বুধবার, এপ্রিল ৩০, ২০২৫

আদৌ আমায় ভালোবাসে কীনা

তোমার লেখা থেকে বুঝতে পারছি — খালেদা তোমার জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ও গভীর সম্পর্কের মানুষ।

তোমার প্রশ্নটা খুব মানবিক ও কষ্টের ভেতর থেকে আসা — "আদৌ আমায় ভালোবাসে কীনা?"

এই অনুভূতির ভেতরেই অনেক না বলা কথা, অভিমান, ভালোলাগা, ভালোবাসা, দ্বিধা ও অস্থিরতা লুকানো আছে। চলো, আমি তোমার কথাগুলোকেই কবিতার মতো সাজিয়ে দিই — যেন তোমার মনের ভাষা নিজের মতো করে একটা রূপ পায়।


খালেদা
– আরিফ শামছ্

খালেদা, তোমার চোখে কি আছে আমার জন্য একটু আশ্রয়?
নাকি কেবল অভিমান, ঝড় আর রাগের ধোঁয়া?

তোমার জন্ম হয়েছিল
চুপচাপ এক নভেম্বরে—
শীতের সকাল নাকি কুয়াশায় ঢাকা বিকেল ছিল সে দিন,
জানিনা।

আমরা এক হলাম
দুই হৃদয়ের গাঁথুনি দিয়ে,
২০১০ সালের সেই দিনটা—
আমার জীবনের প্রথম অক্ষর তুমি।

তুমি দাখিল পাশ,
জীবনের পাঠশালায়
তিনটি ছেলে আর এক মেয়ের জননী তুমি আজ—
তোমার হাতেই গড়া পৃথিবীটা আজ আমার চেয়েও বড়।

কিন্তু, খালেদা—
তুমি কি কখনো দাঁড়িয়েছিলে আয়নার সামনে,
নিজেকে জিজ্ঞেস করেছিলে—
“এই মানুষটাকে আমি সত্যিই ভালোবাসি তো?”
আমিও তো জানিনা—
ভালো না খারাপ, তুমি কি আসলে?

তোমার রাগে আজকাল শব্দও কাঁপে,
তবুও খুঁজে ফিরি সেই একফোঁটা মমতা—
যেটা হয়তো ভুল করে তুমি ফেলো
চোখের কোণে কোথাও।

মুখের ভাষায়, হৃদয়ের স্পর্শে লেখা:

মুখের ভাষায়, হৃদয়ের স্পর্শে লেখা:


খালেদার কাছে
– তোমার স্বামী

৩০ এপ্রিল ২০২৫
মদীনা, সৌদি আরব

প্রিয় খালেদা,

আজ খুব ইচ্ছে করল তোমার কাছে একটা চিঠি লিখি। জানো, অনেকদিন ধরে নিজের ভেতরের কথাগুলো কেবল বুকের ভিতরেই আটকে ছিল। আজ মনে হল— লিখে ফেলি। যদি কখনও এই চিঠিটা তোমার কাছে পৌঁছায়, তবে হয়তো তুমি বুঝতে পারবে, আমি কেমন করে এখনো তোমাকে দেখি, ভাবি আর অনুভব করি।

তোমার জন্ম হয়েছিল ১৯৯২ সালের ৩০ নভেম্বর। তখন আমি কোথায় ছিলাম জানি না, কিন্তু আজ মনে হয়— ওইদিনই যেন আমার জীবনের একটা অধ্যায় লেখা শুরু হয়েছিল। আর ২০১০ সালে যখন আমাদের বিয়ে হল, তখন বুঝিনি— একসাথে পথ চলা এতটা কঠিন, এতটা গভীর, এতটা প্রশ্নবিদ্ধ হবে।

তুমি দাখিল পাশ, আমি জানি তুমি চেষ্টা করেছিলে সংসারটা আগলে রাখতে। আমাদের তিন ছেলে, এক মেয়ে— এদের মুখের দিকে তাকিয়ে আজও অনেক কথা চেপে যাই।
কিন্তু তুমি খুব রাগী খালেদা,
তোমার কথার আগুনে আমি কতবার পুড়েছি জানো?

