NO KILLING, YES PEACE.
-Arif Ibn Shams.
In Primitive age Men lived together for a clear goal to live in peace from the attack of wild animal. Day by day they increased in number, built up various Nation & Community from this group. They have broken their unity for their necessity, offence one another. No Sorry for that. Everybody has the right to stay with one another in peace. No right to take any attack to any person’s choice- dis choice , likeness- dislike which are harmless for any person’s or being’s living in peace.
If I ask anybody, do you want to live in peace? Everybody will tell “yes, certainly”. Now we have to take decisions mentally, we are all want to live in Peace. So we have to do something one after one. How can we watch the death of a man abnormally, on the conflict which is favor to any blindness of selfishness person, Community & Nation?
This is impossible for us but we can try heart & soul in fresh mind for peace. Till now a large number of people died for negate attack from some Nation who are traitor. They tell us speech of peace but doing for their welfare. The whole world doesn’t matter for them. Where they have need something, They are telling for peace, set up democracy, reform of Democracy then make sure a darkness condition which is favor to snatch technically fulfill their wants.
Politics makes Politics, A Politics under a Politics. It’s impossible to find out the main honest view of any politics. It may be Village politics, National or International. As a man I think, If all the Veto countries are try to make a peaceful world, they can. It’s not impossible for them. But they are speaking and working always for Peace but every day we are getting news of unstable world.
All the group of militants are getting their arms and everything as usual. Which or who are their supplier? Is it so difficult to find out that Supplier? Everybody will tell “No”. Where are the gape? The lack of honesty, trusty & Sacrifice.
Date : 20.03.2009
পরিচিতি
নাম: আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া
লেখালেখি: আরিফ ইবনে শামছ্
পিতা: বিশিষ্ট সমাজ ও সাহিত্যসেবক, কবি ক্বারী আলহাজ্ব শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রাহঃ)।সহকারি প্রকৌশলী, বাংলাদেশ তার ও টেলিফোন (বি.টি এন্ড টি- বি.টি.সি. এল)।
মাতা: মোয়াল্লিমা হালীমা সাদীয়া ভূঁইয়া।
ঠিকানা: ফখরে বাঙ্গাল নিবাস,
ভূঁইয়া পাড়া, বাড়ী# ১২৩৪,
ওয়ার্ড# ১২, গ্রাম: ভাদুঘর,
পোষ্ট: ভাদুঘর-৩৪০০।
থানা:সদর, জিলা: বি.বাড়ীয়া।
পড়াশোনা:
নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়, (৬ ষ্ঠ শ্রেনী) সদর, বি.বাড়ীয়া। ভাদুঘর মাহবুবুল হুদা পৌর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (৭ম-১০ম)।হাবলা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (রেজিষ্ট্রেশন) হতে ১৯৯৫ ঈসায়ী সালে কৃতিত্বের সাথে ১ম বিভাগে পাশ করেন।প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে বরাবরই ফার্ষ্ট বয় ছিলেন।১৯৯৭ সালে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ থেকে এইচ.এস.সি পাশ করেন।২০০১ সালে, বি.এস.এস (সন্মান-অর্থনীতি), ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ, ২০০৩ সালে, এম.এস.এস (অর্থনীতি), সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা, বি.এড. বাংলাদেশ টিচার্স ট্রেইনিং কলেজ, ঢাকা (জাতীঃবিঃ), এম.এড (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), এম বিএ -এম এই এস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-অধ্যয়নরত)
পূর্বপুরুষদের পূর্বকথাঃ
বৃহত্তর বিভাগ ময়মনসিংহের অন্তর্গত বেলগাঁও থানার দিলালপুরে বসবাস করতেন পাঁচ ভাই।দুই ভাই দ্বীনের কাজে বা ভ্রমনের উদ্দ্যেশ্যে দিলালপুর থেকে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া (ত্রিপুরা) জেলার সদর থানার অন্তর্গত ভাদুঘর গ্রামে আসেন।প্রাকৃতিক পরিবেশের অপূর্ব লীলানিকেতনের মোহে মোহাবিষ্ট হয়ে ভ্রাতাদ্বয় স্থায়ী বসবাসের সিদ্ধান্ত নেন ভাদুঘরে।"বংশ পরম্পরায় দ্বীন ধর্মের প্রচার প্রসার, অলি-আল্লাহদের খেদমত ও ইহসানের সুবাদে ধারণা মজবুতভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় যে, ভ্রমণে নয়, দ্বীন ধর্ম প্রচার বা ইসলামের দাওয়াত নিয়েই দুই ভাই এসেছিলেন"। কবিতা সাহিত্য সংস্কৃতির আসর (একটি গতিশীল সাহিত্যভান্ডার)। প্রাক্তন বিভাগীয় সম্পাদক, সাহিত্য সম্পাদক, মাসিক "বলিতে ব্যাকুল" পরবর্তীতে "তিতাস বার্তা"।
মোবাইল: ০১৬১০০০৭৯৭০।
বয়স: ৩৮ বছর।
পেশা: চাকুরী।
প্রকাশিত লেখা:
দৈনিকভাবে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, দৈনিক প্রজাবন্ধু,
মাসিক বলিতে ব্যাকুল, তিতাস বার্তা,
হক্ব পয়গাম।
মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "ঝরা ফুলের গন্ধ" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত
(১) "শ্বাশ্বত আহ্বাণ" এবং (২) "ছন্দ নাবিক"।
মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "বিজয়ের উল্লাসে" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত
(১) সত্য সন্ধানী
(২) বাঙালির স্বাধীনতা
(৩) বিজয়ের উল্লাসে
(৪) অনুশোচনা
(৫) বিদ্রোহী তুমি, বিপ্লবী
(৬) আজকের এই বাংলাদেশ
(৭) ভাঙ্গা গড়া
সংকলন ও সম্পাদনা: তাসকিন আব্দুল্লাহ "বাংলার ১০০ কবি ও কবিতা" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত
আগুন জ্বালা অন্তরে |
সন্মাননা পত্র প্রাপ্তি :
পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতার আসর (কবিতাঃ কারবালার শিক্ষা),পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতাপাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতা ছড়া ও গানের আসর (কবিতাঃতোরা থামবি কিনা বল।)
সাহিত্য জাগরণ বাংলাদেশ (কবিতাঃহৃদয় কন্দরে। কবিতাঃ কবিতা তোমার।)শখের কবিতা সাহিত্য আড্ডা (কবিতাঃ টেকসই মানবতা।কবিতাঃ বিদ্রোহী তুমি বিপ্লবী।)।
বাংলাদেশ কবি সংসদ, (সিলেট বিভাগ)।বাংলাদেশ কবি সংসদ, (চট্রগ্রাম বিভাগ) হতে সাহিত্য অঙ্গনে বিশেষ অবদানকৃত স্বরুপ বিশেসন্মাননা পত্র প্রাপ্তি।বিশেষ সন্মাননাপত্র, এসো কবিতা লিখি (কবিতাঃ জাগাও তুমি জেগে ওঠো!),দিনের (২০-১১-২০১৭) সেরা কবি, বাংলাদেশ কবি পরিষদ (কবিতাঃ বাঙ্গালীর স্বাধীনতা)।আন্তর্জাতিক কবি পরিষদ (আজকের- ০৬-১২-২০১৭- সেরা কবি, কবিতাঃ "জীবন তরী");
