পোস্টগুলি

ভালবাসি দিবা-নিশি

৯৩। ভালবাসি দিবা-নিশি ---- আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া ১০/০১/২০১৮ ঈসায়ী সাল। নিরাকপরা ভর দুপুরে, বসে আছি আনমনে, সুখের বেলা যায় চলে যায়, কতো দ্রুত আপন মনে। ভাবছি কতো জীবন নিয়ে, পাইনা ভেবে কূল, অলস দেহে দেখছি তারে, নেইকো কোন ভূল। হাজির হলো কলম-খাতা, কোমল হাতের স্পর্শে, মনের কথা ঝরবে কবে, ইতিহাসের গর্ভে। ভালবাসি, কতো তারে, বলবো কেমন করে, মনের কথা মনে ওঠে, মনেই ঝরে পড়ে। নাইবা কোন ভূল আমারি, নেইকো ছিলো তার, ভালবাসি দিবা-নিশি, ভালবাসে অপার। সুবাস সেতো ফুলের মতো, অতুল মৃগনাভীর, সোনারোদের নরম বিকেল, দেখি রঙ্গিন আবীর। ভাসছে কভু সাঁঝের ভেলা, বেলা অবেলায়, স্বপ্ন ডিঙ্গি তীরে ভীরে, যখন মনে চায়। ভালবাসার তারা কতো, দেখি তা'রই আকাশে, প্রেমের সুবাস পাই খুঁজে পাই, মৃদুমন্দ বাতাসে। বাঁধ মানেনা মনের কথা, কলম দিয়ে ঝরে, প্রাণের প্রিয়া, যাই বলে সব, ভালোবাসার তরে। সকাল ১১:৩০ মিনিট, ০২/১১/২০১০ ঈসায়ী সাল। ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, ভাদুঘর, সদর, বি-বাড়ীয়া-৩৪০০।

দাওয়াত

ছবি
ছায়া ঘেরা মায়ায় ভরা নজরকারা গ্রামে; কেউ কি যাবে;শান্তি পেতে দেহ-মন জোরে? পুবের বিলে শাপলা, শালুক,ছবির মত নদী; চলছে বয়ে নিরবধি প্রানের তিতাস নদী। বুকের উপর ট্রেন চলে ভাই সকাল সন্ধ্যা রাতে; ঢাকা থেকে সিলেট কিংবা ফেনী চট্রগ্রামে; নীরবতার মান ভাঙ্গিয়া বাজায় খুশির সুর; মায়ের মতো গ্রামটি যেন আবেগে-আপ্লুত। কুরুলিয়ার খালটি পাবে গ্রামের উত্তরে; মিষ্টি আলুর নৌকা কভু বাঁধা সারে সারে। পীচঢালা সে রাজপথ; মাথার উপর দিয়ে, দিবা-নিশি চলছে বাহন,যাত্রী বহন করে । ঘুমিয়ে আছে পীর-আওলিয়া পরম সোহাগে, দ্বীনের দাঈ ব্যস্ত সদা সবার সেবার তরে। পুণ্যকাজে ত্রস্ত পদে কেউ চলে ভাই মসজিদে; মাদ্রাসাতে কোরান-কিতাব পড়ছে দলে-দলে। বাহাদুরের ঘর বলে কেউ; কেউবা ভাদুঘর, পুবের কালে গ্রামের মাঝে ছিল দুটি গর; গর থেকে হোক; আর ঘর থেকে হউক নামটি ভাদুঘর; রয়লো দাওয়াত সবার তরে; সারা জনম ভর । ২৭.০৯.২০১৫ রাত ০৮ টা ৩০ আরিফ ইবনে শামছ আশা টাওয়ার, শ্যামলী, ঢাকা।  

