পোস্টগুলি

জুন, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

৯০। অনুশোচনা

পদে পদে, প্রতি পদে, জড়ায়ে পাপে, মুক্ত না হতে পারি, আশা নিরাশার দোলাচলে চলি, দিবা-নিশি এমনি করি। কখনো শয়তান, নিজের নাফস, দুনিয়ার মন্দ সব, হৃদয় গহীনে বাসা বেঁধে চলে, চালায় যতো তান্ডব। সহজ সরল পথের সন্ধানে ছুটি, দিনমান কেন বিপথে চলি! ঘুমের জোয়ারে ক্লান্ত দু'চোখে, আপনারে লয়ে,ব্যস্ত নিশিতে। কোথায় মাগিব দু'দন্ড শান্তি, কেমনে ভূলিব জমানো ক্লান্তি, কাঁদিব কোথায় পথযে হারায়, আপনার ভূলে, পথ ভূলে যায়। ভূল করে করে, নিঃস্ব আজি, কোথাও কি কিছু আছে বাকি! চারিদিকে দেখি মরু মরিচীকা, আশার দোয়ার হারালো কোথা! ভাঙ্গিতে ভাঙ্গিতে ক্ষীণ মনোবল, অনুশোচনার অস্থির মরুঝড়।  আশার দীপালী নিভু নিভু কভু, তবু স্বস্থি, জাগে তাওহীদ, মনে প্রভু! আশ্রয়হীনের সেরা আশ্রয়,  সর্বোত্তম করুণার আলয়, নিরাশার মাঝে আশার আলো, বাঁচিবার তরে পিদিম জ্বালো। নূতন আশার ঝলকানিতে,  জীবন পথের বাঁকে বাঁকে, অসীম শান্তি-স্বস্থি মিলে, তোমার অশেষ রহমতে। করুণাধারা চায় অবিরাম, দেশ ও জাতির তরে অফুরান। পাপ ও তাপের পথ হারাবে, লক্ষ্য-পথের যোজন দূরে।  আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া ২৪/১২/২০১৭ ঈসায়ী সাল। রাত ১১ টা, ২৩/১২/২০১৭। মধুবাগ, বড়মগবাজার, রমনা , ঢাকা।

৮৯। পরোয়ানা

ভালবাসা ভরে থাক, প্রতিটি অন্তর; ভালবেসে বেঁচে থাকা, হউক মূল মন্তর। পথে ঘাটে জোড়া জোড়া, বসে থাকে নীরবে; সহাস্যে হেলে দুলে, কেউ চলে সরবে। আকাশের তারা সম, যুগলেরা জ্বলে নিভে, কত কথা বিনিময়, চলে মান অভিমানে। সত্যি হয়ে থাক, সব সুখ স্বপ্ন, স্বপ্নের বলাকারা, হয়ে যাক ধন্য। থেকো সবে চিরদিন, পাপ তাপ মুক্ত, দিন দিন বাড়ে যেন, পূণ্যের প্রস্থ। ভালবাসি ভালবাস, দিবা নিশি সত্য, স্বর্গ হবে দেখো, ধূলীর এই মর্ত্য। ভালবাসার অভিনয়ে, কেঁড়ে নিবে যতো সব, জিম্মী করে কভু, জুলুমের উৎসব। সঙ্গ দিবে ঠিক, যবে তার প্রয়োজন, ফিরে আর পাবেনা, হবে শেষ আয়োজন। নেশা করে প্রেম করে, সুস্থতা বিনাশে, উপকরন সহজেই, রবে আশে পাশে। মিলবে সব তার, যতো চাওয়া ফন্দী, মৃত্যুর পরোয়ানা, কভু পাপে বন্দী। চায় সৎ সঙ্গ, সুখ ভোগ, শান্তি, প্রেম আর ভালবাসা একটু শ্রান্তি। প্রতারক, লোভী সব, একা থেকে মুক্তি,  চাই পাশে,সৎ জন, এই হোক চুক্তি। - আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া    ২১/১২/২০১৭ ঈসায়ী সাল। গুলশান-০১, ঢাকা।

