রবিবার, জুন ৩০, ২০২৪

৯০। অনুশোচনা

পদে পদে, প্রতি পদে, জড়ায়ে পাপে,

মুক্ত না হতে পারি,

আশা নিরাশার দোলাচলে চলি,

দিবা-নিশি এমনি করি।

কখনো শয়তান, নিজের নাফস,

দুনিয়ার মন্দ সব,

হৃদয় গহীনে বাসা বেঁধে চলে,

চালায় যতো তান্ডব।

সহজ সরল পথের সন্ধানে ছুটি,

দিনমান কেন বিপথে চলি!

ঘুমের জোয়ারে ক্লান্ত দু'চোখে,

আপনারে লয়ে,ব্যস্ত নিশিতে।

কোথায় মাগিব দু'দন্ড শান্তি,

কেমনে ভূলিব জমানো ক্লান্তি,

কাঁদিব কোথায় পথযে হারায়,

আপনার ভূলে, পথ ভূলে যায়।

ভূল করে করে, নিঃস্ব আজি,

কোথাও কি কিছু আছে বাকি!

চারিদিকে দেখি মরু মরিচীকা,

আশার দোয়ার হারালো কোথা!

ভাঙ্গিতে ভাঙ্গিতে ক্ষীণ মনোবল,

অনুশোচনার অস্থির মরুঝড়। 

আশার দীপালী নিভু নিভু কভু,

তবু স্বস্থি, জাগে তাওহীদ, মনে প্রভু!

আশ্রয়হীনের সেরা আশ্রয়, 

সর্বোত্তম করুণার আলয়,

নিরাশার মাঝে আশার আলো,

বাঁচিবার তরে পিদিম জ্বালো।

নূতন আশার ঝলকানিতে, 

জীবন পথের বাঁকে বাঁকে,

অসীম শান্তি-স্বস্থি মিলে,

তোমার অশেষ রহমতে।

করুণাধারা চায় অবিরাম,

দেশ ও জাতির তরে অফুরান।

পাপ ও তাপের পথ হারাবে,

লক্ষ্য-পথের যোজন দূরে।


 আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া

২৪/১২/২০১৭ ঈসায়ী সাল।

রাত ১১ টা,

২৩/১২/২০১৭।

মধুবাগ, বড়মগবাজার,

রমনা , ঢাকা।

৮৯। পরোয়ানা

ভালবাসা ভরে থাক,

প্রতিটি অন্তর;

ভালবেসে বেঁচে থাকা,

হউক মূল মন্তর।

পথে ঘাটে জোড়া জোড়া,

বসে থাকে নীরবে;

সহাস্যে হেলে দুলে,

কেউ চলে সরবে।

আকাশের তারা সম,

যুগলেরা জ্বলে নিভে,

কত কথা বিনিময়,

চলে মান অভিমানে।

সত্যি হয়ে থাক,

সব সুখ স্বপ্ন,

স্বপ্নের বলাকারা,

হয়ে যাক ধন্য।

থেকো সবে চিরদিন,

পাপ তাপ মুক্ত,

দিন দিন বাড়ে যেন,

পূণ্যের প্রস্থ।

ভালবাসি ভালবাস,

দিবা নিশি সত্য,

স্বর্গ হবে দেখো,

ধূলীর এই মর্ত্য।

ভালবাসার অভিনয়ে,

কেঁড়ে নিবে যতো সব,

জিম্মী করে কভু,

জুলুমের উৎসব।

সঙ্গ দিবে ঠিক,

যবে তার প্রয়োজন,

ফিরে আর পাবেনা,

হবে শেষ আয়োজন।

নেশা করে প্রেম করে,

সুস্থতা বিনাশে,

উপকরন সহজেই,

রবে আশে পাশে।

মিলবে সব তার,

যতো চাওয়া ফন্দী,

মৃত্যুর পরোয়ানা,

কভু পাপে বন্দী।

চায় সৎ সঙ্গ, সুখ ভোগ, শান্তি,

প্রেম আর ভালবাসা একটু শ্রান্তি।

প্রতারক, লোভী সব, একা থেকে মুক্তি, 

চাই পাশে,সৎ জন, এই হোক চুক্তি।


- আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া

   ২১/১২/২০১৭ ঈসায়ী সাল।

গুলশান-০১,

ঢাকা।

৮৮। প্রাণের চেয়ে প্রিয় কুদস

ওরা মার খাচ্ছে, খাক, জ্বলে পোঁড়ে

 ছারখার হয়ে যাক,

পুরো ভিটে মাটি, সাজানো সংসার,

কারো দখলে এমনি থাক।

আমার আসন ঠিক আছে তো,

বিশ্ব তাহার সবি হারাক।

মানব-দানব ধ্বংস চালায়,

কার কী আসে যায়।

তোমার আঙ্গিনায় ফোটে, 

রং বেরঙের, নানা জাতের ফুল,

আমার আঙ্গিনা ক্ষত বিক্ষত, 

জাজরা বুলেটে, বংশ নির্মূল!

