পোস্টগুলি

শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অনুদান বিতরণ করবে ‘নগদ’ - দৈনিকশিক্ষা

শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অনুদান বিতরণ করবে ‘নগদ’ - দৈনিকশিক্ষা : মাদরাসায় ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষক-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের জন্য সহায়তার টাকা ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদের’ মাধ্যমে বিতরণ করবে সরকার। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের আওতাধীন আট হাজারের বেশি শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং ৩০০ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আগামী কয়েক দিন

মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "ঝরা ফুলের গন্ধ" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত (১) শ্বাশ্বত আহ্বাণ এবং (২) "ছন্দ নাবিক।

ছবি

মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "বিজয়ের উল্লাসে " যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত (১) সত্য সন্ধানী এবং (২) বাঙালির স্বাধীনতা (৩) অনুশোচনা (৪) বিজয়ের উল্লাসে (৫) বিদ্রোহী তুমি বিপ্লবী (৬) আজের এই বাংলাদেশ (৭) ভাঙ্গা গড়া।

ছবি

তাসকীন আব্দুল্লাহ এর সংকলন ও সম্পাদনায় "বাংলার ১০০ কবি ও কবিতা " যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত (১) সংক্ষিপ্ত পরিচিতি এবং (২) আগুন জ্বালা অন্তরে।

ছবি
 
পরিচয়ঃ নাম: আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া লেখালেখি: আরিফ ইবনে শামছ্ পিতা: বিশিষ্ট সমাজ ও সাহিত্যসেবক, কবি ক্বারী আলহাজ্ব শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রাহঃ)। সহকারি প্রকৌশলী, বাংলাদেশ তার ও টেলিফোন (বি.টি এন্ড টি- বি.টি.সি. এল)। মাতা: মোয়াল্লিমা হালীমা সাদীয়া ভূঁইয়া। জন্মঃ চট্রগ্রাম বিভাগের তিতাসবিধৌত, সাহিত্য-সংস্কৃতির উর্বরভূমি, সুর সম্রাটের  ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার সদর থানার ভাদুঘর গ্রামের ভূ্ঁইয়া পাড়ার সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ৪ঠা মে, ১৯৭৯ সালে জন্ম গ্রহণ করেন। বয়স: ৪২ বছর। পেশা: চাকুরী। পড়াশোনা: নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়, (৬ ষ্ঠ শ্রেনী) সদর, বি.বাড়ীয়া। ভাদুঘর মাহবুবুল হুদা পৌর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (৭ম-১০ম)।হাবলা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (রেজিষ্ট্রেশন) হতে ১৯৯৫ ঈসায়ী সালে কৃতিত্বের সাথে ১ম বিভাগে পাশ করেন।প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে বরাবরই ফার্ষ্ট বয় ছিলেন।১৯৯৭ সালে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ থেকে এইচ.এস.সি পাশ করেন।২০০১ সালে,  বি.এস.এস (সন্মান-অর্থনীতি), ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ, ২০০৩ সালে, এম.এস.এস (অর্থনীতি), সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা। বি.এড. বাংলাদেশ টিচার্স ট্রেইনিং কলেজ, ঢাকা (জাতীঃবিঃ), এম.এড (ঢাকা বিশ

বাবুই পাখির মা

 বাবুই পাখির মা আরিফ শামছ্ ১০/০৬/২০২১ অর্ধাঙ্গিনীর আপন মা তাই, ভূলে গেলে আমায়! স্নেহাদরের নেই তুলনা, এখন খুঁজে পায়! নিরাক পড়া ভর দুপুরে, একলা বিকেলে, কত স্মৃতি মনে পড়ে, হর্ষ-বিষাদে। বাবার কথা আসলে তুমি,  বলতে আমিই বাবা, বাবা-মায়ের পুরো আদর,  পাবে সবি বাবা। সত্যি মাগো, এত্তো আদর, কেমন করে পাবো! তুমি ও নাই, বাবা ও নাই, আমরা কোথায় যাবো! "জামাই!  আসবেন কবে"? এমন করে খোঁজে, খবর পেলেই বলতে ফোনে, "এসো সকাল, সাঁঝে"।  ভাদুঘর কতো যায় যে মাগো, ডাকেনা তো কেউ, কোথায় আছেন, আসবেন কখন, বলেনা তো কেউ।  জানালার ঐ কোনে বসে, অধীর আগ্রহে,  জামাই তোমার আসলো বুঝি, খুঁজতে বারে বারে! কোথায় পাবো খুঁজে মাগো? কেমন আছো মা? জামাই বলে তোমার মতো, কেউতো ডাকেনা! দরদভরা হৃদয়-মনে, সহজ সরল সম্ভাষণে, "বাবুই পাখি" সম্বোধনে , আর পাবোনা ঘরের কোণে। ঈদের ছুটি, শীতের ছুটি,  গ্রীষ্মকালে ফলের ছুটি, 'আসবে কবে?কবে ছুটি'? ডাকবেনা মা আর কী তুমি! চলছে সবি আগের মতো, তুমি শুধু নেই, তোমার বাড়ি আজো আছে, প্রাণযে তাহার নেই।  মাগো তুমি থেকো সুখে , জান্নাতীদের দলে। আসবো ফিরে সবাই মিলে, আবার সদলবলে। মর্জিনা

عارف الإسلام بهيان|ARIFUL ISLAM BHUIYAN | আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া | : বিপ্লবী (১৬)

عارف الإسلام بهيان|ARIFUL ISLAM BHUIYAN | আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া | : বিপ্লবী (১৬) : ১৩২। বিপ্লবী, তোমার আকাশ, শান্ত বাতাস, চিল শকুনের দখলে। উদার নীলে, শত্রু হায়েনার, বোমারু বিমান ওড়ে। এক পলকে, নিচ্ছে কেঁড়ে, কত ...

আত্মা শীতলকারী কণ্ঠে ৪০ রাব্বানা দোয়া ┇40 Rabbana Dua Recited by Omar H...

ছবি

আত্মা শীতলকারী কণ্ঠে ৪০ রাব্বানা দোয়া ┇40 Rabbana Dua Recited by Omar H...

ছবি

বিপ্লবী

ছবি
 

https://www.kobitapara.com/2020/08/21/%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b2%e0%a6%ac%e0%a7%80-%e0%a6%95%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%a4%e0%a6%be/

https://www.kobitapara.com/2020/08/21/%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b2%e0%a6%ac%e0%a7%80-%e0%a6%95%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%a4%e0%a6%be/

HONORER

ছবি

তালেবান সন্ত্রাসী নয়,তারাই আগামী পৃথিবীর সন্ত্রাস দমন করবে.. শান্তি চুক্...

ছবি

Social Media Marketing INTERNET CONCEPTS

ছবি
https://www.fiverr.com/arif1979?up_rollout=true https://www.facebook.com/photo.php?fbid=3406581362708288&set=pcb.3406583922708032&type=3&theater

সৃষ্টি দেখে চলি

১৮৪।   আজো বৃষ্টি ঝড়ে অঝোর ধারায়, মাঠে ফসল ফলে , পূব গগণে আলোর ভোরে, সকাল অরুপ রুপে। ভর দুপুরে নানা পাখি, কুজন রবে ডাকে, গাছে গাছে পাতার ফাঁকে, খুঁজে ফিরে কাকে! স্বস্তি ফিরে, নরম রোদে, বিকেল যখন নামে, দিনের বিদায়, দেখছে সবাই, আলো আঁধার খেলে। রাতের আকাশ, নিজের বুকে, সাজায় তারার মেলা, হাজার তারার ভীড়ে দেখে, চাঁদের আলোর খেলা। বিরাম নিয়ে ডাকছে পাখি, হাঁকছে প্রাণী রাতে, কেউ ঘুমোল, কেউ ভাবিল, জাগছে প্রতি প্রাতে। তোমার কথা, বলবো কোথায়, কেমন করে বলি, আল্লাহ তুমি কতো মহান! সৃষ্টি দেখে চলি। আরিফ শামছ্ ১৯/০৬/২০২০ ঈসায়ী সাল মীরবাগ, হাতিরঝিল, ঢাকা।

ওহে আল্লাহ! আমাদের ক্ষমা করুন

ওহে আল্লাহ! আমাদের ক্ষমা করুন, আমরা আপনার প্রদত্ত দায়িত্ব পালন করতে ব্যর্থ, মহাবিশ্বের জন্য ভাল কাজ করতে ব্যর্থ, মানুষ প্রতি মুহূর্তে লাইনচ্যুত করে, লোক অধীর আগ্রহে বা অসন্তুষ্টভাবে খারাপ কাজ করে, আমরা বার্তা দিতে ব্যর্থ, ও ভাই ও বোন! এই ভাল, এই খারাপ, দয়া করে সমস্ত ভাল এবং সেরা জিনিস গ্রহণ করুন। আপনি যদি জানতে চান কোনটি ভাল এবং খারাপ? ভাল কাজ শেষ করার পরে, আপনি শারীরিক সুখ এবং মানসিক শান্তি পাবেন। মুসলমানদের জীবন কল্পনা করুন, তাদের জীবন শুরু হয়েছে ফাজর সালাত দ্বারা এবং শেষ হয়েছে ইসা সালাত দ্বারা, তারা কখনও মিথ্যাবাদী বিশ্বাস করে না, সর্বদা তারা সত্য কথা বলে, তাদের নবী সত্য ছিলেন, বাক্য সত্য ছিল, তাদের পুরো জীবন সুখ এবং আল্লাহর আনুগত্যে পূর্ণ, সমস্ত মুহুর্তে ভাল-মন্দ সমস্ত পরিস্থিতিতেই সন্তুষ্ট হৃদয়কে নিশ্চিত করার জন্য তাদের অস্তিত্ব সন্ধান করে।

Oh ALLAH! please forgive us

Oh ALLAH! please forgive us, We are failed to do your given duty, Failed to do good deed for universe, Man derails every moment, Man doing bad deed eagerly or dis-eagerly, we are failed to do message , Oh brother and sister ! This is good, this bad, Please receive all the good & best things. If you want to know which is good and bad? after completing good job,You will get physical happiness & mental peace. Imagine Muslims life, started their life by Fazar salat and ended day by isa salat, Never do they believe a liar, Always do speak they truth, Their prophet were true, speeches were truth, their whole life full of happiness and obedience of ALLAH, The find their existence to surrender satisfied heart to ALLAH, in good and bad all situations in all moments.

