B.S.S Honor's (Econ.), B.Ed, M.S.S (Econ.), M.ED (DU). Blog| popular blogs| free blog sites| blog examples| blog login| create a blog| read blogs| Blog Post| Blogger| Blogging| BlogSpot| Website | Personal Website | Free Website | Create Free Website | Blogger | Online Income | Creating Website | Earn Money |Earn Online | Blog Expert | Learn & Earn | Practice & Expert | YouTube | Google | Social Media | Facebook | Tweeter | Best Free Blogging Platforms | ETC |
সোমবার, নভেম্বর ০৬, ২০২৩
৬১। কবিতা তোমার
আবার আসিবে ফিরে,
আসিতেই হবে, বারে বারে,
শিহড়ন জাগাবে,
তাই সবে পথ চেয়ে চেয়ে রবে,
কবিতা তোমার কবে কার হবে?
দুঃখ করোনা কবি হে!
জীবন জাগার গান কবে কার
ভাঙ্গিয়াছে কোন্ সে নিদ,
কবির লেখায় ভাঙবে শিকল,
চক্র বিকল, ছুটবে জেগে দিক-বিদিক।
চালাও কলম, জাগাও মানুষ,
সেনারা আজ ঘুমে,
তোমার আহ্বাণে, ঘুম ভাঙ্গিয়া,
সফলতা পদ চুমে।
একটি কথা, শব্দ কোন,
জায়গা করে, জীবন কোষে,
পথ হারানো পথিক যদি,
পায়রে খুঁজে পথের দিশে।
তপ্ত মরু জ্বালা বুকে,
শান্তি বারি কভু আশে,
সান্ত্বনা আর তৃপ্ত সুধা,
দৃপ্ত পথে, চলতে শিখে।
মাশুক যদি পায় ফিরে ফের
ইশক-পিয়ারা শরাব যতো,
আশুক মাশুক মিলবে সবে,
প্রেমের শরাব পিয়ে শতো।
আঁধার প্রেমে অন্ধ হয়ে ছুটবে
আলোর পিছু পিছু,
রাত্রি ছুটে দিনের পিছু,
আনবে বয়ে ভোরের আলো।
একটু খানি সময় নিয়ে
পড়লে কবির লেখা,
জানিনাতো কবে, কোথায়,
হবে চোখে দেখা!
সময়টুকু উপহারে,
রাখলে তব জীবন হতে,
সব বেলাতে সুখের খবর,
আসুক জীবন জুড়ে ।
------- আরিফ ইবনে শামছ্
২৪.০৯.২০১৭ ঈসায়ী সাল।
All reactions:
২৩Ariful Islam Bhuiyan, Adel Farhan and ২১ others৬০। কলম
কলম সেতো নয়তো কলম,
একটু ভেবে দেখো,
নাটক, ছড়া, উপন্যাস যতো;
এই কলমে লিখছে লেখা,
বলছে কথা,জ্ঞানী-গুণী কতো।
পথ দেখাবে, জীবন জুড়ে,
পথের দিশা শতো।
সৃষ্টি কলম, স্রষ্টা সনে,
আরজি জানায় লিখবে কী;
লিখতে থাক ভাগ্য হতে
যতো জ্ঞান আছে সবি।
বলতে পারো কলম কোন
এটম কিংবা আনবিক,
ধ্বংস নিয়ে আসবে কখন,
বুঝবেনা কেউ দিক-বিদিক।
কলম তুমি ন্যায়ের কথা,
মাজলুমের মুখপাত্র,
তোর ঈশারায় ভেঙ্গে পড়ে,
জালিম শাহীর তখত সকল।
দিকে দিকে, যুগে যুগে
বলছো সবি, ভয় ঝেরে,
তোমার ভয়ে ধরতো কাঁপন,
সব প্রকাশের ভয়ে।
তোমার খোঁচায় ফাঁসির কাষ্ঠ,
পড়বে জালিম সদা,
হিসেব নিকেশ পাবে বুঝে,
পুরাই ষোল আনা।
সত্য ন্যায়ের অগ্র সেনা
আসছে তেড়ে, খবর পেয়ে,
সব জুলুমের হিসাব কষে,
করবে আদায় পাওনারে।
------------- আরিফ ইবনে শামছ্
২৪/০৯/২০১৭ ঈসায়ী সাল।
৫৯। কারবালার শিক্ষা
কারবালা আর কয়টা দেখে, ভাঙ্গবে তোমার মরণঘুম,
জেগে ওঠার নাই নিশানা, কোন্ নেশাতে মজে,
ভীরু ভীরু হৃদয় তটে, শংকা তরীর ভীঁড়ে।
রক্ত লালে লাল করিল, কতো নদী সাগর!
কত প্রাণের টানল ইতি, করছে কত ছল।
বেঁচে যারা দেখছো সবি, নাই কি তোদের বল?
পাথর চোখে এসব দেখে, কেমনে থাকিস বল?
অশ্রু ভরা আঁখিদুটো, ঊর্ধে তোলা হাতের জুড়ো,
সবাক দোয়া, প্রাণের দাবী, দেখে যাবি মরণ কতো!