তোমার সুখে ও দুঃখে সবাই 

প্রাণাধিক সুখী ব্যাথাতুর,

আমার জীবন যৌবন, সন্তান,

প্রিয়তমা হারায়, নিত্য কূল।

বসত ভিটা, জমি-জমা, স্বপ্ন কাঁড়ে,

 পাষাণ অরি,

সকাল-সাঁঝে, হর হামেশা, ঝাঁপিয়ে

 পড়ে প্রাণ হরি।

যাক চলে যাক সহায় সন্তান দুঃখ নাই

 মোর অন্তরে,

প্রাণের চেয়ে প্রিয় কুদস, কার দখলে,

 কোন কারণে?

শান্তি নিয়ে জুয়া খেলা, খেলছে কারা

 দিবালোকে,

দাবা খেলার গুটি নিয়ে, হন্যে হয়ে 

 চলছে ছুটে।

শান্তি-চাবি গুটি কয়েক বোকা রাজার

 হাতেই রবে?

বিশ্ব মাঝে ঝাঁকিয়ে তোলা, অশান্তির

 সেই শেষ কবে?

যতো আছে পথের কাঁটা, সরায় সবে

 শক্ত হাতে,

অত্যাচারীর বুকে মাটি, দাফন করি

 সবাই মিলে।

চিরতরে স্তব্ধ করি, ঝগড়া বিবাদ

 মারামারি,

কারণে আর অকারণে করে যারা

 হানাহানি।

বিশ্বটাকে এমনি করে তুলে দিবে!

পাগল, ছাগল, পামর করে,

ভয় কি তোমার, ভীত কেন?

শক্তি তোমার কম কি কীসে??

মানবতার ধারক বাহক কোটি 

কোটি জীবন পাবে,

অস্ত্র তোমার ঈমান আমল, 

শক্তির  আধার আল্লাহ পাশে।


----- আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া

১৪/১২/২০১৭ ঈসায়ী সাল।

সকাল ০৭ টা ৩৩ মিনিট।

১৪/১২/২০১৭ ঈসায়ী সাল।

মধুবাগ, বড়মগবাজার,

রমনা, ঢাকা-১০০০।


শনিবার, জুন ২৯, ২০২৪

বিপ্লবী (২৬)

https://fictionfactory.org/contributor/2165

বিপ্লবী!
পর্বতের ঐ চূঁড়া ছোঁয়ে,
হিমবাহের গাত্র বেয়ে,
জন্ম লভে চলতে হবে,
সাগর পানে ছুটবে তবে।
সবুজ শ্যামল পথের ধারা,
চলতে চলতে পথের সারা,
লক্ষ্যপথে সফল হওয়া,
সকল বাঁধা, হলো হাওয়া।
জাগছে দেখো, আসছে ধেয়ে,
বিপ্লবীরা আকাশ ছেঁয়ে ।
বিপ্লবী!
ঘন সবুজ কালো গায়ে,
শুভ্র ধারা নামছে বেয়ে,
উদাস মনে আকাশ পানে,
ভাবের উদয়, কাছে টানে।
পথে পথে লাখো হাতে,
ময়লা ধুয়ে দিবস রাতে,
স্বচ্ছ জলের ঝর্ণা হয়ে,
বাঁধনহারা চলছে বয়ে।
বিপ্লবী!
দেখছো তুফান, মরুঝড়,
দেখবে তাঁদের ঘূর্ণিঝড়,
মন্দ খারাপ, জীবন ভর,
পাল্টে দিবে, নেইকো ঢর।
জরাজীর্ণে আনিবে প্রাণ,
শ্মশান হবে গুলিস্তান।
ঐকতানে সুর মিলিয়ে,
সব ভেদাভেদ ঠেলে দিয়ে,
পরকে সবাই আপন করে,
সবাই রবে সবার তরে।
হাসবেনা কেউ কারো দুঃখে,
সুখী হবে সবার সুখে,
ভালো থেকো, ভালো রেখো,
জগত জুড়ে শান্তি দেখো।

-----আরিফ শামছ্

২০-সেপ্টেম্বর-২০২০ ঈসায়ী সাল।
ঢাকা,
বাংলাদেশ।

বিপ্লবী (২৫)

https://fictionfactory.org/contributor/2165

বিপ্লবী!

