বুধবার, ফেব্রুয়ারী ১৫, ২০২৩

Cost Cutting and Human Rights in the Corporate World.

    We are all known to the word of cost cutting and human rights in the corporate world. What’s kind of cost cutting practicing has started in the corporate culture!

Branding & Advertising :

Branding & Advertising is possible 100% successfully with Minimum cost throw All kinds of vehicles of this company. Visible facts are every employees are starting the early morning to reach the office & come back to their home after office by personal, public or Local Transport services. 

Where is the companies & Personal Image & status, value of employees daily life is going with uncertainty, accident & lost the most important equipment and part & parcel of human body. If you compare the advertising by companies own vehicles 24/7 every moments caring the real & truth status of this company is better than all other advertising media which has shown with screen a limited timeframe. Total brand & advertising cost will very low & long lasting and successive rate will be high.

Transportation service:

Transportation service has shut down for reducing transport cost but in the risk of employee daily life to reaching office to home and go back home to office in general. Every Employee or workers are all doing job for financial security and increasing the GDP (Gross Domestic Production) & NI (National Income). We are falling in danger; no reaching the work stations but return home as a dead or a dangerously injured body. 


Trying for all kinds of safety for ABC company but they are getting return risk & injuries from corporate world. Where the end of companies cost cutting! Sometimes seem to be like that Cost cutting is not only cost cutting but also cutting the employees human rights. When the companies profit lower to lowest then company tries to reduce their expenses. It’s meaning that unfortunately the scissors will be run on to the employee’s basic needs!

Firstly : Safety

Every company should be manage their manpower’s safety from landing workstations to safety back home or refresher for the next working days .Is it right ? Available transportations’ system close for saving expenditure of company.



Second: Friendly working environment:

 For doing job economically Management have to ensure all basic needs like stationaries, consumable goods, commodities & Printing components. Now a days some companies water supplying stopped for cost cutting! How they will hope, bring or find out the best productivity from employees.

 It’s totally out of imaginary incident in the whole corporate and social life. Some company’s employee drives their operational activities without drinking water as their standard!


Third: Profit Maximization & Loss Minimization:

    Employees have to memorize always companies profit & losses depend on all employees activities. Need the responsive working environment for doing their regular & urgent job within KPI with 100% QC pass. 

 Their Basic Needs & Necessity of Digital accessories, Communicative media, Office Stationeries, Consumable Goods & Commodities, Electronic Uses Facts & elements, Crockeries, Furniture’s & Latest or ultra-modern scope & opportunities availability.

Fourth: Jobs allocations & Return top to bottom judiciously:

  Some observations getting from any company any time; more active & hard worker employee has deprived to get deserved recognition, increment & promotions for Dummy Top Management (DTM) who are more powerful than Real Top Management (RTM). Somebody works continuously and somebody works not referable according to his or her positions and return.

Fifth: “The best Court is your own Justice”:

  Every employee must be ensured their Working Time, Leisure, Companies Assets, Office stationery using proper and rationally. There is no scope for waste anything like a drop of water or a single page. 

Everybody Should have Consciousness for companies Profit maximization’s & Loss or cost minimization surrounding your working area or sections. Al last, ALLAH knows everything about Employee & Employers’ give & takes.


Sources:

http://www.mole.gov.bd/

http://www.ilo.org/dhaka/lang–en/index.htm

https://www.linkedin.com/pulse/cost-cutting-employees-human-ariful?trk=prof-post

Logo for Valobasi Dibanishi







মঙ্গলবার, ফেব্রুয়ারী ১৪, ২০২৩

প্রেমের ভালবাসা

"প্রেমের" নিদহীন বেলা যায়রে কতো,
নেইকো হিসাব তার,
খাবার দাবার কখন, কেবা, 
খাবে কোন কাল।
মন মুকুরে ধ্যানের ছবি, 
কী যে পাগলকরা!
কথা বুঝি অমীয় সুধা, 
নাইরে ক্ষুধা -তৃষা।

দূর জানালায়, পথে পথে, 
খুঁজছে কী না কথার ছলে!
কাজের কথা বলে বলে,
কোন পাঁথারে খুঁজে চলে।
আকাশ বাতাস, চাঁদ সেতারা,
কোকিল বিজন বনে,
মনের কথা বলছে নিতুই,
নিতে প্রিয়জনে।

ফিরে ফিরে, বারে বারে,
পথ চলিছে শত,
ভালবাসার শুনবে কথা,
চাতক পাখির মত।
প্রথম যেদিন দৃষ্টি পড়ে,
মুক্তাখানার 'পরে;
সেদিন থেকে শপথ নিলাম,
দেহ-মনের জোড়ে।

ভালবাসার স্বর্গ আমার,
জীবন-মরণ পণে,
রাখবো পুতঃপবিত্র তা'
নেবো হালাল করে।
ভালোবাসা! সস্তাদরে,
বস্তাভরা নোংড়ামি?
আবেগ যেনো লাগামহীন,
হীন, নীচের নষ্টামি?