নতুন করে গড়ি

ছবি
নেতা মেনে যার কাছে ভাই সব কর সমর্পণ; সরলতার সুযোগ নিয়ে,সব করে সে ভোজন। যাদের কাছে আশার আলো,তারা করে ভান, দিবালোকে ঘুমায় তারা; বাড়ে তাদের মান। কষ্টে আছি, কষ্টে থাক, কার কি আসে যায়? তোমার আমার রক্ত চুষে গভীর ঘুমে যায়। জমি জিরাত যাইবা আছে, রাখবেনা তা’ বাকী! ঘুরে-ফিরে যায় দেখিয়ে শুভংকরের ফাঁকি। পোষাক দেখে জানবে নাক তাহার চরিত্র; কথার ফাঁকে বোঝতে হবে কেমন সে পবিত্র! কথা কাজের মারের প্যাঁচে জানবে কি কি চায়? তোমার আমার ভালো তারা কভু নাহি চায়! “বদলে দেবো” সমাজটাকে শপথ করো যদি, থর-থর করে উঠবে কেঁপে,তাদের নরম গদি; পাহাড় সম সাহস দেখে, মরবে জালেম ভয়ে; তোমার আঘাত রুখতে তাদের সাধ্য নাহি রবে। তোমার তুমি নয়তো একা রাখবে মনে সদা, সবার সাহস শক্তি পাবে,রবে প্রাণের দোয়া। সবাই মিলে সমাজটাকে নতুন করে গড়ি, শাসণ-শোষণ হোক অবসান;নিজের মতো থাকি। আরিফ ইবনে শামছ সন্ধ্যা ০৬ টা ৩০ ২৮.০৯.২০১৫ আশা টাওয়ার,শ্যামলী, ঢাকা।

ভালবাসা

ছবি
ভালবাসার আকাশ পেলাম, রংধনুটা কৈ? ফুলে ভরা বাগান পেলাম, গোলাপখানা কৈ? তারা ভরা আকাশ দেখি,শুকতারাটা খুঁজি; নিশাচরের ডাক শুনি আর, ভালবাসা খুঁজি। ভালবাসার স্বপ্ন দেখি, মন-মুকুরের মাঝারে; ভালবাসার পিদিম জ্বালায়, বাসনার আঁধারে। ভালবাসি হৃদয় ভরে, রাখি সদা অন্তরে; নিঝুম রাতে পাই খঁজে পাই, ভালবাসার প্রান্তরে । বালিয়াড়ি বলে বেড়ায়, প্রাণ যে নিল পাষাণী! প্রাণ পেলে তো বাগান হবে;গাইবে গানের পাখি । ভালবাসার জলধারা, আনবে বয়ে কে’বা! ভালবাসার ঝরণাধারা লুকিয়ে আছে কোথা? ভালবাসার মানুষ পেলাম, ভালবাসা কৈ? ভালবাসার কথা শুনি, স্বাদ যে তাহার কৈ! ভালবাসার রশ্মি পেলাম, সুরুজটারে খুঁজি; ভালবাসার চাঁদ ও আমার! তাইতো এখন বুঝি। আরিফ ইবনে শামছ রাত ১২ টা ৩০ ২৪.১১.২০১২ ২৮/১, পূরব নয়াটোলা, বড় মগবাজার, রমনা, ঢাকা।

আমার বাবা

বাবা, কে বলে তুমি নেই!     এ ধরাধামে, চলে গেছ নাকি;      নিত্য দিনের নিয়ম মেনে, সবার মতো স্বজন ছেড়ে, ভিনদেশেতে অনেক দূরে! নাই কি তোমার রক্তধারার? এমন নয়ন, খুঁজে নেবার, সত্যটাকে মিথ্যাজালের বেড়া থেকে, আলোর রেণু মুঠোয় নেয়া দক্ষ হাতে। আছ তুমি চিরন্তণী,     কথা কাজের বণ^নাতে,     সমাজ সেবার আয়নাতে,     সব হৃদয়ের মণিকোঠায়,     উৎসারিত ভাবের ধারায়। তোমার ফসল যেথা যাবে, প্রভূর হাতে সদা রবে, যেমনি হতে চেয়েছিলে, সব বাসনায় পূণ^ হবে।

