পোস্টগুলি

তারায় তারায় কবিতা লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বিপ্লবী (১৭)

 বিপ্লবী  (১৭) আরিফ শামছ্  ১৫/০৭/২০১৯ ঈসায়ী সাল। বিপ্লবী!  কবি হবি? বিপ্লবী কবি। বুকে রবে, অগ্নিগিরি, জমবে লাভা, বাড়বে আভা, হবে উদগীরণ; চোক্ষে রবে, অগ্নি শিখা, পুঁড়বে নিপীড়ন।  বজ্র ধমকে, পিলে চমকে, অত্যাচারী থামবে, আসবে ফিরে, বিশ্ব জুড়ে, শান্তি ধরা আনবে। নিঃশ্বাসে তোর, আসবে ভোর, অত্যাচারী বিফল, শান্তি সুখে, নিরাপদে, রাখবে ধরাতল।  চুপি চুপি, পড়ছো তুমি, যাচ্ছো ডুবি, ছাড়িয়ে সবি! কেমন কবি, আঁকছে ছবি, পড়ি ভাবি, কবি হবি! আমার মতো, অন্য কেহো, দেখবে স্বপন, হৃদয় কাঁপন, শংকা, রীতি, পূন্য প্রীতি, লিখবে চিঠি, রাখবে দিঠি। জীবন জুড়ে, সুখের চরে, সবে মিলে, হেসে খেলে, রবো বেঁচে, সিন্ধু সেঁচে। মুক্তো কুড়ে, পুষ্প করে, আপন মনে, মহান দানে। ধন্য জীবন, সফল মরণ। আবার ভাবি, কবি হবি? বিপ্লবী কবি, মুক্তিকামী, চিরবিপ্লবী। x

করোনা

১৮১। করোনায় স্তব্ধ, গতিশীল চাকা সব, কেউ কেউ ক্ষুব্ধ, জমছে চাঁপা ক্ষোভ। নানা পেশার লোকজন, নিজ নিজ কর্ম, ঘরে বসে করে যায়, যার যার ধর্ম।

বইমেলা

১১৩। বইয়ের মেলা, মে--লা বই, কোথায় খোকা, খুকি। প্রাণের মেলা, শত শত, করছে ডাকাডাকি। ভীঁড় করেছে সবাই দেখো, পড়ে জামা জুতো, বারে বারে আসতে মেলায়, ধরছে নানা ছুঁতো। দেখতে পাবে নামী দামী, কবি, লেখক, যতো, নিজের বইয়ে দৃষ্টি ফেলে, ভাবছে কী যে কতো। তাকিয়ে রবে, পলকহীন, ভাবছো, কেমন করে! ভাবের মালা, গাঁথছে নিতুই, শব্দ, কথা ধরে। ঐ যে দেখো পাথর চোখে, বর্ণ সাদা কালো, বইয়ের গায়ে দেখছো কতো, ছবি আঁকলো ভালো। মনের চোখে, দেখো সবে, আজো জেগে তারা, পথ দেখালো, পাতায় পাতায়, করলো জীবন সারা। মনের কথা, ধ্যান-ধারণা, পরশ বাণী কতো, জীবন পথে, দিশা দিবে, সফল মানুষ হবো। আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া। মীরেরটেক, মগবাজার, রমনা, ঢাকা। ২৫/১০/২০১৭ ঈসায়ী সাল। রাত ১২:১০।