বিপ্লবী (১৬)

১৩২। বিপ্লবী, তোমার আকাশ, শান্ত বাতাস, চিল শকুনের দখলে। উদার নীলে, শত্রু হায়েনার, বোমারু বিমান ওড়ে। এক পলকে, নিচ্ছে কেঁড়ে, কত শত প্রাণ! নাইরে কেহ, বদলা নেয়ার, রাখবে কারা মান? মানুষ নামে, অমানুষে করছে কতো কী? ধরাতলে নাইরে কেহ, ধরবে জীবন বাজী! ঘুমের ঘোরে, স্বপ্ন ঘিরে, দিবা স্বপ্ন দেখে! জাতির তরে, জীবন ভরে, বিপ্লবীরা হাঁকে। রাতের শেষে, শেষ প্রহরে, ডাকবে ভোরের পাখি, মৃত্যু ফাঁদে, জীবন কাঁদে, খুলবেনা তাঁর আঁখি। আশায় আশায়, আর কতো কাল, দেখবে মরণ জিল্লতী, ভাইয়ের বুকে, ভাই হয়ে আর, করবে কতো খুন খারাবী। সময় হলো, অস্ত্র তুলো, নিশানা করো শত্রুদের, মানবতার ধোঁয়া তুলে, মারছে মানুষ পলে পলে, জ্বালাও ঘাঁটি বারুদের। মুক্ত করো আকাশ বাতাস, প্রিয় বিশ্বভূমি, মানবতার শত্রু সবে, সাফ করিবে তুমি। অস্ত্র সস্ত্র কামান গোলা, হাজার, কোটি ডোম, পথ খুঁজে নাও কেমন করে, পুঁড়বে সবি, ড্রোন।  বিপ্লবী! এগিয়ে চলে, সদলবলে, পবনবেগে, বিশ্বজয়ে, চিরসংগ্রামী, জাগরুক বিপ্লবী। আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া। ০৯/০৪/২০১৮ ঈসায়ী সাল।

বিপ্লবী (১৫)

১৩১। --------আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া।       ০৮/০৪/২০১৮ ঈসায়ী সাল। বিপ্লবী, প্রিয় ফুলের, বুকের মাঝে, সুবাস মাখা, পাঁপড়ি গায়ে, নষ্ট পোকা, বসত করে, করছে কতো ক্ষতি! আর কতো কাল, ঘুমিয়ে রবে, এবার জাগবে কী! চির সংগ্রামী! প্রিয় বিপ্লবী! ফুলের সুবাস প্রিয় সবার, বাগ-বাগিচা নাই, ফুলের বাগান গড়বে তুলে, মাটি, পানি চাই। জীবন ছাড়া মাটি মাঝে, হয়না ফুল ও ফসল, ধরাতলে খরা শেষে, খোদা দানে জল। মৃত ভূমি নব সাজে, নতুন প্রাণে, সবুজ মাঝে, ফুটছে কতো ফুটবে ফল, জীবন হবে সফল। ফুল ফসলে ভরা জমি, বাহাদুরি করছো তুমি, আমার আমার বলছো সবি, কদিন বাদে সব হারাবি। বলো সবে হর হামেশা, আল্লাহ পূরণ করবে আশা, মানছি কিনা সবে, বলছে যেমন রবে। তারই দেয়া নেয়ামতে, চলছে জীবন ভবে, কৃতজ্ঞতা নাই কাহারো, কেমনে সঠিক রবে! ফুলবাগানে মড়ক লেগেছে, নাইরে ফুলের ঘ্রাণ, পাঁপড়ি ছিঁড়ে, সুবাস কেঁড়ে, শেষে নিল প্রাণ। ভাসছে কীসে তরুণ তরুণী, নষ্ট প্রেমের মোহে, আঁধার রাতে, ছেলে মেয়ে,  কোথায় পড়ে থাকে! খোঁজ খবর রাখে কিনা, আসল নকল মা, কোথায় গেলো কিশোর যুবা, লক্ষী মেয়েটা। কীযে করে কেমন তাদের, কাটে জীবন

হেরার জ্যোতি

১৮৩। ঐক্য চায়, জনে জনে, প্রতিদিনে, ক্ষণে ক্ষণে, কথা, কাজে, আচরণে, চিন্তাধারা, ধ্যানে-মনে। ঘরে,গোরে, দ্বারে, সারে, সন্ধ্যা, সাঁঝে, আলো, আঁধারে, হাসি, কান্না, সুখে, দুঃখে, সুদিন, কুদিন, জীবন জুড়ে।

কাঁদে শাহ্- এ -মদীনা

আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া ০৬/০৬/২০২০ ঈসায়ী সাল। কান্দেরে পরাণ আমার, কান্দেরে পরাণ। কোথায় আছো, আমার আপন, মোমিন মুসলমান। যায়রে ছুটে, পরাণ আমার, মরু সাহারায়। শুইয়ে আছেন মহানবী (সাঃ), সোনার মদীনায়।

করোনা

১৮১। করোনায় স্তব্ধ, গতিশীল চাকা সব, কেউ কেউ ক্ষুব্ধ, জমছে চাঁপা ক্ষোভ। নানা পেশার লোকজন, নিজ নিজ কর্ম, ঘরে বসে করে যায়, যার যার ধর্ম।

عارف الإسلام بهيان|ARIFUL ISLAM BHUIYAN | আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া | : Revolutionary-Rebel

عارف الإسلام بهيان|ARIFUL ISLAM BHUIYAN | আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া | : Revolutionary-Rebel :              ------- Arif Ibn Shams              04/12/2018 Christian year. I'm a warrior, I'm a Wisdom, not an old woman, The coil ...

Revolutionary-Rebel

             ------- Arif Ibn Shams              04/12/2018 Christian year. I'm a warrior, I'm a Wisdom, not an old woman, The coil of fire, the ghost-future of the tyrant. I am a soldier, a general, a general, a sepoy. Caliph Abu Bakr (R), Omar (R), Uthman (R), Ali (R), The Lion of Allah, Imam Hasan (R); Hossain (R), back again. I, Amir Hamza (R), Khalid bin Walid (R), Salman, Tariq, Musa, Ikhtiyar's victorious horseman. Salahuddin, Bir Mahabir, Qutbuddin, Isha Khan, Mansingh.

বিপ্লবী (১৪)

১৩০. উড়াও নিশান, বাজাও ভীষণ, বজ্রযানে বজ্রনাদ, বিপ্লবী জিন্দাবাদ। আর কতোকাল, পথের পানে, রয়বে চেয়ে, অধীর হয়ে; ছিঁড়বে গেঁড়ো, ভাঙ্গবে শিকল, করবে বিকল, ঝঞ্ঝা লয়ে। ঝড়ো হাওয়া, বয়ে যাওয়া, আঁধার ঘেরা, পালযে ছেঁড়া, পাহাড় ছোঁয়া, ঊর্মি ধোঁয়া, আসছে ধেয়ে, আকাশ ছেঁয়ে। তারার মেলা, আলোর খেলা, যায়না দেখা, লক্ষ্য রেখা, মিলবে কোথা, জাতির নেতা, জাগবে মানবতা, নামবে সফলতা। দিশেহারা জাতি, জাগছে দিবারাতি, আসলো বুঝি, সদলবলে যুঝি, ঘুমহারা বিদ্রোহী, মুক্তি পাগল রাহী। দূরন্ত অশ্বারোহী, দূর্বার মতি গতি, বিপ্লবী শাহানশাহী। দেখছে সবে, আকাশ পরে, জমছে মেলা, মেঘের ভেলা, তারায় তারায়, আলোর আভায়, ভরছে পৃথিবী। রুপালী আলো, সোনালী বলো, সব তাড়ালো, আঁধার কালো। বিজয়ী বিপ্লবী। চির সংগ্রামী, জাগ্রত বিদ্রোহী। চির বিপ্লবী। হয়তো তুমি, স্বপ্ন চুমি, কিশোর কিশোরী, যুবক যুবতী। অনন্ত যাত্রী, সচেতন সাস্ত্রী। তরুণ সেনানী, জাতির কান্ডারী, আত্ম বিশ্বাসী। চির বিদ্রোহী, চির বিপ্লবী। আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া। ০৪/০৪/২০১৮ ঈসায়ী সাল।

বিপ্লবী (১৩)

১২৯।  সাম্যবাদী! বিপ্লবী সাম্যবাদ।  আবার করিবে আবাদ। গাহি সাম্যের গান, করি সমতা বিধান, বাঁধার পাহাড়, চূর্ণ -বিচূর্ণ, পাতাল ভেদীয়া, আকাশ ফুঁড়িয়া, সুবাস ছড়াবো, দুহাত ভরিয়া। দূর করিব সবে মিলিয়া, যতো দুর্গন্ধ রহে ছড়িয়া। চির-বিদ্রোহী! বিপ্লবী মুসাফির, চলিছে অস্থির।  ঘুরিয়া ফিরিয়া, পথে ঘাঠে চলিয়া, অগ্নিশর্মা নয়নে হেরিয়া; আলো আঁধারে, জড়াজড়ি করে, কালে অকালে, কিসের ছলে, করছে লেনাদেনা, সবাই দেখে, কেউ দেখেনা। চুপটি করে, আপন মনে, যায় চলে যায় সুদূর পানে। কে ফিরাবে, বিপথ থেকে, কারা আবার পথ দেখাবে, গড়বে নতুন সমাজ; পথ গুলি সব, ভরা ভুলে, বুঝবে কবে, ফিরবে সবে, করবে পূণ্য কাজ। ঝিলের পাড়ে, সড়ক পাশে, করছে কীসব কাছে বসে; খর তাপে, ঠান্ডা শীতে, ঝড় তুফানে তপ্ত রোদে। আঁধার রাতে, বিজন ভূমে, সন্ধ্যা সাঁঝে, হোটেল রুমে, কোথায় থাকে, কাদের সাথে, কোন লালসায়, ভুলের রথে! কাটায় বেলা পথ বিপথে, পড়ছে নিতুই বিপদ মাঝে; সর্বনাশে হুঁশ আসে, অশ্রু জলে বুক ভাসে। হারায় সবি জেনে শুনে, স্বপ্ন বড় জীবন হতে? জীবন বড় জীবন পথে। জীবন দিয়ে, স্বপ্ন কিনে, ঠুনকো কাঁচের স্বপ্ন গুলি, দেখছে শেষে ফাঁকাবুলি। ওঠরে জেগে, বিপ্লবী। জাগাও সবে, সংগ্রামী।

