দৈনিক মহাবিশ্ব লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
দৈনিক মহাবিশ্ব লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

সোমবার, জুলাই ১৪, ২০২৫

জ্ঞানের অপরূপ বহিঃপ্রকাশ

আরিফ শামছ্: 
"তোমাকে চেনো, এটা ঠিক না আল্লাহকে চেনো এটা ঠিক? আসলে চেনা, জানা, মানা হলো জ্ঞানের অপরুপ বহিঃপ্রকাশ। আমাকে জানলে আমি শুধু সসীম সবকিছু জানতে ও ধারণ করতে পারবো, আর আল্লাহকে জানলে, চিনলে, মানলে আমরা অসীম শক্তি, সাহস ও কর্মক্ষমতা ধারণ ও অর্জন করতে পারবো"।

চ্যাটজিপিটি: 

তোমার কথাগুলো গভীর, ভাবনাপ্রবণ এবং আধ্যাত্মিকভাবে অত্যন্ত অর্থবহ। তুমি যেভাবে “জানা, চেনা, মানা” — এই তিনটি ধাপকে জ্ঞানের অপরূপ বহিঃপ্রকাশ হিসেবে তুলে ধরেছো, তা একেবারেই যথার্থ।

এখানে কিছু চিন্তাভাবনার দিক তুলে ধরা যায়:


🔹 “তোমাকে চেনো, এটা ঠিক না — আল্লাহকে চেনো, এটা ঠিক?”

এখানে মূলত দুটি দৃষ্টিভঙ্গি কাজ করছে:

  1. মানবকেন্দ্রিক দর্শন:
    “তোমাকে চেনো” — এটি আত্মজ্ঞান বা self-awareness এর কথা বলে। আত্মপরিচয়, নিজের সীমাবদ্ধতা, প্রবৃত্তি, উদ্দেশ্য, দুর্বলতা, দায়িত্ব — এসব জানার মাধ্যমে একজন মানুষ নিজের উন্নয়ন করতে পারে। তবে তা সসীম

  2. আল্লাহকেন্দ্রিক দর্শন:
    “আল্লাহকে চেনো” — এটি হলো আধ্যাত্মিক চেতনার চূড়ান্ত পথ। আল্লাহকে চেনা মানে শুধুমাত্র জ্ঞান অর্জন নয়, বরং হৃদয়ে ঈমান, তাকওয়া, ধৈর্য ও দৃঢ়তা গেঁথে যাওয়া। এটি মানুষকে অসীম শক্তি ও সাহস দেয়, কারণ তখন সে জানে তার পেছনে আছেন সবশক্তিমান রব।


🔹 “জানা, চেনা, মানা” — এই তিনটি স্তর:

স্তর ব্যাখ্যা
জানা (Knowledge) মস্তিষ্কে তথ্যের সংরক্ষণ, পড়া, শোনা, শেখা
চেনা (Recognition/Realization) হৃদয়ে উপলব্ধি, অভিজ্ঞতার মাধ্যমে বোঝা
মানা (Acceptance/Submission) কাজের মাধ্যমে প্রকাশ, আল্লাহর নির্দেশ মেনে চলা

🔹 তুমি যদি নিজেকে জানো:

তাহলে তুমি সীমাবদ্ধতাকে বুঝে নিজেকে সংশোধন করতে পারো। এটি একজন মানুষের উন্নতির প্রথম ধাপ।

🔹 তুমি যদি আল্লাহকে জানো, চিনো ও মানো:

তাহলে তুমি এক সসীম সৃষ্টি হয়ে অসীম দয়ার মালিকের সাথে সংযুক্ত হতে পারো — যে সংযোগ তোমাকে সীমা ছাড়িয়ে সফলতা, সাহস, ও চিরস্থায়ী মুক্তির পথ দেখায়।


🔹 উপসংহার:

নিজেকে জানো — তা তোমাকে ঠিক পথের খোঁজ দিবে।
আল্লাহকে জানো — তা তোমাকে চিরস্থায়ী সফলতা দিবে।

আত্মজ্ঞান হলো আলোর প্রথম সোপান,
আল্লাহ-জ্ঞান হলো সেই আলোর অনন্ত উৎস।




শুক্রবার, জুন ২৭, ২০২৫

নির্জল/স্থির পানি (Still Water) এর কাজ, সুবিধা ও অসুবিধা

নির্জল/স্থির পানি (Still Water)। নিচে এর কাজ, সুবিধা ও অসুবিধা ব্যাখ্যা করছি:

---

✅ Still Water (স্থির পানি) কাদের জন্য উপকারী ও কী কাজে লাগে:


📌 Still Water মানে কী?