একুশে ফেব্রুয়ারি

১১২। একুশে ফেব্রুয়ারি, ঊনিশ শত বায়ান্ন, রক্ত করবী, পদ্মদলের জীবন সায়ান্ন, কতক রবির অস্ত আনিল, সোনালী আলোর  ভোর, কত শত, লাখে, কোটি, প্রাণে, জাগিল বিপ্লবী সুর। রক্ত কণিকা মিছিলে মিছিলে, শিরা, উপশিরায়, দলে উপদলে। প্রাণে প্রাণে গর্জিল হুংকার, বাংলা ভাষার চায় অধিকার। যে ভাষা শেখা মায়ের মুখে, বাবার আদরে, শাসিত চোখে, ভাই ও বোনের স্নেহের ছায়ায়, মাতৃভূমির নদী, গিরি, হাওয়ায়। সে ভাষা ছেড়ে দিব হায়! ভুলে যাবে সবে, কোন্ ঘোষণায়? জীবনের শিঁকড়, দেহ মনে প্রাণে, সমূলে প্রোথিত, মনের গহীনে। অস্থি, মজ্জা, মাংশ, চামড়া, প্রতিটি লোম, কাঁটা দিয়ে খাঁড়া, মায়ের ভূমিতে দাঁড়িয়ে কারা? কাঁড়িবে, অস্তিত্ব ! বাংলা ভাষা! আন্দোলন আর রক্ত-নদী-স্রোতে, ভাষার অধিকার, আসলো ফিরে, নতুন করে পেলো গতি , স্বাধীন চেতনা, অগ্নি পথিক, বহ্নি শিখায়, স্বাধীণতা কেনা। আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া।  ২১/০২/২০১৮ ঈসায়ী সাল। মধুবাগ, মগবাজার, রমনা, ঢাকা।

ফাগুনের গান

১১০। ফাগুন মাসে রুপের আগুন কৃষ্ণচূড়ার গায়, সবুজ পাতার আঁড়াল থেকে কোকিল ডেকে যায়। আম্রকানন সুবাস ছড়ায় মন মাতানো গন্ধে, শাখায় শাখায় সবুজ কুঁড়ি জাগে মহানন্দে।   বন্ধ দেখি উত্তর বায়ু, শীতের মহা কম্পন,  চুপি চুপি বয়ছে দেখো মৃদু সমীরণ। নেই কুয়াশা, হিমেল বায়ু, শিশির কণা কোন, মিষ্টি রোদের ছড়াছড়ি, নাতিশীতোষ্ণ।    বরণডালা দোল খেয়ে যায়, শাখা প্রশাখায়, কে সাজালো এমন সাজে, একটু ভাব ভাই।  ভালবাসা, শ্রদ্ধা সবি, তাঁহার তরে রাখি, ভালবেসে রুপ অপরূপ, দিলেন গানের পাখি। এসোনা ভাই সবাই মিলে, গায় তাহারি গান, দরুদ (সাঃ) পড়ি লাখো কোটি, যিনি মোদের প্রাণ।  কবুল করে নাওগো প্রভূ, মোদের সকল স্তুতি, শান্তি ধারা, দাও অফুরান, মহানবীর (সাঃ) প্রতি।  আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া। ১৩/০২/২০১৮ ঈসায়ী সাল। মধুবাগ, মগবাজার, রমনা, ঢাকা।

১৮।   সব হারানো শেষে

ভারত কেন জ্বালায় এতো তার কি সুবিধা? পানি নিয়ে রাজার নীতি, পানি কেন পাইনা? মরুভূমি হয়ে যখন পানি পানি করি, ফারাক্কা বাঁধ দিয়ে পানি, ভিন প্রদেশে টানি। বর্ষাকালে বাঁচিনারে ভীষণ পানির জ্বালা, গ্রীষ্মকালের পাওনা সবি মিটায় করে মায়া। বানের জলে ভাসি যখন আমরা বাঙ্গালী, সব বাঁধেরই মুখ খুলে দেই, সবাই তাহা জানি। কেমনতরো নোংরা কাজের খেলা বারে বারে, বাঙ্গালিরা দেখে যাবে, বানের জলে মরে। বিশ্বে কেহ নাইকি দেখার এমন আচরণ? বছর বছর করে যাবে, নাইকি তাদের শরম? নেতা হয়ে আসন দখল কাজের বেলা নাই, নামে দেশের নেতা হয়ে, দেশটা বেঁচে খাই। জনগনের নাইরে সময়, ধান্দা পেটের করে, কষ্ট করে দিবা নিশি, আহার যোগায় সবে। ভাল করে জানতে শিখ সকল ইতিহাস, কেমনে তারা করছে তোমায় নিত্য পরিহাস? স্বাধীণতা পেলাম সবাই, তাদের অবদানে! আজো শুনি ঋণ যে বাকী, সব হারানো শেষে।