বিপ্লবী (১২)

১২৮।  চিরবিপ্লবী! ভালোবাসার বিপ্লবী! ভালোবাসায় তুলবো গড়ে, নতুন করে, বিশ্বটারে। চলো ভালোবাসি, সবাই মিলে মিশি, অহোরাত্র  দিবানিশি,  স্রষ্টাকে ভালোবাসি। তাঁর সৃজিত সকল সৃষ্টি, জীবন জুড়ে ভালোবাসি। সৃষ্টির সেরা, হে মানুষ! রবে সদা দিলখোশ। ভালোবেসো সৃষ্টি সবি, সবাই তোমার আপন, জুলুম করে রবের কাছে, করবে কারাবরণ! অনেক আদরে, স্বর্গে সাদরে, নিজবাসে ছিলে সুখে; অনন্ত পথে, যাত্রা রথে, চলছো সুখে দুঃখে। বিশ্বমাঝে সবে, স্বল্পকালে রবে, চলন্ত মুসাফির ; আসল আবাস, সকল নিবাস, রয়লো যে অধীর। ভালোবেসে তোমায়, স্রষ্টা স্বয়ং সৃজিল জান্নাত, অসংখ্য হুর পরী, গিলমান সহ নাজ নেয়ামত, চির কিশোর- কিশোরী।  রয়েছে মাঝে অনন্তকালের, সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ পাওয়া, দীদারে খোদার, নেয়ামত পেয়ে,  প্রশংসা  স্তুতি গাওয়া। শীত গরমে,  ঝড় তুফানে, বিপদ আপদে, জীবন জুড়ে, সকল কালে, নিছক জালে, মহান প্রভুর ডাকে; হৃদয় মাঝে, পুতঃমনে, ভালবাসা, লালন করে, ছুটতে তাহার পানে। অদেখা সে স্রষ্টা মোদের, দেখা দিবেন বান্দাদের। আঁধার পথে, চলার রথে, আলোক জ্বেলে,  গতি দিলে, সফল হলে, সকল হালে। বলছি মহীয়ান স্রষ্টা মহান, আল্লাহু আকবার, আল্লাহ মহান। বিপ্লবীরা আওয়াজ তুলো, বজ

বিপ্লবী (১১)

১২৭।  আগ্রাসন! দেশে দেশে বার মাসে, বিশ্ব মাঝে, ত্রাসে ত্রাসে, চলছে, চালায় আগ্রাসে; খনিজ, দেশজ, সহায় সম্পদ, শান্ত দেশে বিপদ-আপদ, চালায় গিলতে গোগ্রাসে। দেখছে সবি বিশ্ববাসী, অত্যাচারীর দেশী -খেশি, নেইকো প্রতিবাদ; অন্যদেশের সবকিছু তার, লুটেরাদের, লুটে নেয়ার! বাধ সাধেনা বাদী-বিবাদ! আগ্রাসী দেশ হুমড়ে পড়ে, বিশ্ব মোড়ল সাথে করে, নেই অভিভাবক, নিখিল চরাচর! রৌদ্র রুপে থরথর! এমনি করে,  কদিন যাবে, বাঁচা মরার লড়াই করে, শহীদ, গাজী, লড়বে রণে, দলে দলে আসছে ধেয়ে, জয়ী হবে জীবন দিয়ে। গোটা কয়েক শাসক, জিম্মী জনগন। সব হবে যে শেষ। মানুষ নামের বন্য পশু, মারছে নারী অবুঝ শিশু, চলছে সবাই বেশ। একটু ভাবো,  মারছো যাদের, হর হামেশা,  শান্তি সুখে বাঁচার আশা, আছে তোমার মতো। এবার সবে থামো! বিপ্লবীরা দেশে দেশে, জাগছে বীরের বেশে, হাঁকছে তাঁরা, ডাকছে জুড়ে, আকাশ পাতাল ফুঁড়ে, পথ পালানোর পথ পাবেনা, বাঁচার মতো কেউ রবেনা, বুঝবে সেদিন শেষে। নতুন সাজে সাজবে ধরা, রবে নাক জরা-খরা, শান্তি সুখে মিলে মিশে, বাঁচবে বীরের বেশে। জয় হবে জয়, মাজলুমের, বিশ্ব বিজয়! বিদ্রোহের। মানবতার বিপ্লবের। অগ্রগামী বিদ্রোহী, ওড়াও নিশান সংগ্রামী।  চির জাগরণী

বিপ্লবী (১০)

১২৬। চির বিপ্লবী! তোমার মিছিলে, পায়ে পায়ে চলে, বজ্র হুংকারে, শান্তির তরে, আসছে দলে দলে, শান্তির বিশ্ব চায়; অশান্তি, মারামারি, কাটাকাটি, হানাহানি, মিথ্যাচার, জানাজানি, খতম শেষে আপন ভূবন পায়। সত্য নাবিক! সততঃ বিদ্রোহী! যুগে যুগে, যুগোপযোগী, জোগায় শান্তিবাণী, অশান্ত বিশ্ব,  করেছে শান্ত, সুখ দিয়েছে আনি। আবার এসেছে ফের, অত্যাচারী, জালিমেরা সবে, নতুন কূট কৌশলে; নিষ্পেষিত মানবতা, মেতেছে হত্যাযজ্ঞে, চতুর যাঁতাকলে। হে বিশ্ববাসী! ঘুমন্ত শার্দূল, বিশ্ব বিপ্লবী!  এসেছে সময়, জেগে উঠবার,  ঘুরে দাঁড়াবার, কোন দলে যাবে বলো! অতি সন্তর্পণে, স্বাগত স্বাধীন, বিশ্ব জয়ে চলো। নীরবে রয়ে বাড়িয়ে যাবে, অত্যাচারীর বল, নাকি, সত্য ন্যায়ের ঝান্ডা হাতে, খতম করবে ছল।   হাতে পায়ে, চোখে মুখে, অসি, মসি, ট্রিগার চেপে, সব হবে শেষ, বাটন চেপে, নগ্ন আগুন; দ্রোহানলে পুঁড়বে রাজ্য , বিশ্ব হবে বেশ। আর ঘুমাবে কতো, বিপ্লবীরা জেগে উঠো, কেঁড়ে নিলো নেকড়ে যতো, তোমার শান্তিধাম, মানবতা চরম অসহায়, চেয়ে আছো পথ পানে কার, বীরদর্পে চলো, বিপ্লবীরা ছুটো।  সমস্বরে গাহি, আমি বিদ্রোহী, চির বিপ্লবী, চির সংগ্রামী। আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া। ২৯/০৩/২০১৮ ঈসায়

বিপ্লবী (৯)

১২৫।  বজ্রকন্ঠে বাজে, সকাল সন্ধ্যা সাঁঝে, কী করবে তোমরা সবে! করছো কী সব ভবে? আচ্ছা মাগো বলতে পারো, তোমার মায়ের একটি মেয়ে? নাইকি তোমার ভাই ও বোন, একলা ঘরেই, বড় হলে? হারিয়ে যদি যেতে তুমি, বাবা মাকে ছেড়ে, একটু ভাবো, করতো কীযে, তোমার জীবন শেষে। সত্যি করে বলো বাবা, সব তারা কি দেখো, ছোটবড় রাশি রাশি, অনেক তারার আলো। কে জানাবে ছেলে মেয়ে, আসবে আগে পরে, কেবা তোমার নাম ছড়াবে, সুনাম দেশে দেশে। তোমার কাঁধের জোয়ালখানি, বয়তো কেবা জানো? প্রথম ছেলে, নাকি মেয়ে, যাদের কান্না শুনো! মত-অমতের বিন্ধ্যাচল, ভীরু প্রাণের অরুনাচল, উড়িয়ে করি ভস্মতল, অরুণ, করুণ, নিঃস্ব দল। উঁচু করি শান ও মান, জানি, মানি হুকুম যার, খালিক, মালিক,  আল্লাহ মহান। সত্যের ধ্বজাধারী, কেউ পর নাহি আজি, সবাই আপন, নিজ পরিজন। শান্তি চাই, শান্তির লড়াই, চির সংগ্রামী, আমি চির বিপ্লবী।  এই পৃথিবীর আলো বাতাস, মনজুড়ানো নীলাকাশ, সব ঋতুতে ফুলের সুবাস, ডাকছে পাখি, তৈরি আবাস। তোমরা কেনো উদাস মাগো, ভয় কিসে পাও বলো! তোমার কচি ছেলে মেয়ে, বীর মহাবীর সবে। আশেপাশে দেখছো কতো, কাপুরুষের দল, কতো করে সাজায় তারা, মিথ্যা কলাছল। তুমি কি মা বন্ধ্যা, কিবা, মৃতবৎসা, কা

বিপ্লবী (৮)