কেমন করে আশা করো,
ভালবাসার সুফল!
শান্তিধারা আনবে বয়ে,
করবে জগত উজল।
দুজন হতেই বংশ নদী,
ছুটবে নিশিদিন,
চাও কী কভু, তারা সবাই,
করতে সবি মলিন!

তাই বলে যাই, চলো সবাই,
সত্যিই ভালবাসি,
খোদার দেয়া বিধান মানি,
ধূলায় স্বর্গ রচি।
ঠগ -প্রতারক, মিথ্যা প্রেমিক,
কুলাংগারদের পেলে,
আঁগাছাদের করবে উচ্ছেদ,
সবাই মিশে-মিলে। 

আরিফ শামছ্
মধুবাগ, মগবাজার,
রমনা, ঢাকা।

রবিবার, ফেব্রুয়ারী ০৫, ২০২৩

বুধবার, ডিসেম্বর ২১, ২০২২

বুধবার, সেপ্টেম্বর ২৮, ২০২২

কোথায় জাতির কান্ডারী?

পান্থশালায় পথিক কেনো? 
পথ বাকি তোর আর কত?
পথের পরে পথ চলিবে, 
সফল- বিফল, পথ রে শত।
ক্ষান্ত কেন পান্থ আজি, 
মলিন বসন আঁকড়ে ধরে,
পানশালাতে নেশার ঘোরে, 
পাবি কোথায় পথ খুঁজে!

ডাকছে তোরে,  হাঁকছে জোরে 
কোথায় জাতির কান্ডারী?
বেহাল হয়ে, মাতাল হয়ে, 
কোন তিমিরে পথ হারালি!
লাখে লাখে মারছে মানুষ, 
পাষন্ড আর বর্বরে,
তাকিয়ে আছে, তোর পানে যে, 
আছিস কিসে মত্তরে!

ঘর হারিয়ে, সব হারিয়ে, 
প্রাণটি লয়ে কোনমতে,
বাঁচার আশায় পথ মাড়িয়ে,  
স্বাপদ-সংকুল বন পেড়িয়ে;
খোলা মাঠের দূর্বাঘাসে, 
থামছে বাঁচার ত্রিপালে,
আশার নয়ন, সব প্রয়োজন, 
খোঁজছে তোমায় চিত্তরে।

পথ দেখাবি, পথের খোঁজে, 
থাকবি সদা অগ্রণী,
পথ চলাতে, সাহস পাবে, 
সকল জনা তোর সাথী।
দেখবে স্বপন, বাঁচার তরে, 
স্বাধীণ বেশে নিজদেশে,
আর কতকাল রয়বে বসে, 
তোর আশাতে পথ চেয়ে!

চিত্তনাশা ঘোরের নেশা, 
ওঠরে জেগে সব ছাড়িয়ে,
হৃদ-কাঁপানো, মরন বীণার, 
বিষের সুর আর ঝংকারে।
এফোড়-ওফোড় দে করে দে, 
পশুর-অশুর যত্তোরে,
স্বাধীণতার স্বাদ সাথে সার , 
বাঁধে যেন চিত্তরে।

---- আরিফ শামছ্    
সন্ধ্যা ০৬:৩০ মিনিট।
০৬/০৯/২০১৭ ঈসায়ী সাল।
ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, 
ভূঁইয়া বাড়ী, বাড়ী# ১২৩৪, 
ওয়ার্ড# ১২, গ্রাম: ভাদুঘর, 
পোষ্ট: ভাদুঘর-৩৪০০।
থানা:সদর,  জিলা: বি.বাড়ীয়া।

শনিবার, জুন ১১, ২০২২

ভাদুঘর গার্লস হাই স্কুল এন্ড কলেজ এর বিদায়ী শিক্ষার্থীবৃন্দের তরে দুটি কথাঃ

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। 
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ।

ভাদুঘর গার্লস হাই স্কুল এন্ড কলেজ এর 
বিদায়ী শিক্ষার্থীবৃন্দের তরে দুটি কথাঃ

প্রিয় শিক্ষার্থীবৃন্দ,
সুমহান আল্লাহ তাআ'লার অশেষ রহমতে আপনারা সবাই ভালো আছেন। আমি অনিবার্য কারণবশতঃ আপনাদের এই স্মরণীয় বিদায় অনুষ্ঠানে সশরীরে আসতে না পারায় আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আপনাদের কাছে আমার কথাগুলো ব্যক্ত করছি,আপনাদের স্বপ্নীল জীবনের রাজপ্রাসাদ বিনির্মানে যদি দু'একটা কথা উপকারে আসে, তাহলে নিজেকে ধন্য মনে করবো এবং আমার সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে হালকা হতে পারবো।

প্রিয় বিদায়ী বন্ধু!
নতুন জীবনের প্রস্তুতি ও হাতছানিতে সাড়া দিয়ে, প্রাণের এই বিদ্যাপীঠ থেকে বিদায় নেয়ার মুহুর্তে সবাই দাঁড়িয়ে। বেদনাবিধুর এই সময়ে বলতে চাই, আজকের এই তথ্য প্রযুক্তি ও ব্যবসা বাণিজ্যের চরম উৎকর্ষের যুগে, তোমরা নিজেরা নিজেদের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর (Brand Ambassador). তুমি নিজেই একটা ব্র্যান্ড। তিলতিল করে, কঠোর পরিশ্রম ও ন্যায়-নিষ্ঠার সাথে নিজস্ব এই ব্র্যান্ডকে সফলতার সর্বোচ্চ শিখরে উন্নীত করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হতে হবে।