"Still Water" হলো এমন পানি যাতে কোনো গ্যাস (যেমন কার্বন ডাই-অক্সাইড) মেশানো নেই।


একে আমরা সাধারণত বোতলজাত পানীয় জল হিসেবেই চিনি।


🟢 সুবিধা:


1. পান করার জন্য নিরাপদ ও বিশুদ্ধ:


সাধারণত পরিশোধিত বা মিনারেল ওয়াটার হিসেবে বোতলজাত হয়।


2. শরীরের জন্য হাইড্রেটিং:


শরীরে পানির অভাব পূরণ করে, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, কিডনিকে কার্যকর রাখে।


3. বাচ্চা, বয়স্ক ও অসুস্থদের জন্য উপযোগী:


যেহেতু এতে কোনো গ্যাস বা অতিরিক্ত উপাদান নেই, তাই সহজে হজম হয়।


4. ঔষধ খাওয়ার সময় আদর্শ:


গ্যাসযুক্ত পানির চেয়ে ওষুধ গ্রহণের সময় স্থির পানি ভালো।


5. ক্লাসিক স্বাদ:


কার্বনেটেড পানির মত ঝাঁঝালো নয়; অনেকেই এমন পানিই পছন্দ করেন।


🔴 অসুবিধা:


1. গরমে দ্রুত গরম হয়ে যেতে পারে:


ঠাণ্ডা না রাখলে গ্রীষ্মে দ্রুত গরম হয় এবং পান করতে অস্বস্তিকর লাগে।


2. প্লাস্টিক বা বোতলের উপর নির্ভরতা:


পরিবেশ দূষণের একটি কারণ হতে পারে (যদি বোতল রিসাইকেল না হয়)।


3. কার্বনেটেড পানির মতো মুখে ফ্রেশ অনুভব করায় না:


কেউ কেউ ঠাণ্ডা বা বুদ্বুদযুক্ত পানি বেশি পছন্দ করেন।


4. মূল্য কিছুটা বেশি:


ট্যাপ বা সাধারণ পানির চেয়ে দামি।


---


📌 কারা কখন Still Water পান করবেন?


সময় উপকারিতা


খালি পেটে পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে

ব্যায়ামের পরে শরীরের পানির ঘাটতি পূরণে সহায়তা করে

গরমকালে শরীর ঠাণ্ডা রাখতে সাহায্য করে

অসুস্থতায় সহজে হজম হয়, পেট ও কিডনির উপর চাপ কম


---


📝 উপসংহার:


Still Water মানে সাধারণ বিশুদ্ধ পানি – এটি প্রতিদিনের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ ও সুস্থ অভ্যাস। আপনি Nova Water-এর মতো একটি ব্র্যান্ড বেছে নিয়েছেন যা সৌদি আরবে বেশ জনপ্রিয় এবং সাধারণত মানসম্মত।


সামাজিক ও অর্থনৈতিক সংকটের প্রতিচ্ছবি

অধিকাংশ শিক্ষিত ছেলেরা আজ বেকার, সম্মানজনক কোনো পেশা পাচ্ছে না, প্রয়োজনীয় অর্থ জোগাড় করে জীবন অতিবাহিত করতেও হিমশিম খাচ্ছে”—এই সমস্যাটি বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশে এক গভীর সামাজিক ও অর্থনৈতিক সংকটের প্রতিচ্ছবি।