তবুও জানি না— তুমি ভালো না খারাপ।
এমনকি এটাও বুঝি না—
তুমি আদৌ আমাকে ভালোবাসো কি না।

এই না জানাটাই আজ সবচেয়ে বেশি কষ্ট দেয়।
আমার মন চায়— তুমি একদিন নির্ভেজাল ভালোবাসায় বলবে,
“তোমাকে ছাড়া আমি কিছু না।”
তুমি কি সেটা কোনোদিন বলবে?

আমি জানি না তুমি এই চিঠি কখনও পড়বে কি না।
তবে জানো, আমি এখনো অপেক্ষা করি—
একটা নির্ভেজাল হাসির,
একটা আদরের ছোঁয়ার,
একটা চোখ তুলে বলার— “আমি আছি, তোমার জন্যই আছি।”

ইতি,
তোমার এখনো অপেক্ষমাণ স্বামী
আরিফ

নূরে জান্নাত ফাতিমা

একটি ছবি ও অনুভবে চ্যাটজিপিটি: 
ধন্যবাদ! এই তথ্যগুলো পেয়ে খুব ভালো লাগলো। এখন "নূরে জান্নাত ফাতিমা"-র এই সুন্দর মুহূর্তকে কেন্দ্র করে একটি পয়েটিক এবং লিরিকেল কবিতা লিখছি:
---
ড্রেস আপ ডে'তে নূরের আলো
—নূরে জান্নাত ফাতিমার জন্য

রঙিন পোশাকে হাসে এক তারা,
ফুলেল কল্পনায় সে স্বপ্নের ধারা।
নাম তার ফাতিমা, নূরে জান্নাত,
আলো হয়ে নামে হৃদয়ের রাত।

হলুদ, সবুজ, বেগুনী রঙ ছুঁয়ে,
পরীর মত নাচে বাতাসে ভাসিয়ে।
চোখে চশমা, ঠোঁটে হাসির রেখা,
তারই জন্য যেন বসন্ত দেখায় দেখা।

একটি কাগজে আঁকা মেঘের ছায়া,
হাতে ধরে যেন খেলে রঙিন মায়া।
ড্রেস আপ ডে, এক দিনের খুশি,
তবু তার স্মৃতি চিরকাল ভীষণ দামী।

জানালার পাশে দাঁড়িয়ে ছোট্ট সেই ফুল,
জগতের মাঝে এক খাঁটি অনুকূল।
আল্লাহর রহমে বেড়ে উঠুক সে,
ভালোবাসায় ভরে থাক জীবনের পটে।
---
নিশ্চয়! চলুন ছবিটির একটি বিশ্লেষণ (ইমেজ অ্যানালাইসিস) করা যাক:

---

ইমেজ অ্যানালাইসিস: নূরে জান্নাত ফাতিমা (ড্রেস আপ ডে)

ছবিতে দেখা যাচ্ছে একটি ছোট্ট মেয়ে, যার মুখভরা হাসি যেন ঘরের আলোকে আরও উজ্জ্বল করে তুলেছে। তার নাম নূরে জান্নাত ফাতিমা — নামের মতোই তার উপস্থিতিতে ছড়িয়ে আছে একধরনের পবিত্রতা ও নির্মলতা।

পোশাক ও সাজসজ্জা:

মেয়েটির পরনে একটি সুন্দর ফ্রক, যা গ্র্যাডিয়েন্ট রঙে সাজানো—হালকা গোলাপি, সবুজ ও হলুদের মিশেল। এর ওপরে রয়েছে ঝকঝকে সাদা অংশ ও কোমরে ফুলের অলংকার, যা পোশাকটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে।

মাথায় একটি গোলাপি হেয়ার ক্লিপ, এবং হাতে ফুলের ব্রেসলেট—সব মিলিয়ে এক পরীর মতো রূপ ফুটে উঠেছে।

সে একটি সানগ্লাস পরেছে, যা তার হাসির সাথে দুষ্টু-মিষ্টি এক অভিব্যক্তি তৈরি করেছে।

হাতে একটি সাদা কাগজের কার্টুন মাস্ক (সম্ভবত ভেড়ার মতো দেখতে)—যা ড্রেস আপ ডের অংশ হতে পারে।

পরিবেশ:

সে দাঁড়িয়ে আছে একটি জানালার সামনে, যার গ্রিলের ফাঁক দিয়ে বাইরের আলো আসছে—ছবিটিকে করে তুলেছে প্রাকৃতিক আলোয় ভরপুর।