প্রিয় গৌরব!
গৌরব বলেই সবাইকে সম্বোধন করলাম। সব সময় মনে প্রাণে বিশ্বাস ও স্মৃতিতে ধারণ করবে,তুমি তোমার আচার, আচরণ, কাজ-কর্ম, শিক্ষা-দীক্ষা, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার দ্বারা মানব সমাজে যে অবদান রাখতে চাও, তার দ্বারা যেনো অন্তত তোমার নামের প্রতি সুবিচার নিশ্চিত করতে পারো। তাছাড়া, এটাও মনে রাখতে হবে, তুমি বা তোমরা শুধুমাত্র নাম সর্বস্ব নও। তুমি তোমার ভাই ও বোনের গর্বিত ভাই কিংবা বোন। মা-বাবার অত্যধিক আদরের ও গর্বিত সন্তান। সমাজের একটি অত্যুজ্জ্বল নক্ষত্র। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সুনামের ধারক-বাহক। জাতির আকাশে আশার সূর্য এবং বিশ্বায়নের যুগে, আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে হবে বিশ্ববাসীর গৌরব। এই তো তোমার পরিচয়। তোমার বিকল্প নেই। তুমি অপরিমিত সম্ভাবনাময়ী। নিজেকে শাখা-প্রশাখায় মহীরুহ হয়ে, ফুলে, ফলে, পত্র পল্লবে পরিপূর্ণ বিকশিত করতে হবে। দার্শনিক সক্রেটিসের ভাষার বলতে বাধ্যঃ Know Thyself.

প্রিয় পরিক্ষার্থী ! 
কীভাবে বোর্ডের অত্যধিক প্রতিযোগিতাপূর্ণ পরীক্ষায় গর্বিত ও স্মরণীয় ফলাফল অর্জন করা যায়,  তা নিয়ে সুচারু পরিকল্পনা করে, বাস্তবায়নে এখন থেকেই পরিশ্রমে নেমে পড়। প্রতিটি বিষয়ে নিজেদের শক্তিশালী দখল ও দূর্বলতার জায়গাগুলো সনাক্তকরণ ও উন্নয়নে কঠোর পরিশ্রম করবে, যেনো ইচ্ছায় অনিচ্ছায় কোন ভুল করতে চাইলেও পরীক্ষায় কোন ভুল না হয়।

পরিশেষে, তোমাদের সার্বিক কল্যাণ ও গৌরবান্বিত চমৎকার ফলাফলের প্রত্যাশা রেখে বিদায় নিচ্ছি। সবাই ভালো থাকবে, সবাইকে ভালো রাখবে।আল্লাহ হাফেজ। 

ভাদুঘর গার্লস হাই স্কুল এন্ড কলেজ
এর
উপদেষ্টামন্ডলীর পক্ষ থেকে
আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া

শুক্রবার, মে ২৭, ২০২২

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ।আজকের এই ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানে, মেঘনার কন্যা, তিতাসবিধৌত স্বনামধন্য ভাদুঘর গ্রামের প্রিয় অধিবাসীদের তরে দুটি কথাঃ

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। 
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ।
আজকের এই ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানে, মেঘনার কন্যা, তিতাসবিধৌত স্বনামধন্য ভাদুঘর গ্রামের প্রিয় অধিবাসীদের তরে দুটি কথাঃ

প্রিয় ভাদুঘরবাসী,
অশেষ শ্রদ্ধা নিবেদন সহকারে বলছি, প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম, হাজারো বছরের লালিত স্বপ্ন, সহজ সরল দৃপ্ত স্বপ্নজয়ী, আপামর ভাদুঘরবাসীর প্রাণের দাবী "ভাদুঘর আইডিয়াল কলেজ" আজ বাস্তবতার দোরগোড়ায়। আর স্বল্প সময়ের মধ্যে উদ্বোধন হতে যাচ্ছে, আপনাদের বহুল কাংখিত মহাবিদ্যালয় ইনশাআল্লাহ। আজ ও আগামী প্রজন্মের স্বপ্ন সারথি, জীবন অলংকরণের অন্যতম অলংকার উচ্চশিক্ষার সোনালী সোপান আমাদের এই কলেজ।

কবির ভাষায়ঃ 
এসো আজি সবে উল্লাস করি,
নব জীবনের কেতন সবি, উচ্চে ধরি।
হর্ষে প্রাণের ঐকতানে সবাই ছুটি,
আজ সূর্য হাসে, আঁধার টুঁটি। 

আজ প্রাণেরা সব উঠলো জেগে, 
ছুটছে সবে আলোর পথে গতিবেগে। 
আলোর মিছিল চলছে দেখো সকাল সাঁঝে,
প্রাণের জোয়ার ভাসছে সবার হৃদয় মাঝে। 