বিপ্লবীরা জাগো,

তর্জন গর্জনে, 

গর্জে ওঠো,

স্বপ্ন, ঘুৃমের মোহ,

ঘুমিয়ে আছে,

যারা আছো।

ভাঙবি ওরে ভাঙবো।

মিছে আশ্বাস, কল্প বিশ্বাস, 

নয় পটাতে বিশেষ বাতাস,

দেখরে চেয়ে, খোল্ ইতিহাস,

বিপ্লবীদের জয়োল্লাস। 

কালের সাথে সমান তালে,

বন্দী সমাজ, বিপদ জালে,

খাঁমচে ধরে, জাতির পালে,

সলীল কবর চায় অকালে!

ঘাপটি মেরে, সবার মাঝে,

চুপটি করে, সকাল সাঁঝে,

করছে ক্ষতি দিবস রাতে,

মরণ ফাঁদের জাল পাতে।

বিপ্লবী! 

আগাছা বাছো,

গোঁড়ায় ধরো,

জোরসে মারো টান,

মানুষ নামে অমানুষ,

মন্দ! নামে ভালো,

রয়না যেনো প্রাণ।

দেশ ও জাতির কল্যাণে,

প্রাণে প্রাণে প্রাণ এনে

বিপ্লবীরা রণে।

 দেশ ও দশের ক্ষতি সবার,

 নেই কোন বোধ, বিবেক বিচার,

পুতুল সম নাচে নাচায়,

যেমনে তাদের শেখায়। 

ওরা জাতীয় বেঈমান, 

বিশ্বাসে গাদ্দার, 

হাতে গোনা কটা চাটুকার, 

ওদের ধরো, বোধ ফিরাবার, 

শাস্তি হবে বেদম প্রহার। 

বিপ্লবী! 

অপূরণীয় ক্ষয়-ক্ষতি,  

কুটচালের মাত্রা অতি,

সব অরিদের একই গতি,

মরণ দানে টানবে যতি।

নূতন বিশ্ব,

শত্রু মুক্ত, 

সবাই সবার আপন,

জীবন মরণ,

বিপদ আপদ,

নেই কোন ভয়,

সবাই পাশে,

নিখাঁদ আশে,

হাতের কাছে,

নেই কোন সংশয়।

২৮/০৮/২০২০

বিপ্লবী (২৪)

https://fictionfactory.org/contributor/2165



বিপ্লবী,

ক্ষুরধার লিখন,

শাণিত ভাষণ,

ক্ষীপ্র তীব্র,

চলাচল তব,

হারালো যত,

শ্বাশ্বত ছন্দ।

আজ কেনো,

পরাণে ব্যথা,

দুঃখ গাঁথা,

পাথর চোখে,

অশ্রু ঝরা,

নিরানন্দ!

বিপ্লবী, 

কোথা' তোর,

বিপ্লবী দোর,

রাঙ্গা ভোর,

অগ্নিগর্ভ,

চির নতুন;

ঝরাজীর্ণ,

সব পুরাতন,

ভীত বিহ্বল,

পুড়ে মরলো!

বিপ্লবী! 

হারিয়ে গেলি!

হেয় হারালি,

ঘুমের নেশা,

নেশার ঘুমে,

স্বপ্ন দেখে,

দিন কাটালি;

আর কতোকাল,

হবে নাকাল,

ঘরের পরে,

সবার তরে!

এমন করে, 

হবে বলি!

হুংকারে তোর,

কাঁচের মতো,

ভেঙ্গে ফেলো,

বাধা যতো,

দল উপদল,

হল একদল।

ঝাঁপিয়ে পড়ো,

বীরের জাতি,

বিদায় করো,

আঁধার রাতি।

ছিনিয়ে আনো,

আলোর ভোর,

শান্তি সুখের, 

ঐশী দোর।

০৪/১০/২০১৯

বিপ্লবী (২৩)

বিপ্লবী!

স্থানেস্থানে,

মানব জনে,

প্রাণে প্রাণে,

জাগাও প্রাণ;

প্রাণহীন দেহ,

নীরব নিথর,

স্থবীর পাথর,

রবে নিষ্প্রাণ?

মনে প্রাণে,

মানে শাণে,

মিলে মিশে,

দিবা নিশি;

জাগো আজি,

রাখবে বাজি,

জাগাও সবি,

অগ্রে র'বি।

চিরবিপ্লবী!

জন্ম জন্মান্তরে,

অবহেলা অনাদরে,

কষ্টের রাজপথে,

ভঙ্গুর বন্ধনে,

কাছাকাছি ;

মৃত্যুপথে,

গলাগলি করে,

মৃত্যু ধ্বংসে,

 ইতিবৃত্ত লিখে,

নবজাগরণে,

আমরণে,

চলো পাশাপাশি।

মৃত্যুঞ্জয়ী! 

