তারায় তারায় কবিতা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
তারায় তারায় কবিতা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

বুধবার, সেপ্টেম্বর ২৯, ২০২১

বিপ্লবী (১৭)

 বিপ্লবী  (১৭)

আরিফ শামছ্ 

১৫/০৭/২০১৯ ঈসায়ী সাল।


বিপ্লবী! 

কবি হবি?

বিপ্লবী কবি।

বুকে রবে,

অগ্নিগিরি,

জমবে লাভা,

বাড়বে আভা,

হবে উদগীরণ;

চোক্ষে রবে,

অগ্নি শিখা,

পুঁড়বে নিপীড়ন। 


বজ্র ধমকে,

পিলে চমকে,

অত্যাচারী থামবে,

আসবে ফিরে,

বিশ্ব জুড়ে,

শান্তি ধরা আনবে।


নিঃশ্বাসে তোর,

আসবে ভোর,

অত্যাচারী বিফল,

শান্তি সুখে,

নিরাপদে,

রাখবে ধরাতল। 


চুপি চুপি,

পড়ছো তুমি,

যাচ্ছো ডুবি,

ছাড়িয়ে সবি!

কেমন কবি,

আঁকছে ছবি,

পড়ি ভাবি,

কবি হবি!

আমার মতো,

অন্য কেহো,

দেখবে স্বপন,

হৃদয় কাঁপন,

শংকা, রীতি,

পূন্য প্রীতি,

লিখবে চিঠি,

রাখবে দিঠি।

জীবন জুড়ে,

সুখের চরে,

সবে মিলে,

হেসে খেলে,

রবো বেঁচে,

সিন্ধু সেঁচে।

মুক্তো কুড়ে,

পুষ্প করে,

আপন মনে,

মহান দানে।

ধন্য জীবন,

সফল মরণ।

আবার ভাবি,

কবি হবি?

বিপ্লবী কবি,

মুক্তিকামী,

চিরবিপ্লবী।

x

শুক্রবার, জুন ০৫, ২০২০

করোনা

১৮১।
করোনায় স্তব্ধ,
গতিশীল চাকা সব,
কেউ কেউ ক্ষুব্ধ,
জমছে চাঁপা ক্ষোভ।
নানা পেশার লোকজন,
নিজ নিজ কর্ম,
ঘরে বসে করে যায়,
যার যার ধর্ম।

শুক্রবার, মে ২৯, ২০২০

১১৩। বইমেলা


বইয়ের মেলা, মে--লা বই,
কোথায় খোকা, খুকি।
প্রাণের মেলা, শত শত,
করছে ডাকাডাকি।

ভীঁড় করেছে সবাই দেখো,
পড়ে জামা জুতো,
বারে বারে আসতে মেলায়,
ধরছে নানা ছুঁতো।

দেখতে পাবে নামী দামী,
কবি, লেখক, যতো,
নিজের বইয়ে দৃষ্টি ফেলে,
ভাবছে কী যে কতো।

তাকিয়ে রবে, পলকহীন,
ভাবছো, কেমন করে!
ভাবের মালা, গাঁথছে নিতুই,
শব্দ, কথা ধরে।

ঐ যে দেখো পাথর চোখে,
বর্ণ সাদা কালো,
বইয়ের গায়ে দেখছো কতো,
ছবি আঁকলো ভালো।

মনের চোখে, দেখো সবে,
আজো জেগে তারা,
পথ দেখালো, পাতায় পাতায়,
করলো জীবন সারা।

মনের কথা, ধ্যান-ধারণা,
পরশ বাণী কতো,
জীবন পথে, দিশা দিবে,
সফল মানুষ হবো।


আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া।
মীরেরটেক, মগবাজার,
রমনা, ঢাকা।
২৫/১০/২০১৭ ঈসায়ী সাল।
রাত ১২:১০।

১১২। একুশে ফেব্রুয়ারি


একুশে ফেব্রুয়ারি, ঊনিশ শত বায়ান্ন,
রক্ত করবী, পদ্মদলের জীবন সায়ান্ন,
কতক রবির অস্ত আনিল,
সোনালী আলোর  ভোর,
কত শত, লাখে, কোটি, প্রাণে,
জাগিল বিপ্লবী সুর।

রক্ত কণিকা মিছিলে মিছিলে,
শিরা, উপশিরায়, দলে উপদলে।
প্রাণে প্রাণে গর্জিল হুংকার,
বাংলা ভাষার চায় অধিকার।