ChatGPT 3.5

পরিচিতি

নাম: আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া লেখালেখি: আরিফ ইবনে শামছ্ পিতা: বিশিষ্ট সমাজ ও সাহিত্যসেবক, কবি ক্বারী আলহাজ্ব শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রাহঃ)।সহকারি প্রকৌশলী, বাংলাদেশ তার ও টেলিফোন (বি.টি এন্ড টি- বি.টি.সি. এল)। মাতা: মোয়াল্লিমা হালীমা সাদীয়া ভূঁইয়া। ঠিকানা: ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, ভূঁইয়া পাড়া, বাড়ী# ১২৩৪, ওয়ার্ড# ১২, গ্রাম: ভাদুঘর, পোষ্ট: ভাদুঘর-৩৪০০। থানা:সদর, জিলা: বি.বাড়ীয়া। পড়াশোনা: নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়, (৬ ষ্ঠ শ্রেনী) সদর, বি.বাড়ীয়া। ভাদুঘর মাহবুবুল হুদা পৌর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (৭ম-১০ম)।হাবলা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (রেজিষ্ট্রেশন) হতে ১৯৯৫ ঈসায়ী সালে কৃতিত্বের সাথে ১ম বিভাগে পাশ করেন।প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে বরাবরই ফার্ষ্ট বয় ছিলেন।১৯৯৭ সালে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ থেকে এইচ.এস.সি পাশ করেন।২০০১ সালে, বি.এস.এস (সন্মান-অর্থনীতি), ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ, ২০০৩ সালে, এম.এস.এস (অর্থনীতি), সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা, বি.এড. বাংলাদেশ টিচার্স ট্রেইনিং কলেজ, ঢাকা (জাতীঃবিঃ), এম.এড (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), এম বিএ -এম এই এস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-অধ্যয়নরত) পূর্বপুরুষদের পূর্বকথাঃ বৃহত্তর বিভাগ ময়মনসিংহের অন্তর্গত বেলগাঁও থানার দিলালপুরে বসবাস করতেন পাঁচ ভাই।দুই ভাই দ্বীনের কাজে বা ভ্রমনের উদ্দ্যেশ্যে দিলালপুর থেকে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া (ত্রিপুরা) জেলার সদর থানার অন্তর্গত ভাদুঘর গ্রামে আসেন।প্রাকৃতিক পরিবেশের অপূর্ব লীলানিকেতনের মোহে মোহাবিষ্ট হয়ে ভ্রাতাদ্বয় স্থায়ী বসবাসের সিদ্ধান্ত নেন ভাদুঘরে।"বংশ পরম্পরায় দ্বীন ধর্মের প্রচার প্রসার, অলি-আল্লাহদের খেদমত ও ইহসানের সুবাদে ধারণা মজবুতভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় যে, ভ্রমণে নয়, দ্বীন ধর্ম প্রচার বা ইসলামের দাওয়াত নিয়েই দুই ভাই এসেছিলেন"। কবিতা সাহিত্য সংস্কৃতির আসর (একটি গতিশীল সাহিত্যভান্ডার)। প্রাক্তন বিভাগীয় সম্পাদক, সাহিত্য সম্পাদক, মাসিক "বলিতে ব্যাকুল" পরবর্তীতে "তিতাস বার্তা"। মোবাইল: ০১৬১০০০৭৯৭০। বয়স: ৩৮ বছর। পেশা: চাকুরী। প্রকাশিত লেখা: দৈনিকভাবে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, দৈনিক প্রজাবন্ধু, মাসিক বলিতে ব্যাকুল, তিতাস বার্তা, হক্ব পয়গাম। মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "ঝরা ফুলের গন্ধ" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত (১) "শ্বাশ্বত আহ্বাণ" এবং (২) "ছন্দ নাবিক"। মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "বিজয়ের উল্লাসে" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত (১) সত্য সন্ধানী (২) বাঙালির স্বাধীনতা (৩) বিজয়ের উল্লাসে (৪) অনুশোচনা (৫) বিদ্রোহী তুমি, বিপ্লবী (৬) আজকের এই বাংলাদেশ (৭) ভাঙ্গা গড়া সংকলন ও সম্পাদনা: তাসকিন আব্দুল্লাহ "বাংলার ১০০ কবি ও কবিতা" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত আগুন জ্বালা অন্তরে | সন্মাননা পত্র প্রাপ্তি : পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতার আসর (কবিতাঃ কারবালার শিক্ষা),পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতাপাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতা ছড়া ও গানের আসর (কবিতাঃতোরা থামবি কিনা বল।) সাহিত্য জাগরণ বাংলাদেশ (কবিতাঃহৃদয় কন্দরে। কবিতাঃ কবিতা তোমার।)শখের কবিতা সাহিত্য আড্ডা (কবিতাঃ টেকসই মানবতা।কবিতাঃ বিদ্রোহী তুমি বিপ্লবী।)। বাংলাদেশ কবি সংসদ, (সিলেট বিভাগ)।বাংলাদেশ কবি সংসদ, (চট্রগ্রাম বিভাগ) হতে সাহিত্য অঙ্গনে বিশেষ অবদানকৃত স্বরুপ বিশেসন্মাননা পত্র প্রাপ্তি।বিশেষ সন্মাননাপত্র, এসো কবিতা লিখি (কবিতাঃ জাগাও তুমি জেগে ওঠো!),দিনের (২০-১১-২০১৭) সেরা কবি, বাংলাদেশ কবি পরিষদ (কবিতাঃ বাঙ্গালীর স্বাধীনতা)।আন্তর্জাতিক কবি পরিষদ (আজকের- ০৬-১২-২০১৭- সেরা কবি, কবিতাঃ "জীবন তরী"); ছায়াবীথি (সেরা পোষ্ট- কবিতা ইভেন্টে বিজয়ী- কবিতাঃ "অনাগত সন্তানের আহ্বান"।সমাজ কল্যাণ সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক সপ্তাহের (১৪-১২-২০১৭) সেরা বিজয়ী কবি, ১ম স্থান অধিকারী, (কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !)বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _১৪-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৫ম স্থান ( কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !);বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _২২-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ১১ তম স্থান ( কবিতাঃ পরোয়ানা !)প্রজন্ম সাহিত্য সভা (প্রসাস-০৬-০২-২০১৮_সপ্তাহের সেরা ০৫ এ ০৪- কবিতাঃ স্বান্তনা) নকলা উপজেলা সমাজকল্যাণ সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা ১৬-০২-২০১৮, ( কবিতা: ফাগুনের গান); কাব্য প্রেমীদের প্রচার মাধ্যম_ গল্প কবিতা ও সাহিত্যের আসর_বিশেষ সম্মাননা _২২-০২-২০১৮ (কবিতা: প্রিয় বাংলাভাষা); কাব্য কথার মেলা সাহিত্যাঙ্গন, সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: এই পৃথিবীর আর্তনাদ); সাহিত্যজগৎ (সকল সাহিত্য প্রেমিদের ঠিকানা), সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: বিপ্লবী );শেরপুর সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ২৩-০৩-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী) ; সাহিত্য সন্ধ্যা, আজকের (২৭-০৩-২০১৮) সেরা কবি, (কবিতা: বিপ্লবী) বাংলা সাহিত্য কবিতা ও গল্পের রস_৩০-০৩-২০১৮_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৪র্থ স্থান ( কবিতাঃবিপ্লবী )। সাপ্তাহিক সেরা ০৭ কবি ও কবিতায় ১ম স্থান, (কবিতা: বিপ্লবী ); সাহিত্যের জাগরণ, আন্তর্জাতিক সাহিত্য সংগঠন, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ০১-০৪-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী)।