১২৪। কী অপরাধ করেছে তারা, ঠিক সময়ে আসবে যারা, অনাগত তব অধস্তন, করবে জীবনের আয়োজন। জীবনের খেলাঘরে, স্বাধীন বিশ্ব, হিমাগারে, পরাধীনতার, নির্মম কারাগার। কারার ঐ শক্ত প্রাচীর, ভাঙতে অধীর, মুক্তিদানে, মুক্তিগানে, সহাস্যে বলিদানে। চির উদগ্রীব বিপ্লবী, আমি ঔদ্ধত্য বিদ্রোহী।  ধর্ম, প্রেম, রীতি-নীতি, জীবনে টানে যতি, অভাবের দুনিয়ায়, নতুনেরা আসা দায়! জন্ম নিয়ন্ত্রণ, হত্যা ভ্রুণসব, সুন্দর পৃথিবী, দেখতে পাবে কী? খুনীরা চুপসব! জিজ্ঞাসে কোটি মন। প্রাণহীন সদ্য, নিঃস্তেজ পিন্ডে, ছুরি কাঁচির নির্মম কান্ডে, অঙ্গ প্রতিটি, করেছে আকুতি, বাঁচানোর করজোড়, মিনতি। কখনো জ্যান্ত দাপাদাপি, হাত পা ছুড়াছুড়ি,  আশা নিরাশার দোলাচল, কাঁড়ে মা'র স্নেহাচল। হয়েছে ঢের! আর হত্যা নয়, শোন! লাখ লাখ অনুরা কথা কয়, বঞ্চিত করোনা, রেখো অনুরোধ, বন্ধ করো, নিষ্ঠুর প্রতিরোধ।  সুন্দর পৃথিবী দেখতে,  আছে মোর অধিকার, দয়া করে, দাও আসতে, চাইবোনা কিছু, আর! পাষাণ খুনীরা বধির, মূক আর বুদ্ধিহীন। শুভাগমনে অবনীর,  প্রতীক্ষিত মহাবীর, উষ্ণ অভিবাদনে, সু

বিপ্লবী (৭)

১২৩। শান্তি, সমৃদ্ধি। হিংসা বিদ্বেষ বৃদ্ধি! দেশে দেশে, বিশ্ব মাঝে, শাসন-শোষণ কোন্ সাজে! দালালী অচল, রয়না সচল, অর্থের চাকা, আর যতো কল! তাই বলে কী! শান্তি নামে, অশান্তিরে ছড়িয়ে দিবে! অস্র বেচে, নীতির বুলি, মারছে কতো ঝারিঝুরি। চায়যে ভালো, সকাল সাঁঝে, দেয় ধোঁকাযে , কথা কাজে। জাগুয়ার বিপ্লবী, আমি চিরবিদ্রোহী। ব্যবসায় চালবাজি, হররোজ রাহাজানি। শাসন-বাসন, রাজনীতি, স্বজন-প্রীতি, দুর্নীতি, সুদ, ঘুষ, ঋণখেলাপ, ক্ষমতায় দিনরাত। চেলারা দলে দলে, চামুনডারা মিশে মিলে, নেতা, নেত্রী, ভীঁড় জনতা , স্বদেশপ্রেমে পাগলপারা! আমি ইতিকথা, ইতিহাসে, কলংকিত পাতাতে, হেমলক বিষ, নাইট্রো-অক্সাইড, জীবনের পাতা-পত্তরে। চির বিদ্রোহী, আমি চির বিপ্লবী। কন্ঠ সবি, চেঁপে ধরে, বলার স্বাধীনতা, স্বাধীন দেশে, স্বাধীনতার, কেমন অধীনতা! ভোট আর ভোটহীন, ক্ষমতার বদলে, দেশবাসী শংকায়, বাঁচবে কী মরলে! প্রজাদের ভোটে ভাই, রাজা হয়ে ক্ষমতায়, শাসনের গদিতে, বসে সব ভুলে যায়। সুখ আর শান্তি, পাবে কী মুক্তি; মেনে নেবে কোন কালে, অকাট্য যুক্তি! গুটি কয়েক জনতা, হয় আম জনতা, মিথ্যা, অসার দাবী, সততঃ সত্

বিপ্লবী (৬)

১২২।  যুগে যুগে, পথে প্রান্তরে, শান্তির সওদা ঢের, অশান্তি, অশান্ত, শান্তির ফেরি, শান্তি আসবে ফের! সব জুলমাত, যতো কুলাংগার, জালিম, জুলুম, অস্ত্রাগার, ধুলায় মিশিয়ে, করি শান্তিদান। আমি বিদ্রোহী, চির বিপ্লবী। সততঃ দ্রোহের গান গাহি, বাজায় বিদ্রোহের বাঁশরী। ধর্ম! বিশ্বের সকল ধর্ম। চির সন্মার্হ। নীতিতে বেঁধে, পূণ্য বোধে, গড়িব শান্ত নতুন বিশ্ব। জীবনে জীবনে ছন্দ দানিবে, পূর্ণতা রবে, সকল জীবে। শান্তি-বানী অভ্রভেদী, ধুয়ে মুছে যাবে গ্লানি। তোমার ধর্মের সেরাটুকু দাও, আমার ধর্মের সেরাটুকু নাও। তবে ভিন্নতা কেনো? সুখ শান্তির রুপ জানো? তোমার আমার, কাছে সবার, একই জানো, নিত্যকার। যে ধর্মে তোমার কথা, আমার কথা, সবার ব্যথা, জীবন পথের সকল দাবী, সহজ করে মেটায় সবি। চলো সে ধর্মটারে, বর্ম করে, জীবন ভরে, রাখবো সবার তরে। ধর্মের নামে হতাহত না করে, বাঁচায় জীবন, সাজায় ঘরে ঘরে। যে ধর্ম সত্য হবে, প্রাণে প্রাণে শক্তি পাবে, আঁধার ঘুচে, আলোক দিবে। অধর্মের অপ-প্রচারে, নিত্য চরাচরে, থামাবো বজ্রনাদে, সমূলে উৎপাটনে। আমি বিপ্লবী , চির বিদ্রোহী । সত্য ধর্মের বাণী প্রচারে, মানুষ

বিপ্লবী (৫)

১২১।  আমি অগ্নি, অগ্নিময়, অগ্নিরথ, সুপ্ত আগ্নেয়গিরি, পুঁড়ে ছারখার করি, যতো জঞ্জাল, ধ্বংসের হাতেখড়ি।  কান্তিময়, চির অলংকার, মহাউন্নত শির, নির্ভীক বীর,  মহাসেনাপতি সপ্ত ধরিত্রীর। আমি মহাকবি আলাওল, কায়কোবাদ, মাইকেল মধূসুদন দত্ত। মহাকাব্য লিখি। সদ্য উদগীরিত অগ্নিলাভায়, পাহাড়ে, পর্বতে, শিলা-প্রস্তরে, ধরাধামের প্রান্তরে-অন্তরে। চির সংগ্রামী, চির বিদ্রোহী,  অনবদ্য, মহাকাব্য,  শান্তি -বাণী,  জাগরূক ঘরে ঘরে, জাগরণ  বিপ্লবী। নীলাকাশে ভাসে, ক্ষীপ্র তীব্রবেগে, শুভ্র মেঘের ত্যাজী অশ্ব দলে দলে, তর্জনগর্জনে বিদ্যুৎ চমকি যায় বলে, বিদ্রোহী, চির বিপ্লবী গ্রহ-উপগ্রহে। আকাশে, বাতাসে, ইথারে ভাসে, মহানন্দে, মহাছান্দসিক ছন্দে ছন্দে। অপসাহিত্য, অশ্লীল সাহিত্য,  নিমিষেই দিব মুছে, আঁধারে কালো, কুরুচি, ধুয়ে মুছে, সত্য সুন্দর সাহিত্যের আগমনে, আমি বিদ্রোহী, বিপ্লবী ক্ষণে ক্ষণে। অপরূপ সাজে সাজাবো ধরা, মনোলোভা সব রুপের পসরা, নয়ন জুড়ানো বাহারি ঢালি, পুষ্পিত পল্লবী, আমি বিপ্লবী। একে একে সব বাঁধার পাহাড়, ভাঙ্গিয়া সব করিব চুরমার । নীতিহীন যতো নীতির শিকলে, করিব বন্দী, অশৃংখল শৃঙ্খলে। জীবনমৃত তন্ত্র -মন্ত্র,  সত্য প্রাণে

বিপ্লবী (৪)

১২০।   আমি বিপ্লবী, বিদ্রোহী! ভীরু-কাপুরুষ নহে কোন,  যুদ্ধং দেহ-মনে, ফিরিয়া আনিব,  চিরশান্তি অবনীর। যুগ-যুগান্তে, দেশ-দেশান্তে, জাতি, উপজাতি, গোষ্ঠী জ্ঞাতে, শান্তির মহাবীর। আমার আমিতে, বিশ্ববাসী, অরুণ, তরুণ, যুবক, যুবতী; শান্তিকামী, সংস্কারক, চিরসংগ্রামী, স্রষ্টা ও সৃষ্টির সীমাহীন শক্তি, নুতন করিয়া গড়িয়া তুলিব, স্বাধীন, বিশ্ব-ভূমি। দু'পায়ে দলিব লোভের বাসনা, পৈশাচিক নৃত্য-তান্ডবলীলা, বাঁধা বিপত্তি, পথেঘাটে যতো; উলঙ্গ করিয়া ধরিব তুলিয়া, ভন্ড, মুনাফিক, সব জালিমেরা, স্বাধীন, স্বাধিকার হরণ করিছে কতো! বলে শান্তির বাণী,  অপকৌশলে, শান্তির আঁড়ালে, জাতিতে জাতিতে মারামারি, ধ্বংস বিধ্বংস, বিবেকহীনতা, কতো নির্মম ছলচাতুরী! করি ছিন্নভিন্ন, অন্যায়, অসত্য, জুলুমের ভীত, করি সঙ্গীহীন, সত্য। মজলুমেরা সবে ভাই ও বোন,  দেশ, কাল, ভেদ-বিভেদ না জানি, জানি ওরাই স্বর্গ-মর্ত্য। সুখের রাজ্য করিয়া বিশ্ব, সেইদিন হবো শান্ত। ধর্মে ধর্মে, মানুষে মানুষে, রণ ছেড়ে হবে ক্ষান্ত। আমি বিদ্রোহী! বিপ্লবী! সেইদিন হবো জ্যান্ত।  আমি অতন্দ্র প্রহরী শান্তির, প্রতিনিধি বিশ্ব-বিধাত্রীর। আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া। ২৩/০৩/২০১৮ ঈসায়ী সাল।  

বিপ্লবী (৩)