৯৬। স্বাগতম ২০১৮ ঈসায়ী সাল

পড়বে ঝরে ফুল পুরাতন, ফোটবে সতেজ ফুল, সবুজ পাতায় ঢাকা আঁখি, খুলবে খেয়ে দোল। রোদ বৃষ্টি, ঝড়ের মেঘে, সবুজ পাতা পাঁকা, বর্ণহীনে মলিন দেহে, বৃন্ত রবে ফাঁকা। সবাই তাকায়, সবুজ দেহে, লাগছে দারুন বেশ, রঙ ছড়িয়ে, চোখ জুড়িয়ে, সবুজ জীবন শেষ! রাত ও দিনের পালাক্রমে, বছর নিবে বিদায়, নতুন বছর আসছে সবে, স্বাগতম জানায়। সুখের স্মৃতি, দুঃখের ইতি, যতো সফলতা, হৃদ মাঝারে অসীম দিঠি, সুখের বারতা। স্বপ্ন আঁকি হৃদয়পটে, জীবন জুড়ে শত, প্রীতি-প্রেমের ফুল ফোটাবে, মন বাগিচা যতো। মহীরুহ হারিয়ে গেলো, বছর ক'দিন আগে, কচি কচি পাতা দুটো, স্বপ্ন মেলে জাগে । অংকুরিত ক্ষুদ্র বীজে, মহীরুহের কায়া, বছর বছর বড় হয়ে, দিয়ে যাবে ছায়া। তোমরা যারা শিশু কিশোর, স্বপ্ন পাখির দল, দিনে রাতে  রং ছড়িয়ে, বাড়ছে মনোবল। নূতন করে রুপ-বাহারে, সাজিয়ে নেবে আপন করে, বিশ্বটারে আনবে বেঁধে, নিজের মুঠোয় পরে। রাত ০১ টা, বুধবার, ২৭/১২/২০১৭ ঈসায়ী সাল, মধুবাগ, বড়মগবাজার, রমনা, ঢাকা-১০০০।

বাসন্তী

৮০।    পাকা পাকা বিবর্ণ পাতা সব, ঝরে পড়ে নীরবে, শীত এসে চলে গেলো, বসন্তের মোহরুপে। জরাজীর্ণ ঝেরে ফেলে,  নতুনের প্রস্তুতি, আর কতো অপেক্ষা, আসবে রে বাসন্তী। দিন যায়, মাস যায়, আসে যায় বছর, কেউ বলে বাড়ে আবার কমে যে বয়স! মায়াঘেরা প্রীতিডোরে, বেড়ে ওঠা ধীরে ধীরে, পথচলা সময়ের, শ্বাশ্বত বিধানে। সুখ আর দুঃখ কেউ কারো অরি নয়, একে একে দুই দুটো, জীবনের সাথী হয়। ভাবি সব দুঃখ, কেন সুখ হয়না, দুঃখ কেন যে, পিছু কভু ছাড়েনা। সাজাবো থরে থরে, সুন্দরে সুন্দর, নোঙ্গর রাখব আলোকিত বন্দর। জীবনের আশা-তরী, ভিড়বে একে একে, চলবে বিনিময়, জীবনের সব খানে।  আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া ৩০/১১/২০১২ ঈসায়ী সাল। পূর্ব নয়াটোলা, 

চন্দ্রাবতী

৭৮।  ------ আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া        ২৮/১১/২০১৭ ঈসায়ী সাল। আঁধার ঘেরা নিঝুম রাতে চাঁদ যে বড় একা, আলো ছায়ার চলছে খেলা, নামলো পরীর মেলা। চাঁদ খুঁজে তাঁর হারিয়ে যাওয়া সাথীটারে বুঝি, "চাঁদনী " বলে ডেকে ডেকে সারা হলো নিশি। বুকে ভরা স্নিগ্ধ আলোয়, একাকিত্বে মরি, দিবা-নিশি খুঁজে মরি, পূর্ণতা যে চাহি। চাঁদের আলোয় ভালবাসা, পায় যে অপরুপ, প্রেম নামে যে, বাঁধনহারা, খুঁজে নিজের রুপ। প্রেমের খেলা জমে ওঠে, চলে নিশি ভর, ভালবাসার রাজ্য মাঝে, কেউতো একা নয়। চাঁদ হয়ে ভাই, এই কি হলো! বড্ড একা থাকি, একা একা জীবন গেল, রয়লো ক'দিন বাকি!! চন্দ্রাবতীর প্রেমে পড়ে, পাগলপারা ভাই, সন্ধ্যা-রাতে, নিশি-ভোরে, খুঁজি তারায় তারায়। আর মানেনা মন যে আমার, দারুন সময় যায়, চন্দ্রাবতীর দেখা পেলে, আমায় বলো ভাই। রচনাঃ ২৪/১১/২০১২ ঈসায়ী সাল। ফখরে বাঙ্গাল নিবাস সদর, বি-বাড়ীয়া-৩৪০০।