বাঁচার মতো বাঁচবি যারা, আয় ছুটে আয় পাগলপারা,
আবার গড়ে নিব ধরা, সব জালিমের জুলুম সারা।
যুগে যুগে দেখিস লড়াই, সত্য আর অসত্যের,
চলছে লড়াই কত শত, জালিম আর মাজলুমের।
ভয় কি রে তোর, কিসের ভয়ে, চুপটি করে দেখিস,
দেখবে সদা সত্যের জয়, মাজলুমের শেষ হাসি।
জয় পরাজয় হিসেব কষে; জিহাদ চলে কোন্ কালে!
ঝাঁপিয়ে পড়ো, হিংস্র থাবায় আঘাত করো জালিমরে।
কারবালার ঐ মর্সিয়া, আর রক্ত-ফোরাত পড়বি কত?
শিক্ষা ভূলে, দীক্ষা হেরে, চোখ বুঁজে সব সয়বি কত?
যুগে যুগে যুগের নকীব, দিয়ে যাবে এমনি প্রাণ!
নিঃস্ব হবে, এই ধরণী, নাইবা থাকে মুসলমান।
জুলুম হত্যা, স্বেচ্ছাচার, বাড়বে শত অনাচার,
যখন খুশি, করবে সবি, বাঁধ সাধিতে সাধ্যি কার?
------ আরিফ ইবনে শামছ্
২৪/০৯/২০১৭ ঈসায়ী সাল।
৫৮। খোকন সোনা
অনেক দেরী, ভোর হতে,
ঘুম হতে যে ওঠলো কবে!
ডাকছে বাবা ওঠো!
পাঁচটা বেজে গেলো,
নামাজখানা পড়ো।
বাস করি যে চাঁদের হাটে ;
শান্তি ঝরে তনু মনে,
মালিক দিলেন সবি,
শুকরিয়া জানায় তারি।
বাবা গেলো, বাবা এলি!
অলসতার জায়গা নাই,
ভোরের বেলা ডাকাডাকি,
আজো শুনতে পাই।
জাদুমনি, সোনামনি, আব্বুমনি সবে!
বেড়ে ওঠো তাড়াতাড়ি,
আপন ত্যাজে জ্বলতে,
দ্বীন দুনিয়ার দাঈ হবে, হাল ধরিতে,
ব্যস্ত রবে, বিশ্ব-সমাজ গড়তে।
কচি কচি বাপধনেরা,
চির আশার আলো,
স্বপ্ন গুলি খোলবে ডানা,
উড়বে বেজায় ভালো।
হীরে কণা সবার ঘরে,
টুকরো চাঁদের দেখো,
খিলখিলিয়ে হাসবে সবে,
তাঁদের খবর রেখো।
ওরাই মোদের জীবন বাতি,
স্বপ্ন আশা সুখ,
ওদের দ্বারা মিলবে সবি,
ঘুচবে সবার দুঃখ।
---------- আরিফ ইবনে শামছ্
১৯.০৯.২০১৭ ঈসায়ী সাল।
৫৭। ভাঙ্গা গড়া
ভাঙ্গা গড়ার চলছে খেলা, সকাল সন্ধ্যা সাঝে,
সাজানো বাগান হয় তছ নছ, হারায় তাহার অর্জিত গৌরব,
নামী দামী, যত বাহারী ফুল, ঝরে পড়ে, থাকেনা সৌরভ।
দেশে দেশে আজ নানা বেশে চলে এ কেমন নিঠুর খেলা!
মুরোদ নেই কোন মরদের, ভাঙ্গিয়া ফেলে একেলা।
গড়িতে যদি নাইবা পারিস,ভাঙ্গিস কেন, কোন সে ছলে,
কেন এ খেলা খেলে যাস তোরা, কাহারে তুষিবারে।
মন-মন্দির হতে কাবা-মসজিদ সহ সব ভাঙ্গনে,
গাইতি সাবল সব চালালি ক্ষমতা যা তোর আছে,
বড় মায়া হয় আজ!
ভাঙ্গিতে ভাঙ্গিতে কোন ছলে তুই কোথায় করিস আঘাত!