বিপ্লবী।

মৃত্যু জয়,

কর কমলে,

মৃত্যুভয়, 

কোথা' হারালে,

অমৃত পানে,

কে হারাবে,

ছুটাছুটি দশদিক ;

অত্যাচারী,

চির অপকারী,

রক্তখেঁকো,

নিঁঠুর পাষাণী,

পালায় ছুটে,

মৃত্যুভয়ে,

দিক্বিদিক। 

বিপ্লবী!

আজি তোর,

উল্লাসী ভোর,

খোলবে দোর,

বাহন বায়ু,

বাড়ছে আয়ু,

শক্তি অতুল,

চল্ দুলদুল। 

সামনে পড়ে,

অসীম পথে,

অগ্নিরথে,

পবন বেগে,

ছুটতে হবে,

জয়ের পরে,

বুল্ বুলবুল।


আরিফ শামছ্

২৪/০৭/২০১৯ ঈসায়ী সাল।

https://fictionfactory.org/contributor/2165

https://www.facebook.com/groups/4020204574679136/permalink/7221569597875935/ 

https://kobitapara.com/%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b2%e0%a6%ac%e0%a7%80-%e0%a6%95%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%a4%e0%a6%be/



বিপ্লবী (২২)

https://kobitapara.com/%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b2%e0%a6%ac%e0%a7%80-%e0%a6%95%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%a4%e0%a6%be/

 বিপ্লবী!

ভাবছো কিছু?

কীযে হলো?

নারী, শিশু!

নাইরে কেনো?

শান্তি নিরাপদে।

ঘরে বাইরে,

পথে-ঘাটে,

হাট-বাজারে,

ছুটছে কাজে।

নরক কীটে

ভাবছে বাজে,

সকাল সাঁঝে,

ভদ্র সেজে,

মান লুটে যে!

যান বাহনে,

চলাচলে,

পথের মাঝে,

একলা পেলে,

হচ্ছে কী সব?

সবাই নীরব!

বিপ্লবী! 

কোথায় তব,

গাইতি শাবল,

ডান্ডাবেরী,

করতে বিকল,

হরমুজ দরমুজ,

চল্ সহ চল্,

ভাঙ্গবো কোমর,

শির দাঁড়া সব,

গুঁড়িয়ে দেবো,

আবাস যতো,

মুছে ফেলো,

যতি, চিহ্ন ।

নতুন করে,

তুলবে গড়ে,

নতুন সমাজ,

পুতঃ দেশ।

পঙ্কিলতা, 

পাপের বোঝা,

পাপী-তাপী,

করবে শেষ।

আবার বয়ে,

যায়বে চলে,

পূণ্য নেকে,

পূর্ণ করে,

সকাল বিকাল,

দিবা নিশি,

সদলবলে

মিলে মিশি।

বিপ্লবী!

উড়াও ঝান্ডা,

সম- সমতার,

সব অধিকার,

বুঝে নেবার,

কর্মভার।

যে যা পাবে,

বুঝিয়ে দিবে,

পায়ে পায়ে,

দিবে নিবে,

রেখো মনে,

শান্তিভার।

বিপ্লবী।

তোমার থেকে

বুঝে নিবে,

শান্ত বিশ্ব;

শান্তি ধারা,

শান্ত ধরা,

সকল পাওয়া,

স্পষ্ট বুঝি, 

চল্ যুঝি। 

১৮/০৭/২০১৯ ঈসায়ী সাল।

বুধবার, মে ২৯, ২০২৪

৮৭. আসলো পতন, খবরদার!



দিনে দিনে বাড়ছে জ্বালা অত্যাচার
আর উৎপীড়ন,
মানুষ নামের মানব-বাদীর,
কবে হবে চেতন ???
বিশ্ব হবে সব জাতিদের,
থাকবেনা বৈষম্য,
হচ্ছে কী সব বিশ্ব জুড়ে!
তাই কী ছিল কাম্য?
আঁতাত করো খুনীর সাথে,
সাথী দখলদার,
অত্যাচারীর অস্ত্রগুরু,
দালাল ফড়িয়ার!
সিংহ, শার্দুল ওঠলো জেগে,
অত্যাচারীর দিন শেষে,
ঢাল তলোয়ার, মারণাস্ত্র,
প্রয়োজন তা' কোথা' কবে!
শান্তির কথা মুখে মুখে,
অন্তরে অন্তঃসার,
সাধু তুমি অসাধুরা,
করে অভিসার!!!
বিশ্ব-বিবেক ভাবছো বোকা,
নিত্য নিতুই দিচ্ছ ধোঁকা!
বের হয়েছে মুখোশ তোমার,
লুকিয়ে রবে কোথা??
অত্যাচারী টিকলো কবে,
কদিন রবে ধরাতলে,
দেখ্ খোলে দেখ্, ভাল করে,
ইতিহাসের পাতা পড়ে।
অপমানের নরক জ্বালা,
জ্বালবে তোদের অন্তরে,
সব হারাবি নিঃস্ব হয়ে,
জায়গা হবে প্রান্তরে।
অত্যাচারীর সহযোগী,
অস্ত্রবলের যোগানদার,
থামবি নাকি? থামিয়ে দিব?
আসলো পতন, খবরদার!
গুটিয়ে নে তোর ঝারি-ঝুরি,
ভাসিয়ে নেবো তৃণ সবি,
আবর্জনা সব হবে সাফ,
করবেনা কেউ মাফ।

আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া
সকাল ০৯ টা।
১২/১২/২০১৭ ঈসায়ী সাল।
মধুবাগ, বড়মগবাজার,
রমনা, ঢাকা।

৮৬. আমার বাবা।


বাবা! কে বলে তুমি নেই,
এ ধরাধামে? চলে গেছ অভিমানে;
নিত্যদিনের নিয়ম মেনে,
সবার মতো স্বজন ছেড়ে,
ভিন দেশেতে অনেক দূরে।
নাই কি তোমার রক্তধারার?
এমদন নয়ন, খুঁজে নেবার।
সত্যটাকে মিথ্যাজালের বেড়া থেকে,
আলোর রেণু, মুঠোয় নেয়া দক্ষ হাতে।
আছো তুমি চিরন্তনী,
কথা-কাজের বর্ণনাতে,
সমাজ সেবার দর্শণে।
সব হৃদয়ের মণিকোঠায়,
উচ্ছ্বসিত ভাবের ধারায়।
তোমার ফসল যেথা যবে,
প্রভূর হাতে সদা রবে,
যেমনি হতে চেয়েছিলে,
সব বাসনায় পূর্ন হবে।
বেঁচে আছো সত্য কথা,
নিত্য দিনে যাওয়া আসা,
সব হৃদয়ে আলো জ্বালা,
আঁধার যেনো মুঠোয় পুরে,
আলোয় আলোয় পূর্ণ করে।
অসীম শ্রমের মোতিমালা,
তোমার গড়া গ্রন্থশালা,
বাগে আতিক সব দেখে যাও,
ইচ্ছে মতো সুবাস ছড়াও।
প্রতিটি হৃদয় মন্দিরে,
সাধুবেশে আছো সাধনায়,
সমাজকে দেবে তুমি উপহার।
চায়তো মনোলোভা হীরে কণা,
অতীব প্রয়োজন, কারো অজানা।
কোন স্বপ্নে বিভোর ছিলে,
হে পিতঃ! আত্নবিস্মৃত হয়ে,
জীবনের পুরোটাই উৎসর্গ করে,
তিলে তিলে মহাসত্যের দিকে,
উপকরণ ছড়ালে দু'হাতে।
আপন প্রভূর মহিমায়,
ছিলে কৃতজ্ঞ জীবন ভর,
পঞ্চমুখ প্রশংসায় আজীবন,
জীবনতরীর মালিক মেনেছ,
সবার উপরে প্রভূরে রেখেছো।
স্বপ্ন তোমার হউক রূপায়ণ,
চায় যদি সে পরম আপন।
সফলতার সব খবরই তোমার কাছে,
যথাকালে সঠিকভাবে পৌঁছে যাবে।
তুমি আছো সদা,
চিন্তা ধারার তীব্র ধারায়,
আপন বেগে, নিত্য চলায়,
জীবন পথে ছন্দ দিতে,
পূর্ণতারই তৃষ্ণা পেতে।
বাবা, শত বর্ষ এমনি করে,
চলে যাবে, আপন বেগে,
তোমার দেয়া তোহফা গুলো,
নিত্য নতুন আলো দেবে।

------ আরিফ শামছ্
০৭/০৫/২০০৬ ঈসায়ী সাল,
ফখরে বাঙ্গাল নিবাস,
ভূঁইয়া পারা, ভাদুঘর,
সদর, বি.বাড়ীয়া।