অস্তিত্বের ভিত্তিমূলে শিক্ষক

৭৫।     সাধারণ লেখাসব, অসাধারণ হয়ে ওঠে, আপনাদের আশীর্বাদে। আমার অস্তিত্বের সব ভিত্তিমূলে, নিরলস, নির্মোহ, পরিশ্রম জ্বলজ্বলে। শীতের সকালে, শিশির মাড়িয়ে, আঁকা-বাঁকা, উচু-নীচু পথ বেয়ে, কিছুটা উৎকন্ঠা, চিরচেনা ভয়ে, শেখার আগ্রহ সাথে করে দ্বারে। দক্ষিনের ঘরে, লম্বা টোলে  একাকি বসে ধারে, নিরলস ভাবে, কত সহজে, বুঝাতেন গণিত শেষে। শ্রদ্ধেয় নিখিল স্যার! আরামের ঘর, বিছানা ছাড়িয়া, বলিতে "আরিফ বসো"! দিল খোলা সে, আদরে ভরা, আর কি শুনিব কভু। বাংলায় ভাল নাম্বার পেতে লাগবে  ভালো হাতের নোট, কোথায় পাব, দিশেহারা হয়ে, ভেবে নাহি পায় কূল। ক্লাশের ফাঁকে, অনুরোধ মোর, শোনেন প্রিয় স্যার নজরুল, কচি হৃদয় মোর নাচিয়া উঠিল, পেয়ে নোট সব অতুল। আজো ভাসে মোর নয়ন জুড়িয়া, সুন্দর লেখাগুলো, কত কষ্ট, ত্যাগের মহিমায়, স্নেহাদরে সব সাজালো। পল্লী সাহিত্য, প্রত্যুপকার, পল্লী জননী, আরো কতো কবিতা-প্রবন্ধ, সব প্রশ্নের জবাব সাজালেন, দেহ-মন মন্ত্রমুগ্ধ। "নেই ভাবনা, লিখে দিব সব, ক্লাশের অবসরে, ভাল করে, নিও পড়ে, বানান সমেত, যখন হাতে পাবে"। বাংলায় নম্বর, লেটারের ঘর ছুঁই ছুঁই, ...

১৯৪৭ সালের পূর্ব হতে, আজকের এই বাংলাদেশ।

৫০।  গোলা ভরা ধান ছিল তার, পুকুর ভরা মাছে। তলা ছাড়া ঝুড়ি কভু, মাথা পিছুর ঋণে। সোনার বাংলার স্বপ্ন গুলো, অংকুরেতেই শেষ, দেশ গড়িতে সোনার ছেলে, ছোট নির্নিমেষ। দরদীরা আসে মোদের উন্নয়নের তরে, বৃটিশ, পাকি, ইন্ডিয়ানরা নেই পারে যা লুটে। দাঁড়ায় যতো মহান নেতা দেশ গড়িবার তরে, কার খুশিতে, কাদের তরে, জীবন নিচ্ছে কেঁড়ে??? মুজিব বলো, জিয়া বলো, জাতীয় নেতা যারা, দেশের তরে জীবন দিল, হিংস্র পশুর দ্বারা। কার ইশারায়, কেমন করে, দেশের নাঁড়ী কাটে, পারবনাকি মহান প্রাণের, শান্তি এনে দিতে। আজ প্রয়োজন, বের করে নাও, কারা মোদের শত্রুদল দেশ- বিদেশের ভাঙ্গে কারা, সোনার-স্বপ্ন-পদ্ম-দল, মীর জাফরের প্রেতাত্নারা আজো ঘুরেফিরে, ঘসেটিদের দেখা পাবে, দেশটা যারা বেঁচে। নাগরিকেরা জিম্মী থাকে, কেউ জাগেনা কভু, প্রতিবাদের পথ হারিয়ে, মাথা টুকে শুধু। মুক্তি কোথায় মিলবে সেতো, রয়লো অধরা, কুক্ষিগত করে রাখে, সব রকমের ক্ষমতা। সেও শুনি, নাই তাদেরি, তখতে কোন নিজের বল, ভিনদেশীদের কাঠির ছোঁয়ায়, হয় ক্ষমতার পালা বদল! আর কতোকাল রয়বে জাতি, স্বাধীণ হয়ে পরাধীণ, জাতির তরে জাগবে কবে, মুজিব, জিয়া, মহাবীর। নিজের মতো দেশ সাজাতে পায়...