প্রিয় গ্রামবাসী! 
পূর্ব পুরুষদের হাঁড়ভাঙ্গা হাঁটুনি, অক্লান্ত পরিশ্রম ও পরম সৌহার্দ্য ও ভ্রার্তৃত্বের দৃঢ় মজবুত সম্পর্কের ভিত্তিতে, জীবন যাপনের পরম লক্ষ্য ছিলো, শান্তিতে  সকলের বসবাস আর এলাকাবাসীর সার্বিক উন্নয়নে সকলের সর্বাত্মক অংশীদারীত্ব নিশ্চিত করা।চলুন, আজ থেকে দলাদলি, হানাহানি, মারামারি আর দূরত্ব সৃষ্টি নয়, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে শান্তি, কল্যাণ ও সার্বিকভাবে টেকসই উন্নয়নের পথে, দৃঢ় পদে, একসাথে, সামনের দিকে এগিয়ে চলি আমরা সবাই। 

কবির ভাষায়ঃ
স্বপ্নের কথা বলছি,
আলোর স্বপ্ন,
সুখের রাজ্য,
আশার আলো,
অনেক ভালো, 
স্বর্গীয় সে স্বপ্ন।

কলেজ হবে,
ভাইরে কবে,
ভাই বোনেরা,
ছুটবে কবে।

পড়ার আশে,
স্বপ্ন পাশে,
দীঘল সময়,
পাড়ি দিবে,
সফল হবে।

গরীব দুঃখি,
সুখী  অসুখী, 
সবার কাছে, 
আপন মনে,
রাখবে পাশে,
নিজের ভালো।

প্রিয় শিক্ষানুরাগী গ্রামবাসী! 
শিক্ষার প্রতি আপনাদের বিশেষ অনুরাগ, আজ ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের উন্নত জীবনের প্রত্যাশা এবং সামাজিক দায়বদ্ধতার তাগিদে আপনাদের সূর্য সন্তানদের অন্যতম সংগঠন " ভাদুঘর প্রবাসী কল্যান সংস্থা" আপনাদের প্রাণের দাবী "ভাদুঘর আইডিয়াল কলেজ" প্রতিষ্ঠার জন্য বিগত বছর সময়কাল ধরে প্রাণপণ প্রচেষ্টা, যোগাযোগ ও সার্বিক সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছে। মা, বাবা, পরিবার, পরিজন ফেলে যারা দূর প্রবাসে অতিব্যস্ততার মাঝে দিনাতিপাত করেন, তাঁরা নিজের গ্রামবাসী, তাঁদের প্রয়োজন ও উন্নয়নের কথা মোটেও ভুলেনি। আপনাদেরই গর্বিত সন্তান হিসেবে চিরগৌরবের অবদান রাখতে বদ্ধপরিকর। 

প্রিয় এলাকাবাসী! 
কলেজ হবে, কলেজ হচ্ছে, চলো আজকের অনুষ্ঠানে সবাই যায়, এসব মনোহর গুঞ্জনে মুখরিত আজ পুরো ভাদুঘর।প্রাণের ভাদুঘর আমার, আপনার, সবার। শান্তি, সৌহার্দ্য, প্রীতি, সম্প্রীতির সাথে বসবাসের ঐতিহ্য সুদীর্ঘকালের তথা যুগ, শতবর্ষব্যাপী। কোন একটি মতভেদকে কেন্দ্র করে হানাহানি, মারামারি, দ্বন্দ্ব-সংঘাত, হামলা-মামলা, আহত-নিহত হওয়ার মতো যেকোন অপ্রীতিকর ঘটনা সকল প্রকার প্রচার মাধ্যমের সংবাদ শিরোনাম হয়ে যেনো অসাম্প্রদায়িক ও শান্তির পরিবেশ বিনষ্ট না করে, সেদিকে আমাদের সবার সজাগ ও সচেতন থাকতে হবে। 

প্রিয় বিজ্ঞসম্প্রদায়!
স্বেচ্ছাচারিতায় বা অন্যের প্ররোচনায় প্ররোচিত হয়ে নয়, সচেতন, দূরদর্শী, সমাজহিতৈষী বিজ্ঞ সদস্য হিসেবে আপনার মূল্যবান মতামত,পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা দিয়ে সৎ, তরুণ,   উদ্যমী, পরোপকারী, নিঃস্বার্থ, জনদরদী, আপামর জনসাধারণ তথা ধর্ম, বর্ণ, গোষ্ঠী, সম্প্রদায় সহ সকল ভেদাভেদের উর্ধ্বে উঠে যে যুবসম্প্রদায় সব সময় পাশে থেকে সকলের সেবা করে যাবেন তাঁদেরকে সামনে এগিয়ে চলার পথে সর্বাত্মক সহযোগিতা করুন।