ছায়াবীথি (সেরা পোষ্ট- কবিতা ইভেন্টে বিজয়ী- কবিতাঃ "অনাগত সন্তানের আহ্বান"।সমাজ কল্যাণ সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক সপ্তাহের (১৪-১২-২০১৭) সেরা বিজয়ী কবি, ১ম স্থান অধিকারী, (কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !)বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _১৪-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৫ম স্থান ( কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !);বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _২২-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ১১ তম স্থান ( কবিতাঃ পরোয়ানা !)প্রজন্ম সাহিত্য সভা (প্রসাস-০৬-০২-২০১৮_সপ্তাহের সেরা ০৫ এ ০৪- কবিতাঃ স্বান্তনা) নকলা উপজেলা সমাজকল্যাণ সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা ১৬-০২-২০১৮, ( কবিতা: ফাগুনের গান); কাব্য প্রেমীদের প্রচার মাধ্যম_ গল্প কবিতা ও সাহিত্যের আসর_বিশেষ সম্মাননা _২২-০২-২০১৮ (কবিতা: প্রিয় বাংলাভাষা); কাব্য কথার মেলা সাহিত্যাঙ্গন, সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: এই পৃথিবীর আর্তনাদ); সাহিত্যজগৎ (সকল সাহিত্য প্রেমিদের ঠিকানা), সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: বিপ্লবী );শেরপুর সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ২৩-০৩-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী) ; সাহিত্য সন্ধ্যা, আজকের (২৭-০৩-২০১৮) সেরা কবি, (কবিতা: বিপ্লবী) বাংলা সাহিত্য কবিতা ও গল্পের রস_৩০-০৩-২০১৮_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৪র্থ স্থান ( কবিতাঃবিপ্লবী )। সাপ্তাহিক সেরা ০৭ কবি ও কবিতায় ১ম স্থান, (কবিতা: বিপ্লবী ); সাহিত্যের জাগরণ, আন্তর্জাতিক সাহিত্য সংগঠন, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ০১-০৪-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী)।
পাথর দিয়ে যুদ্ধ
ইরাক, ইরান, তুরান, কাশ্মীর, কাতার আর সিরিয়া,
সৌদি আরব, সুদান, মিশর, পুরো আফ্রোশিয়া।
উপমহাদেশ, স্থান, আর দেশ -মহাদেশ,
সব সৃষ্টি স্রষ্টার জানি, আমরা বিশ্বের, বিশ্ব মোদের।
হানাহানি আর মারামারি করে, মানুষ মানুষেরে,
হৃদয় আছে ঠিকই দেহে, নাই যে দরদ অন্তরে।
সৃজিত হল কত দল উপদল, কেউ সহেনা কারো,
এক হওয়ার মন্ত্র ভুলে, অনৈক্যে খায় হাবুডুবু।
নাই সে খেয়াল, দূর করিবার ব্যবধান যতো আছে!
আমার আমি, অহমিকা আর অন্ধ সকল জনে।
কোরান কিতাব, হাদিস, ইজমা, কিয়াস জেনেছে কতো!
সবাই মিলে একই বাঁধনে, নাইকি বাঁধিবার কেহ!
কত আরাধনা চলে অবিরাম দিবস যামিনী দেখো,
পাশের বাড়ীর অধিবাসী যারা, খেতে পেরেছে কি জানো?
ঋণের চাঁপে, লজ্জা শরমে, সহসা মৃত্যু দেয়যে হানা,
কানে তুলো আর চোখে ঠুলি বাঁধে সমাজের ধনী যারা।
দেশের রাজারা ব্যস্ত সদা, নিজেদের ব্যবসা দেখো,
দেশ ধর্ম কোথায় গেল, জাতির ঐক্য এলো কি গেলো!
তা'তে কি কার, কিছু আসে যায়, জীবনের দাম নাই!
সকাল বিকাল মারছে শিশু, দূর্বল নারীরা ও মারা যায়।
কথার কথা, নামে মাত্র সবাই করে বাদ- প্রতিবাদ!