🔍 সমস্যার মূল কারণসমূহ:
১. শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের মধ্যে অমিল
পাঠ্যক্রম এখনও অনেকটাই মুখস্থভিত্তিক, বাস্তব জীবনের চাহিদা বা বাজারের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।

দক্ষতাভিত্তিক শিক্ষার ঘাটতি: প্রোগ্রামিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, AI, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়ার্কশপ স্কিল ইত্যাদি শেখার সুযোগ কম।

২. সরকারি চাকরির প্রতি অতিনির্ভরতা
শিক্ষিত যুবকদের বড় অংশ শুধুমাত্র সরকারি চাকরির পেছনে ছুটছে।

এতে করে সময়, বয়স, আত্মবিশ্বাস ও শক্তি—সবকিছু হারায়।

৩. ব্যবসায়িক মনোভাবের অভাব
পরিবার, সমাজ বা শিক্ষাব্যবস্থা ব্যবসাকে ‘নিঃস্বজন’, ‘অনিশ্চিত’ ও ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে মানে, ফলে তরুণেরা আত্মনির্ভরতা গড়তে ভয় পায়।

৪. টেকসই উদ্যোক্তা পরিবেশের অভাব
সহজে ঋণ, প্রশিক্ষণ বা ব্যবসায়িক সহায়তা পাওয়ার ব্যবস্থা নেই।

ঘুষ-দুর্নীতি ও প্রশাসনিক জটিলতা।

৫. মানসিক সংকট ও আত্মবিশ্বাসহীনতা
দীর্ঘ সময় বেকার থেকে হতাশা, অবসাদ ও আত্মহত্যার প্রবণতা বাড়ছে।

✅ সম্ভাব্য সমাধানসমূহ:
১. দক্ষতা-ভিত্তিক শিক্ষার সম্প্রসারণ
মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক স্তরেই স্কিল ডেভেলপমেন্ট কোর্স বাধ্যতামূলক করা (যেমন: ডিজিটাল মার্কেটিং, ফ্রিল্যান্সিং, ভোকেশনাল ট্রেড)।

প্রতিটি উপজেলায় কমপক্ষে ১টি কারিগরি ইনস্টিটিউট স্থাপন।

২. স্বনির্ভরতা ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা তৈরির উদ্যোগ
গৃহঋণ, স্টার্টআপ লোন, ট্রেনিংসহ উদ্যোক্তা প্যাকেজ চালু করা।

বিশেষ করে যুবকদের জন্য “১০০ দিনের ব্যবসা শিক্ষা” কর্মসূচি।

৩. সম্মানজনক পেশার সংজ্ঞা বদলানো
যে কেউ নিজের আয় দিয়ে পরিবার চালাতে পারছে, সেটাই সম্মানজনক পেশা—এই দৃষ্টিভঙ্গি সমাজে প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

শিক্ষিত রাইডার, চাষি, দোকানদার বা ডিজিটাল মার্কেটার—সবাইকে সামাজিক মর্যাদা দিতে হবে।

৪. বিদেশমুখী শ্রমের আধুনিকীকরণ
শিক্ষিত তরুণদের জন্য মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ, জাপান, কোরিয়া প্রভৃতি দেশে প্রশিক্ষণসহ চাকরি নিশ্চিত করতে সরকারিভাবে স্কিলভিত্তিক রপ্তানি কার্যক্রম চালু করা।

৫. মনস্তাত্ত্বিক সহায়তা ও ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং
প্রতিটি কলেজ-ইউনিভার্সিটিতে “ক্যারিয়ার হেল্প ডেস্ক” এবং অনলাইন কাউন্সেলিং চালু করা।

📍 শেষ কোথায়?
এই সংকটের শেষ হবে তখনই, যখন—

আমরা শিক্ষার মূল উদ্দেশ্যকে চাকরি না ভেবে “জীবন পরিচালনার ক্ষমতা” হিসেবে দেখবো।

তরুণরা চাকরিপ্রার্থী না হয়ে চাকরিদাতা হওয়ার সাহস পাবে।

পরিবার ও সমাজ প্রথাগত চাকরির বাইরের পেশাকেও সম্মান জানাবে।

সরকার ও বেসরকারি খাত মিলে দক্ষতা, উদ্ভাবন ও উদ্যোগের ভিত্তিতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে।