কোন জ্বালামুখ রয়েছে উন্মুখ, তোর আঘাতে গ্রাসিবে জাত।
অস্থির যদি ভাঙ্গিয়া স্থির, ভাঙ্গিবার নেশা ধরে,
ভাঙ্গিয়া ফেল মন-দোর-কপাট, জেগে ওঠ্ তুই নিজে।
আঁধারের যত পর্দা-বাঁধা সহসা ছিঁড়িয়া ফেলে,
আলো ভরা, সব রাঙ্গা প্রভাত, সকলের উপহারে।
ভাঙ্গা গড়ার খেলা খেলিবার কে দিয়াছে তোরে অধিকার,
ধূলায় মিশানো, মানবতার সব মান আর সম্মান।
রাগ আর হিংসা যদি, হয় তোদেরই জীবন সাথী,
সেই অনলে মরবি পুঁড়ে, দেখবি দিবস যামী।
দেশে দেশে গড়া সুখের রাজ্য, সাজানো সংসার,
ভাঙ্গিয়া কত পুঁড়াবে মানুষ, বেঘোরে হত করিবে প্রাণ।
রক্ত মাখা নিঠুর হাতে, ফুলের বাগান হয়না যেন,
নব জাগরণ, নব নব উত্থান, সব হিসাবের হিস্যা দেব।
--------- আরিফ ইবনে শামছ্
১৪/০৯/২০১৭ ঈসায়ী সাল।
৫৬। শান্তিদূত-যমদূত
আমি,তুমি, ইনি, তিনি, সবি, মিলি এ সমাজ, আরবার,
কত বসে, পলে পলে, কত দিন করেছি পার,
কী হলো আহ! বদ্ধ দোয়ার! মাজলুমের করাঘাত!
ঘরের ভিতরে, বিভোর স্বপ্নে, শেষ হবে কি মরন-ঘুম ?
শ্রান্ত, ক্লান্ত,হত, ক্ষত, দেখ, সৃষ্টির সেরা মাখলুক।
ত্রাহিত্রাহি মানবতা, দয়া, মায়া,সমবেদনা, বিশ্বের-বিস্ময়!
কে দিবে দিশে দিকে দিকে সবে, মানবতা উদ্ধারে, সময়ের প্রয়োজন।
যুগে যুগে মানবতা, ধর্ম, তন্ত্র, মন্ত্র, দরদী, সেবা-সুশ্রুষা,
জাতি-পুঞ্জ, জাতি সংঘ, উল্টা-পাল্টা, দালালী চালের খেলা।
শান্তির কথা বলে, শান্তির সাথে চলে স্বার্থের কষাকষি,
স্বার্থ হাসিলে হাত মেলাতে দারুণ-নিদারুণ কৌশলী।
যমদূত সাজে শান্তির দূত (!), করে যায় শত চুক্তি,
কোটি কোটি টাকার অস্ত্র-চালান, ভিত গড়ে অশান্তি।
আসার গতিতে দেখিবে! সবে, এক নিমিষেই রণ হবে শেষ,
সুরাহার কথা বলে, ভিড়িয়া কাছে, করে সর্বনাশ দেশ-খেশ।
সমাধান সেতো, দূর, কতদূর, সুদূরপরাহত,
এক দলে মিলে, পক্ষ সাজে, করে কৌশল কত!
"মামার জয়", বুলিতে, স্বার্থান্ধ, স্বার্থপর, ধুলো দেয় বিশ্ব-চোখে,
বছরে বছরে কত দেশ পুঁড়ে, ছারখার করে, মিথ্যা অজুহাতে।
নিরাপত্তা, শত্রু দমন, উন্নয়ন, উন্নতি,
করিতে শক্তিশালী,
দেশে দেশে পাকা করে ফেলে এঁটে স্বার্থের ব্যবসায়ী।
সাহায্য-সহযোগিতা! চলে কষাইয়ের কষাকষি,
শত সহস্র, অযুত-নিযুত, শর্তের ছড়াছড়ি।
স্রষ্টা না সৃষ্টি, কারো কাছে নেই, দায়-বদ্ধতা, ওরা স্বেচ্ছাচারী,
ক্ষমতার পথে চলে, দোহাই জনগনের, জনগন সব, সবি।
ক্ষমতা করতলে, যায় যাবে যায় সব ভূলে,
বঞ্চিত, মাজলুম,তা'রে পূজে, নাই পথ খোলা নাই প্রতিবাদে।
------ আরিফ ইবনে শামছ্
১২/০৯/২০১৭ ঈসায়ী সাল।
রাত: ১২:৩০ মিনিট।
All reactions:
১Samso DohaLike
Comment
Share
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
ভালবাসি দিবা-নিশি _সূচীপত্র
কপিরাইট আইন: জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট, লঙ্ঘনের কারণ, সমস্যা ও সমাধান
📄 প্রবন্ধ শিরোনাম: “কপিরাইট আইন: জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট, লঙ্ঘনের কারণ, সমস্যা ও সমাধান” ✍️ লেখক: আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া (আরিফ শামছ)...
-
সাহিত্যের জাগরণ "সাপ্তাহিক সেরা সাত" আসসালামু আলাইকুম। "সাহিত্য হোক নতুনত্বের বারিধারা- সাহিত্য হোক সৎ সভ্যতার কথা বলা।...
-
বিশ্বব্যাপী স্ট্রোক একটি প্রধান মৃত্যুর কারণ, এবং কাজের সম্পর্কিত কারণে এর একটি উল্লেখযোগ্য অংশ ঘটে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এবং আন্ত...
-
হামাস-ইসরায়েল সংঘাত, আরেকটি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মুখোমুখি হচ্ছে বিশ্ব? | Israel-palestine Crisis ফিলিস্তিনি-ইসরাইল নতুন যুদ্ধ || প্রতিশোধ নেও...