৮৫. বিজয়ের উল্লাসে


বিজয়ের উল্লাসে, মোর চোখ হাসে
আজ, ঠোঁট হাসে তার রূপ পাশে,
সুখ আঁশুতে বুক ভাসে।
রক্ত নাচে টগবগে, মোর অরুন-তরুণ,
রক্ত রাগে, সোনা রোদের মখমলে,
জীবন জুড়ে, সৃষ্টি সুখের উল্লাসে।
সব পরাজয়, পদানত,
শত্রু সেনা হস্তগত,
জয়ের নেশায় মত্ত ছিল,
অস্ত্রসহ, অস্র বিহীন যোদ্ধা শত।
অশ্রু ধারার লক্ষ নদী,
রক্ত ধারা নিরবধি,
বয়েছিল জয় অবধি,
রুপ-অপরুপ সমাজ, জাতি,
সব হারিয়ে রিক্ত অতি,
মুঠোপুরে বিজয়-পতি।
নির্যাতনের দীঘল রাতি,
লম্বা ছিল নেইকো যতি,
ভোরের আশায় মনের বাতি,
দোলাচলে নিভলো বুঝি!
সারি সারি বীর বাঙ্গালী,
দেশের তরে প্রাণটি সঁপি,
শত্রু সেনার গতির যতি,
বুলেট বুকে আগলে রাখি।
সূর্যোদয়ের নূতন আভায়,
নূতন করে প্রাণ ফিরে পায়,
ঝরা-জীর্ণ সব টুটি,
অরুণ রবির আঁচল তলে,
স্বপ্ন হাসে স্বাধীণ বেশে,
সব পরাধীণ ছুটি।

---আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া।
০৬/১২/২০১৭ ঈসায়ী সাল।
মধুবাগ, রমনা, ঢাকা।



৮৪। বাবা!


আমার বাবা,
আমার রবি,
সব বেলাতেই,
তারে স্মরি।
মা'বুদ আমার
সাথে তাহার,
করবে সদাচার,
এইতো হল,
আমার দোয়া,
মাবুদের দরবার।
মাফ করে দাও,
মা'বুদ তুমি,
আমার বাবাকে,
জান্নাতী করে রাখো,
আমার রবিকে।

- আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া
৩০/০৪/২০০৬ ঈসায়ী সাল।
ফখরে বাঙ্গাল নিবাস,
ভূঁইয়া পারা, ভাদুঘর,
সদর, বি.বাড়ীয়া।

৮৩। জীবন তরী


জীবন তরীর এ কি হল হাল,
মাঝে মাঝে পাল ছিঁড়ে বেসামাল,
হাজারো ঢেউয়ের তর্জনগর্জন,
নির্ভীক চিত্তে করিতে অর্জন।
পথে পথে বাঁধা হবে,
কেটে যাবো একে একে,
মানবোনা বাঁধা, শুনবনা কথা,
চলে যাব, দিয়ে যাব দিশা।
তুমি থাক ভীত হয়ে,
রবনা একাকি বসে,
লড়ব, চলব নিশান উড়িয়ে যাব,
সত্য ধ্বজা রবেই অম্লাণ,
যাই যাবে যাক দেহ মোর প্রাণ,
সহাস্যে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করিব।

------ আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া
২৬/০২/২০০৫ ঈসায়ী সাল



৮২। বাবা!


বাবা, তুমি সময়ের সাথে,
পাল্লা দিয়ে অনেক দূরে চলে গেলে!
কি করে ভূলিতে এ মন পারে,
কত সাধ আহ্লাদ, তোমারে আহ্বাণে।
কালের আবর্তে চলে গেলে!
এত দূরে তবে কেন?
আশার দিপালী জ্বেলে,
তুমি নীরবেই চলে গেলে!
এ পৃথিবী তোমায় দিয়েছে কিছু?
নিয়েছে তো অনেক,
তোমার সন্তান দেখো কত স্বার্থপর!!!
তোমারে স্মরিছে কি বারেক!!!

--- আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া
৩০/০৪/২০০৬ ঈসায়ী সাল।
ফখরে বাঙ্গাল নিবাস,
ভূঁইয়া পারা, ভাদুঘর,
সদর, বি.বাড়ীয়া।

৮১। সত্য সন্ধানী




বেহাল রুপ দেখিতে কে চায় বলো?
অপরুপা এ পৃথিবীর ;
কারা হারাবে সত্য নিশানা?
সত্য সুবাস ছড়াবে ধরিত্রীর?
সত্যের ঘোষক, ধ্বজাধারী বীর,
কোথায় বসবাস এ অবনীর?
সত্যের সমারোহ ঘটাবে কোন জন?
সৃজিবে কা'রা সত্যের কানন?
অবিনাশী সত্য, চিরঞ্জীব প্রিয়তম,
ধূসর পৃথিবীতে আর কি চাওয়া!
সুন্দর অনন্ত, সত্য চির-ভাস্বর,
হীরে কণা সব একে একে পাওয়া।
সত্য পূজারী, সত্য সন্ধানী প্রিয়তমা!
নিত্যদিন সত্যের গান গেয়ে যাওয়া।
প্রিয়তম যে মোর, অনন্ত কালের স্রষ্টা,
প্রভাত-গোধূলী লগনে সদা,
তাঁর গান গাওয়া।

-------- আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া
৩০/০৪/২০০৬ ঈসায়ী সাল।





