ছন্দ নাবিক
৬৮।
("ঝরা ফুলের গন্ধ" যৌথ কাব্যগ্রন্থে প্রকাশিত।)
ছন্দে ছন্দে চলে আনন্দে,
নাচেরে তনুমন, কীযে হরষে,
কথাকলি সব, ফুল হয়ে ফোটে,
মাতিবে সবাই, মিষ্টি সুবাসে।
কথা বিশেষ, কবিরা কত ভেবে বলে,
কখনো কলম লিখে, ছন্দে ছন্দে,
কত কথা, কত সুখ-বেদনা ঝরে,
কাগজের মসৃণ পরতে পরতে।
কখনো উৎসাহ, স্বপ্নের নীলিমা,
দিক দিগন্তে জয়ের উন্মাদনা।
হতাশা সব ছোঁড়ে, ফেলে দিয়ে,
স্বপ্ন তরীতে, হাল ধরে যায় বন্দরে।
জলে ভরা নদী, ছল ছল ছলাৎ ছলাৎ,
ডাকে পাখি, কোথাও প্রাণীর উৎপাত।
পাল তুলো হে নাবিক! খুলিবে স্বর্গ দ্বার,
লক্ষ্য বন্দর যত দূরে হোক, নোঙ্গর করিবার।
মাস্তুল যাক ভেঙ্গে যাক, পাল ছিঁড়ে যাক ঝড়ে,
শক্ত হাতে হাল ধরো আর সম্মুখে চলো জোড়ে।
ঝড়ের সাথে পাল্লা দিয়ে, হার-জিতে জিত তোমারই হবে,
ঘন কালো সে দীর্ঘ নিশির ভয়াল রুপের তুঁড়ি মেরে।
হারিয়ে যাওয়া চাঁদ গগনে, নিকচ কালো আঁধার রাতে,
সব তমসার নিরাশ বাণী, হতাশ হবে তোমার জয়ে।
শত ঝঞ্ঝার পাঞ্জা খেলে মৃত্যুু দুয়ারে কড়া নেড়ে,
("ঝরা ফুলের গন্ধ" যৌথ কাব্যগ্রন্থে প্রকাশিত।)
ছন্দে ছন্দে চলে আনন্দে,
নাচেরে তনুমন, কীযে হরষে,
কথাকলি সব, ফুল হয়ে ফোটে,
মাতিবে সবাই, মিষ্টি সুবাসে।
কথা বিশেষ, কবিরা কত ভেবে বলে,
কখনো কলম লিখে, ছন্দে ছন্দে,
কত কথা, কত সুখ-বেদনা ঝরে,
কাগজের মসৃণ পরতে পরতে।
কখনো উৎসাহ, স্বপ্নের নীলিমা,
দিক দিগন্তে জয়ের উন্মাদনা।
হতাশা সব ছোঁড়ে, ফেলে দিয়ে,
স্বপ্ন তরীতে, হাল ধরে যায় বন্দরে।
জলে ভরা নদী, ছল ছল ছলাৎ ছলাৎ,
ডাকে পাখি, কোথাও প্রাণীর উৎপাত।
পাল তুলো হে নাবিক! খুলিবে স্বর্গ দ্বার,
লক্ষ্য বন্দর যত দূরে হোক, নোঙ্গর করিবার।
মাস্তুল যাক ভেঙ্গে যাক, পাল ছিঁড়ে যাক ঝড়ে,
শক্ত হাতে হাল ধরো আর সম্মুখে চলো জোড়ে।
ঝড়ের সাথে পাল্লা দিয়ে, হার-জিতে জিত তোমারই হবে,
ঘন কালো সে দীর্ঘ নিশির ভয়াল রুপের তুঁড়ি মেরে।
হারিয়ে যাওয়া চাঁদ গগনে, নিকচ কালো আঁধার রাতে,
সব তমসার নিরাশ বাণী, হতাশ হবে তোমার জয়ে।
শত ঝঞ্ঝার পাঞ্জা খেলে মৃত্যুু দুয়ারে কড়া নেড়ে,
তোমার তরী ভীড়বে তীরে, লক্ষ আশার নীড়ে।
চোখ ছল ছল, হত বিহ্বল প্রণয়ীর কাঁপা কাঁপি,
দূর সুদূরের ঊর্মিমালার কূলে কূলে ঝাপা ঝাপি।
চলে হরদম, তরনীর গায়ে, সলাজে আছড়ে পড়া,
কতদূর হতে সজোড়ে এসে, অভিমানে গলাগলি করা।
চোখ ছল ছল, হত বিহ্বল প্রণয়ীর কাঁপা কাঁপি,
দূর সুদূরের ঊর্মিমালার কূলে কূলে ঝাপা ঝাপি।
চলে হরদম, তরনীর গায়ে, সলাজে আছড়ে পড়া,
কতদূর হতে সজোড়ে এসে, অভিমানে গলাগলি করা।
আরিফ ইবনে শামছ্
১৭/১০/২০১৭ ঈসায়ী সাল।
১৭/১০/২০১৭ ঈসায়ী সাল।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Heartfelt Thanks for your valuable comments.