৮৮। প্রাণের চেয়ে প্রিয় কুদস

ওরা মার খাচ্ছে, খাক, জ্বলে পোঁড়ে  ছারখার হয়ে যাক, পুরো ভিটে মাটি, সাজানো সংসার, কারো দখলে এমনি থাক। আমার আসন ঠিক আছে তো, বিশ্ব তাহার সবি হারাক। মানব-দানব ধ্বংস চালায়, কার কী আসে যায়। তোমার আঙ্গিনায় ফোটে,  রং বেরঙের, নানা জাতের ফুল, আমার আঙ্গিনা ক্ষত বিক্ষত,  জাজরা বুলেটে, বংশ নির্মূল! তোমার সুখে ও দুঃখে সবাই  প্রাণাধিক সুখী ব্যাথাতুর, আমার জীবন যৌবন, সন্তান, প্রিয়তমা হারায়, নিত্য কূল। বসত ভিটা, জমি-জমা, স্বপ্ন কাঁড়ে,  পাষাণ অরি, সকাল-সাঁঝে, হর হামেশা, ঝাঁপিয়ে  পড়ে প্রাণ হরি। যাক চলে যাক সহায় সন্তান দুঃখ নাই  মোর অন্তরে, প্রাণের চেয়ে প্রিয় কুদস, কার দখলে,  কোন কারণে? শান্তি নিয়ে জুয়া খেলা, খেলছে কারা  দিবালোকে, দাবা খেলার গুটি নিয়ে, হন্যে হয়ে   চলছে ছুটে। শান্তি-চাবি গুটি কয়েক বোকা রাজার  হাতেই রবে? বিশ্ব মাঝে ঝাঁকিয়ে তোলা, অশান্তির  সেই শেষ কবে? যতো আছে পথের কাঁটা, সরায় সবে  শক্ত হাতে, অত্যাচারীর বুকে মাটি, দাফন করি  সবাই মিলে। চিরতরে স্তব্ধ করি, ঝগড়া বিবাদ  মারামারি, কারণে আর অকারণে করে যারা  হানাহানি। বিশ্বটাকে এমনি করে তুলে দিবে! পাগল, ছাগল, পামর করে, ভয় কি তোমার, ভীত কেন? শক্তি তোম

বিপ্লবী (২৬)

https://fictionfactory.org/contributor/2165 বিপ্লবী! পর্বতের ঐ চূঁড়া ছোঁয়ে, হিমবাহের গাত্র বেয়ে, জন্ম লভে চলতে হবে, সাগর পানে ছুটবে তবে। সবুজ শ্যামল পথের ধারা, চলতে চলতে পথের সারা, লক্ষ্যপথে সফল হওয়া, সকল বাঁধা, হলো হাওয়া। জাগছে দেখো, আসছে ধেয়ে, বিপ্লবীরা আকাশ ছেঁয়ে । বিপ্লবী! ঘন সবুজ কালো গায়ে, শুভ্র ধারা নামছে বেয়ে, উদাস মনে আকাশ পানে, ভাবের উদয়, কাছে টানে। পথে পথে লাখো হাতে, ময়লা ধুয়ে দিবস রাতে, স্বচ্ছ জলের ঝর্ণা হয়ে, বাঁধনহারা চলছে বয়ে। বিপ্লবী! দেখছো তুফান, মরুঝড়, দেখবে তাঁদের ঘূর্ণিঝড়, মন্দ খারাপ, জীবন ভর, পাল্টে দিবে, নেইকো ঢর। জরাজীর্ণে আনিবে প্রাণ, শ্মশান হবে গুলিস্তান। ঐকতানে সুর মিলিয়ে, সব ভেদাভেদ ঠেলে দিয়ে, পরকে সবাই আপন করে, সবাই রবে সবার তরে। হাসবেনা কেউ কারো দুঃখে, সুখী হবে সবার সুখে, ভালো থেকো, ভালো রেখো, জগত জুড়ে শান্তি দেখো। -----আরিফ শামছ্ ২০-সেপ্টেম্বর-২০২০ ঈসায়ী সাল। ঢাকা, বাংলাদেশ।