অধ্যক্ষ মোখলেছুর রহমান স্যার -এর বিদায় উপলক্ষেঃ

ছবি
ওগো উদার মনের অধিকারী,      এ জীবনে ছুটেছি তোমার পানে,      প্রয়োজনে, অপ্রয়োজনে, কভূ সীমানা পেড়িয়ে,      সহাস্য কলরবে দানিলে সবি,      তোমাকে প্রানভরে ভালবাসার রয়লো বাকী। মহাতরীর হে মহৎ নাবিক,      সুবিশাল সাগর বেয়ে তীরে এসে আজ,      নেমে গেলে তুমি, ছেড়ে দিলে হাল,      কালের প্রয়োজনে তব আসন মাঝে,      আসবে তোমার মতোই কামনা মনের কোনে। ওহে পুস্প প্রিয় মানব,      সুবাসিত কুসুম বাগে,      আর কি পাবনা দেখা তব?      পাবনা কি তোমার পদ ধ্বনি?      পাবনা কি আর অমৃতের সন্ধান? ওগো শ্রদ্ধাভাজন,      সুখে থাক, শান্তিতে থাক,      পরম নিরাপদে, নিশ্চিন্তে থাক,      মহান প্রভূর দরবারে আরজি, রেখে যায় কায়মনোবাক্য। আরিফ ইবনে শামছ ২৮.০৪.১৯৯৯ ব্রাহ্মণব...

Happy birth day

Happy birth day to ADHIRA ADEL A bundance love and affection to you, D are and prize are waiting for you. H appiness, peace and cordial love, I ssue must be in the whole life. R eal truth, holiness and purity, A ll the best color of time; A micable elements are close to you, D ear the core of heart is parents’. E arth feels proudest to take you, L ive long dearest, Duw’a for you. Reply It’s a outstanding feelings! I am very much grateful to u, also a giant wish to your little baby & admiration to Bhabi from the depth of my heart. with kind regards, adel farhan supervisor, documentation technology center(dtc) mobile + 880 16 1000 1026 airtel bangladesh ltd 272, tejgaon i/a, tejgaon dhaka-1208,bangladesh www.airtel.com