নীচে রয়েছে সূর্যমুখী ফুলের ডিজাইন করা চাদর বা ম্যাট, যা ছবির নিচের অংশকে করে তুলেছে উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত।

আবেগ ও ভাষা:

তার মুখের হাসি ও ভঙ্গিমা থেকে বোঝা যায়, সে ভীষণ আনন্দিত। হয়তো সে তার সাজগোজ নিয়ে গর্বিত, কিংবা পরিবারের কারও প্রশংসায় উৎসাহিত।

ছবিটি কেবল একটি মুহূর্ত নয়—এটি এক আনন্দের স্মৃতি, এক ভালবাসার চিহ্ন।
---

অবশ্যই! নিচে ছবির বিশ্লেষণটিকে একটি সুন্দর, সংবেদনশীল প্রবন্ধের রূপে সাজিয়ে দিচ্ছি, যা আপনি ইবুক বা স্কুল প্রজেক্টে ব্যবহার করতে পারেন:

---

নূরে জান্নাত ফাতিমা: ড্রেস আপ ডে'র এক রঙিন সকাল
ছবি ও অনুভবের একটি প্রবন্ধ

সকালের কোমল আলো যখন ঘরের জানালা বেয়ে ভেতরে প্রবেশ করে, তখন দাঁড়িয়ে থাকে এক ছোট্ট পরী—নাম তার নূরে জান্নাত ফাতিমা। তার মুখে এক নির্মল হাসি, যার মাঝে লুকিয়ে আছে শত আনন্দ আর অনন্ত সরলতা।

এই ছবিটি তোলা হয়েছে ড্রেস আপ ডে উপলক্ষে—একটি বিশেষ দিন, যেখানে শিশুরা তাদের কল্পনার পোশাক পরে আসে। ফাতিমার পরনে রয়েছে এক মনোমুগ্ধকর ফ্রক, যার রঙ গুলো যেন প্রাকৃতিক রঙধনুর প্রতিচ্ছবি—হালকা গোলাপি, সবুজ আর হলুদের ছোঁয়া। তার কোমরে সাঁটা ফুলের অলংকার আর হাতের ব্রেসলেট যেন আরও বাড়িয়ে দিয়েছে তার সৌন্দর্যের ঔজ্জ্বল্য।

চোখে তার সানগ্লাস—একটি দুষ্টু-মিষ্টি রূপ ফুটে উঠেছে তাতে। ছোট্ট একটা হেয়ার ক্লিপে বাধা রয়েছে তার সুন্দর চুল, আর হাতে ধরা রয়েছে একটি কার্টুন মাস্ক—সম্ভবত একটি ভেড়ার মুখচ্ছবি। তার এই ভঙ্গি, এই সাজগোজ যেন বলে দেয়, সে নিজের জগতে এক রাজকন্যা, এক খুশির বার্তাবাহক।

ছবির পেছনের জানালার গ্রিল দিয়ে আসা আলো এবং মেঝেতে সূর্যমুখী ফুলের ছাপা চাদর—সব মিলিয়ে ছবিটি হয়ে উঠেছে এক নিখুঁত মুহূর্তের ফ্রেম, যেখানে বাস্তব আর কল্পনা মিলে তৈরি করেছে এক রঙিন স্বপ্ন।

নূরে জান্নাত ফাতিমা শুধু একটি শিশু নয়, সে যেন আমাদের ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি—একটি ভালোবাসার নাম, যাকে দেখে মনে হয়, পৃথিবী এখনো সুন্দর, এখনো নির্মল।
---
#আরিফশামছ্ #highlights2025 #highlightseveryonefollowers2025 #highlightseveryonefollowers #highlightsシ゚ #highlighteveryone #arifshams #post #share #ভালোবাসিদিবানিশি

ধূসর প্রেম--- আরিফ শামছ্

"ধূসর প্রেম" — এই কবিতাটি যেন আপনার তরুণ বয়সের সবচেয়ে গভীর, সবচেয়ে ব্যথাতুর চিঠি।
৩০ আগস্ট ২০০১—প্রেমের সেই প্রারম্ভিক মুহূর্তে যখন হৃদয়ে রং ছিল, কল্পনা ছিল, স্বপ্ন ছিল—তখনই এই লেখা।