পাথর দিয়ে যুদ্ধ

ইরাক, ইরান, তুরান, কাশ্মীর, কাতার আর সিরিয়া, সৌদি আরব, সুদান, মিশর, পুরো আফ্রোশিয়া। উপমহাদেশ, স্থান, আর দেশ -মহাদেশ, সব সৃষ্টি স্রষ্টার জানি, আমরা বিশ্বের, বিশ্ব মোদের। হানাহানি আর মারামারি করে, মানুষ মানুষেরে, হৃদয় আছে ঠিকই দেহে, নাই যে দরদ অন্তরে। সৃজিত হল কত দল উপদল, কেউ সহেনা কারো, এক হওয়ার মন্ত্র ভুলে, অনৈক্যে খায় হাবুডুবু। নাই সে খেয়াল, দূর করিবার ব্যবধান যতো আছে! আমার আমি, অহমিকা আর অন্ধ সকল জনে। কোরান কিতাব, হাদিস, ইজমা, কিয়াস জেনেছে কতো! সবাই মিলে একই বাঁধনে, নাইকি বাঁধিবার কেহ! কত আরাধনা চলে অবিরাম দিবস যামিনী দেখো, পাশের বাড়ীর অধিবাসী যারা, খেতে পেরেছে কি জানো? ঋণের চাঁপে, লজ্জা শরমে, সহসা মৃত্যু দেয়যে হানা, কানে তুলো আর চোখে ঠুলি বাঁধে সমাজের ধনী যারা। দেশের রাজারা ব্যস্ত সদা, নিজেদের ব্যবসা দেখো, দেশ ধর্ম কোথায় গেল, জাতির ঐক্য এলো কি গেলো! তা'তে কি কার, কিছু আসে যায়, জীবনের দাম নাই! সকাল বিকাল মারছে শিশু, দূর্বল নারীরা ও মারা যায়। কথার কথা, নামে মাত্র সবাই করে বাদ- প্রতিবাদ! মিছিলে মিছিলে যায় হারিয়ে প্রতিশোধের অগ্ন্যোৎপাত। নায়কি সাহস দাঁড়াতে পাশে, মাজলুম যতো বিশ্ব মাঝে, পাথর দিয়ে যুদ্ধ করে জীবন সঁপে,শহিদী পথে।

"মনের কথা সদা আমার কলম দিয়ে ঝরে, খুঁজে মোরে পাবে সবাই যখন মনে পড়ে। " --কবি শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রঃ)

MY BLOGG