ChatGPT 3.5

পরিচিতি

নাম: আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া লেখালেখি: আরিফ ইবনে শামছ্ পিতা: বিশিষ্ট সমাজ ও সাহিত্যসেবক, কবি ক্বারী আলহাজ্ব শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রাহঃ)।সহকারি প্রকৌশলী, বাংলাদেশ তার ও টেলিফোন (বি.টি এন্ড টি- বি.টি.সি. এল)। মাতা: মোয়াল্লিমা হালীমা সাদীয়া ভূঁইয়া। ঠিকানা: ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, ভূঁইয়া পাড়া, বাড়ী# ১২৩৪, ওয়ার্ড# ১২, গ্রাম: ভাদুঘর, পোষ্ট: ভাদুঘর-৩৪০০। থানা:সদর, জিলা: বি.বাড়ীয়া। পড়াশোনা: নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়, (৬ ষ্ঠ শ্রেনী) সদর, বি.বাড়ীয়া। ভাদুঘর মাহবুবুল হুদা পৌর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (৭ম-১০ম)।হাবলা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (রেজিষ্ট্রেশন) হতে ১৯৯৫ ঈসায়ী সালে কৃতিত্বের সাথে ১ম বিভাগে পাশ করেন।প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে বরাবরই ফার্ষ্ট বয় ছিলেন।১৯৯৭ সালে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ থেকে এইচ.এস.সি পাশ করেন।২০০১ সালে, বি.এস.এস (সন্মান-অর্থনীতি), ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ, ২০০৩ সালে, এম.এস.এস (অর্থনীতি), সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা, বি.এড. বাংলাদেশ টিচার্স ট্রেইনিং কলেজ, ঢাকা (জাতীঃবিঃ), এম.এড (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), এম বিএ -এম এই এস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-অধ্যয়নরত) পূর্বপুরুষদের পূর্বকথাঃ বৃহত্তর বিভাগ ময়মনসিংহের অন্তর্গত বেলগাঁও থানার দিলালপুরে বসবাস করতেন পাঁচ ভাই।দুই ভাই দ্বীনের কাজে বা ভ্রমনের উদ্দ্যেশ্যে দিলালপুর থেকে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া (ত্রিপুরা) জেলার সদর থানার অন্তর্গত ভাদুঘর গ্রামে আসেন।প্রাকৃতিক পরিবেশের অপূর্ব লীলানিকেতনের মোহে মোহাবিষ্ট হয়ে ভ্রাতাদ্বয় স্থায়ী বসবাসের সিদ্ধান্ত নেন ভাদুঘরে।"বংশ পরম্পরায় দ্বীন ধর্মের প্রচার প্রসার, অলি-আল্লাহদের খেদমত ও ইহসানের সুবাদে ধারণা মজবুতভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় যে, ভ্রমণে নয়, দ্বীন ধর্ম প্রচার বা ইসলামের দাওয়াত নিয়েই দুই ভাই এসেছিলেন"। কবিতা সাহিত্য সংস্কৃতির আসর (একটি গতিশীল সাহিত্যভান্ডার)। প্রাক্তন বিভাগীয় সম্পাদক, সাহিত্য সম্পাদক, মাসিক "বলিতে ব্যাকুল" পরবর্তীতে "তিতাস বার্তা"। মোবাইল: ০১৬১০০০৭৯৭০। বয়স: ৩৮ বছর। পেশা: চাকুরী। প্রকাশিত লেখা: দৈনিকভাবে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, দৈনিক প্রজাবন্ধু, মাসিক বলিতে ব্যাকুল, তিতাস বার্তা, হক্ব পয়গাম। মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "ঝরা ফুলের গন্ধ" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত (১) "শ্বাশ্বত আহ্বাণ" এবং (২) "ছন্দ নাবিক"। মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "বিজয়ের উল্লাসে" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত (১) সত্য সন্ধানী (২) বাঙালির স্বাধীনতা (৩) বিজয়ের উল্লাসে (৪) অনুশোচনা (৫) বিদ্রোহী তুমি, বিপ্লবী (৬) আজকের এই বাংলাদেশ (৭) ভাঙ্গা গড়া সংকলন ও সম্পাদনা: তাসকিন আব্দুল্লাহ "বাংলার ১০০ কবি ও কবিতা" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত আগুন জ্বালা অন্তরে | সন্মাননা পত্র প্রাপ্তি : পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতার আসর (কবিতাঃ কারবালার শিক্ষা),পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতাপাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতা ছড়া ও গানের আসর (কবিতাঃতোরা থামবি কিনা বল।) সাহিত্য জাগরণ বাংলাদেশ (কবিতাঃহৃদয় কন্দরে। কবিতাঃ কবিতা তোমার।)শখের কবিতা সাহিত্য আড্ডা (কবিতাঃ টেকসই মানবতা।কবিতাঃ বিদ্রোহী তুমি বিপ্লবী।)। বাংলাদেশ কবি সংসদ, (সিলেট বিভাগ)।বাংলাদেশ কবি সংসদ, (চট্রগ্রাম বিভাগ) হতে সাহিত্য অঙ্গনে বিশেষ অবদানকৃত স্বরুপ বিশেসন্মাননা পত্র প্রাপ্তি।বিশেষ সন্মাননাপত্র, এসো কবিতা লিখি (কবিতাঃ জাগাও তুমি জেগে ওঠো!),দিনের (২০-১১-২০১৭) সেরা কবি, বাংলাদেশ কবি পরিষদ (কবিতাঃ বাঙ্গালীর স্বাধীনতা)।আন্তর্জাতিক কবি পরিষদ (আজকের- ০৬-১২-২০১৭- সেরা কবি, কবিতাঃ "জীবন তরী"); ছায়াবীথি (সেরা পোষ্ট- কবিতা ইভেন্টে বিজয়ী- কবিতাঃ "অনাগত সন্তানের আহ্বান"।সমাজ কল্যাণ সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক সপ্তাহের (১৪-১২-২০১৭) সেরা বিজয়ী কবি, ১ম স্থান অধিকারী, (কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !)বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _১৪-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৫ম স্থান ( কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !);বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _২২-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ১১ তম স্থান ( কবিতাঃ পরোয়ানা !)প্রজন্ম সাহিত্য সভা (প্রসাস-০৬-০২-২০১৮_সপ্তাহের সেরা ০৫ এ ০৪- কবিতাঃ স্বান্তনা) নকলা উপজেলা সমাজকল্যাণ সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা ১৬-০২-২০১৮, ( কবিতা: ফাগুনের গান); কাব্য প্রেমীদের প্রচার মাধ্যম_ গল্প কবিতা ও সাহিত্যের আসর_বিশেষ সম্মাননা _২২-০২-২০১৮ (কবিতা: প্রিয় বাংলাভাষা); কাব্য কথার মেলা সাহিত্যাঙ্গন, সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: এই পৃথিবীর আর্তনাদ); সাহিত্যজগৎ (সকল সাহিত্য প্রেমিদের ঠিকানা), সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: বিপ্লবী );শেরপুর সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ২৩-০৩-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী) ; সাহিত্য সন্ধ্যা, আজকের (২৭-০৩-২০১৮) সেরা কবি, (কবিতা: বিপ্লবী) বাংলা সাহিত্য কবিতা ও গল্পের রস_৩০-০৩-২০১৮_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৪র্থ স্থান ( কবিতাঃবিপ্লবী )। সাপ্তাহিক সেরা ০৭ কবি ও কবিতায় ১ম স্থান, (কবিতা: বিপ্লবী ); সাহিত্যের জাগরণ, আন্তর্জাতিক সাহিত্য সংগঠন, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ০১-০৪-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী)।

