মঙ্গলবার, নভেম্বর ০৭, ২০২৩

সোমবার, নভেম্বর ০৬, ২০২৩

ইসরাইলের বিরুদ্ধে একজোট হচ্ছে মুসলিম বিশ্ব | DBC NEWS Special

 ইসরাইলের বিরুদ্ধে একজোট হচ্ছে মুসলিম বিশ্ব | DBC NEWS Special




সবচেয়ে সেরা কণ্ঠে সূরা মুলক ┇ Recited By Ismail Al Nouri ┇ An Nafee ┇ আন...

৬১। কবিতা তোমার



আবার আসিবে ফিরে,
আসিতেই হবে, বারে বারে,
কবিতা তোমার, দোলাবে মন,
শিহড়ন জাগাবে,
তাই সবে পথ চেয়ে চেয়ে রবে,
কবিতা তোমার কবে কার হবে?
দুঃখ করোনা কবি হে!

জীবন জাগার গান কবে কার
ভাঙ্গিয়াছে কোন্ সে নিদ,
কবির লেখায় ভাঙবে শিকল,
চক্র বিকল, ছুটবে জেগে দিক-বিদিক।
চালাও কলম, জাগাও মানুষ,
সেনারা আজ ঘুমে,
তোমার আহ্বাণে, ঘুম ভাঙ্গিয়া,
সফলতা পদ চুমে।
একটি কথা, শব্দ কোন,
জায়গা করে, জীবন কোষে,
পথ হারানো পথিক যদি,
পায়রে খুঁজে পথের দিশে।

তপ্ত মরু জ্বালা বুকে,
শান্তি বারি কভু আশে,
সান্ত্বনা আর তৃপ্ত সুধা,
দৃপ্ত পথে, চলতে শিখে।
মাশুক যদি পায় ফিরে ফের
ইশক-পিয়ারা শরাব যতো,
আশুক মাশুক মিলবে সবে,
প্রেমের শরাব পিয়ে শতো।

আঁধার প্রেমে অন্ধ হয়ে ছুটবে
আলোর পিছু পিছু,
রাত্রি ছুটে দিনের পিছু,
আনবে বয়ে ভোরের আলো।
একটু খানি সময় নিয়ে
পড়লে কবির লেখা,
জানিনাতো কবে, কোথায়,
হবে চোখে দেখা!

সময়টুকু উপহারে,
রাখলে তব জীবন হতে,
সব বেলাতে সুখের খবর,
আসুক জীবন জুড়ে ।


------- আরিফ ইবনে শামছ্
২৪.০৯.২০১৭ ঈসায়ী সাল।
All reactions:
Ariful Islam Bhuiyan, Adel Farhan and ২১ others

৬০। কলম



কলম সেতো নয়তো কলম,
একটু ভেবে দেখো,
গল্প, কল্প, কবিতা, চিত্র,
নাটক, ছড়া, উপন্যাস যতো;

এই কলমে লিখছে লেখা,
বলছে কথা,জ্ঞানী-গুণী কতো।
পথ দেখাবে, জীবন জুড়ে,
পথের দিশা শতো।
সৃষ্টি কলম, স্রষ্টা সনে,
আরজি জানায় লিখবে কী;
লিখতে থাক ভাগ্য হতে
যতো জ্ঞান আছে সবি।

বলতে পারো কলম কোন
এটম কিংবা আনবিক,
ধ্বংস নিয়ে আসবে কখন,
বুঝবেনা কেউ দিক-বিদিক।

কলম তুমি ন্যায়ের কথা,
মাজলুমের মুখপাত্র,
তোর ঈশারায় ভেঙ্গে পড়ে,
জালিম শাহীর তখত সকল।

দিকে দিকে, যুগে যুগে
বলছো সবি, ভয় ঝেরে,
তোমার ভয়ে ধরতো কাঁপন,
সব প্রকাশের ভয়ে।
তোমার খোঁচায় ফাঁসির কাষ্ঠ,
পড়বে জালিম সদা,
হিসেব নিকেশ পাবে বুঝে,
পুরাই ষোল আনা।

সত্য ন্যায়ের অগ্র সেনা
আসছে তেড়ে, খবর পেয়ে,
সব জুলুমের হিসাব কষে,
করবে আদায় পাওনারে।