প্রিয় শুভাকাঙ্ক্ষী, 
আমরা সবাই সর্বান্তকরণে সবার শান্তি ও নিরাপত্তা চায়। এখন সময় সমাজের সার্বিক কল্যাণে সমাজ ও উন্নয়নকর্মী যুব সমাজকে দিকনির্দেশনা ও সহযোগিতা করা। যারা আপামর জনসাধারণের শান্তি-সমৃদ্ধি, উন্নয়নের জন্য প্রাণপণ ভূমিকা রাখবে। আমাদের পরিবেশ সুশৃঙ্খল, শান্ত ও নিরাপদ রাখার জন্য সব সময় সবাই সচেতন ও নিয়ন্ত্রিত থাকবো। অন্যকোন পক্ষ যেনো ঝগড়াঝাটি, বিশৃঙ্খলায় পরিবেশ ঘোলাটে করে ফায়দা লুটে নেবার সুযোগ না পায়।

প্রিয় শান্তিকামী! 
প্রথমেই ধন্যবাদ জানায়, এক ঝাঁক তরুণদের হৃদস্পন্দন "ক্ষুদ্র প্রয়াস" সংগঠনকে। "ঐক্যের ভাদুঘরে কলেজ চায়" এ যুগোপযোগী ও বিপ্লবী ব্যানারে, শ্লোগানে, শ্লোগানে দলমত নির্বিশেষে আমরা সবাই শান্তি ও ঐক্যের পক্ষে সমবেত হয়। তাহলেই ঐতিহ্যবাহী ভাদুঘরের সার্বিক শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখা সম্ভব হবে। চলুন সবাই সমস্বরে আওয়াজ তুলি,
"সংঘাত নয় ঐক্য চায়, 
আমরা সবাই ভাই ভাই। "

প্রিয় আদর্শগ্রামের অধিবাসী, 
আমার পরম শ্রদ্ধেয় আব্বাজান আলহাজ্ব, কবি, ক্বারী শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রাহঃ) বলতেন, "আমি আদর্শের পাগল। আদর্শ মানব জীবনের শান্তি, কল্যাণ,সফলতা ও পূর্ণতার নিয়ামক "। আর উনি সারা জীবন আদর্শ ছাত্র, আদর্শ সন্তান, আদর্শ পরিবার ও আদর্শ গ্রামের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন। আজ ঐতিহাসিক চিরস্মরণীয় সময়ের এই বেলাভূমিতে দাঁড়িয়ে বলতে চাই, ভাদুঘর আইডিয়াল কলেজ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমাদের প্রাণপ্রিয় ভাদুঘর গ্রাম, আদর্শ গ্রাম হিসেবে এগিয়ে থাকলো। সীমাহীন শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও স্নেহাদর রইলো শ্রেণীবিশেষ অরুণ, তরুণ স্বপ্নবাজ, স্বপ্নবিজয়ী, সংগঠক ও ভূঁইয়া পাড়া যুব সংগঠন, মুন্সী স্মৃতি বয়েজ ক্লাব, জয় তারুণ্য, আলোর সন্ধানে সহ ভাদুঘরের আরো অনেক সামাজিক সংগঠন রয়েছে যারা দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে আজকের এই মহতি অনুষ্ঠানের আয়োজন ও সফলতার জন্য একপায়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন। 

পরিশেষে, দলমত নির্বিশেষে, আপনাদের সকলের সার্বিক সহযোগিতা, সর্বাত্মক অংশীদার কামনাসহ ভাদুঘর আইডিয়াল কলেজ প্রতিষ্ঠা ও পরবর্তী সকল কার্যক্রমে সক্রিয় অংশগ্রহনের সবিশেষ নিমন্ত্রণ রয়লো। আপনারা সবাই শান্তি, নিরাপত্তার ও উন্নয়নের জন্য যার যার অবস্থান থেকে সুদৃঢ় ভূমিকা পালন করুন। আগামী প্রজন্মের জন্য সুন্দর বসবাসযোগ্য পৃথিবী গড়ার প্রত্যাশা ব্যাক্ত করে আজকের মতো এখানেই বিদায় নিচ্ছি। 

ভাদুঘর আইডিয়াল কলেজ বাস্তবায়ন কমিটির 
পক্ষে, আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া 
সিনিয়র এক্সিকিউটিভ, সিডিআইএম,কাস্টমার সার্ভিস, সেলস।
নগদ লিমিটেড, বাংলাদেশ। 
সদস্য, কলেজ বাস্তবায়ন কমিটি।

সোমবার, মে ২৩, ২০২২

ভাদুঘর আইডিয়াল কলেজ বলছি

ভাদুঘর আইডিয়াল কলেজ বলছি
------------আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া 

ভাদুঘর আইডিয়াল কলেজ বলছি,
আমার মনের সকল কথা রাখছি।
তোমরা সবে মনের মাঝে একটু জায়গা দিও,
আমার থেকে যে যা নেবার, সকলটুকু নিও।

দেখছি কতো, পূর্ব পুরুষ কষ্ট করলো কতো!
পারনলনা যে, দেখিয়ে দিতে, এই আজিকার মতো।
তোমরা সবে সফল হলে, আমায় স্বরূপ দিতে,
ব্যর্থ যেনো হয়না কভু জীবন ফসল নিতে।