পাথর দিয়ে যুদ্ধ

ইরাক, ইরান, তুরান, কাশ্মীর, কাতার আর সিরিয়া, সৌদি আরব, সুদান, মিশর, পুরো আফ্রোশিয়া। উপমহাদেশ, স্থান, আর দেশ -মহাদেশ, সব সৃষ্টি স্রষ্টার জানি, আমরা বিশ্বের, বিশ্ব মোদের। হানাহানি আর মারামারি করে, মানুষ মানুষেরে, হৃদয় আছে ঠিকই দেহে, নাই যে দরদ অন্তরে। সৃজিত হল কত দল উপদল, কেউ সহেনা কারো, এক হওয়ার মন্ত্র ভুলে, অনৈক্যে খায় হাবুডুবু। নাই সে খেয়াল, দূর করিবার ব্যবধান যতো আছে! আমার আমি, অহমিকা আর অন্ধ সকল জনে। কোরান কিতাব, হাদিস, ইজমা, কিয়াস জেনেছে কতো! সবাই মিলে একই বাঁধনে, নাইকি বাঁধিবার কেহ! কত আরাধনা চলে অবিরাম দিবস যামিনী দেখো, পাশের বাড়ীর অধিবাসী যারা, খেতে পেরেছে কি জানো? ঋণের চাঁপে, লজ্জা শরমে, সহসা মৃত্যু দেয়যে হানা, কানে তুলো আর চোখে ঠুলি বাঁধে সমাজের ধনী যারা। দেশের রাজারা ব্যস্ত সদা, নিজেদের ব্যবসা দেখো, দেশ ধর্ম কোথায় গেল, জাতির ঐক্য এলো কি গেলো! তা'তে কি কার, কিছু আসে যায়, জীবনের দাম নাই! সকাল বিকাল মারছে শিশু, দূর্বল নারীরা ও মারা যায়। কথার কথা, নামে মাত্র সবাই করে বাদ- প্রতিবাদ! মিছিলে মিছিলে যায় হারিয়ে প্রতিশোধের অগ্ন্যোৎপাত। নায়কি সাহস দাঁড়াতে পাশে, মাজলুম যতো বিশ্ব মাঝে, পাথর দিয়ে যুদ্ধ করে জীবন সঁপে,শহিদী পথে।

"মনের কথা সদা আমার কলম দিয়ে ঝরে, খুঁজে মোরে পাবে সবাই যখন মনে পড়ে। " --কবি শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রঃ)

MY BLOGG