বিপ্লবী (২৫)

https://fictionfactory.org/contributor/2165 বিপ্লবী! বিপ্লবীরা জাগো, তর্জন গর্জনে,  গর্জে ওঠো, স্বপ্ন, ঘুৃমের মোহ, ঘুমিয়ে আছে, যারা আছো। ভাঙবি ওরে ভাঙবো। মিছে আশ্বাস, কল্প বিশ্বাস,  নয় পটাতে বিশেষ বাতাস, দেখরে চেয়ে, খোল্ ইতিহাস, বিপ্লবীদের জয়োল্লাস।  কালের সাথে সমান তালে, বন্দী সমাজ, বিপদ জালে, খাঁমচে ধরে, জাতির পালে, সলীল কবর চায় অকালে! ঘাপটি মেরে, সবার মাঝে, চুপটি করে, সকাল সাঁঝে, করছে ক্ষতি দিবস রাতে, মরণ ফাঁদের জাল পাতে। বিপ্লবী!  আগাছা বাছো, গোঁড়ায় ধরো, জোরসে মারো টান, মানুষ নামে অমানুষ, মন্দ! নামে ভালো, রয়না যেনো প্রাণ। দেশ ও জাতির কল্যাণে, প্রাণে প্রাণে প্রাণ এনে বিপ্লবীরা রণে।  দেশ ও দশের ক্ষতি সবার,  নেই কোন বোধ, বিবেক বিচার, পুতুল সম নাচে নাচায়, যেমনে তাদের শেখায়।  ওরা জাতীয় বেঈমান,  বিশ্বাসে গাদ্দার,  হাতে গোনা কটা চাটুকার,  ওদের ধরো, বোধ ফিরাবার,  শাস্তি হবে বেদম প্রহার।  বিপ্লবী!  অপূরণীয় ক্ষয়-ক্ষতি,   কুটচালের মাত্রা অতি, সব অরিদের একই গতি, মরণ দানে টানবে যতি। নূতন বিশ্ব, শত্রু মুক্ত,  সবাই সবার আপন, জীবন মরণ, বিপদ আপদ, নেই কোন ভয়, সবাই পাশে, নিখাঁদ আশে, হাতের কাছে, নেই ক

বিপ্লবী (২৪)

https://fictionfactory.org/contributor/2165 বিপ্লবী, ক্ষুরধার লিখন, শাণিত ভাষণ, ক্ষীপ্র তীব্র, চলাচল তব, হারালো যত, শ্বাশ্বত ছন্দ। আজ কেনো, পরাণে ব্যথা, দুঃখ গাঁথা, পাথর চোখে, অশ্রু ঝরা, নিরানন্দ! বিপ্লবী,  কোথা' তোর, বিপ্লবী দোর, রাঙ্গা ভোর, অগ্নিগর্ভ, চির নতুন; ঝরাজীর্ণ, সব পুরাতন, ভীত বিহ্বল, পুড়ে মরলো! বিপ্লবী!  হারিয়ে গেলি! হেয় হারালি, ঘুমের নেশা, নেশার ঘুমে, স্বপ্ন দেখে, দিন কাটালি; আর কতোকাল, হবে নাকাল, ঘরের পরে, সবার তরে! এমন করে,  হবে বলি! হুংকারে তোর, কাঁচের মতো, ভেঙ্গে ফেলো, বাধা যতো, দল উপদল, হল একদল। ঝাঁপিয়ে পড়ো, বীরের জাতি, বিদায় করো, আঁধার রাতি। ছিনিয়ে আনো, আলোর ভোর, শান্তি সুখের,  ঐশী দোর। ০৪/১০/২০১৯

বিপ্লবী (২৩)

বিপ্লবী! স্থানেস্থানে, মানব জনে, প্রাণে প্রাণে, জাগাও প্রাণ; প্রাণহীন দেহ, নীরব নিথর, স্থবীর পাথর, রবে নিষ্প্রাণ? মনে প্রাণে, মানে শাণে, মিলে মিশে, দিবা নিশি; জাগো আজি, রাখবে বাজি, জাগাও সবি, অগ্রে র'বি। চিরবিপ্লবী! জন্ম জন্মান্তরে, অবহেলা অনাদরে, কষ্টের রাজপথে, ভঙ্গুর বন্ধনে, কাছাকাছি ; মৃত্যুপথে, গলাগলি করে, মৃত্যু ধ্বংসে,  ইতিবৃত্ত লিখে, নবজাগরণে, আমরণে, চলো পাশাপাশি। মৃত্যুঞ্জয়ী!  বিপ্লবী। মৃত্যু জয়, কর কমলে, মৃত্যুভয়,  কোথা' হারালে, অমৃত পানে, কে হারাবে, ছুটাছুটি দশদিক ; অত্যাচারী, চির অপকারী, রক্তখেঁকো, নিঁঠুর পাষাণী, পালায় ছুটে, মৃত্যুভয়ে, দিক্বিদিক।  বিপ্লবী! আজি তোর, উল্লাসী ভোর, খোলবে দোর, বাহন বায়ু, বাড়ছে আয়ু, শক্তি অতুল, চল্ দুলদুল।  সামনে পড়ে, অসীম পথে, অগ্নিরথে, পবন বেগে, ছুটতে হবে, জয়ের পরে, বুল্ বুলবুল। আরিফ শামছ্ ২৪/০৭/২০১৯ ঈসায়ী সাল। https://fictionfactory.org/contributor/2165 https://www.facebook.com/groups/4020204574679136/permalink/7221569597875935/   https://kobitapara.com/%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b2%e0%a6%ac%e0%a7%80-%e0%a6%95%e0%a6%ac%