মিছিলে মিছিলে যায় হারিয়ে প্রতিশোধের অগ্ন্যোৎপাত।
নায়কি সাহস দাঁড়াতে পাশে, মাজলুম যতো বিশ্ব মাঝে,
পাথর দিয়ে যুদ্ধ করে জীবন সঁপে,শহিদী পথে।
Popular Posts
Happy birthday to us. 20.12.2011
মন মাতানো, প্রাণ জুড়ানো, গান শোনো, ক্লান্তি দূরে, শ্রান্তি পাবে, শান্তি পাবে জানো। --আরিফ শামছ্ shorts/74cqSa9OJUg?si=8CEXnpPjnRqGkU3f জন্মভুমি । দেশত্ববোদক গান । paradise tune present shorts/3dQiz_CwZC0?si=jQOxysXCT5rY7Q-K shorts/ZsybLvCC_ow?si=e4Eu7fhZybnMhaZL shorts/eUbrKGMV_vA?si=6FhgTCCd_aH8wVaB আস্সালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ আমাদের এবারের অনবধ্য একটি আয়োজন দেশত্ববোদক গান শিরোনাম: জন্মভুমি কথা ও সুর: মতিউর রহমান খালেদ শিল্পী: সাফা , সানিমা,আরুয়া,আরিসা,আতকিয়া,আলাইনা,আমিরা,আরিয়া,মাহিরা,সানিমা,শার্মিলা,মাহা,মার্যুকা,মাহির, আরফাত,সাদাব, ব্যবস্হাপনায়: মাওলানা আব্দুর রহিম বশরী পরিচালনায়: শিল্পী তারেক আজিজ রেকর্ড লেভেল: সুরেলা স্টুডিও ভিডিও ম্যাকিং: নজরুল মাহের ড্রোনঃ মাসুম সাউন্ড ডিজাইনিং : উসমান রাহি পোস্টার ম্যাকিং: মোহাম্মদ সাইফ
বিশ্বব্যাপী স্ট্রোক একটি প্রধান মৃত্যুর কারণ, এবং কাজের সম্পর্কিত কারণে এর একটি উল্লেখযোগ্য অংশ ঘটে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এবং আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (ILO) এর একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৬ সালে ৭,৪৫,০০০ মৃত্যুর জন্য দীর্ঘ সময় কাজ করা (প্রতি সপ্তাহে ৫৫ ঘণ্টা বা তার বেশি) দায়ী, যার মধ্যে অনেক মৃত্যু স্ট্রোকের কারণে ঘটেছে। বিশেষ করে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশে দীর্ঘ সময় কাজ করার কারণে স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যায়, যেখানে শ্রম সুরক্ষার নিয়মাবলী তুলনামূলকভাবে দুর্বল। বৃহত্তর প্রেক্ষাপটে, স্ট্রোক ২০২১ সালে ৭.৩ মিলিয়ন মৃত্যুর জন্য দায়ী ছিল, যা এটিকে বিশ্বের তৃতীয় প্রধান মৃত্যুর কারণ হিসেবে গড়ে তুলেছে। জীবনধারা এবং কাজের চাপ সম্পর্কিত সমস্যাগুলো স্ট্রোকের ঘটনা বৃদ্ধির সাথে সম্পর্কিত, এবং এ কারণে স্বাস্থ্য সংস্থাগুলো আরও কার্যকর প্রতিরোধমূলক কৌশল গ্রহণের ওপর জোর দিচ্ছে। এই কাজ সম্পর্কিত স্বাস্থ্য ঝুঁকি মোকাবেলায় দীর্ঘ কর্মঘণ্টা কমানো, মানসিক চাপের ব্যবস্থাপনা, এবং কাজ ও ব্যক্তিগত জীবনের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষার মতো নীতিমালা কার্যকর করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। Globally, stroke is a
-Ariful Islam Bhuiyan. I love him who is my creator, Guardian & well wisher. I have no qualification for placing my obediency to please him.I have enormous sins, wrong & disobediency.I want to speak the truth, to walk on the itinerary way but falure to move. I need money to pay living cost and to fulfill the demand of every member of the world. So what, My Allah will manage it. He never failure for anything. These rights for anybody who performs his holy duties accurately in time. “ You remember me, I remember You ”- in this holy sentence we get the right to love allah and everything can demand to him for passing the good time as the greatest creation of Creator Allah.Same about 6,666 holy sentences are waiting for our reading, realiziang & Performing in the whole life with all well wisher.Which needs are approved in a human life, Actual duties & responsibilities for the successive favour creation of Creator , we get detailes all easily there. Why we don’t