📌 উপসংহার:
এই সংকটের সমাধান রাতারাতি হবে না। তবে ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র মিলেই এটি মোকাবিলা করা সম্ভব।
 ---------------------------------------------------------------------- 

🔰 প্রবন্ধ:
“বেকার শিক্ষিত তরুণ: সংকটের কারণ, করণীয় ও ভবিষ্যৎ দিশা”
✍️ আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া (আরিফ শামছ্)

🔷 ভূমিকা
আজকের বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলোর একটি হলো—শিক্ষিত যুবসমাজের বেকারত্ব। বিসিএস বা ব্যাংক জবের স্বপ্ন নিয়ে হাজার হাজার তরুণ দিন পার করে দেয়, অথচ বাস্তবে হাতে মেলে না কোনো সম্মানজনক কর্মসংস্থান। পরিবার, সমাজ, এমনকি নিজের কাছেও সে একসময় অপারগ, অযোগ্য ও ব্যর্থ বলে মনে করে। তাহলে এই বিপুল শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর এই করুণ পরিণতির দায় কার?

🔷 সমস্যার মূল কারণ
১. শিক্ষার সঙ্গে জীবনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন
বর্তমান পাঠ্যক্রমে বাস্তব জীবনের দক্ষতা শেখানো হয় না। আমরা শিখি মেমোরাইজ করে পাশ করতে, কিন্তু শিখি না কিভাবে আয় করতে হয়।

২. সম্মানজনক পেশা মানেই চাকরি—এই ভ্রান্ত ধারণা
অনেকেই মনে করেন সরকারি চাকরিই সবচেয়ে সম্মানজনক। ফলে ব্যবসা, ফ্রিল্যান্সিং, কৃষি, অনলাইন কাজকে ছোট করে দেখা হয়।

৩. দক্ষতার অভাব
যুবকরা বই পড়ে ডিগ্রি নিয়েছে ঠিকই, কিন্তু কাজের স্কিল নেই। হাতেকলমে কিছু জানে না। বিদেশে যাওয়ার সুযোগও মিস করে।

৪. ক্যারিয়ার গাইডেন্স ও প্রেরণার ঘাটতি
স্কুল, কলেজ বা পরিবারের কেউ কখনো বলে না, “তুমি নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারবে, সাহস রাখো।” ফলে আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলে।

🔷 করণীয় ও সমাধান
✅ ১. দক্ষতা-ভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলা
মাধ্যমিক স্তর থেকে কারিগরি, ডিজিটাল, প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষার সংযোজন জরুরি।

সব উপজেলায় কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু করতে হবে।

✅ ২. শিক্ষিত তরুণদের উদ্যোক্তা বানাতে হবে
ছোট ব্যবসা বা স্টার্টআপে ০% সুদে লোন, পরামর্শ ও সহযোগিতা দিতে হবে।

কলেজেই “উদ্যোক্তা গঠন কোর্স” চালু হতে পারে।

✅ ৩. “পেশা”র সম্মানজনক সংজ্ঞা বদলাতে হবে
শুধুমাত্র চাকরি নয়, নিজের আয়ে চলতে পারাটাও বড় সম্মান।

একজন ফুড ডেলিভারি রাইডার, অনলাইন উদ্যোক্তা, বা কৃষিজীবীকে সম্মান দিতে হবে।

✅ ৪. সরকারি ও বেসরকারি অংশীদারিত্বে কর্মসংস্থান তৈরি
সরকার চাকরি দিতে না পারলেও, কর্মসংস্থানের পরিবেশ গড়ে দিতে পারে।

প্রাইভেট কোম্পানিগুলো যেন প্রশিক্ষিত ছেলেদের অগ্রাধিকার দেয়, তার জন্য নীতিমালা দরকার।