বিপ্লবী (২২)

https://kobitapara.com/%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b2%e0%a6%ac%e0%a7%80-%e0%a6%95%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%a4%e0%a6%be/  বিপ্লবী! ভাবছো কিছু? কীযে হলো? নারী, শিশু! নাইরে কেনো? শান্তি নিরাপদে। ঘরে বাইরে, পথে-ঘাটে, হাট-বাজারে, ছুটছে কাজে। নরক কীটে ভাবছে বাজে, সকাল সাঁঝে, ভদ্র সেজে, মান লুটে যে! যান বাহনে, চলাচলে, পথের মাঝে, একলা পেলে, হচ্ছে কী সব? সবাই নীরব! বিপ্লবী!  কোথায় তব, গাইতি শাবল, ডান্ডাবেরী, করতে বিকল, হরমুজ দরমুজ, চল্ সহ চল্, ভাঙ্গবো কোমর, শির দাঁড়া সব, গুঁড়িয়ে দেবো, আবাস যতো, মুছে ফেলো, যতি, চিহ্ন । নতুন করে, তুলবে গড়ে, নতুন সমাজ, পুতঃ দেশ। পঙ্কিলতা,  পাপের বোঝা, পাপী-তাপী, করবে শেষ। আবার বয়ে, যায়বে চলে, পূণ্য নেকে, পূর্ণ করে, সকাল বিকাল, দিবা নিশি, সদলবলে মিলে মিশি। বিপ্লবী! উড়াও ঝান্ডা, সম- সমতার, সব অধিকার, বুঝে নেবার, কর্মভার। যে যা পাবে, বুঝিয়ে দিবে, পায়ে পায়ে, দিবে নিবে, রেখো মনে, শান্তিভার। বিপ্লবী। তোমার থেকে বুঝে নিবে, শান্ত বিশ্ব; শান্তি ধারা, শান্ত ধরা, সকল পাওয়া, স্পষ্ট বুঝি,  চল্ যুঝি।  ১৮/০৭/২০১৯ ঈসায়ী সাল।

