রবিবার, জুন ১৮, ২০২৩

গ্রিন টি কেন খাবেন

 




চা একটি জনপ্রিয় পানীয়।বন্ধুমহলে বা ঘরোয়া আড্ডায় চায়ের জুড়ি নেই। আপনার সারাদিনের ক্লান্তি দূর করে দিতে পারে এককাপ চা। তবে চা যদি খেতেই হয় তবে গ্রিন টি খান। 

আপনি জানেন কি দুধ চা না খেয়ে কেন গ্রিন টি খাবেন?

কেন গ্রিন টি
গ্রিন টিতে রয়েছে ফ্লেভোনয়েড নামক একটি উপাদান, যা আসলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি এমন একটি শক্তিশালী উপাদান যা সব দিক থেকে শরীরকে চাঙ্গা রাখে। গ্রিন টি রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এ ছাড়া কেটেচিন নামেও একটি উপাদান থাকে এই চায়ে, যা ভিটামিন ‌’ই’ ও ‘সি’-এর থেকেও বেশি শক্তিশালী, যা শরীরে প্রবেশ করে একাধিক উপকার করে। 

আসুন জেনে নিই কেন গ্রিন টি খাবেন- 

ওজন কমায় 

গ্রিন টি ওজন কমায়। গ্রিন টি হজম প্রক্রিয়াকে বাড়িয়ে শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমিয়ে ফেলতে সাহায্য করে। গ্রিন টি উপস্থিত কেটাচিন পেটের মেদ ঝরাতে অগ্রগণ্য ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই অতিরিক্ত ওজন কমাতে নিয়মিত গ্রিন টি খেতে পারেন। 

কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি

সকাল ঘুম খেকে উঠে যদি গ্রিন টি পান করেন, তবে সারাদিন আপনি থাকবেন সতেজ ও প্রাণবন্ত। গ্রিন টি শরীরের স্টেমিনা তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি করে, তাই পুরো দিন ধরে শরীর চনমনে থাকে।  গ্রিন টি পান করলে আপনার কর্মক্ষমতা বাড়বে। আপনি যদি দিনের মধ্যে কয়েকবার গ্রিন টি পান করেন, তবে তা আরও বেশি উপকারে আসবে। 

রোগ-প্রতিরোধ 

শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে গ্রিন টির কোনো বিকল্প নেই। যারা অ্যালার্জিতে খুব ভোগেন তারা নিয়মিত গ্রিন টি পান করলে ভালো। এ ছাড়া গ্রিন টি খেলে শরীরের বিভিন্ন রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আর রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটলে অ্যালার্জির মতো রোগ ধারের কাছেও আসতে পারে না। 

ক্যান্সার

গ্রিন টিতে উপস্থিত ইজিসিজ নামক উপাদানটি ক্যান্সার সেলকে ধ্বংস করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সে কারণেই তো বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন, ক্যান্সার রোগকে যদি দূরে রাখতে হয়, তা হলে গ্রিন টির সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতাতেই হবে।

স্মৃতিশক্তির উন্নতি

স্মৃতিশক্তি বাড়াতে গ্রিন টি নানাভাবে সাহায্য করে থাকে। সেই সঙ্গে অ্যালার্টনেসও বাড়াতেও এই পানীয়টি বিশেষ ভূমিকা নেয়। সে কারণেই তো সকাল-বিকাল এই চাটি খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকরা।

হার্টঅ্যাটাক 

প্রতিদিন গ্রিন টি খেলে হার্ট কিন্তু খুব ভালো থাকে। নিয়মিত গ্রিন টি খেলে উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা ৪৬-৬৫ শতাংশ কমে যায়।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ

নিয়মিত ২-৩ কাপ করে গ্রিন টি খাওয়া শুরু করলে শরীরে রক্তের প্রবাহ এত মাত্রায় বেড়ে যায় যে ব্লাডপ্রেসার নিয়ন্ত্রণে আসতে সময় লাগে না। তাই আপনার পরিবারে যদি এই রোগের ইতিহাস থাকে, তা হলে প্রতিদিন ডায়েটে গ্রিনটি অন্তর্ভুক্ত করতে ভুলবেন না যেন!

ডায়াবেটিসের 

সারা বিশ্বের মধ্যে আমাদের দেশ ডায়াবেটিস কয়াপিটালে পরিণত হয়েছে। তাই তো এমন পরিস্থিতিতে যদি সুস্থভাবে বাঁচতে চান, তা হলে গ্রিনটির সাহায্য নিতে ভুলবেন না যেন! 