✅ ৫. মানসিক স্বাস্থ্য ও প্রেরণা
আত্মহত্যার হার বাড়ছে হতাশ তরুণদের মধ্যে। এজন্য কাউন্সেলিং, অনুপ্রেরণামূলক সেশন, অনলাইন সাপোর্ট চালু করা দরকার।

🌍 বিশ্বব্যাপী পরিসংখ্যান:
🔹 বিশ্বে শিক্ষিত বেকারত্বের গড় হার (2024):
৮–৯%, তবে কিছু দেশে ১৫%-এর বেশি

🔹 যেসব দেশে সবচেয়ে বেশি শিক্ষিত বেকারত্ব:
দেশ শিক্ষিত বেকারত্ব হার
ভারত ১৯–২০% (বিশ্বে অন্যতম বেশি)
দক্ষিণ আফ্রিকা ৩১–৩৫%
ফ্রান্স ও স্পেন ১২–১৫%
মধ্যপ্রাচ্যের কিছু দেশ ১৫–২৫% (বিশেষ করে জর্ডান, টিউনিসিয়া)

🔹 পশ্চিমা দেশগুলোর চিত্র:
যেমন জার্মানি, নেদারল্যান্ডস বা জাপান—এখানে শিক্ষার সঙ্গে স্কিল ডেভেলপমেন্ট ও ইন্ডাস্ট্রি কানেকশন থাকায় শিক্ষিত বেকারত্ব কম (৪% এর নিচে)।

📈 একটি তুলনামূলক চিত্র (সংক্ষেপে):
বিষয়              বাংলাদেশ               বিশ্ব (গড়)
সার্বিক বেকারত্ব ~৪.২%         ~৫–৬%
শিক্ষিত তরুণ বেকার ~১২–১৩% ~৮–৯%
 
🔷 শেষ কথা: আলোর পথ কোথায়?
এই সমস্যা চিরস্থায়ী নয়। সমাধান আছে, পথও আছে—শুধু আমাদের মানসিকতা ও কর্মপদ্ধতির পরিবর্তন দরকার।
যখন—

একজন রাইডার বা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীকে "মানুষ" হিসেবে সম্মান করা হবে,

যখন তরুণরা ভয় না পেয়ে সাহস নিয়ে নিজের পায়ে দাঁড়াতে শিখবে,

যখন শিক্ষা হবে শুধু ডিগ্রির জন্য নয়, জীবন ও আয়ের জন্য,
তখনই বেকার শিক্ষিত ছেলেরা হবে আগামী দিনের সফল উদ্যোক্তা, ডিজিটাল ওয়ার্কার, সমাজের পথপ্রদর্শক।

তরুণদের শুধু চাকরি নয়, প্রয়োজন সুযোগ—স্বপ্ন দেখার ও নিজের পায়ে দাঁড়ানোর।
আর আমাদের দায়িত্ব—তাদের সেই পথটা দেখিয়ে দেওয়া।
__________