৮০। বাসন্তী


পাকা পাকা বিবর্ণ পাতা সব,
ঝরে পড়ে নীরবে,
শীত যেন এসে গেলো, বসন্ত
তাহার পড়ে।
জরাজীর্ণ ঝেরে ফেলে, নতুনের প্রস্তুতি,
আর কতো অপেক্ষা, আসবে রে বাসন্তী।
দিন যায়, মাস যায়, আসে যায় বছর,
কেউ বলে বাড়ে আবার কমে যে বয়স!
মায়াঘেরা প্রীতিডোরে, বেড়ে ওঠা ধীরে ধীরে,
পথচলা সময়ের, শ্বাশ্বত বিধানে।
সুখ আর দুঃখ কেউ কারো অরি নয়,
একে একে দুই দুটো, জীবনের সাথী হয়।
ভাবি সব দুঃখ, কেন সুখ হয়না,
দুঃখ কেন যে, পিছু কভু ছাড়েনা।
সাজাবো থরে থরে, সুন্দরে সুন্দর,
নোঙ্গর রাখব আলোকিত বন্দর।
জীবনের আশা-তরী, ভিড়বে একে একে,
চলবে বিনিময়, জীবনের সব খানে।
রচনাঃ
আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া
৩০/১১/২০১২ ঈসায়ী সাল।
পূর্ব নয়াটোলা।


৭৯। রঙমহল


সাথী আমার জীবন সাথী,
কোথায় ছিলে তুমি?
তোমার তরে ভালবাসার,
আকাশ রেখেছি।
ভাবতে পারো উজাড় কিনা! আঁধার আঁধার ভরা,
জীবন আমার ঘূর্ণিপাকে! নাকি মরণ ছোঁয়া।
ভালবাসার মহারথে চলবে জীবন ভর,
ভালবাসায় খুঁজে পাবে, পূর্ণ তব মন।
আকাশ সে তো নয়গো জেনো, মহাকাশ দেখো,
তারায় তারায় সাজিয়ে দিলাম, তোমার তরে শুধু।
খুঁজে পাবে চন্দ্র, তারা, রবিকরের মাঝে,
চায়বে যখন সঙ্গ তুমি, সকাল-সন্ধ্যা-সাঁঝে।
এলোমেলো ঝড় যখনি আসবে জীবন মাঝে,
ভালবাসার ঢাল দিয়ে সব, রুখবো দু'জনে।
ভয় পেয়োনা নূতন সাথী, কভু বিপদ দেখে,
পাশেই আছি পাশাপাশি, থাকবো তোমার হয়ে,
এসো রচি ধূলীর ধূলায়, ভালবাসার রঙমহল,
প্রেম-তুলিতে স্বপ্ন আঁকি, হাসি-খুশি, সুখ-আঁচল।
রচনাঃ --- আরিফ শামছ্
২৪/১১/২০১২
২৮/১, পূর্ব নয়াটোলা,
বড়মগবাজার, রমনা, ঢাকা।


৭৮। চন্দ্রাবতী

  

আঁধার ঘেরা নিঝুম রাতে চাঁদ যে বড় একা,
আলো ছায়ার চলছে খেলা, নামলো পরীর মেলা।
চাঁদ খুঁজে তাঁর হারিয়ে যাওয়া সাথীটারে বুঝি,
"চাঁদনী " বলে ডেকে ডেকে সারা হলো নিশি।
বুকে ভরা স্নিগ্ধ আলোয়, একাকিত্বে মরি,
দিবা-নিশি খুঁজে মরি, পূর্ণতা যে চাহি।
চাঁদের আলোয় ভালবাসা, পায় যে অপরুপ,
প্রেম নামে যে, বাঁধনহারা, খুঁজে নিজের রুপ।
প্রেমের খেলা জমে ওঠে, চলে নিশি ভর,
ভালবাসার রাজ্য মাঝে, কেউতো একা নয়।
চাঁদ হয়ে ভাই, এই কি হলো! বড্ড একা থাকি,
একা একা জীবন গেল, রয়লো ক'দিন বাকি!!
চন্দ্রাবতীর প্রেমে পড়ে, পাগলপারা ভাই,
সন্ধ্যা-রাতে, নিশি-ভোরে,
খুঁজি তারায় তারায়।
আর মানেনা মন যে আমার,
দারুন সময় যায়,
চন্দ্রাবতীর দেখা পেলে, আমায় বলো ভাই।
রচনাঃ
আরিফ শামছ্
২৪/১১/২০১২ ঈসায়ী সাল।
ফখরে বাঙ্গাল নিবাস
সদর, বি-বাড়ীয়া-৩৪০০।