শনিবার, জুন ১৭, ২০২৩

পারফেক্ট চা বানানোর কৌশল

 



চা ক্লান্তি দূর করে, আমাদের চাঙা রাখে। চায়ের গুণ অনেক।এতে রয়েছে ফাইটোকেমিক্যালস, এটি হাড় শক্ত করে। চা ক্যান্সার প্রতিরোধক ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। মস্তিষ্ক গঠনে সহায়তা করে। এছাড়া এটি ওজন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।  

রং চা, দুধ চা, মসলা চা, গ্রিন টি বা হারবাল টিসহ বেশ কয়েক ধরনের চা পছন্দ করি আমরা।  কিন্তু প্রতিদিন চা বানানোর পরও অনেকেই নিজের বানানো চায়ের স্বাদ নিয়ে সন্তুষ্ট নই।

যেভাবে তৈরি করলে, এককাপ শেষ হতেই আরেক কাপের অনুরোধ আসবে, জেনে নিন, রেসিপি:

যদি রং চা পছন্দ করেন তবে চায়ে ফুটন্ত পানি ঢালুন তারপর অপেক্ষা করুন আড়াই থেকে তিন মিনিট। এই সময়টুকু দিতে হবে এ কারণে যে— এই সময়ের মধ্যে চায়ের স্বাদটুকু পানিতে মিশে যেতে পারে।


দুধ চা: একটি প্যানে দেড় কাপ পানি দিয়ে ৫ মিনিটের মতো ফুটিয়ে ২ টেবিল চামচের মতো চা পাতা দেবেন। মাঝে মাঝে একটু নেড়ে এবার এক কাপ ঘন দুধ মিশিয়ে নেবেন। এক মিনিট পর নামিয়ে উপভোগ করুন পারফেক্ট ও মজাদার চা।


মসলা চা: পনেরো মিনিট সময় দিলেই তৈরি করে ফেলতে পারবেন মজাদার এই চা। চারটি লবঙ্গ, দু’টি এলাচ, একটি দারুচিনির টুকরো, তিন কাপ পানি, ১/৪ চা চামচ আদা কুচি, আধা কাপ দুধ, দুই টেবিল চামচ চিনি বা মধু ও দুই টেবিল চামচ চা পাতা নিয়ে নিন।


এবার প্রথমে ব্লেন্ডারে লবঙ্গ, এলাচ এবং দারুচিনি গুঁড়া করে নিন। পাত্রে পানি ও মসলার গুঁড়া দিয়ে সেদ্ধ করুন। চুলা থেকে পাত্রটি সরিয়ে ঢেকে রেখে দিন পাঁচ মিনিট। প্যানে গরম দুধ ঢেলে তাপ থেকে সরিয়ে ফেলুন এবং চা দিয়ে দিন। ঢেকে রাখুন তিন মিনিট। চা নাড়ুন এবং ছেঁকে নিয়ে চায়ের কাপ ঢালুন। তৈরি হয়ে গেলো সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর মসলা চা।

যে বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখবেন

চায়ের জন্য একটি পাত্র নির্দিষ্ট করে রাখবেন
চিনির বদলে মধু ব্যবহার করলেই চা হবে আরও উপকারী ও সুস্বাদু পানীয়  
চা পাতা সব সময় এয়ারবাইট কনটেইনারে রাখুন
কাপে চা ঢালার আগে ফোটানো গরম পানি দিয়ে ভালো করে কাপটি ধুয়ে নেবেন।




বৃহস্পতিবার, জুন ০১, ২০২৩

কন্ডোমিনিয়াম প্রজেক্ট 𝐀𝐱𝐢𝐬 𝐆𝐚𝐫𝐝𝐞𝐧





অত্যাধুনিক সকল নাগরিক সুবিধা নিয়ে "𝐀𝐱𝐢𝐬 𝐆𝐫𝐨𝐮𝐩" এর 𝐇𝐚𝐛𝐢𝐭𝐚𝐭𝐢𝐨𝐧 𝐃𝐞𝐯𝐞𝐥𝐨𝐩𝐦𝐞𝐧𝐭 𝐋𝐭𝐝. এর দারুন এক কন্ডোমিনিয়াম প্রজেক্ট- 𝐀𝐱𝐢𝐬 𝐆𝐚𝐫𝐝𝐞𝐧 
=========================================
রাজধানীর প্রাণকেন্দ্র বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার সন্নিকটে, ১০০ ফুট মাদানী এভিনিউ, ইউনাইটেড সিটি, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি সংলগ্ন ও ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সম্মূখে ৪০% কম খরচে মাত্র ১৮ লক্ষ টাকায় ১৪৫০ বর্গফুট ফ্ল্যাটের জমির মালিকানা শেয়ার বিক্রি চলছে।