যে ভাষা শেখা মায়ের মুখে,
বাবার আদরে, শাসিত চোখে,
ভাই ও বোনের স্নেহের ছায়ায়,
মাতৃভূমির নদী, গিরি, হাওয়ায়।

সে ভাষা ছেড়ে দিব হায়!
ভুলে যাবে সবে, কোন্ ঘোষণায়?
জীবনের শিঁকড়, দেহ মনে প্রাণে,
সমূলে প্রোথিত, মনের গহীনে।

অস্থি, মজ্জা, মাংশ, চামড়া,
প্রতিটি লোম, কাঁটা দিয়ে খাঁড়া,
মায়ের ভূমিতে দাঁড়িয়ে কারা?
কাঁড়িবে, অস্তিত্ব ! বাংলা ভাষা!

আন্দোলন আর রক্ত-নদী-স্রোতে,
ভাষার অধিকার, আসলো ফিরে,
নতুন করে পেলো গতি ,
স্বাধীন চেতনা,
অগ্নি পথিক, বহ্নি শিখায়,
স্বাধীণতা কেনা।

আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া।
 ২১/০২/২০১৮ ঈসায়ী সাল।
মধুবাগ, মগবাজার,
রমনা, ঢাকা।

১১০। ফাগুনের গান


ফাগুন মাসে রুপের আগুন কৃষ্ণচূড়ার গায়,
সবুজ পাতার আঁড়াল থেকে কোকিল ডেকে যায়।
আম্রকানন সুবাস ছড়ায় মন মাতানো গন্ধে,
শাখায় শাখায় সবুজ কুঁড়ি জাগে মহানন্দে।
 
বন্ধ দেখি উত্তর বায়ু, শীতের মহা কম্পন, 
চুপি চুপি বয়ছে দেখো মৃদু সমীরণ।
নেই কুয়াশা, হিমেল বায়ু, শিশির কণা কোন,
মিষ্টি রোদের ছড়াছড়ি, নাতিশীতোষ্ণ। 
 
বরণডালা দোল খেয়ে যায়, শাখা প্রশাখায়,
কে সাজালো এমন সাজে, একটু ভাব ভাই। 
ভালবাসা, শ্রদ্ধা সবি, তাঁহার তরে রাখি,
ভালবেসে রুপ অপরূপ, দিলেন গানের পাখি।

এসোনা ভাই সবাই মিলে, গায় তাহারি গান,
দরুদ (সাঃ) পড়ি লাখো কোটি, যিনি মোদের প্রাণ। 
কবুল করে নাওগো প্রভূ, মোদের সকল স্তুতি,
শান্তি ধারা, দাও অফুরান, মহানবীর (সাঃ) প্রতি। 

আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া।
১৩/০২/২০১৮ ঈসায়ী সাল।
মধুবাগ, মগবাজার,
রমনা, ঢাকা।

১০৯। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা প্রিয় বাংলাভাষা


সকল দেশে ভাষা জীবন,
ভাষা সবার প্রাণ,
ভাষা বিনে যায় কি বাঁচা,
থাকে কিহে মান?
ভাষা দিয়ে স্বপ্ন গাঁথা,
নিপুণ জীবন গড়া,
ভাষা দিয়ে হয় বিনিময়,
মনের সকল কথা।

জীবন জুড়ে নদীর মতো,
পাখির কলরব,
পরিচয়ের নিত্য বাহন,
অধম, উত্তম সব।
ভাষা শিখি মায়ের মুখে,
গল্প, কথা, কাজে।
মায়ের স্বরের উচ্চারণে,
ভাষা নিতুই সাজে।

মাতৃভাষা ভাষার সেরা,
বাংলা মাতৃভাষা,
এই ভাষাতেই মরা বাঁচা,
চলে কান্না হাসা।
শান্তি সুখের তরী বেয়ে,
জীবন চলে কতো,
মাতৃভাষায় সব খুঁজে পায়,
প্রয়োজন যা' যতো।

বাংলা ভাষায় জানতে পারি,
আল্লাহ্, রাসুল (সাঃ) প্রিয়,
ধর্ম আমার ইসলাম সেতো,
পরশ পাথর স্বীয় ।
মাতৃভাষা মোদের তরে,
খোদার সেরা দান,
এই ভাষাতেই সকাল সাঁঝে;
গায় তাহারি গান।

ভাই আমাদের সালাম, বরকত,
রফিক, জাব্বার প্রমুখ,
বুকের তাজা রক্ত ঢেলে,
রাখলো মায়ের মুখ।
ধরাতলে উজল হলো,
সবার স্বপ্ন আশা,
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা,
প্রিয় বাংলাভাষা।