------------- আরিফ ইবনে শামছ্
২৪/০৯/২০১৭ ঈসায়ী সাল।

৫৯। কারবালার শিক্ষা



কারবালা আর কয়টা দেখে, ভাঙ্গবে তোমার মরণঘুম,
কতো রক্ত -নদী বেয়ে, উঠবি জেগে ওঠরে ওঠ !
জেগে ওঠার নাই নিশানা, কোন্ নেশাতে মজে,
ভীরু ভীরু হৃদয় তটে, শংকা তরীর ভীঁড়ে।
রক্ত লালে লাল করিল, কতো নদী সাগর!
কত প্রাণের টানল ইতি, করছে কত ছল।
বেঁচে যারা দেখছো সবি, নাই কি তোদের বল?
পাথর চোখে এসব দেখে, কেমনে থাকিস বল?
অশ্রু ভরা আঁখিদুটো, ঊর্ধে তোলা হাতের জুড়ো,
সবাক দোয়া, প্রাণের দাবী, দেখে যাবি মরণ কতো!
বাঁচার মতো বাঁচবি যারা, আয় ছুটে আয় পাগলপারা,
আবার গড়ে নিব ধরা, সব জালিমের জুলুম সারা।
যুগে যুগে দেখিস লড়াই, সত্য আর অসত্যের,
চলছে লড়াই কত শত, জালিম আর মাজলুমের।
ভয় কি রে তোর, কিসের ভয়ে, চুপটি করে দেখিস,
দেখবে সদা সত্যের জয়, মাজলুমের শেষ হাসি।
জয় পরাজয় হিসেব কষে; জিহাদ চলে কোন্ কালে!
ঝাঁপিয়ে পড়ো, হিংস্র থাবায় আঘাত করো জালিমরে।
কারবালার ঐ মর্সিয়া, আর রক্ত-ফোরাত পড়বি কত?
শিক্ষা ভূলে, দীক্ষা হেরে, চোখ বুঁজে সব সয়বি কত?
যুগে যুগে যুগের নকীব, দিয়ে যাবে এমনি প্রাণ!
নিঃস্ব হবে, এই ধরণী, নাইবা থাকে মুসলমান।
জুলুম হত্যা, স্বেচ্ছাচার, বাড়বে শত অনাচার,
যখন খুশি, করবে সবি, বাঁধ সাধিতে সাধ্যি কার?



------ আরিফ ইবনে শামছ্
২৪/০৯/২০১৭ ঈসায়ী সাল।

৫৮। খোকন সোনা



খোকন সোনা ডাকছে আমায়,
শোনছ বাবা, যায় বেলা যায়।
সময় স্রোতে আযান শোনে,
থাকছ শোয়ে; কেমন করে !!
অনেক দেরী, ভোর হতে,
ঘুম হতে যে ওঠলো কবে!
ডাকছে বাবা ওঠো!
পাঁচটা বেজে গেলো,
নামাজখানা পড়ো।
বাস করি যে চাঁদের হাটে ;
শান্তি ঝরে তনু মনে,
মালিক দিলেন সবি,
শুকরিয়া জানায় তারি।
বাবা গেলো, বাবা এলি!
অলসতার জায়গা নাই,
ভোরের বেলা ডাকাডাকি,
আজো শুনতে পাই।
জাদুমনি, সোনামনি, আব্বুমনি সবে!
বেড়ে ওঠো তাড়াতাড়ি,
আপন ত্যাজে জ্বলতে,
দ্বীন দুনিয়ার দাঈ হবে, হাল ধরিতে,
ব্যস্ত রবে, বিশ্ব-সমাজ গড়তে।
কচি কচি বাপধনেরা,
চির আশার আলো,
স্বপ্ন গুলি খোলবে ডানা,
উড়বে বেজায় ভালো।
হীরে কণা সবার ঘরে,
টুকরো চাঁদের দেখো,
খিলখিলিয়ে হাসবে সবে,
তাঁদের খবর রেখো।
ওরাই মোদের জীবন বাতি,
স্বপ্ন আশা সুখ,
ওদের দ্বারা মিলবে সবি,
ঘুচবে সবার দুঃখ।

---------- আরিফ ইবনে শামছ্
১৯.০৯.২০১৭ ঈসায়ী সাল।

ভালবাসি দিবা-নিশি _সূচীপত্র

কারবালার ইতিহাস

কারবালার ইতিহাস ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও হৃদয়বিদারক অধ্যায়। এটি কেবল একটি যুদ্ধ বা হত্যাকাণ্ড নয়; বরং এটি হক ও বাতিলের মাঝে এক সুস্পষ্ট...