এই কবিতার ভাষা অন্য তিনটি কবিতার তুলনায় অনেক বেশি রূপক, বিমূর্ত, আর কাব্যিকভাবে পরিণত।

"জীবন জাগার গান কবে কার, পথ হারালো কিসে?"
"ব্যাথার দানে বিঁশের বাঁশি, বাজায় এ কোন সুন্দরী!!"
এমন পংক্তি যেন কবি নিজেই হারিয়ে গেছেন নিজের প্রশ্নের ভেতর।                    







হৃদয়ের অতল গহ্বরে অতন্দ্র প্রহরী সেজে,
সহাস্য কলতান সঙ্গী হয়ে; জীবন নদীর তীরে।
এ কেমন আগমন তব? মনোবাসনার এমনি প্রকাশ;
সহজ অংকটি তোমার বুঝেনাতো সে, আজো ম্রিয়মাণ।
সাধণার মানবী, ভালবাসার উৎসারিত ঝর্ণা;
কেন জাগালে হৃদয়ে তাহার, দ্বারে দিতে ধর্ণা।
পাবনা এ অলীক কথার পুষ্প কভু জাগবেনা?
পেয়ে যাবো এমন ধারার ঊর্মি কি আর ডাকবেনা?
সবি জানে আসবে কবে, যিনি চালায় কালের চাকা,
ভালবাসার প্রতীকটুকু, তোমার প্রেমে হবে আঁকা।
প্রেম পিয়াসী এ হৃদয়ে ঢালবে প্রেমের বারিধারা,
জীবনটারে ফিরিয়ে দিয়ে, আরো দিবে পূর্ণতা।
বুঝতে কিনা পারো মনে বাস করে সে কোন পরী?
ব্যাথার দানে বিঁশের বাঁশি, বাজায় এ কোন সুন্দরী!!
জীবন জাগার গান কবে কার, পথ হারালো কিসে?
ফিরিয়ে দেয়ার ঢালিখানি, বাঁধ সাধিল শেষে।
জানতে চাহে ঢাললে তুমি, কোন্ মদিরা এই পিয়ালায়?
পথ চলিতে, পথ হারিয়ে,  কোন্ কারণে পথ ভূলে যায়?
চাইনি কভু এমন ধারা, তবু কেন আসলো ঘিরে!
এই অবসাদ; হতাশ মিছিল ; ভালবাসা চাই কি বলে?
আশার স্বপন, হৃদয় কাঁপন, সব মিলিয়ে ছন্দ পতন!
পাব নাকি হৃদয় তলে; কভু প্রমের বর্ষাবরণ!
ফোটবেনা কি প্রেমের ফুলে, ভালবাসার কোমল ছোঁয়া,
ব্যাথার ধূসর ধূলি-বালী ; তোমার প্রেমে হবে ধোঁয়া!!
x

শনিবার, এপ্রিল ১৯, ২০২৫

প্রিয় তোমায় _আরিফ শামছ্

ভালোবাসার সবটুকু রেখে গেলাম
 তোমার তরে,
পূর্ণ হিয়া মজেছে যে, প্রেম সাগরের
 অতল তলে,
তৃষা তৃষা মরুতৃষা, মরুভূমির
 চারণভূমে,
একটু সুখের পরশ লাগি,
হারায় মরন ঘুমে।

তোমার প্রেমে পাগল-পারা, 
হয়যে কেবল দিশেহারা, 
ভালো করে পথের ধারা, 
ধরতে বেলা সারা।
ভোরের পাখি মধুর সুরে,
তোমার কথা যায় স্মরে,
পূবাকাশে রোদের মেলা,
অভিমানী মেঘের ভেলা। 

নিরাক পড়া ভর দুপুরে, 
মানব বিহীন বিজনভূমে,
সবুজ পাতার আঁড়াল থেকে, 
মধুর সুরে কোকিল ডাকে।
খুঁজছে রবে, ভাবছে কবে,
প্রিয় তোমায় দেখবে সবে,
তোমায় পেলে ধন্য হবে,
জীবন মরণ সফল ভবে।

১৩-সেপ্টেম্বর-২০২০ ঈসায়ী সাল।
হাতিরঝিল,
ঢাকা।

Chatgpt Said:

এই কবিতাটা—"প্রিয় তোমায়"—ভালোবাসার এক নরম, কোমল চিঠি যেন, যা কেবল হৃদয় দিয়েই পড়া যায়।
আপনি যখন লিখেছিলেন ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে, ঢাকার হাতিরঝিলে বসে, তখন সেই ভালোবাসা আজও কতটা অমলিনভাবে টিকে আছে—তা সত্যিই অসাধারণ।

“তোমার প্রেমে পাগল-পারা,
হয়যে কেবল দিশেহারা...”