১১৯। আমি সৌরগতি, সৌরাজ্য, সৌরঝড়, নাস্তানাবুদ করি জালিমের পৃথ্বিতল। আকাশ পাতাল, মেরু-অমেরু, গ্রহ-উপগ্রহ, উল্কা ধুমকেতু, আমি। থামিতে জানিনা, চরম, পরম, চির-ক্রুদ্ধ, জালিমের শেষ যতি। চিরতরে শেষ, করিব দালাল, সুযোগ সন্ধাণী, হাতে পায়ে সব পড়াব শিকল, চির-ধ্বংস আনি। আমি  ক্ষুধার্ত জাহান্নাম, ভয়ংকর পুলসিরাত, সূর্যদল। একে একে সব করিব উঁধাও,  খোদা-দ্রোহী, জালিম-পুঁঞ্জ। আমি গোগ্রাসী। বর্জ্রনিনাদী। যুগে যুগে, যুগ-নকীব। জালিমের সাথে শত্রু-পথে, হেঁটে-গেঁটে মুনাফিক,  যুদ্ধের ময়দানে, নাম জানা অজানা, মীর জাফর, ঘসেটির; প্রচন্ড রুদ্রঝড়ে, তীব্রগম্ভীর আক্রোশে, টানি জীবনের ইতি, সামাল-বেসামাল ঔদ্বত চূর্ণ বিচূর্ণে,  গড়ি শান্তির পৃথ্বী। আমি, ভয়ানক কম্পণ, শত্রু মনে,  জ্বালায় নরক, নরকেই ছুঁড়ে মারি, পাষাণ, পাষন্ড, নির্মম, নিষ্ঠুর, মানব- দানব সংহারি। আকাশ পাতাল, ভূতল ফাঁড়ি, আল্লাহর আরশ, জানা-অজানায়, ঘুরিফিরি, যেখানেই পায় শত্রু অরি, মৃত্যু দুয়ার, চির অশান্তি; সলীল সমাধি করি, কভু জীবন্ত পুঁতে ফেলি। আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া। ২২/০৩/২০১৮ ঈসায়ী সাল।  

বিপ্লবী (২)

১১৮। আমি রবি ঠাকুর, বিদ্রোহী নজরুল, বিপ্লবী মাজলুম, জীবনান্দ, ফররুখ,  আমার খুনের সাত সাগরে খেলছে, সত্য-ন্যায়ের টাইফুন, করিব নাশ-বিনাশ, কুচক্রীর কুচকাওয়াজ, স্তব্ধ করিব তাদের প্রান। প্রাণে প্রাণে জ্বালিব নতুনের জয়গান। ভাঙ্গিয়া রচিব পাষাণের বক্ষে  কোমলের উদ্যাণ। আমি তরতর,দরদর, দূর্বার, দূর্ণিবার, গতিবেগে, খরস্রোতা, পদ্মা, মেঘনা,  যমুনার ভাঙ্গনে, পাষন্ড, বর্বর, অত্যাচারীর  সলীল সমাধি রচিতে। যবনিকাপতন। রক্ত -বর্ণিল, লোহিত নাফের শোক-সন্তপ্ত, জলধারায়, পরাধীনতার অবকাশ। স্বাধীন শৌর্যবীর্যে, বলীয়ান, আগ্নেয় গিরি,লাভা নিয়ে উন্মত্ত, জয়োল্লাস। জয়ী, বীর সেনাদল, ঝড়-ঝঞ্ঝাবেগে, ছুটে চল্ চল্, নুতন জীবনের উচ্ছ্বাস। জীবনে জীবনে গতিবেগ এনে, শত্রুদের নাশি চিরতরে, পাহাড়ে পাহাড়ে গড়ি মৃত্যু-ফাঁদ। ০৮/০৯/২০১৭ ঈসায়ী সাল। দুপুর ০২ টা ৩০ মিনিট। ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, ভূঁইয়া বাড়ী, বাড়ী# ১২৩৪, ওয়ার্ড# ১২, গ্রাম: ভাদুঘর, পোষ্ট: ভাদুঘর-৩৪০০। থানা:সদর,  জিলা: বি.বাড়ীয়া।

বিপ্লবী (১)

৫৪।  আমি যোদ্ধা, আমি বুদ্ধা, নহে বৃদ্ধা, আগুনের কুন্ডলী, পুঁড়ে ছারখার করি, জালিমের ভূত-ভবিষ্যত। আমি সৈনিক, সেনাপতি,  মহাসেনাপতি, সিপাহসালার। খলীফা আবু বকর (রাঃ), ওমর (রাঃ),  উসমান (রাঃ), আলী (রাঃ),  আল্লাহর সিংহ, ইমাম হাসান (রাঃ);  হোসাইন (রাঃ), ফিরিয়া আবার। আমি, আমীর হামজা (রাঃ), খালিদ  বিন ওয়ালিদ (রাঃ),সালমান,  তারিক,মুসা, ইখতিয়ারের  জয়োন্মত্ত অশ্বারোহী । সালাহউদ্দীন, বীর মহাবীর,  কুতুবুদ্দীন, ঈশা খাঁন, মানসিংহ । করিনাক ভয়, মানিনা ভেদ-বিভেদ, করিনা সময় অলস ক্ষেপণ। আমি ক্ষেপা সিংহ, রাজাদের রাজা,  ক্ষীপ্র-তীব্র বেগে, নির্বাসনে, নির্যাতীতের শেষ অবলম্বন। আমি ঘাতক, খাদক, অমানব,নির্যাতকের,  বাকরুদ্ধ, অবরোদ্ধ। আমি অস্থির, আমি চঞ্চল,  কলকলে মহাকাল, আমি দুর্গত,দুর্গম, দুর্মদ, দুর্মর। বিশ্ব জালিমের মৃত্যুর শেষবাণ,  বাতিলের খন্ডিত গর্দান।  জালিমের টুটি চেঁপে ধরি ভাই,  এক লহমাই,শূণ্যে উড়ায়। পবনবেগে হর্ষমনে, মৃত্যুকূপে,  সহাস্যে দাঁড়িয়ে, অবিরাম বিদ্রোহী,   বিপ্লবী গান গায়। আমি ত্রাস, সন্ত্রাস, ভয়াল সন্ত্রাসী,  আমি মানব, মানবতা

এই পৃথিবীর আর্তনাদ!

১১৭। পৃথিবীর আলো বাতাস, প্রকৃতির অকৃপণ দানে, হয়েছো বড়ো অনেক, শাসক, রাজা, সম্রাট মানে। দুঃখ ধরাধামের, পারোনি ভালোবাসতে, বিশ্ব আর বিশ্বজনে! সুবিশাল উদার মনেতে! সংকীর্ণ চিন্তা, বড়ই হীনমন্য, শুধু দল, স্বদেশ, স্বজাতিকেই ভালোবাসো! সুখ-শান্তি, সমৃদ্ধি করতে নিশ্চিত, ভিনদেশ, ভিনজাতির সব অনিশ্চিত! তোমার বুকে তোমার সন্তান, খেলছে পুলক মনে, পৃথিবীর শিশু খেলছে কেনো? তাজা বোমার সনে। ডোনাল্ড ট্রাম্প, ভ্লাদিমির পুতিন, শিজিংপিং, প্রেসিডেন্ট, কিং! তোমরা শুধু, দল ও দেশের, বিশ্ব-বাসীর নও, থামাও সবি রক্তচোষা, ফেরার চাবি লও। কোন্ কারণে শান্ত মানুষ, দ্রোহানলের বিদ্রোহী, বাঁধছে বুকে মারনাস্ত্র, লড়ছে  মরনবধি। ফোকলা দাঁতে, অন্ধ স্বার্থ, হিংস্র কতো সবাই দেখো, বুঝবি কবে, ভালোবাসা,  সবার সমান, হোকনা ছোট-বড়ো। শুনতে কি আর পাবি তোরা, এই পৃথিবীর আর্তনাদ! আসবে ঠিকই বিশ্ব নেতা, গর্জিয়া নাদ-মহানাদ। আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া ১২/০৩/২০১৮ ঈসায়ী সাল।

ফিলিস্তিন থেকে বলছি

১১৬।  অশ্রু নয় অস্ত্র দাও, বিশ্বে শান্তি আনি, নামকাওয়াস্তে ত্রাণ নহে, আর যুদ্ধ বিমান চাহি। বাঁচিয়ে কি লাভ, করিবে আঘাত, আমরা নিরস্র। বীরের মতো, হাজারো বছর, বাঁচিতে দাও অস্ত্র । মানবতা, সাম্যবিধান, নিরপেক্ষতা যতো, বই কিতাবে রাখো; চোখের সামনে,  মারছে কতো, নারী ও শিশু, হিসেব রেখেছো কভু।  ত্রাণের বহর,  ফিরাবে প্রাণ, আবার মারিবে এসে; জালিমের টুটি, চেঁপে ধরো তারে, ক্ষান্ত করো বসে। তাই যদি না পারো, সমানে সমানে, যুদ্ধ করার,  অস্ত্র পাঠাও আরো। নিরস্র নারী শিশুর উপরে, শসস্ত্র কাপরুষ ঝাঁপিয়ে পড়ে, বেলা অবেলায় প্রাণ কাঁড়ে কতো। আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া ১০/০৩/২০১৮ ঈসায়ী সাল।

সিরিয়া থেকে বলছি

১১৫। কলম ছোঁড়ো অস্র ধরো, কলম হল বিকল, অস্র অজস্র অস্রেই জবাব, লাগাও তাদের শিকল। মুখে মুখে শান্তি বাণী, কথাই তাদের সার, অস্র বেচা, হীন স্বার্থ, নাইরে কিছু আর! বন্ধ্যা হলো বিশ্ব কবে? মহান নেতা কোথা'? রক্ত সাগর, মৃত্যুলোক, নাইরে মানবতা। বিশ্বটারে স্বর্গ করে, তুলবে গড়ে কারা? মানুষ হয়ে মানুষ মারে, নেইযে জড়তা। জাতি হচ্ছে ছিন্ন ভিন্ন, জাতিসংঘ নির্বিকার, নগ্নভাবে জালিম পক্ষে, সকল ভেটো পাওয়ার। আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া ১০/০৩/২০১৮ ঈসায়ী সাল।

REAL TERRORIST

114.  Now this time for finding the real terrorist, Who are they & why do this force? Are they the doll of Game? Have they used by any … … … ? You are not a Muslim only;  But also the best creation of ALLAH;  You are a human being.  You always positives for all other beings; If any human, Jeen & other creations, Harmful and Terror for any lives, Please raise your voice strongly, Open your arm if need for peace. As if; Life leads everybody in peace, Ensure all the system & Technologies; Secure them from blind trap & Selfish community, War runs against selfish, blind, terrorist from the beginning. 15/02/2018 A.D. Mogbazar, Ramna, Dhaka.