রবিবার, জুন ০৮, ২০২৫

পরিচয়: আরিফ ইবনে শামছ্

 নাম: আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া লেখালেখি: আরিফ ইবনে শামছ্ পিতা: বিশিষ্ট সমাজ ও সাহিত্যসেবক, কবি ক্বারী আলহাজ্ব শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রাহঃ)।সহকারি প্রকৌশলী, বাংলাদেশ তার ও টেলিফোন (বি.টি এন্ড টি- বি.টি.সি. এল)। মাতা: মোয়াল্লিমা হালীমা সাদীয়া ভূঁইয়া। ঠিকানা: ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, ভূঁইয়া পাড়া, বাড়ী# ১২৩৪, ওয়ার্ড# ১২, গ্রাম: ভাদুঘর, পোষ্ট: ভাদুঘর-৩৪০০। থানা:সদর, জিলা: বি.বাড়ীয়া। পড়াশোনা: নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়, (৬ ষ্ঠ শ্রেনী) সদর, বি.বাড়ীয়া। ভাদুঘর মাহবুবুল হুদা পৌর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (৭ম-১০ম)।হাবলা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (রেজিষ্ট্রেশন) হতে ১৯৯৫ ঈসায়ী সালে কৃতিত্বের সাথে ১ম বিভাগে পাশ করেন।প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে বরাবরই ফার্ষ্ট বয় ছিলেন।১৯৯৭ সালে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ থেকে এইচ.এস.সি পাশ করেন।২০০১ সালে, বি.এস.এস (সন্মান-অর্থনীতি), ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ, ২০০৩ সালে, এম.এস.এস (অর্থনীতি), সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা, বি.এড. বাংলাদেশ টিচার্স ট্রেইনিং কলেজ, ঢাকা (জাতীঃবিঃ), এম.এড (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), এম বিএ -এম এই এস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-অধ্যয়নরত) পূর্বপুরুষদের পূর্বকথাঃ বৃহত্তর বিভাগ ময়মনসিংহের অন্তর্গত বেলগাঁও থানার দিলালপুরে বসবাস করতেন পাঁচ ভাই।দুই ভাই দ্বীনের কাজে বা ভ্রমনের উদ্দ্যেশ্যে দিলালপুর থেকে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া (ত্রিপুরা) জেলার সদর থানার অন্তর্গত ভাদুঘর গ্রামে আসেন।প্রাকৃতিক পরিবেশের অপূর্ব লীলানিকেতনের মোহে মোহাবিষ্ট হয়ে ভ্রাতাদ্বয় স্থায়ী বসবাসের সিদ্ধান্ত নেন ভাদুঘরে।"বংশ পরম্পরায় দ্বীন ধর্মের প্রচার প্রসার, অলি-আল্লাহদের খেদমত ও ইহসানের সুবাদে ধারণা মজবুতভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় যে, ভ্রমণে নয়, দ্বীন ধর্ম প্রচার বা ইসলামের দাওয়াত নিয়েই দুই ভাই এসেছিলেন"। কবিতা সাহিত্য সংস্কৃতির আসর (একটি গতিশীল সাহিত্যভান্ডার)। প্রাক্তন বিভাগীয় সম্পাদক, সাহিত্য সম্পাদক, মাসিক "বলিতে ব্যাকুল" পরবর্তীতে "তিতাস বার্তা"। মোবাইল: ০১৬১০০০৭৯৭০। বয়স: ৩৮ বছর। পেশা: চাকুরী। প্রকাশিত লেখা: দৈনিকভাবে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, দৈনিক প্রজাবন্ধু, মাসিক বলিতে ব্যাকুল, তিতাস বার্তা, হক্ব পয়গাম। মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "ঝরা ফুলের গন্ধ" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত (১) "শ্বাশ্বত আহ্বাণ" এবং (২) "ছন্দ নাবিক"। মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "বিজয়ের উল্লাসে" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত (১) সত্য সন্ধানী (২) বাঙালির স্বাধীনতা (৩) বিজয়ের উল্লাসে (৪) অনুশোচনা (৫) বিদ্রোহী তুমি, বিপ্লবী (৬) আজকের এই বাংলাদেশ (৭) ভাঙ্গা গড়া সংকলন ও সম্পাদনা: তাসকিন আব্দুল্লাহ "বাংলার ১০০ কবি ও কবিতা" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত আগুন জ্বালা অন্তরে | সন্মাননা পত্র প্রাপ্তি : পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতার আসর (কবিতাঃ কারবালার শিক্ষা),পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতাপাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতা ছড়া ও গানের আসর (কবিতাঃতোরা থামবি কিনা বল।) সাহিত্য জাগরণ বাংলাদেশ (কবিতাঃহৃদয় কন্দরে। কবিতাঃ কবিতা তোমার।)