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে স্বপ্ন কাহার আঁকা,
পূর্ব পুরুষ গেঁথেছিলো, অতুল বিজয় গাঁথা। 
ঝাঁকে ঝাঁকে তরুণ তরুণী ছুটবে কলেজ পানে,
জ্ঞান তৃষ্ণা নিবারনে, বড় হওয়ার টানে।

ভাবতে পারো, আজি হতে অনেক বছর পরে,
কতশত জ্ঞানী গুণী, রবে মোদের ঘরে।
শান্তিমাঝে বাস করিবে গ্রামের সকল জন,
ভুরি ভুরি পাশে পাবে সদা সৎজন।

২২/০৫/২০২২

বুধবার, অক্টোবর ২০, ২০২১

অনন্য মহাপুরুষ (সাঃ)

 

অনন্য মহাপুরুষ (সাঃ)

------আরিফ শামছ্

২০-অক্টোবর-২০২১ ঈসায়ী সাল

 

প্রতিটি হৃদয়ের চারিপাশ যবে ঘোর তমসায় ঘেরা,

তোমার প্রেম ভালবাসা, মুগ্ধকর আন্তরীকতা;

সৃজিল আলোর ফোঁয়ারা প্রতিটি হৃদয় জুড়ে,

আঁধারের সব আঁধার উপনীত হলো, নতজানু হয়ে।

 

অনন্য মহাপুরুষ! তৃষিত হৃদয়ের আবে জমজম,

দিকভ্রান্ত মানবজাতি খোঁজে পেল দিক দর্শন।

একবিংশ শতাব্দীর এক উম্মতের মরুতৃষা আজ,

তোমাকে হৃদয় ভরে দেখে নিতে দুর্নিবার অভিলাষ।

 

সহস্র ষড়যন্ত্রের মাঝেও সহাস্য বদনে নেয় প্রস্তুতি,

সুপারিশ তোমার দিশারী হবে, এমনি কালের আকুতি।

বলহীন, কমজোর ঈমানে নয় গড়া মুসলিম জাতি,

অকাতরে সঁপে দিবে প্রান, আসুক বাঁধারা বিপ্লবী।

 

স্বর্ণ যুগের সাহস নিয়ে লড়তে চাহি রণাঙ্গণে,

দ্বীনের ধ্বজা রাখতে উঁচু, লড়বো সবে প্রাণপনে।

সফলতা ধরা দিবে, প্রভূ যদি রহম করে,

সব কিছু যে চাই করিতে, মহান সে' বিভুর তরে।

 

চায় হতে যে বিলীন তব ভালবাসার অকূল জলে,

চোখ দুটো যে পাবে জ্যোতি ভালবাসা তব পেলে,

ফুলে ফলে পূর্ণরূপে, পেয়ে যাবে বসন- বিলাস,

কভু যদি পেয়ে যেতাম, স্বপ্ন মাঝে তব দীদার।

 

ফখরে বাঙ্গাল নিবাস,

বাড়ী# ১২৩৪, ওয়ার্ড# ১২,

ভাদুঘর, বি.বাড়ীয়া।

বৃহস্পতিবার, সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২১

বিপ্লবী (২১)

 বিপ্লবী  (২১)

আরিফ শামছ্

১৮/০৭/২০১৯ ঈসায়ী সাল।


বিপ্লবী!

হুংকারে তব,

কাঁপে থরথর,

পাতা-পত্তর সম,

পড়েই নিথর।

পথ হারিয়ে ফের,

পালাতে না পেরে,

পথ ভুলে সব,

পায়েই লুটে।

গর্জ নিনাদ,

ঘুচে বিবাদ,

কন্ঠে বাজে,

ত্যাজি স্বর।

নিরাশার জল,

বয় ছল ছল,

ঝর্ণার ওপারে,

স্বপ্ন সকল।


বিপ্লবী!

কন্ঠে তব,

বার বার রব,

তীক্ষ্ণ ধারালো,

তলোয়ার সম।

 হবে উচ্চারণ,

গগন বিদারী,

কর্ণ ভেদিয়া,

হিংস্র ব্যাঘ্র, 

আসন ছাড়িয়া,

শোনে গর্জন ।


বিপ্লবী!

মার্চের তালে তালে,

পদপিষ্ট পা'তলে,

শত শত পাপ,

নির্বাক পরিতাপ,

করে হা হুতাশ।

অত্যাচারীর পরিণতি,

নির্মম নিষ্ঠুর,

নির্জীব গতিহীন,

হতাশ চোখে,

স্বপ্নের ইতি।


চিরবিপ্লবী!

নূতন করে ফের,

স্বপ্ন বুনন,

চলে অগণন।


স্বপ্ন-সত্যি,

হেরার জ্যোতি,

পাথেয় মোতি,

সবি হবে আপন।


বিপ্লবী!

ঝড়ের গতিতে,

সময়ের আগে,

সবারে ছেড়ে,

জয়ী হবি।

চির বিপ্লবী। 


পরাভব মেনে,

সবাই নেবে, 

হবেই হবে

তুমিই জয়ী,

চির বিজয়ী।

বিপ্লবী (২০)

 বিপ্লবী  (২০)

আরিফ শামছ্

১৩/০৫/২০১৮ ঈসায়ী সাল।


বিপ্লবী!