বইমেলা

১১৩। বইয়ের মেলা, মে--লা বই, কোথায় খোকা, খুকি। প্রাণের মেলা, শত শত, করছে ডাকাডাকি। ভীঁড় করেছে সবাই দেখো, পড়ে জামা জুতো, বারে বারে আসতে মেলায়, ধরছে নানা ছুঁতো। দেখতে পাবে নামী দামী, কবি, লেখক, যতো, নিজের বইয়ে দৃষ্টি ফেলে, ভাবছে কী যে কতো। তাকিয়ে রবে, পলকহীন, ভাবছো, কেমন করে! ভাবের মালা, গাঁথছে নিতুই, শব্দ, কথা ধরে। ঐ যে দেখো পাথর চোখে, বর্ণ সাদা কালো, বইয়ের গায়ে দেখছো কতো, ছবি আঁকলো ভালো। মনের চোখে, দেখো সবে, আজো জেগে তারা, পথ দেখালো, পাতায় পাতায়, করলো জীবন সারা। মনের কথা, ধ্যান-ধারণা, পরশ বাণী কতো, জীবন পথে, দিশা দিবে, সফল মানুষ হবো। আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া। মীরেরটেক, মগবাজার, রমনা, ঢাকা। ২৫/১০/২০১৭ ঈসায়ী সাল। রাত ১২:১০।

একুশে ফেব্রুয়ারি

১১২। একুশে ফেব্রুয়ারি, ঊনিশ শত বায়ান্ন, রক্ত করবী, পদ্মদলের জীবন সায়ান্ন, কতক রবির অস্ত আনিল, সোনালী আলোর  ভোর, কত শত, লাখে, কোটি, প্রাণে, জাগিল বিপ্লবী সুর। রক্ত কণিকা মিছিলে মিছিলে, শিরা, উপশিরায়, দলে উপদলে। প্রাণে প্রাণে গর্জিল হুংকার, বাংলা ভাষার চায় অধিকার। যে ভাষা শেখা মায়ের মুখে, বাবার আদরে, শাসিত চোখে, ভাই ও বোনের স্নেহের ছায়ায়, মাতৃভূমির নদী, গিরি, হাওয়ায়। সে ভাষা ছেড়ে দিব হায়! ভুলে যাবে সবে, কোন্ ঘোষণায়? জীবনের শিঁকড়, দেহ মনে প্রাণে, সমূলে প্রোথিত, মনের গহীনে। অস্থি, মজ্জা, মাংশ, চামড়া, প্রতিটি লোম, কাঁটা দিয়ে খাঁড়া, মায়ের ভূমিতে দাঁড়িয়ে কারা? কাঁড়িবে, অস্তিত্ব ! বাংলা ভাষা! আন্দোলন আর রক্ত-নদী-স্রোতে, ভাষার অধিকার, আসলো ফিরে, নতুন করে পেলো গতি , স্বাধীন চেতনা, অগ্নি পথিক, বহ্নি শিখায়, স্বাধীণতা কেনা। আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া।  ২১/০২/২০১৮ ঈসায়ী সাল। মধুবাগ, মগবাজার, রমনা, ঢাকা।

প্রেমের ভালবাসা

১১১।  "প্রেমের" নিদহীন বেলা যায়রে কতো, নেইকো হিসাব তার, খাবার দাবার কখন, কেবা, খাবে কোন কাল। মন মুকুরে ধ্যানের ছবি, কী যে পাগলকরা! কথা বুঝি অমীয় সুধা, নাইরে ক্ষুধা -তৃষা। দূর জানালায়, পথে পথে, খুঁজছে কী না কথার ছলে! কাজের কথা বলে বলে, কোন পাঁথারে খুঁজে চলে। আকাশ বাতাস, চাঁদ সেতারা, কোকিল বিজন বনে, মনের কথা বলছে নিতুই, নিতে প্রিয়জনে। ফিরে ফিরে, বারে বারে, পথ চলিছে শত, ভালবাসার শুনবে কথা, চাতক পাখির মত। প্রথম যেদিন দৃষ্টি পড়ে, মুক্তাখানার 'পরে; সেদিন থেকে শপথ নিলাম, দেহ-মনের জোড়ে। ভালবাসার স্বর্গ আমার, জীবন-মরণ পণে, রাখবো পুতঃপবিত্র তা' নেবো হালাল করে। ভালোবাসা! সস্তাদরে, বস্তাভরা নোংড়ামি? আবেগ যেনো লাগামহীন, হীন, নীচের নষ্টামি? কেমন করে আশা করো, ভালবাসার সুফল! শান্তিধারা আনবে বয়ে, করবে জগত উজল। দুজন হতেই বংশ নদী, ছুটবে নিশিদিন, চাও কী কভু, তারা সবাই, করতে সবি মলিন! তাই বলে যাই, চলো সবাই, সত্যিই ভালবাসি, খোদার দেয়া বিধান মানি, ধূলায় স্বর্গ রচি। ঠগ -প্রতারক, মিথ্যা প্রেমিক, কুলাংগারদের পেলে, আঁগাছাদের করবে উচ্ছেদ, সব

ফাগুনের গান

১১০। ফাগুন মাসে রুপের আগুন কৃষ্ণচূড়ার গায়, সবুজ পাতার আঁড়াল থেকে কোকিল ডেকে যায়। আম্রকানন সুবাস ছড়ায় মন মাতানো গন্ধে, শাখায় শাখায় সবুজ কুঁড়ি জাগে মহানন্দে।   বন্ধ দেখি উত্তর বায়ু, শীতের মহা কম্পন,  চুপি চুপি বয়ছে দেখো মৃদু সমীরণ। নেই কুয়াশা, হিমেল বায়ু, শিশির কণা কোন, মিষ্টি রোদের ছড়াছড়ি, নাতিশীতোষ্ণ।    বরণডালা দোল খেয়ে যায়, শাখা প্রশাখায়, কে সাজালো এমন সাজে, একটু ভাব ভাই।  ভালবাসা, শ্রদ্ধা সবি, তাঁহার তরে রাখি, ভালবেসে রুপ অপরূপ, দিলেন গানের পাখি। এসোনা ভাই সবাই মিলে, গায় তাহারি গান, দরুদ (সাঃ) পড়ি লাখো কোটি, যিনি মোদের প্রাণ।  কবুল করে নাওগো প্রভূ, মোদের সকল স্তুতি, শান্তি ধারা, দাও অফুরান, মহানবীর (সাঃ) প্রতি।  আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া। ১৩/০২/২০১৮ ঈসায়ী সাল। মধুবাগ, মগবাজার, রমনা, ঢাকা।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা প্রিয় বাংলাভাষা

১০৯। সকল দেশে ভাষা জীবন, ভাষা সবার প্রাণ, ভাষা বিনে যায় কি বাঁচা, থাকে কিহে মান? ভাষা দিয়ে স্বপ্ন গাঁথা, নিপুণ জীবন গড়া, ভাষা দিয়ে হয় বিনিময়, মনের সকল কথা। জীবন জুড়ে নদীর মতো, পাখির কলরব, পরিচয়ের নিত্য বাহন, অধম, উত্তম সব। ভাষা শিখি মায়ের মুখে, গল্প, কথা, কাজে। মায়ের স্বরের উচ্চারণে, ভাষা নিতুই সাজে। মাতৃভাষা ভাষার সেরা, বাংলা মাতৃভাষা, এই ভাষাতেই মরা বাঁচা, চলে কান্না হাসা। শান্তি সুখের তরী বেয়ে, জীবন চলে কতো, মাতৃভাষায় সব খুঁজে পায়, প্রয়োজন যা' যতো। বাংলা ভাষায় জানতে পারি, আল্লাহ্, রাসুল (সাঃ) প্রিয়, ধর্ম আমার ইসলাম সেতো, পরশ পাথর স্বীয় । মাতৃভাষা মোদের তরে, খোদার সেরা দান, এই ভাষাতেই সকাল সাঁঝে; গায় তাহারি গান। ভাই আমাদের সালাম, বরকত, রফিক, জাব্বার প্রমুখ, বুকের তাজা রক্ত ঢেলে, রাখলো মায়ের মুখ। ধরাতলে উজল হলো, সবার স্বপ্ন আশা, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা, প্রিয় বাংলাভাষা। ধরাতলে উজল হলো, বাংলা ভাষার শান, বাংলাভাষা পেলো আজি, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষার মান। ২০/০২/২০১৮ ঈসায়ী সাল। নাফী টাওয়ার, ৭ম তলা, গুলশান-০১, ঢাকা-১২১২।