ধরাতলে উজল হলো,
বাংলা ভাষার শান,
বাংলাভাষা পেলো আজি,
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষার মান।

২০/০২/২০১৮ ঈসায়ী সাল।
নাফী টাওয়ার,
৭ম তলা,
গুলশান-০১,
ঢাকা-১২১২।

বৃহস্পতিবার, মে ২৮, ২০২০

১৮।   সব হারানো শেষে

ভারত কেন জ্বালায় এতো তার কি সুবিধা?
পানি নিয়ে রাজার নীতি, পানি কেন পাইনা?
মরুভূমি হয়ে যখন পানি পানি করি,
ফারাক্কা বাঁধ দিয়ে পানি, ভিন প্রদেশে টানি।
বর্ষাকালে বাঁচিনারে ভীষণ পানির জ্বালা,
গ্রীষ্মকালের পাওনা সবি মিটায় করে মায়া।
বানের জলে ভাসি যখন আমরা বাঙ্গালী,
সব বাঁধেরই মুখ খুলে দেই, সবাই তাহা জানি।
কেমনতরো নোংরা কাজের খেলা বারে বারে,
বাঙ্গালিরা দেখে যাবে, বানের জলে মরে।
বিশ্বে কেহ নাইকি দেখার এমন আচরণ?
বছর বছর করে যাবে, নাইকি তাদের শরম?
নেতা হয়ে আসন দখল কাজের বেলা নাই,
নামে দেশের নেতা হয়ে, দেশটা বেঁচে খাই।
জনগনের নাইরে সময়, ধান্দা পেটের করে,
কষ্ট করে দিবা নিশি, আহার যোগায় সবে।
ভাল করে জানতে শিখ সকল ইতিহাস,
কেমনে তারা করছে তোমায় নিত্য পরিহাস?
স্বাধীণতা পেলাম সবাই, তাদের অবদানে!
আজো শুনি ঋণ যে বাকী, সব হারানো শেষে।

মঙ্গলবার, ডিসেম্বর ১০, ২০১৯

৯৬। স্বাগতম ২০১৮ ঈসায়ী সাল


পড়বে ঝরে ফুল পুরাতন,
ফোটবে সতেজ ফুল,
সবুজ পাতায় ঢাকা আঁখি,
খুলবে খেয়ে দোল।
রোদ বৃষ্টি, ঝড়ের মেঘে,
সবুজ পাতা পাঁকা,
বর্ণহীনে মলিন দেহে,
বৃন্ত রবে ফাঁকা।

সবাই তাকায়, সবুজ দেহে,
লাগছে দারুন বেশ,
রঙ ছড়িয়ে, চোখ জুড়িয়ে,
সবুজ জীবন শেষ!
রাত ও দিনের পালাক্রমে,
বছর নিবে বিদায়,
নতুন বছর আসছে সবে,
স্বাগতম জানায়।

সুখের স্মৃতি, দুঃখের ইতি,
যতো সফলতা,
হৃদ মাঝারে অসীম দিঠি,
সুখের বারতা।
স্বপ্ন আঁকি হৃদয়পটে,
জীবন জুড়ে শত,
প্রীতি-প্রেমের ফুল ফোটাবে,
মন বাগিচা যতো।

মহীরুহ হারিয়ে গেলো,
বছর ক'দিন আগে,
কচি কচি পাতা দুটো,
স্বপ্ন মেলে জাগে ।
অংকুরিত ক্ষুদ্র বীজে,
মহীরুহের কায়া,
বছর বছর বড় হয়ে,
দিয়ে যাবে ছায়া।

তোমরা যারা শিশু কিশোর,
স্বপ্ন পাখির দল,
দিনে রাতে  রং ছড়িয়ে,
বাড়ছে মনোবল।
নূতন করে রুপ-বাহারে,
সাজিয়ে নেবে আপন করে,
বিশ্বটারে আনবে বেঁধে,
নিজের মুঠোয় পরে।

রাত ০১ টা,
বুধবার,
২৭/১২/২০১৭ ঈসায়ী সাল,
মধুবাগ, বড়মগবাজার,
রমনা, ঢাকা-১০০০।

বৃহস্পতিবার, ডিসেম্বর ০৫, ২০১৯

বাসন্তী

৮০।   

পাকা পাকা বিবর্ণ পাতা সব,
ঝরে পড়ে নীরবে,
শীত এসে চলে গেলো,
বসন্তের মোহরুপে।
জরাজীর্ণ ঝেরে ফেলে,
 নতুনের প্রস্তুতি,
আর কতো অপেক্ষা,
আসবে রে বাসন্তী।