ChatGPT 3.5

পরিচিতি

নাম: আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া লেখালেখি: আরিফ ইবনে শামছ্ পিতা: বিশিষ্ট সমাজ ও সাহিত্যসেবক, কবি ক্বারী আলহাজ্ব শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রাহঃ)।সহকারি প্রকৌশলী, বাংলাদেশ তার ও টেলিফোন (বি.টি এন্ড টি- বি.টি.সি. এল)। মাতা: মোয়াল্লিমা হালীমা সাদীয়া ভূঁইয়া। ঠিকানা: ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, ভূঁইয়া পাড়া, বাড়ী# ১২৩৪, ওয়ার্ড# ১২, গ্রাম: ভাদুঘর, পোষ্ট: ভাদুঘর-৩৪০০। থানা:সদর, জিলা: বি.বাড়ীয়া। পড়াশোনা: নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়, (৬ ষ্ঠ শ্রেনী) সদর, বি.বাড়ীয়া। ভাদুঘর মাহবুবুল হুদা পৌর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (৭ম-১০ম)।হাবলা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (রেজিষ্ট্রেশন) হতে ১৯৯৫ ঈসায়ী সালে কৃতিত্বের সাথে ১ম বিভাগে পাশ করেন।প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে বরাবরই ফার্ষ্ট বয় ছিলেন।১৯৯৭ সালে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ থেকে এইচ.এস.সি পাশ করেন।২০০১ সালে, বি.এস.এস (সন্মান-অর্থনীতি), ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ, ২০০৩ সালে, এম.এস.এস (অর্থনীতি), সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা, বি.এড. বাংলাদেশ টিচার্স ট্রেইনিং কলেজ, ঢাকা (জাতীঃবিঃ), এম.এড (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), এম বিএ -এম এই এস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-অধ্যয়নরত) পূর্বপুরুষদের পূর্বকথাঃ বৃহত্তর বিভাগ ময়মনসিংহের অন্তর্গত বেলগাঁও থানার দিলালপুরে বসবাস করতেন পাঁচ ভাই।দুই ভাই দ্বীনের কাজে বা ভ্রমনের উদ্দ্যেশ্যে দিলালপুর থেকে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া (ত্রিপুরা) জেলার সদর থানার অন্তর্গত ভাদুঘর গ্রামে আসেন।প্রাকৃতিক পরিবেশের অপূর্ব লীলানিকেতনের মোহে মোহাবিষ্ট হয়ে ভ্রাতাদ্বয় স্থায়ী বসবাসের সিদ্ধান্ত নেন ভাদুঘরে।"বংশ পরম্পরায় দ্বীন ধর্মের প্রচার প্রসার, অলি-আল্লাহদের খেদমত ও ইহসানের সুবাদে ধারণা মজবুতভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় যে, ভ্রমণে নয়, দ্বীন ধর্ম প্রচার বা ইসলামের দাওয়াত নিয়েই দুই ভাই এসেছিলেন"। কবিতা সাহিত্য সংস্কৃতির আসর (একটি গতিশীল সাহিত্যভান্ডার)। প্রাক্তন বিভাগীয় সম্পাদক, সাহিত্য সম্পাদক, মাসিক "বলিতে ব্যাকুল" পরবর্তীতে "তিতাস বার্তা"। মোবাইল: ০১৬১০০০৭৯৭০। বয়স: ৩৮ বছর। পেশা: চাকুরী। প্রকাশিত লেখা: দৈনিকভাবে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, দৈনিক প্রজাবন্ধু, মাসিক বলিতে ব্যাকুল, তিতাস বার্তা, হক্ব পয়গাম। মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "ঝরা ফুলের গন্ধ" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত (১) "শ্বাশ্বত আহ্বাণ" এবং (২) "ছন্দ নাবিক"। মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "বিজয়ের উল্লাসে" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত (১) সত্য সন্ধানী (২) বাঙালির স্বাধীনতা (৩) বিজয়ের উল্লাসে (৪) অনুশোচনা (৫) বিদ্রোহী তুমি, বিপ্লবী (৬) আজকের এই বাংলাদেশ (৭) ভাঙ্গা গড়া সংকলন ও সম্পাদনা: তাসকিন আব্দুল্লাহ "বাংলার ১০০ কবি ও কবিতা" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত আগুন জ্বালা অন্তরে | সন্মাননা পত্র প্রাপ্তি : পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতার আসর (কবিতাঃ কারবালার শিক্ষা),পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতাপাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতা ছড়া ও গানের আসর (কবিতাঃতোরা থামবি কিনা বল।) সাহিত্য জাগরণ বাংলাদেশ (কবিতাঃহৃদয় কন্দরে। কবিতাঃ কবিতা তোমার।)শখের কবিতা সাহিত্য আড্ডা (কবিতাঃ টেকসই মানবতা।কবিতাঃ বিদ্রোহী তুমি বিপ্লবী।)। বাংলাদেশ কবি সংসদ, (সিলেট বিভাগ)।বাংলাদেশ কবি সংসদ, (চট্রগ্রাম বিভাগ) হতে সাহিত্য অঙ্গনে বিশেষ অবদানকৃত স্বরুপ বিশেসন্মাননা পত্র প্রাপ্তি।বিশেষ সন্মাননাপত্র, এসো কবিতা লিখি (কবিতাঃ জাগাও তুমি জেগে ওঠো!),দিনের (২০-১১-২০১৭) সেরা কবি, বাংলাদেশ কবি পরিষদ (কবিতাঃ বাঙ্গালীর স্বাধীনতা)।আন্তর্জাতিক কবি পরিষদ (আজকের- ০৬-১২-২০১৭- সেরা কবি, কবিতাঃ "জীবন তরী"); ছায়াবীথি (সেরা পোষ্ট- কবিতা ইভেন্টে বিজয়ী- কবিতাঃ "অনাগত সন্তানের আহ্বান"।সমাজ কল্যাণ সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক সপ্তাহের (১৪-১২-২০১৭) সেরা বিজয়ী কবি, ১ম স্থান অধিকারী, (কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !)বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _১৪-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৫ম স্থান ( কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !);বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _২২-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ১১ তম স্থান ( কবিতাঃ পরোয়ানা !)প্রজন্ম সাহিত্য সভা (প্রসাস-০৬-০২-২০১৮_সপ্তাহের সেরা ০৫ এ ০৪- কবিতাঃ স্বান্তনা) নকলা উপজেলা সমাজকল্যাণ সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা ১৬-০২-২০১৮, ( কবিতা: ফাগুনের গান); কাব্য প্রেমীদের প্রচার মাধ্যম_ গল্প কবিতা ও সাহিত্যের আসর_বিশেষ সম্মাননা _২২-০২-২০১৮ (কবিতা: প্রিয় বাংলাভাষা); কাব্য কথার মেলা সাহিত্যাঙ্গন, সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: এই পৃথিবীর আর্তনাদ); সাহিত্যজগৎ (সকল সাহিত্য প্রেমিদের ঠিকানা), সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: বিপ্লবী );শেরপুর সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ২৩-০৩-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী) ; সাহিত্য সন্ধ্যা, আজকের (২৭-০৩-২০১৮) সেরা কবি, (কবিতা: বিপ্লবী) বাংলা সাহিত্য কবিতা ও গল্পের রস_৩০-০৩-২০১৮_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৪র্থ স্থান ( কবিতাঃবিপ্লবী )। সাপ্তাহিক সেরা ০৭ কবি ও কবিতায় ১ম স্থান, (কবিতা: বিপ্লবী ); সাহিত্যের জাগরণ, আন্তর্জাতিক সাহিত্য সংগঠন, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ০১-০৪-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী)।