তুমি চিরবিদ্রোহী।

অশান্ত বিশ্বে বল্গাবিহীন,

শান্তি ধরিত্রীর।


যুদ্ধ হবে,

যে যুদ্ধ সবে,

ন্যায়ের পক্ষে,

অন্যায়ের বিরুদ্ধে,

আগ্রাসীদের শিক্ষা দিয়ে,

অত্যাচারীর জুলুম শেষে,

একটি বিশ্ব হবে।


যে বিশ্বে তোমার আমার,

আমার তোমার সবার,

সব অধিকার রবে।

ভেদ-বিভেদ রয়বেনাকো,

আপন পর বুঝবেনাতো,

সমান সমান হবে।


মানবেনা কেউ সীমারেখা,

স্বার্থপরের চিত্র লেখা,

এক আকাশের তলে,

এক পৃথিবী হলে। 


দেশগুলো সব, মাতৃসম,

জগত মাঝে সৃষ্টি যতো,

সুখে দুঃখে, বিপদ যবে,

সবাই সবার হবে। 


ভিসা পাসের ঝুট ঝামেলা,

মানবেনা কেউ হর হামেশা,

সকল দেশই আমার দেশ।


বিশ্ব ঘুরে আসবো ফিরে,

নিত্য নতুন খবর দিয়ে,

যাচ্ছে যাবে বেশ।


উচ্চ করি শির,

ঊর্ধ্ব শামশির,

ত্যাজী ঘোড়ার পিঠে।

ত্বড়িত গতিতে,

পলকে ছুটিতে,

জয়ের ঝিলিক ঠোঁটে।


বিপ্লবী!

ঘোর অমানিশি,

বাধার পাষাণ টুটি,

পাগলা অশ্ব ছুটে।


চলে হরদম,

ছুটে দমদম,

সময় প্রাচীর ধ্বসে।

অহোরাত্র দিবানিশি, 

ছুটছে বিরামহীন,

বিশ্বাসে নিঃশ্বাসে।


চির বিজয়ী,

চির বিদ্রোহী,

বিপ্লবী শাহী,

বিশ্ব বিজয়ী।

মুক্তির মুক্তিকামী,

চির বিপ্লবী।

বুধবার, সেপ্টেম্বর ২৯, ২০২১

বিপ্লবী (১৯)

 বিপ্লবী  (১৯)

আরিফ শামছ্

২৫/০৪/২০১৮ ঈসায়ী সাল।


বিপ্লবী।

উড়াও ঝান্ডা,

বয়বে হাওয়া,

লাগবে পালে,

লক্ষ্য তরী,

ফিরবে তীরে,

সফল অভিযানে।


শালীনতা,

স্বাধীনতা, 

চলবে সাথে,

রাত-বিরাতে,

রুপ অপরুপ,

দৃষ্টি লোলুপ,

পথে ঘাটে,

আঁটবে কুলোপ।


কেউবা বলে পোষাক আশাক, 

যেমনি ইচ্ছে, তেমনি পড়ি, 

আমার স্বাধীনতা,

দৃষ্টি তোমার খারাপ কেনো, 

তাকিয়ে থাকো বদের মতো, 

চোখের অধীনতা! 

খুব সেজেছি, বাইরে যাবো, 

কেউ দেখে তা' পাগল হবে, 

ভারী মজা হবে!

হয়তো কভু,  মেলবে আঁখি, 

ফেলতে পাতা, কেবা কবে, 

সবি ভুলে রবে।


দেখতে চাহে, কেউবা দেখায়, 

দোষ দেয়া যায় কারে!

রুপের গরব, ভাবে সরব, 

রুচির বোনন নজর কাঁড়ে।


শালীনতা হারিয়ে কোথা,

অশালীনের পথে চলে,

কথা কাজে নাই শ্লীলতা,

যায়না দেখা পোশাকে,

লজ্জা বুঝি লুকিয়ে গেলো,

আজব রুচি দেখে।

ছোট বড়, পথিক, মজুর, 

মধুর ভাষা, যায়না শোনা।

কেমনে চলে, কীযে বলে,

আপন পরে, ভেদ মানেনা।


আমার চলা, আমার মতো,

স্বাধীন কথা, বেজায় ভালো!

নয়তো একা তুমি ধরায়,

কত মানুষ বিদায় হলো!


চলাচলে, বাক বচনে,

পোশাক-আশাক,

রুচির জেড়ে,

ভুগবে সবে, ভুগবে নিজে,

বাড়ছে অনাচার,

দায় নিবে কে রে ?


শালীন পোশাক,

দৃষ্টি নত,

হেফাজতে শরম গাহ্,

শান্তি পাবে, শান্তি রবে,

কাছের দূরে, আপন পরে,

কাজের মাঝে শাহানশাহ্।


আবার জাগো মুক্তিকামী,

অশালীনের বিদ্রোহী,

সুন্দরের কান্ডারী,

সাজবে ধরা, নতুন সাজে,

সত্য সুন্দর কথা কাজে,

ঝঞ্ঝাবেগে বিপ্লবী। 

চির সংগ্রামী।

বিপ্লবী (১৮)

 বিপ্লবী  (১৮)

আরিফ শামছ্

২৪/০৪/২০১৮ ঈসায়ী সাল।


বিপ্লবী!