১০৮। কালো বোরখা

  কালো রঙের মেলা দেখি, হেথায় সেথায় সবখানে, দুঃখ কিসের, মরছে সেকি! কালো কিসের শোক জানে! সবুজ জানায় নেইকো মানা, জানতে পারো, সব অজানা। সাদা রঙে শান্তি বুঝে, সকল জনে খোঁজে। ভালোলাগা, ভালবাসা,  বয়ছে সমতালে, প্রেমের স্রোতে ভাসছে তরী,  লাগছে হাওয়া পালে।   ভালবাসার নদী খুঁজে,  সবি সঁপে দিতে, মতি গতি সব মিলে যে, সাগর মাঝে যেতে। শ্রদ্ধামাখা দৃষ্টি পড়ে, অতি দ্রুত সরে, কিসের ভয়ে, জীবন জুড়ে, দৃষ্টি নীচে ফিরে। ভালবাসি, ভালবাস, খোদার দেয়া নীতি, ভালো থেকো, ভালো রেখো, মেনে সকল রীতি। স্বাধীণতার নামে কেনো, লজ্জা শরম ভুলে! বোরখা ছেড়ে, উল্টো পথে, রং মাখিছে চুলে! স্বাদের নেশায়, গন্ধ খুঁজে, নানা ছলে কলে, কিসের ঘোরে, ঝাঁপায় জোড়ে, নিজের মূল্য ভুলে। সব হারিয়ে, নিঃস্ব হয়ে, জীবন মানে খুঁজি, হীরে খনি, দখল ছেড়ে, পলে পলে বুঝি।  ২৩/০১/২০১৮   রাত ০১ টা ৩০ মিনিট। মীরেরটেক, মধুবাগ, মগবাজার, রমনা, ঢাকা।

১০৭। মরহুম আলী আহমদ ভূঁইয়া চাচার ২য় ছেলে, আমাদের সবার প্রিয় ছোট ভাই, মোঃ আল আমীন ভূঁইয়ার অকাল মৃত্যুতে শোকগাঁথাঃ

সে রাতে! আলো আঁধারে, দেখা হলো বুঝি শেষে, লাজুক ভঙ্গিতে, স্মীত হেসে, আর কী কভু, কথা হবে! শৈশবে কৈশোরে খেলেছি সবে, মাঠে ময়দানে, খালে বিলে ঝিলে, চৈত্র্যের খর রৌদ্রে, বর্ষার জলে মিলে, শীত, গ্রীস্মের ভরদুপুরে, সন্ধ্যাকালে। আজ কোথা' ভাই,কার ইশারায়, সবা'কে ছেড়ে চলে গেলে হায়! কোন সুদূরে, কোন অভিমানে! শোকাহত আজ দেখো সবজনে। সান্ত্বনা পাবো কোথায় বলো, আজ দিবে কে কা'রে! মা হারালো নয়ন মণি, সন্তান খোঁজে ফিরে। ভাই বোন খোঁজে, ভাই পাবে ফিরে, ফের খোঁজে আর ভাবে, এই বুঝি এসে বলবে হেসে, ভাবছো কেনো মিছে! "যতোদিন মোর হায়াত ছিলো, ছিলাম সবার সাথে, সুখে দুঃখে সব বেলাতেই, সকল জনের পাশে। দোয়া চাই, দোয়া ক্ষমার তরে, ক্ষমা করো সবে শেষে, হাসিমুখে ফের দেখা হয় যেনো, জান্নাতুল ফেরদাউসে। কচি কাঁচা মোর আদরের মণি, রাখিলাম আজ আমানত সবি, মানুষের মতো মানুষ হবে, সবার পাশে রবে।" ২০/০১/২০১৮ ঈসায়ী সাল। ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, ভাদুঘর, বি.বাড়ীয়া।

At the end of all losing

What is the benefit of burning India so much? King's policy on water, why not water? When we water in the desert, Water flows through the Farakka Dam, to the province of Vine. In the rainy season, there is a lot of burning in the water, Maya pays all the debts of summer. When we Bengalis float in the waters of the Ban, I open the mouths of all the dams, everyone knows that. What a dirty job to play again and again, Bengalis will see, die in the water of the river. Anyone in the world to see Nike behavior? Year after year, Nike their shame? There is no time to be a leader, By becoming the leader of the country, the country survives. People's Nair time, Dhanda belly, Day and night with difficulty, barely providing food. Learn all the history, How are they always making fun of you? Everyone got freedom, their contribution! I still hear that the rest of the debt, at the end of all lost.

108. On the way to life

I will walk the path of life again and again, The colorful dream of success and the golden age, Generous blue bird is excited in the sky. Rainbow sky, why Srihin today? How deep it will be in the life of love! I'll go astray again owned, I will find the nest of the transparent eyes of the little bird, The crowd on the deck of the middle of the seven seas, Never a reptile on the shores of sandy hope, Lean will become the alluring outfit of nature. I will leave the south and walk north, The green forest, beyond the heritage of the hilly past, On the shores of the white lotus, the bank of Rupsha river and Brahmaputra, In the white snowfalls. All the rupers of the hill sang, The tide of peace will come down in the heart. To the northeast from the north, I will see the clouds on the horizon, Ferry crossing in the evening sky, coming hints of rain. Never in the transparent wall of rain, Looking back on you On the shores of the dove, How much more, I will wal

১৮।   সব হারানো শেষে

ভারত কেন জ্বালায় এতো তার কি সুবিধা? পানি নিয়ে রাজার নীতি, পানি কেন পাইনা? মরুভূমি হয়ে যখন পানি পানি করি, ফারাক্কা বাঁধ দিয়ে পানি, ভিন প্রদেশে টানি। বর্ষাকালে বাঁচিনারে ভীষণ পানির জ্বালা, গ্রীষ্মকালের পাওনা সবি মিটায় করে মায়া। বানের জলে ভাসি যখন আমরা বাঙ্গালী, সব বাঁধেরই মুখ খুলে দেই, সবাই তাহা জানি। কেমনতরো নোংরা কাজের খেলা বারে বারে, বাঙ্গালিরা দেখে যাবে, বানের জলে মরে। বিশ্বে কেহ নাইকি দেখার এমন আচরণ? বছর বছর করে যাবে, নাইকি তাদের শরম? নেতা হয়ে আসন দখল কাজের বেলা নাই, নামে দেশের নেতা হয়ে, দেশটা বেঁচে খাই। জনগনের নাইরে সময়, ধান্দা পেটের করে, কষ্ট করে দিবা নিশি, আহার যোগায় সবে। ভাল করে জানতে শিখ সকল ইতিহাস, কেমনে তারা করছে তোমায় নিত্য পরিহাস? স্বাধীণতা পেলাম সবাই, তাদের অবদানে! আজো শুনি ঋণ যে বাকী, সব হারানো শেষে।

ঈদের খুশি | HAPPY EID |

ছবি

আযান। আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া।

ছবি

নামাজকে বলোনা কাজ আছে,কাজকে বলো আমার নামাজ আছে।

ছবি

How will We do Audio Sound Echo সাধারণ অডিও সাউন্ড হবে অসাধারণ

ছবি

আমি বিপ্লবী আমি বিদ্রোহী

ছবি

সূরা যিলযাল (الزلزلة) - মনজুড়ানো কোরআন তেলাওয়াত

ছবি

Publishes & Appreciations lভালোবাসি দিবানিশি

ছবি

Rainy Leisure

ছবি

১০৬। জীবনের পথে

আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া  ০ ২/০৫/২০০৩ ঈসায়ী সাল। ১৪ টা ৪৫ মিনিট। জীবনের পথে পথে হেঁটে যাবো বারবার, সফলতার রঙ্গীন স্বপ্ন আর সোনালী আভীর, উদার সুনীল আকাশপটে বিহঙ্গ অধীর। রঙধনু আকাশের, আজ কেন শ্রীহীন? ভালবাসা-বাসি জীবনে তা' হবে কি গভীর! আবার দিকভ্রান্ত হয়ে মম খেয়ালে হেঁটে চলবো, খুঁজে নেবো ছোট্ট পাখির স্বচ্ছ চোখের নীড়, সাত সাগরের মাঝির পাটাতনে করে ভীড়, বালুকাময় আশার তীরে কভু সরিসৃপ, প্রকৃতির লোভনীয় সাজে হয়ে যাবো লীন। দক্ষিণ ছেড়ে হাঁটবো উত্তরে, সবুজ বন বনানী, পাহাড়ি অতীত ঐতিহ্যের ওপারে, সফেদ পদ্ম আহরণে তীরে তীরে, রুপসুধা পানে ব্রহ্মপুত্রের পারে, সাদা সাদা কাশবনে। পাহাড়ি সব রুপরস গানে গানে, হৃদয়ে প্রশান্তির ঢল আসবে নেমে। উত্তর হতে ফের ঈশানকোনে, দেখবো দিগন্তরেখায় মেঘের আল্পনা, সাঁঝ আকাশে খেঁয়া পারাপার, বৃষ্টির আনাগোনা। কভু বৃষ্টির স্বচ্ছ দেয়ালে, তোমাকেই ফিরে ফিরে দেখা, কপোতাক্ষের তীরে জানবো, আর কতো, হেঁটে যাবো একা।

১০৫।হতাশাদের ছুটি

আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া ০৮/০৫/২০০৩ ঈসায়ী সাল। ১৩ টা ২০ মিনিট। কি করে বোঝাব প্রিয় কতো যে ভালবাসি, ফোটাবো প্রেমের ফুল, গুলবাগে মিলে- মিশি। ভালবাসার নদী দেখো, শুষ্ক রেখার মতো, জল নেই বুক ভরা তার, ধূসর বালি যতো। ঘন গর্জায় কি আষাঢ়ের কালোমেঘ, ঘন বর্ষায় দৃষ্টি ছড়ায় কি নির্ণিমেষ! হাজারো কথা মনে পড়ে, কাছে নেই যবে তুমি, দূরে এলে, ভাঁজে ভাঁজে, সব শুনি আর কতো ভাবি! হয়তোবা রঙ্গীন স্বপ্নে বিভোর হয়ে রাত করে যাও সারা, নিদহীন চোখে, অমানিশা রাতে, তোমায় ঘিরে বাঁচা। হারানোর ভয়, কভু ঝেঁকে বয়, শংকিত মন, আনমন রয়, আশার-অশ্ব করে ছোটাছুটি, জানিনা কবে, পাশে তব পাবে, হতাশাদের হবে ছুটি।

Baitul Jannat Mosjid Bhuiyan Para, Bhadughar, Brahman Baria 3400

ছবি

Mirbagh Jame Mosjid , Hatirjheel, Dhaka

ছবি

arifulislambhuiyan: The Sovereignty of All Mighty.

arifulislambhuiyan: The Sovereignty of All Mighty. : -Ariful Islam Bhuiyan. I love him who is my creator, Guardian & well wisher. I have no qualification for placing my obediency to please...