পাথর দিয়ে যুদ্ধ

ইরাক, ইরান, তুরান, কাশ্মীর, কাতার আর সিরিয়া, সৌদি আরব, সুদান, মিশর, পুরো আফ্রোশিয়া। উপমহাদেশ, স্থান, আর দেশ -মহাদেশ, সব সৃষ্টি স্রষ্টার জানি, আমরা বিশ্বের, বিশ্ব মোদের। হানাহানি আর মারামারি করে, মানুষ মানুষেরে, হৃদয় আছে ঠিকই দেহে, নাই যে দরদ অন্তরে। সৃজিত হল কত দল উপদল, কেউ সহেনা কারো, এক হওয়ার মন্ত্র ভুলে, অনৈক্যে খায় হাবুডুবু। নাই সে খেয়াল, দূর করিবার ব্যবধান যতো আছে! আমার আমি, অহমিকা আর অন্ধ সকল জনে। কোরান কিতাব, হাদিস, ইজমা, কিয়াস জেনেছে কতো! সবাই মিলে একই বাঁধনে, নাইকি বাঁধিবার কেহ! কত আরাধনা চলে অবিরাম দিবস যামিনী দেখো, পাশের বাড়ীর অধিবাসী যারা, খেতে পেরেছে কি জানো? ঋণের চাঁপে, লজ্জা শরমে, সহসা মৃত্যু দেয়যে হানা, কানে তুলো আর চোখে ঠুলি বাঁধে সমাজের ধনী যারা। দেশের রাজারা ব্যস্ত সদা, নিজেদের ব্যবসা দেখো, দেশ ধর্ম কোথায় গেল, জাতির ঐক্য এলো কি গেলো! তা'তে কি কার, কিছু আসে যায়, জীবনের দাম নাই! সকাল বিকাল মারছে শিশু, দূর্বল নারীরা ও মারা যায়। কথার কথা, নামে মাত্র সবাই করে বাদ- প্রতিবাদ! মিছিলে মিছিলে যায় হারিয়ে প্রতিশোধের অগ্ন্যোৎপাত। নায়কি সাহস দাঁড়াতে পাশে, মাজলুম যতো বিশ্ব মাঝে, পাথর দিয়ে যুদ্ধ করে জীবন সঁপে,শহিদী পথে।

"মনের কথা সদা আমার কলম দিয়ে ঝরে, খুঁজে মোরে পাবে সবাই যখন মনে পড়ে। " --কবি শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রঃ)

MY BLOGG