দিন যায়, মাস যায়, আসে যায় বছর,
কেউ বলে বাড়ে আবার কমে যে বয়স!
মায়াঘেরা প্রীতিডোরে,
বেড়ে ওঠা ধীরে ধীরে,
পথচলা সময়ের, শ্বাশ্বত বিধানে।

সুখ আর দুঃখ কেউ কারো অরি নয়,
একে একে দুই দুটো, জীবনের সাথী হয়।
ভাবি সব দুঃখ, কেন সুখ হয়না,
দুঃখ কেন যে, পিছু কভু ছাড়েনা।

সাজাবো থরে থরে, সুন্দরে সুন্দর,
নোঙ্গর রাখব আলোকিত বন্দর।
জীবনের আশা-তরী, ভিড়বে একে একে,
চলবে বিনিময়, জীবনের সব খানে।

 আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া
৩০/১১/২০১২ ঈসায়ী সাল।
পূর্ব নয়াটোলা, 

চন্দ্রাবতী

৭৮। 
------ আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া
       ২৮/১১/২০১৭ ঈসায়ী সাল।

আঁধার ঘেরা নিঝুম রাতে চাঁদ যে বড় একা,
আলো ছায়ার চলছে খেলা, নামলো পরীর মেলা।
চাঁদ খুঁজে তাঁর হারিয়ে যাওয়া সাথীটারে বুঝি,
"চাঁদনী " বলে ডেকে ডেকে সারা হলো নিশি।

বুকে ভরা স্নিগ্ধ আলোয়, একাকিত্বে মরি,
দিবা-নিশি খুঁজে মরি, পূর্ণতা যে চাহি।
চাঁদের আলোয় ভালবাসা, পায় যে অপরুপ,
প্রেম নামে যে, বাঁধনহারা, খুঁজে নিজের রুপ।

প্রেমের খেলা জমে ওঠে, চলে নিশি ভর,
ভালবাসার রাজ্য মাঝে, কেউতো একা নয়।
চাঁদ হয়ে ভাই, এই কি হলো! বড্ড একা থাকি,
একা একা জীবন গেল, রয়লো ক'দিন বাকি!!

চন্দ্রাবতীর প্রেমে পড়ে, পাগলপারা ভাই,
সন্ধ্যা-রাতে, নিশি-ভোরে,
খুঁজি তারায় তারায়।
আর মানেনা মন যে আমার,
দারুন সময় যায়,
চন্দ্রাবতীর দেখা পেলে, আমায় বলো ভাই।

রচনাঃ
২৪/১১/২০১২ ঈসায়ী সাল।
ফখরে বাঙ্গাল নিবাস
সদর, বি-বাড়ীয়া-৩৪০০।

অস্তিত্বের ভিত্তিমূলে শিক্ষক

৭৫।  
 

সাধারণ লেখাসব, অসাধারণ হয়ে ওঠে,
আপনাদের আশীর্বাদে।
আমার অস্তিত্বের সব ভিত্তিমূলে,
নিরলস, নির্মোহ, পরিশ্রম জ্বলজ্বলে।

শীতের সকালে, শিশির মাড়িয়ে,
আঁকা-বাঁকা, উচু-নীচু পথ বেয়ে,
কিছুটা উৎকন্ঠা, চিরচেনা ভয়ে,
শেখার আগ্রহ সাথে করে দ্বারে।

দক্ষিনের ঘরে, লম্বা টোলে 
একাকি বসে ধারে,
নিরলস ভাবে, কত সহজে,
বুঝাতেন গণিত শেষে।
শ্রদ্ধেয় নিখিল স্যার!
আরামের ঘর, বিছানা ছাড়িয়া,
বলিতে "আরিফ বসো"!
দিল খোলা সে, আদরে ভরা,
আর কি শুনিব কভু।

বাংলায় ভাল নাম্বার পেতে লাগবে 
ভালো হাতের নোট,
কোথায় পাব, দিশেহারা হয়ে,
ভেবে নাহি পায় কূল।
ক্লাশের ফাঁকে, অনুরোধ মোর,
শোনেন প্রিয় স্যার নজরুল,
কচি হৃদয় মোর নাচিয়া উঠিল,
পেয়ে নোট সব অতুল।

