরা কবি, কবিতাঃ "জীবন তরী"); ছায়াবীথি (সেরা পোষ্ট- কবিতা ইভেন্টে বিজয়ী- কবিতাঃ "অনাগত সন্তানের আহ্বান"।সমাজ কল্যাণ সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক সপ্তাহের (১৪-১২-২০১৭) সেরা বিজয়ী কবি, ১ম স্থান অধিকারী, (কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !)বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _১৪-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৫ম স্থান ( কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !);বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _২২-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ১১ তম স্থান ( কবিতাঃ পরোয়ানা !)প্রজন্ম সাহিত্য সভা (প্রসাস-০৬-০২-২০১৮_সপ্তাহের সেরা ০৫ এ ০৪- কবিতাঃ স্বান্তনা) নকলা উপজেলা সমাজকল্যাণ সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা ১৬-০২-২০১৮, ( কবিতা: ফাগুনের গান); কাব্য প্রেমীদের প্রচার মাধ্যম_ গল্প কবিতা ও সাহিত্যের আসর_বিশেষ সম্মাননা _২২-০২-২০১৮ (কবিতা: প্রিয় বাংলাভাষা); কাব্য কথার মেলা সাহিত্যাঙ্গন, সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: এই পৃথিবীর আর্তনাদ); সাহিত্যজগৎ (সকল সাহিত্য প্রেমিদের ঠিকানা), সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: বিপ্লবী );শেরপুর সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ২৩-০৩-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী) ; সাহিত্য সন্ধ্যা, আজকের (২৭-০৩-২০১৮) সেরা কবি, (কবিতা: বিপ্লবী) বাংলা সাহিত্য কবিতা ও গল্পের রস_৩০-০৩-২০১৮_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৪র্থ স্থান ( কবিতাঃবিপ্লবী )। সাপ্তাহিক সেরা ০৭ কবি ও কবিতায় ১ম স্থান, (কবিতা: বিপ্লবী ); সাহিত্যের জাগরণ, আন্তর্জাতিক সাহিত্য সংগঠন, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ০১-০৪-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী)।

পাথর দিয়ে যুদ্ধ

ইরাক, ইরান, তুরান, কাশ্মীর, কাতার আর সিরিয়া, সৌদি আরব, সুদান, মিশর, পুরো আফ্রোশিয়া। উপমহাদেশ, স্থান, আর দেশ -মহাদেশ, সব সৃষ্টি স্রষ্টার জানি, আমরা বিশ্বের, বিশ্ব মোদের। হানাহানি আর মারামারি করে, মানুষ মানুষেরে, হৃদয় আছে ঠিকই দেহে, নাই যে দরদ অন্তরে। সৃজিত হল কত দল উপদল, কেউ সহেনা কারো, এক হওয়ার মন্ত্র ভুলে, অনৈক্যে খায় হাবুডুবু। নাই সে খেয়াল, দূর করিবার ব্যবধান যতো আছে! আমার আমি, অহমিকা আর অন্ধ সকল জনে। কোরান কিতাব, হাদিস, ইজমা, কিয়াস জেনেছে কতো! সবাই মিলে একই বাঁধনে, নাইকি বাঁধিবার কেহ! কত আরাধনা চলে অবিরাম দিবস যামিনী দেখো, পাশের বাড়ীর অধিবাসী যারা, খেতে পেরেছে কি জানো? ঋণের চাঁপে, লজ্জা শরমে, সহসা মৃত্যু দেয়যে হানা, কানে তুলো আর চোখে ঠুলি বাঁধে সমাজের ধনী যারা। দেশের রাজারা ব্যস্ত সদা, নিজেদের ব্যবসা দেখো, দেশ ধর্ম কোথায় গেল, জাতির ঐক্য এলো কি গেলো! তা'তে কি কার, কিছু আসে যায়, জীবনের দাম নাই! সকাল বিকাল মারছে শিশু, দূর্বল নারীরা ও মারা যায়। কথার কথা, নামে মাত্র সবাই করে বাদ- প্রতিবাদ! মিছিলে মিছিলে যায় হারিয়ে প্রতিশোধের অগ্ন্যোৎপাত। নায়কি সাহস দাঁড়াতে পাশে, মাজলুম যতো বিশ্ব মাঝে, পাথর দিয়ে যুদ্ধ করে জীবন সঁপে,শহিদী পথে।

"মনের কথা সদা আমার কলম দিয়ে ঝরে, খুঁজে মোরে পাবে সবাই যখন মনে পড়ে। " --কবি শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রঃ)

MY BLOGG