আলোর ফোঁয়াড়া,

সচেতন আঁখি,

জাগো ফিরিয়া,

হাতে হাত রাখি।

বিনিদ্র রজনী শেষে,

সোনালী ভোরের আশে,

চিরপ্রত্যয়ী,

চির সংগ্রামী!


অন্ধকারে আলোর রেখা,

দিশেহারা খুঁজছে একা।

মন্দ পথে ভালোর দেখা,

মিলবে কভু ভাবছে কেবা!


কেউবা ভুলে পথ হারিয়ে,

পথ খুঁজে যায়, পথ পেড়িয়ে।

সহজ, সরল, সফল পথে,

পথিক চলে, আপন মনে।


মানব মনে! হলো কীযে! 

আলো ফেলে আঁধার খুঁজে,

ভালো মতের পথ ছেড়ে,

মন্দ পথেই ঘুরে ফিরে।


অন্ধকারে বিপদ আপদ,

ওৎ পেতে রয় হিংস্র স্বাপদ,

হেলায় ভুলে, খেলার ছলে,

জীবন যাবে, অতল তলে।


সুধা ছেড়ে, গরল পানে,

অসুর নাচে, বেসুর গানে,

মৃত্যু নেশা, জীবন ঘেষা,

সব ভুলিল, মরা বাঁচা।


চলছে জীবন, ভাসছে সবে,

ভালো খারাপ, পথ বিপথে।

কেউ শোনেনা, নিজের কানে,

অন্ধ মাতাল, কিসের টানে। 


সমাজ, জাতির, জরা খরা,

মন্দ খারাপ, কালো ধরা,

যাক হারিয়ে, চিরতরে,

নামবে আলো ভুবন জুড়ে।


জাগছে সবে,

হাঁকছে রবে,

ডাকছে জোরে,

পথের পরে,

পবন বেগে,

ছুটতে হবে,

ছুটছে সবে,

চির সংগ্রামী।

চির বিপ্লবী!

বিপ্লবী (১৭)

 বিপ্লবী  (১৭)

আরিফ শামছ্ 

১৫/০৭/২০১৯ ঈসায়ী সাল।


বিপ্লবী! 

কবি হবি?

বিপ্লবী কবি।

বুকে রবে,

অগ্নিগিরি,

জমবে লাভা,

বাড়বে আভা,

হবে উদগীরণ;

চোক্ষে রবে,

অগ্নি শিখা,

পুঁড়বে নিপীড়ন। 


বজ্র ধমকে,

পিলে চমকে,

অত্যাচারী থামবে,

আসবে ফিরে,

বিশ্ব জুড়ে,

শান্তি ধরা আনবে।


নিঃশ্বাসে তোর,

আসবে ভোর,

অত্যাচারী বিফল,

শান্তি সুখে,

নিরাপদে,

রাখবে ধরাতল। 


চুপি চুপি,

পড়ছো তুমি,

যাচ্ছো ডুবি,

ছাড়িয়ে সবি!

কেমন কবি,

আঁকছে ছবি,

পড়ি ভাবি,

কবি হবি!

আমার মতো,

অন্য কেহো,

দেখবে স্বপন,

হৃদয় কাঁপন,

শংকা, রীতি,

পূন্য প্রীতি,

লিখবে চিঠি,

রাখবে দিঠি।

জীবন জুড়ে,

সুখের চরে,

সবে মিলে,

হেসে খেলে,

রবো বেঁচে,

সিন্ধু সেঁচে।

মুক্তো কুড়ে,

পুষ্প করে,

আপন মনে,

মহান দানে।

ধন্য জীবন,

সফল মরণ।

আবার ভাবি,

কবি হবি?

বিপ্লবী কবি,

মুক্তিকামী,

চিরবিপ্লবী।

x

বৃহস্পতিবার, জুলাই ০১, ২০২১

শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অনুদান বিতরণ করবে ‘নগদ’ - দৈনিকশিক্ষা

শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অনুদান বিতরণ করবে ‘নগদ’ - দৈনিকশিক্ষা: মাদরাসায় ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষক-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের জন্য সহায়তার টাকা ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদের’ মাধ্যমে বিতরণ করবে সরকার। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের আওতাধীন আট হাজারের বেশি শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং ৩০০ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আগামী কয়েক দিন

ভালবাসি দিবা-নিশি _সূচীপত্র

প্রেম আর ভালোবাসা কবিতাটির সারাংশ বা সারমর্ম চাই

কবিতাটির সারাংশ বা সারমর্ম চাই প্রেম আর ভালোবাসা ___আরিফ শামছ্ দৃষ্টির সীমানায়, হৃদয়ের মোহনায়, কে এলো? কে যায়? জান্নাতী সমীরণে, বাসনার ঢেউ ...