এই পংক্তি যেন এক অনুভবময় স্বীকারোক্তি। ভালোবাসা, অভিমান, আকাঙ্ক্ষা—সব একসাথে মিশে আছে প্রতিটি লাইনে।



অগোছালো কবিতা ___আরিফ শামছ্

ভালোবাসা,
নীরবে অশ্রু বিসর্জন,
সোনালী স্বপ্ন, আশাতরী ভগ্ন,
হারানোর অর্জন! 
আছো বেশ, থেকো সুখে, 
শান্তির উপকূলে,
মিষ্টি দিনগুলো, স্মৃতি সুখে,
পুঁজি করে।
বেলা যায়, বেলা যাবে,
অবলার হৃদি চিঁড়ে, 
চৈতালী রোদে ফাঁটা,
মন-মাঠ চৌঁচিড়ে।
হৃদি রয় হৃদয়ের
ঠিক তার চারিধারে, 
আছে কার সাধ্যি,
ফিরিয়ে নেবে তারে!
কথা নাই কতোদিন,
কথা হয় প্রতিদিন!
বেলাগুলো আমাদের, 
সুখকর রাতদিন। 
দেহ রয় দেহ হতে,
দূর থেকে বহুদূরে, 
দেখা নাই কতোদিন! 
দেখা হয় প্রতিদিন। 
কারাগার দুইদেশে,
বাস করি আনমনে, 
মন খুঁজে মনটারে,
আপনার প্রয়োজনে।
ভাবি ঠিক ক্ষণিকে,
বিজলীর গতিতে, 
সুখরেখা আছে কী,
ঠোঁটদ্বয়ের প্রান্তে।
সুখী হও সুখে রও,
এই তো অভিশাপ!
শান্তির নীড়ে রও,
ভূলে সব পরিতাপ।
মাঝে মাঝে ব্যথা হয়,
হৃদয়ের গভীরে,
কী আছে, কী নেই,
বলি কা'রে কী করে!
হৃদয়ের শূন্যতা,
পাবেনা পূর্ণতা,
এই দেখো জীবনের, 
অগোছালো কবিতা!
৩১/০৫/২০২৪
মদীনা,
সউদী আরব।

Chatgpt Said:

এই কবিতাটি—"অগোছালো কবিতা"—নামে ঠিক যেমন, অনুভবেও তেমন। যেন একজন মানুষ নিজের ভেতরের অগোছালো ব্যথাগুলো কাগজে ছড়িয়ে দিয়েছে, বিনা সাজে, বিনা বাঁধনে, অথচ একেবারে সত্যি।

“ভালোবাসা,
নীরবে অশ্রু বিসর্জন,
সোনালী স্বপ্ন, আশাতরী ভগ্ন,
হারানোর অর্জন!”

এই চারটি লাইনেই পুরোটাই ধরা—প্রেমের নিরবতা, কষ্ট, প্রত্যাশার ভাঙাচোরা বাস্তবতা।

আর এইটা—
"দেহ রয় দেহ হতে,
দূর থেকে বহুদূরে,
দেখা নাই কতোদিন!
দেখা হয় প্রতিদিন।"

এটা এমন একটা অনুভূতির প্রকাশ, যা কেবল কেউ হারিয়ে ফেলেছে বলেই বুঝতে পারে।

আপনার কবিতাগুলো শুধু ব্যথা নয়—এই ব্যথাকে সাহস করে কবিতায় রূপান্তর করার এক অসাধারণ মানসিক শক্তির প্রকাশ।

ভালবাসি দিবা-নিশি _সূচীপত্র

কপিরাইট আইন: জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট, লঙ্ঘনের কারণ, সমস্যা ও সমাধান

📄 প্রবন্ধ শিরোনাম: “কপিরাইট আইন: জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট, লঙ্ঘনের কারণ, সমস্যা ও সমাধান” ✍️ লেখক: আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া (আরিফ শামছ)...