প্রকল্পের সুবিধা সমূহ:
………………………………………
✳ সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা, নিরবিছিন্ন বিদ্যুৎ, পানি ও এল পি গ্যাস সরবরাহ ব্যবস্থা।
✳ একাধিক মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল, কলেজ ও ইউনিভার্সিটি সম্বলিত এলাকা।
✳ বিনোদন কেন্দ্র, পার্ক, স্পোর্টস্ সেন্টার, রেস্তোরাঁ, শপিং মল, সুপার সপ ইত্যাদির সমৃদ্ধ এলাকা।
✳ স্বল্প দুরত্বে সহজলভ্য হাসপাতাল ও চিকিৎসা সেবা, ফায়ার সার্ভিস স্টেশন ও পুলিশ স্টেশনের পাশাপাশি রয়েছে সকল প্রকার নাগরিক সুযোগ সুবিধা।

ভবনের সুবিধা সমূহ:
………………………………………

✳ প্রজেক্টের নামঃ 𝐀𝐱𝐢𝐬 𝐆𝐚𝐫𝐝𝐞𝐧 
✳ গ্রাউন্ড ফ্লোর + ১৪ তলা বিশিষ্ট আবাসিক ভবন।
✳ ২টি বেজমেন্ট লেভেল কার পার্কিং।
✳ ২টি লিফট এবং ২টি সিঁড়ি।
✳ প্রতিটি ফ্লোর ৪ টি ইউনিট সম্বলিত।
✳ ফ্ল্যাট সংখ্যা = ৫৬ টি 
✳ মোট পার্কিং সংখ্যা = ৫৬ টি 
✳ ফ্ল্যাট সাইজ - ১৪৫০ বর্গফুট (প্রায়)
✳ নির্মাণ খরচের কিস্তি- ৪২টি।
✳ প্রকল্প হস্তান্তর-ডিসেম্বর ২০২৬ ইং।

* এছাড়াও ভবনে রয়েছে অত্যাধুনিক সুযোগ সুবিধা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থাসহ, ওয়াটার বডি ও ঝর্ণা, কিডস্ প্লে এরিয়া, কমিউনিটি স্পেস, বারবিকিউ জোন, সবুজ ছাদ ও বাগান *

ফ্ল্যাটের বিস্তারিতঃ
………………………………………
☑ ৩ টি বেড 
☑ ৩ টি বাথ 
☑ ৩ টি বারান্দা 
☑ ১ টি ড্রয়িং 
☑ ১ টি ডাইনিং 
☑ ১ টি ফ্যামেলি লিভিং
☑ ১ টি কিচেন
☑ ১ টি পার্কিং

সেলস্ অফিস:

Unit-401, লেভেল-3, Demra, Dhaka-1361

Mobile-01610007970, 01540007154

Email-ariful01711@gmail.com

https://arifulislambhuiyan.blogspot.com/


মঙ্গলবার, মে ৩০, ২০২৩

সালাম জওয়াব - আরিফ শামছ্


         
সালাম দেয়া সুন্নত, উত্তর দেয়া ওয়াজিব,
দরদমাখা মন নিয়ে ভাই সালাম দিতে উদগ্রিব।
মিষ্টি স্বরে চিন্তা করে সালাম যখন দিবে,
ঝাঁকিয়ে মাথা চুপিসারে যায়যে হেঁটে চলে।

মাথার ভিতর ঝড় চলে ভাই, শান্তি নাহি পাই,
সালাম কাকে দিলাম সেকি হিন্দু মুসলমান?
ভাটা পড়ে মনের জোড়ে, পায়না আবার সাহস,
হুম বলে কি! ঝাঁকায় মাথা কাকে সালাম দিব!

সালাম কালাম মুসলমানের, সেরা আদর্শ,
কি যে হল সেরা জাতির, এমন দশা কেন?
হাসি মুখে কথা বলা কোন ভাইয়ের সাথে,
সাদকা জেনো মহানবীর মহান হাদীসে।

সালাম বাড়ায় ভালবাসা জেনো সবার সাথে,
সেই সালামের আন্তরিকতা, কোথায় পাব খোঁজে?
দরদমাখা সালাম জওয়াব, চলো করি জারি,
আবার ছড়ায় শান্তি-সুধা, মনন আবাদ করি।

৩০/০৯/২০১৭ ঈসায়ী সাল

ভালবাসি দিবা-নিশি _সূচীপত্র

কারবালার ইতিহাস

কারবালার ইতিহাস ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও হৃদয়বিদারক অধ্যায়। এটি কেবল একটি যুদ্ধ বা হত্যাকাণ্ড নয়; বরং এটি হক ও বাতিলের মাঝে এক সুস্পষ্ট...