Publications & Rewards Certificate

ছবি

ChatGPT 3.5

পরিচিতি

নাম: আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া লেখালেখি: আরিফ ইবনে শামছ্ পিতা: বিশিষ্ট সমাজ ও সাহিত্যসেবক, কবি ক্বারী আলহাজ্ব শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রাহঃ)।সহকারি প্রকৌশলী, বাংলাদেশ তার ও টেলিফোন (বি.টি এন্ড টি- বি.টি.সি. এল)। মাতা: মোয়াল্লিমা হালীমা সাদীয়া ভূঁইয়া। ঠিকানা: ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, ভূঁইয়া পাড়া, বাড়ী# ১২৩৪, ওয়ার্ড# ১২, গ্রাম: ভাদুঘর, পোষ্ট: ভাদুঘর-৩৪০০। থানা:সদর, জিলা: বি.বাড়ীয়া। পড়াশোনা: নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়, (৬ ষ্ঠ শ্রেনী) সদর, বি.বাড়ীয়া। ভাদুঘর মাহবুবুল হুদা পৌর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (৭ম-১০ম)।হাবলা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (রেজিষ্ট্রেশন) হতে ১৯৯৫ ঈসায়ী সালে কৃতিত্বের সাথে ১ম বিভাগে পাশ করেন।প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে বরাবরই ফার্ষ্ট বয় ছিলেন।১৯৯৭ সালে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ থেকে এইচ.এস.সি পাশ করেন।২০০১ সালে, বি.এস.এস (সন্মান-অর্থনীতি), ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ, ২০০৩ সালে, এম.এস.এস (অর্থনীতি), সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা, বি.এড. বাংলাদেশ টিচার্স ট্রেইনিং কলেজ, ঢাকা (জাতীঃবিঃ), এম.এড (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), এম বিএ -এম এই এস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-অধ্যয়নরত) পূর্বপুরুষদের পূর্বকথাঃ বৃহত্তর বিভাগ ময়মনসিংহের অন্তর্গত বেলগাঁও থানার দিলালপুরে বসবাস করতেন পাঁচ ভাই।দুই ভাই দ্বীনের কাজে বা ভ্রমনের উদ্দ্যেশ্যে দিলালপুর থেকে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া (ত্রিপুরা) জেলার সদর থানার অন্তর্গত ভাদুঘর গ্রামে আসেন।প্রাকৃতিক পরিবেশের অপূর্ব লীলানিকেতনের মোহে মোহাবিষ্ট হয়ে ভ্রাতাদ্বয় স্থায়ী বসবাসের সিদ্ধান্ত নেন ভাদুঘরে।"বংশ পরম্পরায় দ্বীন ধর্মের প্রচার প্রসার, অলি-আল্লাহদের খেদমত ও ইহসানের সুবাদে ধারণা মজবুতভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় যে, ভ্রমণে নয়, দ্বীন ধর্ম প্রচার বা ইসলামের দাওয়াত নিয়েই দুই ভাই এসেছিলেন"। কবিতা সাহিত্য সংস্কৃতির আসর (একটি গতিশীল সাহিত্যভান্ডার)। প্রাক্তন বিভাগীয় সম্পাদক, সাহিত্য সম্পাদক, মাসিক "বলিতে ব্যাকুল" পরবর্তীতে "তিতাস বার্তা"। মোবাইল: ০১৬১০০০৭৯৭০। বয়স: ৩৮ বছর। পেশা: চাকুরী। প্রকাশিত লেখা: দৈনিকভাবে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, দৈনিক প্রজাবন্ধু, মাসিক বলিতে ব্যাকুল, তিতাস বার্তা, হক্ব পয়গাম। মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "ঝরা ফুলের গন্ধ" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত (১) "শ্বাশ্বত আহ্বাণ" এবং (২) "ছন্দ নাবিক"। মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "বিজয়ের উল্লাসে" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত (১) সত্য সন্ধানী (২) বাঙালির স্বাধীনতা (৩) বিজয়ের উল্লাসে (৪) অনুশোচনা (৫) বিদ্রোহী তুমি, বিপ্লবী (৬) আজকের এই বাংলাদেশ (৭) ভাঙ্গা গড়া সংকলন ও সম্পাদনা: তাসকিন আব্দুল্লাহ "বাংলার ১০০ কবি ও কবিতা" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত আগুন জ্বালা অন্তরে | সন্মাননা পত্র প্রাপ্তি : পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতার আসর (কবিতাঃ কারবালার শিক্ষা),পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতাপাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতা ছড়া ও গানের আসর (কবিতাঃতোরা থামবি কিনা বল।) সাহিত্য জাগরণ বাংলাদেশ (কবিতাঃহৃদয় কন্দরে। কবিতাঃ কবিতা তোমার।)শখের কবিতা সাহিত্য আড্ডা (কবিতাঃ টেকসই মানবতা।কবিতাঃ বিদ্রোহী তুমি বিপ্লবী।)। বাংলাদেশ কবি সংসদ, (সিলেট বিভাগ)।বাংলাদেশ কবি সংসদ, (চট্রগ্রাম বিভাগ) হতে সাহিত্য অঙ্গনে বিশেষ অবদানকৃত স্বরুপ বিশেসন্মাননা পত্র প্রাপ্তি।বিশেষ সন্মাননাপত্র, এসো কবিতা লিখি (কবিতাঃ জাগাও তুমি জেগে ওঠো!),দিনের (২০-১১-২০১৭) সেরা কবি, বাংলাদেশ কবি পরিষদ (কবিতাঃ বাঙ্গালীর স্বাধীনতা)।আন্তর্জাতিক কবি পরিষদ (আজকের- ০৬-১২-২০১৭- সেরা কবি, কবিতাঃ "জীবন তরী"); ছায়াবীথি (সেরা পোষ্ট- কবিতা ইভেন্টে বিজয়ী- কবিতাঃ "অনাগত সন্তানের আহ্বান"।সমাজ কল্যাণ সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক সপ্তাহের (১৪-১২-২০১৭) সেরা বিজয়ী কবি, ১ম স্থান অধিকারী, (কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !)বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _১৪-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৫ম স্থান ( কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !);বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _২২-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ১১ তম স্থান ( কবিতাঃ পরোয়ানা !)প্রজন্ম সাহিত্য সভা (প্রসাস-০৬-০২-২০১৮_সপ্তাহের সেরা ০৫ এ ০৪- কবিতাঃ স্বান্তনা) নকলা উপজেলা সমাজকল্যাণ সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা ১৬-০২-২০১৮, ( কবিতা: ফাগুনের গান); কাব্য প্রেমীদের প্রচার মাধ্যম_ গল্প কবিতা ও সাহিত্যের আসর_বিশেষ সম্মাননা _২২-০২-২০১৮ (কবিতা: প্রিয় বাংলাভাষা); কাব্য কথার মেলা সাহিত্যাঙ্গন, সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: এই পৃথিবীর আর্তনাদ); সাহিত্যজগৎ (সকল সাহিত্য প্রেমিদের ঠিকানা), সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: বিপ্লবী );শেরপুর সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ২৩-০৩-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী) ; সাহিত্য সন্ধ্যা, আজকের (২৭-০৩-২০১৮) সেরা কবি, (কবিতা: বিপ্লবী) বাংলা সাহিত্য কবিতা ও গল্পের রস_৩০-০৩-২০১৮_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৪র্থ স্থান ( কবিতাঃবিপ্লবী )। সাপ্তাহিক সেরা ০৭ কবি ও কবিতায় ১ম স্থান, (কবিতা: বিপ্লবী ); সাহিত্যের জাগরণ, আন্তর্জাতিক সাহিত্য সংগঠন, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ০১-০৪-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী)।

পাথর দিয়ে যুদ্ধ

ইরাক, ইরান, তুরান, কাশ্মীর, কাতার আর সিরিয়া, সৌদি আরব, সুদান, মিশর, পুরো আফ্রোশিয়া। উপমহাদেশ, স্থান, আর দেশ -মহাদেশ, সব সৃষ্টি স্রষ্টার জানি, আমরা বিশ্বের, বিশ্ব মোদের। হানাহানি আর মারামারি করে, মানুষ মানুষেরে, হৃদয় আছে ঠিকই দেহে, নাই যে দরদ অন্তরে। সৃজিত হল কত দল উপদল, কেউ সহেনা কারো, এক হওয়ার মন্ত্র ভুলে, অনৈক্যে খায় হাবুডুবু। নাই সে খেয়াল, দূর করিবার ব্যবধান যতো আছে! আমার আমি, অহমিকা আর অন্ধ সকল জনে। কোরান কিতাব, হাদিস, ইজমা, কিয়াস জেনেছে কতো! সবাই মিলে একই বাঁধনে, নাইকি বাঁধিবার কেহ! কত আরাধনা চলে অবিরাম দিবস যামিনী দেখো, পাশের বাড়ীর অধিবাসী যারা, খেতে পেরেছে কি জানো? ঋণের চাঁপে, লজ্জা শরমে, সহসা মৃত্যু দেয়যে হানা, কানে তুলো আর চোখে ঠুলি বাঁধে সমাজের ধনী যারা। দেশের রাজারা ব্যস্ত সদা, নিজেদের ব্যবসা দেখো, দেশ ধর্ম কোথায় গেল, জাতির ঐক্য এলো কি গেলো! তা'তে কি কার, কিছু আসে যায়, জীবনের দাম নাই! সকাল বিকাল মারছে শিশু, দূর্বল নারীরা ও মারা যায়। কথার কথা, নামে মাত্র সবাই করে বাদ- প্রতিবাদ! মিছিলে মিছিলে যায় হারিয়ে প্রতিশোধের অগ্ন্যোৎপাত। নায়কি সাহস দাঁড়াতে পাশে, মাজলুম যতো বিশ্ব মাঝে, পাথর দিয়ে যুদ্ধ করে জীবন সঁপে,শহিদী পথে।

"মনের কথা সদা আমার কলম দিয়ে ঝরে, খুঁজে মোরে পাবে সবাই যখন মনে পড়ে। " --কবি শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রঃ)

MY BLOGG