আজো ভাসে মোর নয়ন জুড়িয়া,
সুন্দর লেখাগুলো,
কত কষ্ট, ত্যাগের মহিমায়,
স্নেহাদরে সব সাজালো।
পল্লী সাহিত্য, প্রত্যুপকার, পল্লী জননী,
আরো কতো কবিতা-প্রবন্ধ,
সব প্রশ্নের জবাব সাজালেন,
দেহ-মন মন্ত্রমুগ্ধ।

"নেই ভাবনা, লিখে দিব সব, ক্লাশের অবসরে,
ভাল করে, নিও পড়ে, বানান সমেত,
যখন হাতে পাবে"।
বাংলায় নম্বর, লেটারের ঘর ছুঁই ছুঁই,
কীযে ভাল লাগা!
কেমন করিয়া, জানাব সালাম,
বিনম্র শ্রদ্ধামালা।

ভূগোলে লেটার পেতে হলে সবে,
গনিত, চিত্র ভাল পারা চায়,
শতভাগের বেশি যত্ন করে,
শিখালেন প্রিয় আবু জাহের স্যার।

গ্রামারের মারপ্যাঁচ,  ছোট্ট্র মনে,
ঘুরিয়া ফিরিত সব সময়,
কতবার সাদরে, বুঝিয়ে দিতেন,
বার বার ফিরিত সে অজানা ভয়।

ঢাকা থেকে আগত, গ্রামের ছেলে,
সুপ্রিয় ইংরেজী স্যার।
কতনা সহজ করিয়া বুঝাতেন,
ইংরেজির ভয় কাটিল সবার।

সুপ্রিয় ইংরেজি স্যার, মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ,
চিনিত সবাই, সৈয়দ স্যার, এ নামে,
ভয়ে মরিত, নাজানি কখন,"
কোন্ সন্ধ্যারাতে হাজির হয়ে,
চলবে জনে জনে কৈফিয়ত।

"ধর্মতে ভাল নাম্বার পেতে ,
সুন্দর করে সব লিখিবে,
সব ধরনের প্রশ্ন থাকুক,
আসবে লিখে সবই শেষে"।

সহজ, সরল, বিশাল মনের,
সুপ্রিয় আব্দুল মতিন স্যার,
সলাজ হাসি, আদরে মাখা,
ভূলিতে না পারি কথামালা।

মায়ের আদরে, বোনের ছায়ায়,
পড়েছি কতো, বেলা অবেলায়,
পরমা শ্রদ্ধেয়া বীথি ম্যাডাম,
সকল আপুমণি?
আদরে শাসনে করিয়াছে বড়,
আজো নয়নমণি।

সুপ্রিয় শ্রদ্ধাভাজন হেড স্যার,
মোহাম্মদ ফরিদুর রহমান।
ভিতরে বাহিরে শত বেড়াজালে, নানাবিধ জঞ্জালে,
যুদিষ্ঠীর, বীর, মহাবীর যেমনি রণাঙ্গনে।

সফলতার চেরাগসম জ্বলছে বাতিঘর,
সেই আলোতে আঁধার সরে, আলোর আগমন,
মুঠি মুঠি আলোর রেণু, জীবন হবে পূর্ণ,
অজ্ঞতা আর অহংকার সবি হবে চূর্ণ ।
         