শখের কবিতা সাহিত্য আড্ডা (কবিতাঃ টেকসই মানবতা।কবিতাঃ বিদ্রোহী তুমি বিপ্লবী।)। বাংলাদেশ কবি সংসদ, (সিলেট বিভাগ)।বাংলাদেশ কবি সংসদ, (চট্রগ্রাম বিভাগ) হতে সাহিত্য অঙ্গনে বিশেষ অবদানকৃত স্বরুপ বিশেসন্মাননা পত্র প্রাপ্তি।বিশেষ সন্মাননাপত্র, এসো কবিতা লিখি (কবিতাঃ জাগাও তুমি জেগে ওঠো!),দিনের (২০-১১-২০১৭) সেরা কবি, বাংলাদেশ কবি পরিষদ (কবিতাঃ বাঙ্গালীর স্বাধীনতা)।আন্তর্জাতিক কবি পরিষদ (আজকের- ০৬-১২-২০১৭- সেরা কবি, কবিতাঃ "জীবন তরী"); ছায়াবীথি (সেরা পোষ্ট- কবিতা ইভেন্টে বিজয়ী- কবিতাঃ "অনাগত সন্তানের আহ্বান"।সমাজ কল্যাণ সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক সপ্তাহের (১৪-১২-২০১৭) সেরা বিজয়ী কবি, ১ম স্থান অধিকারী, (কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !)বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _১৪-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৫ম স্থান ( কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !);বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _২২-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ১১ তম স্থান ( কবিতাঃ পরোয়ানা !)প্রজন্ম সাহিত্য সভা (প্রসাস-০৬-০২-২০১৮_সপ্তাহের সেরা ০৫ এ ০৪- কবিতাঃ স্বান্তনা) নকলা উপজেলা সমাজকল্যাণ সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা ১৬-০২-২০১৮, ( কবিতা: ফাগুনের গান); কাব্য প্রেমীদের প্রচার মাধ্যম_ গল্প কবিতা ও সাহিত্যের আসর_বিশেষ সম্মাননা _২২-০২-২০১৮ (কবিতা: প্রিয় বাংলাভাষা); কাব্য কথার মেলা সাহিত্যাঙ্গন, সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: এই পৃথিবীর আর্তনাদ); সাহিত্যজগৎ (সকল সাহিত্য প্রেমিদের ঠিকানা), সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: বিপ্লবী );শেরপুর সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ২৩-০৩-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী) ; সাহিত্য সন্ধ্যা, আজকের (২৭-০৩-২০১৮) সেরা কবি, (কবিতা: বিপ্লবী) বাংলা সাহিত্য কবিতা ও গল্পের রস_৩০-০৩-২০১৮_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৪র্থ স্থান ( কবিতাঃবিপ্লবী )। সাপ্তাহিক সেরা ০৭ কবি ও কবিতায় ১ম স্থান, (কবিতা: বিপ্লবী ); সাহিত্যের জাগরণ, আন্তর্জাতিক সাহিত্য সংগঠন, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ০১-০৪-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী)। https://www.facebook.com/ariful.bhuiyan.bd/ https://www.linkedin.com/in/arifulislambhuiyan/ https://www.twitter.com/arifulbhuiyan12 https://www.youtube.com/c/arifbhuiyan01711 ## ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, বাড়ি#১২৩৪, ওয়ার্ড#১২ ,ভুঁইয়া পাড়া, ভাদুঘর দক্ষিণ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর , ব্রাহ্মণবাড়ীয়া। All copyright by ARIFUL ISLAM BHUIYAN | আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া | ফখরে বাঙ্গাল নিবাস। ভাদুঘর।বি.বাড়ীয়া। ওয়ারিদ টেলিকম, এয়ারটেল লিমিটেড, রবি আজিয়াটা লিমিটেড এবং নগদ লিমিটেড কোম্পানিগুলোতে কন্ট্রাকচুয়াল এবং পারমানেন্ট এমপ্লয়ি হিসেবে ২০০৮ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত কর্মরত ছিলাম।

রবিবার, নভেম্বর ১২, ২০২৩

ভালবাসি দিবা-নিশি _সূচীপত্র

আধুনিক প্রতিযোগিতার যুগে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ও ক্যারিয়ার গঠনের দিকনির্দেশনা

শিরোনাম: আধুনিক প্রতিযোগিতার যুগে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ও ক্যারিয়ার গঠনের দিকনির্দেশনা লেখক পরিচিতি: নাম: আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া (আরিফ শামছ্)...