চ্যাটজিপিটি কি? চ্যাটজিপিটি (ChatGPT) হল একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভিত্তিক ভাষা মডেল, যা OpenAI দ্বারা উন্নয়ন করা হয়েছে। এটি GPT (Generative Pre-trained Transformer) আর্কিটেকচারের উপর ভিত্তি করে তৈরি, যা বড় পরিসরে ভাষার ডেটাসেট থেকে শিখে প্রাকৃতিক ভাষার মাধ্যমে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে এবং বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করতে সক্ষম। চ্যাটজিপিটির মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর জানতে, আলোচনা করতে, লেখালেখি, কোডিং, অনুবাদ, এবং আরও অনেক কাজ করতে পারেন। এটি মানুষের মতো কথোপকথনের মাধ্যমে তথ্য প্রদান করে। চ্যাটজিপিটির পরিধি ও সীমাবদ্ধতা কি? চ্যাটজিপিটির পরিধি: 1. কথোপকথন: চ্যাটজিপিটি বিভিন্ন ধরনের কথোপকথনে অংশ নিতে পারে এবং স্বাভাবিক মানুষের মতো আলোচনা চালাতে সক্ষম। 2. তথ্য প্রদান: বিভিন্ন বিষয়ে সাধারণ তথ্য প্রদান করতে পারে, যেমন ইতিহাস, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, সাহিত্য ইত্যাদি। 3. লেখালেখি ও সম্পাদনা: প্রবন্ধ, ব্লগ, চিঠি, ইমেল লেখা বা সম্পাদনা করা যায়। 4. প্রোগ্রামিং: কোড লেখা, ব্যাগ সংশোধন, এবং বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষায় সাহায্য করতে পারে। 5. অনুবাদ: বিভিন্ন ভাষার মধ্যে অনুবাদ করতে পারে। 6. শিক্ষ
Happy birth day to ADHIRA ADEL A bundance love and affection to you, D are and prize are waiting for you. H appiness, peace and cordial love, I ssue must be in the whole life. R eal truth, holiness and purity, A ll the best color of time; A micable elements are close to you, D ear the core of heart is parents’. E arth feels proudest to take you, L ive long dearest, Duw’a for you. Reply It’s a outstanding feelings! I am very much grateful to u, also a giant wish to your little baby & admiration to Bhabi from the depth of my heart. with kind regards, adel farhan supervisor, documentation technology center(dtc) mobile + 880 16 1000 1026 airtel bangladesh ltd 272, tejgaon i/a, tejgaon dhaka-1208,bangladesh www.airtel.com
শিক্ষকের প্রতি অছিয়ত - বযলুর রশীদ : ছিদ্দীক হাসান খান কানূজী ‘আবজাদুল উলূম’ গ্রন্থে বলেন, শিক্ষকের দায়িত্ব ও কর্তব্য হ’ল-প্রথমতঃ শিক্ষার্থীদের উপর দয়া প্রদর্শন করা। শিক্ষক তাদেরকে নিজের সন্তানের মত পরিচালনা করবেন। এজন্য পিতামাতার অধিকার অপেক্ষা শিক্ষকের অধিকার অনেক বড়। যদি শিক্ষক না থাকত, তাহ’লে শিক্ষার্থী পিতার নিকট থেকে যা শিখেছে অবশ্যই তা স্থায়ী ধ্বংসের দিকে ধাবিত
১৮৪। আজো বৃষ্টি ঝড়ে অঝোর ধারায়, মাঠে ফসল ফলে , পূব গগণে আলোর ভোরে, সকাল অরুপ রুপে। ভর দুপুরে নানা পাখি, কুজন রবে ডাকে, গাছে গাছে পাতার ফাঁকে, খুঁজে ফিরে কাকে! স্বস্তি ফিরে, নরম রোদে, বিকেল যখন নামে, দিনের বিদায়, দেখছে সবাই, আলো আঁধার খেলে। রাতের আকাশ, নিজের বুকে, সাজায় তারার মেলা, হাজার তারার ভীড়ে দেখে, চাঁদের আলোর খেলা। বিরাম নিয়ে ডাকছে পাখি, হাঁকছে প্রাণী রাতে, কেউ ঘুমোল, কেউ ভাবিল, জাগছে প্রতি প্রাতে। তোমার কথা, বলবো কোথায়, কেমন করে বলি, আল্লাহ তুমি কতো মহান! সৃষ্টি দেখে চলি। আরিফ শামছ্ ১৯/০৬/২০২০ ঈসায়ী সাল মীরবাগ, হাতিরঝিল, ঢাকা।
সুন্দর।
উত্তরমুছুন