বুধবার, ডিসেম্বর ০৪, ২০১৯

১৯৪৭ সালের পূর্ব হতে, আজকের এই বাংলাদেশ।

৫০। 


গোলা ভরা ধান ছিল তার,
পুকুর ভরা মাছে।
তলা ছাড়া ঝুড়ি কভু,
মাথা পিছুর ঋণে।
সোনার বাংলার স্বপ্ন গুলো,
অংকুরেতেই শেষ,
দেশ গড়িতে সোনার ছেলে,
ছোট নির্নিমেষ।
দরদীরা আসে মোদের উন্নয়নের তরে,
বৃটিশ, পাকি, ইন্ডিয়ানরা নেই পারে যা লুটে।
দাঁড়ায় যতো মহান নেতা দেশ গড়িবার তরে,
কার খুশিতে, কাদের তরে, জীবন নিচ্ছে কেঁড়ে???
মুজিব বলো, জিয়া বলো, জাতীয় নেতা যারা,
দেশের তরে জীবন দিল, হিংস্র পশুর দ্বারা।
কার ইশারায়, কেমন করে, দেশের নাঁড়ী কাটে,
পারবনাকি মহান প্রাণের, শান্তি এনে দিতে।
আজ প্রয়োজন, বের করে নাও, কারা মোদের শত্রুদল
দেশ- বিদেশের ভাঙ্গে কারা, সোনার-স্বপ্ন-পদ্ম-দল,
মীর জাফরের প্রেতাত্নারা আজো ঘুরেফিরে,
ঘসেটিদের দেখা পাবে, দেশটা যারা বেঁচে।
নাগরিকেরা জিম্মী থাকে, কেউ জাগেনা কভু,
প্রতিবাদের পথ হারিয়ে, মাথা টুকে শুধু।
মুক্তি কোথায় মিলবে সেতো, রয়লো অধরা,
কুক্ষিগত করে রাখে, সব রকমের ক্ষমতা।
সেও শুনি, নাই তাদেরি, তখতে কোন নিজের বল,
ভিনদেশীদের কাঠির ছোঁয়ায়, হয় ক্ষমতার পালা বদল!
আর কতোকাল রয়বে জাতি, স্বাধীণ হয়ে পরাধীণ,
জাতির তরে জাগবে কবে, মুজিব, জিয়া, মহাবীর।
নিজের মতো দেশ সাজাতে পায়না কেন শক্তি বল,
স্বাধিকারের নীরব যাতন, শেষ করিবে কোন সে জন?
থাকবেনাক বাঁধা কোন, সোনার বাংলা গড়তে,
জাতি গড়ার মহান পথে, নেইকো দ্বিধা মরতে।

আরিফ ইবনে শামছ্
ফখরে বাঙ্গাল নিবাস,
বাড়ী# ১২৩৪, ওয়ার্ড# ১২,
ভাদুঘর, সদর, বি.বাড়ীয়া-৩৪০০।
০৪/০৯/২০১৭ ঈসায়ী সাল।

সোমবার, নভেম্বর ৩০, ২০১৫

অধ্যক্ষ মোখলেছুর রহমান স্যার -এর বিদায় উপলক্ষেঃ



ওগো উদার মনের অধিকারী,
     এ জীবনে ছুটেছি তোমার পানে,
     প্রয়োজনে, অপ্রয়োজনে, কভূ সীমানা পেড়িয়ে,
     সহাস্য কলরবে দানিলে সবি,
     তোমাকে প্রানভরে ভালবাসার রয়লো বাকী।

মহাতরীর হে মহৎ নাবিক,
     সুবিশাল সাগর বেয়ে তীরে এসে আজ,
     নেমে গেলে তুমি, ছেড়ে দিলে হাল,
     কালের প্রয়োজনে তব আসন মাঝে,
     আসবে তোমার মতোই কামনা মনের কোনে।

ওহে পুস্প প্রিয় মানব,
     সুবাসিত কুসুম বাগে,
     আর কি পাবনা দেখা তব?
     পাবনা কি তোমার পদ ধ্বনি?
     পাবনা কি আর অমৃতের সন্ধান?

ওগো শ্রদ্ধাভাজন,
     সুখে থাক, শান্তিতে থাক,
     পরম নিরাপদে, নিশ্চিন্তে থাক,
     মহান প্রভূর দরবারে আরজি,
রেখে যায় কায়মনোবাক্য।


আরিফ ইবনে শামছ
২৮.০৪.১৯৯৯
ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ।

মঙ্গলবার, মে ১০, ২০১১

Happy birth day

Happy birth day
to
ADHIRA ADEL

Abundance love and affection to you,
Dare and prize are waiting for you.
Happiness, peace and cordial love,
Issue must be in the whole life.
Real truth, holiness and purity,
All the best color of time;

Amicable elements are close to you,
Dear the core of heart is parents’.
Earth feels proudest to take you,
Live long dearest, Duw’a for you.

Reply
It’s a outstanding feelings!
I am very much grateful to u, also a giant wish to your little baby & admiration to Bhabi from the depth of my heart.

with kind regards,

adel farhan
supervisor, documentation technology center(dtc)

mobile + 880 16 1000 1026

airtel bangladesh ltd
272, tejgaon i/a, tejgaon
dhaka-1208,bangladesh

ভালবাসি দিবা-নিশি _সূচীপত্র

কপিরাইট আইন: জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট, লঙ্ঘনের কারণ, সমস্যা ও সমাধান

📄 প্রবন্ধ শিরোনাম: “কপিরাইট আইন: জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট, লঙ্ঘনের কারণ, সমস্যা ও সমাধান” ✍️ লেখক: আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া (আরিফ শামছ)...