শুক্রবার, মার্চ ২৯, ২০২৪

بث مباشر || قناة القرآن الكريم || Makkah Live

 بث مباشر || قناة القرآن الكريم || Makkah Live



بث مباشر || قناة السنة النبوية Madinah Live HD

بث مباشر || قناة السنة النبوية Madinah Live HD






দৈনিক মহাবিশ্ব ||২৯-মার্চ-২০২৪|| Daily Mohabiswa||29-March-2024||

 একনজরে বিশ্বের আলোচিত সব খবর | Jamuna I-Desk | 28 March 2024 | Jamuna TV


আন্তর্জাতিক সময় | সকাল ৯টা | ২৮ মার্চ ২০২৪ | Somoy TV International Bulletin 9am | Somoy TV


চলে এসেছে ইহুদিদের লাল গরু! আল আকসা ভেঙে গড়া হবে থার্ড টেম্পল? | Red Heifer | News | Desh TV


বিশ্বরাজনীতির ঘটনা প্রবাহ: পর্ব ৩ | World Politics | Part 3 | Rtv News



আরব নেতাদের ধুয়ে দিলেন | Rtv News




শনিবার, জানুয়ারী ১৩, ২০২৪

দৈনিক মহাবিশ্ব || Israel Palestine Conflict ||১৩-জানুয়ারী-২০২৪||

আবারও গাজায় ইসরাইলি বাহিনীর বিমান হামলা, নিহত ১৩৫ | Gaza | News | Desh TV


 ভিডিও প্রকাশ, পা-লা-চ্ছে সীমান্তবাসী | Ekattor TV


ভারত থেকে হাজার হাজার বানর এসেছে বাংলাদেশে! | Indian Wild Monkey | Feni Sadar | Kalbela


এবার গরু খামারি জাকারবার্গ, খাওয়াচ্ছেন মদ-বিয়ার! | Mark Zuckerberg | Cow Firm | News | Desh TV


আঞ্চলিক যুদ্ধের দিকে মধ্যপ্রাচ্য! | Territorial war | Channel 24


ইয়েমেনে হামলার বিপক্ষে একজোট মুসলিম বিশ্ব | USA Yemen Strike | Ekhon TV


স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হলে সম্পর্ক স্থাপনের আলোচনা | Independent TV


মুসলিম দেশের দখলে পশ্চিমা অস্ত্রের বাজার | Iran and Turkey Military Strengths | Bisshobela | Kalbela



মঙ্গলবার, জানুয়ারী ০৯, ২০২৪

দৈনিক মহাবিশ্ব ||০৯-জানুয়ারী-২০২৪|| Daily Mohabiswa||09-January-2024||

গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকায় আঞ্চলিক সংঘাত বিস্তারের শঙ্কা || Gaza || Independent TV


ই স রা ই লি আ*গ্রা*সন থেকে রেহাই পাচ্ছে না গা জা র পশুপাখিরাও | News | Ekattor TV


 মিথ্যাবাদীরা ফুঁৎকারে উড়ে যায় | News | Ekattor TV


এবার সবদিকে অ-ন্ধ-কার, কে বাঁচাবে তাদের? | News | Ekattor TV


চড়ামূল্য দিতেই হবে হা/য়ে/না/দের | News | Ekattor TV


ই স রা ই লি সেনা কন্টেইনারে ভিতরে থাকা সামরিক সরঞ্জাম লু*ট | News | Ekattor TV


হিজবুল্লাহ'র গাড়িতে ইসরায়েলি হামলা; সমুচিত জবাবের হুঁশিয়ারি | Lebanon-Israel Crisis | Jamuna TV


একজন গেলে ওরা আসে ঝাঁকে ঝাঁকে! | H a mas | Ekattor TV



দৈনিক মহাবিশ্ব ||০৮-জানুয়ারী-২০২৪|| Daily Mohabiswa||08-January-2024||

নেতার মৃ*ত্যু*র প্র-তি-শো-ধ নিতে ২৪ ঘন্টায় ই স রা ই লে ৬২টি র কে ট হা*ম*লা চালিয়েছে |Ekattor TV 


তিন বছরের শিশুকে গুলি করে মারলো দখলদার ইসরায়েলিরা! | Israel | Hamas | Gaza | Jamuna TV


আল-কা*স*সা*ম ব্রি-গে-ডের ৪৮ ঘণ্টার তা*ণ্ড*বে উড়ে গেল ই-স-রা-ই-লি সেনা | News | Ekattor TV



ভালবাসি দিবা-নিশি _সূচীপত্র

প্রেম আর ভালোবাসা কবিতাটির সারাংশ বা সারমর্ম চাই

কবিতাটির সারাংশ বা সারমর্ম চাই প্রেম আর ভালোবাসা ___আরিফ শামছ্ দৃষ্টির সীমানায়, হৃদয়ের মোহনায়, কে এলো? কে যায়? জান্নাতী সমীরণে, বাসনার ঢেউ ...