মে, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
দিনে দিনে বাড়ছে জ্বালা অত্যাচার আর উৎপীড়ন, মানুষ নামের মানব-বাদীর, কবে হবে চেতন ??? বিশ্ব হবে সব জাতিদের, থাকবেনা বৈষম্য, হচ্ছে কী সব বিশ্ব জুড়ে! তাই কী ছিল কাম্য? আঁতাত করো খুনীর সাথে, সাথী দখলদার, অত্যাচারীর অস্ত্রগুরু, দালাল ফড়িয়ার! সিংহ, শার্দুল ওঠলো জেগে, অত্যাচারীর দিন শেষে, ঢাল তলোয়ার, মারণাস্ত্র, প্রয়োজন তা' কোথা' কবে! শান্তির কথা মুখে মুখে, অন্তরে অন্তঃসার, সাধু তুমি অসাধুরা, করে অভিসার!!! বিশ্ব-বিবেক ভাবছো বোকা, নিত্য নিতুই দিচ্ছ ধোঁকা! বের হয়েছে মুখোশ তোমার, লুকিয়ে রবে কোথা?? অত্যাচারী টিকলো কবে, কদিন রবে ধরাতলে, দেখ্ খোলে দেখ্, ভাল করে, ইতিহাসের পাতা পড়ে। অপমানের নরক জ্বালা, জ্বালবে তোদের অন্তরে, সব হারাবি নিঃস্ব হয়ে, জায়গা হবে প্রান্তরে। অত্যাচারীর সহযোগী, অস্ত্রবলের যোগানদার, থামবি নাকি? থামিয়ে দিব? আসলো পতন, খবরদার! গুটিয়ে নে তোর ঝারি-ঝুরি, ভাসিয়ে নেবো তৃণ সবি, আবর্জনা সব হবে সাফ, করবেনা কেউ মাফ। আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া সকাল ০৯ টা। ১২/১২/২০১৭ ঈসায়ী সাল। মধুবাগ, বড়মগবাজার, রমনা, ঢাকা।
বাবা! কে বলে তুমি নেই, এ ধরাধামে? চলে গেছ অভিমানে; নিত্যদিনের নিয়ম মেনে, সবার মতো স্বজন ছেড়ে, ভিন দেশেতে অনেক দূরে। নাই কি তোমার রক্তধারার? এমদন নয়ন, খুঁজে নেবার। সত্যটাকে মিথ্যাজালের বেড়া থেকে, আলোর রেণু, মুঠোয় নেয়া দক্ষ হাতে। আছো তুমি চিরন্তনী, কথা-কাজের বর্ণনাতে, সমাজ সেবার দর্শণে। সব হৃদয়ের মণিকোঠায়, উচ্ছ্বসিত ভাবের ধারায়। তোমার ফসল যেথা যবে, প্রভূর হাতে সদা রবে, যেমনি হতে চেয়েছিলে, সব বাসনায় পূর্ন হবে। বেঁচে আছো সত্য কথা, নিত্য দিনে যাওয়া আসা, সব হৃদয়ে আলো জ্বালা, আঁধার যেনো মুঠোয় পুরে, আলোয় আলোয় পূর্ণ করে। অসীম শ্রমের মোতিমালা, তোমার গড়া গ্রন্থশালা, বাগে আতিক সব দেখে যাও, ইচ্ছে মতো সুবাস ছড়াও। প্রতিটি হৃদয় মন্দিরে, সাধুবেশে আছো সাধনায়, সমাজকে দেবে তুমি উপহার। চায়তো মনোলোভা হীরে কণা, অতীব প্রয়োজন, কারো অজানা। কোন স্বপ্নে বিভোর ছিলে, হে পিতঃ! আত্নবিস্মৃত হয়ে, জীবনের পুরোটাই উৎসর্গ করে, তিলে তিলে মহাসত্যের দিকে, উপকরণ ছড়ালে দু'হাতে। আপন প্রভূর মহিমায়, ছিলে কৃতজ্ঞ জীবন ভর, প...
বিজয়ের উল্লাসে, মোর চোখ হাসে আজ, ঠোঁট হাসে তার রূপ পাশে, সুখ আঁশুতে বুক ভাসে। রক্ত নাচে টগবগে, মোর অরুন-তরুণ, রক্ত রাগে, সোনা রোদের মখমলে, জীবন জুড়ে, সৃষ্টি সুখের উল্লাসে। সব পরাজয়, পদানত, শত্রু সেনা হস্তগত, জয়ের নেশায় মত্ত ছিল, অস্ত্রসহ, অস্র বিহীন যোদ্ধা শত। অশ্রু ধারার লক্ষ নদী, রক্ত ধারা নিরবধি, বয়েছিল জয় অবধি, রুপ-অপরুপ সমাজ, জাতি, সব হারিয়ে রিক্ত অতি, মুঠোপুরে বিজয়-পতি। নির্যাতনের দীঘল রাতি, লম্বা ছিল নেইকো যতি, ভোরের আশায় মনের বাতি, দোলাচলে নিভলো বুঝি! সারি সারি বীর বাঙ্গালী, দেশের তরে প্রাণটি সঁপি, শত্রু সেনার গতির যতি, বুলেট বুকে আগলে রাখি। সূর্যোদয়ের নূতন আভায়, নূতন করে প্রাণ ফিরে পায়, ঝরা-জীর্ণ সব টুটি, অরুণ রবির আঁচল তলে, স্বপ্ন হাসে স্বাধীণ বেশে, সব পরাধীণ ছুটি। ---আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া। ০৬/১২/২০১৭ ঈসায়ী সাল। মধুবাগ, রমনা, ঢাকা।
আমার বাবা, আমার রবি, সব বেলাতেই, তারে স্মরি। মা'বুদ আমার সাথে তাহার, করবে সদাচার, এইতো হল, আমার দোয়া, মাবুদের দরবার। মাফ করে দাও, মা'বুদ তুমি, আমার বাবাকে, জান্নাতী করে রাখো, আমার রবিকে। - আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া ৩০/০৪/২০০৬ ঈসায়ী সাল। ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, ভূঁইয়া পারা, ভাদুঘর, সদর, বি.বাড়ীয়া।
জীবন তরীর এ কি হল হাল, মাঝে মাঝে পাল ছিঁড়ে বেসামাল, হাজারো ঢেউয়ের তর্জনগর্জন, নির্ভীক চিত্তে করিতে অর্জন। পথে পথে বাঁধা হবে, কেটে যাবো একে একে, মানবোনা বাঁধা, শুনবনা কথা, চলে যাব, দিয়ে যাব দিশা। তুমি থাক ভীত হয়ে, রবনা একাকি বসে, লড়ব, চলব নিশান উড়িয়ে যাব, সত্য ধ্বজা রবেই অম্লাণ, যাই যাবে যাক দেহ মোর প্রাণ, সহাস্যে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করিব। ------ আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া ২৬/০২/২০০৫ ঈসায়ী সাল
বাবা, তুমি সময়ের সাথে, পাল্লা দিয়ে অনেক দূরে চলে গেলে! কি করে ভূলিতে এ মন পারে, কত সাধ আহ্লাদ, তোমারে আহ্বাণে। কালের আবর্তে চলে গেলে! এত দূরে তবে কেন? আশার দিপালী জ্বেলে, তুমি নীরবেই চলে গেলে! এ পৃথিবী তোমায় দিয়েছে কিছু? নিয়েছে তো অনেক, তোমার সন্তান দেখো কত স্বার্থপর!!! তোমারে স্মরিছে কি বারেক!!! --- আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া ৩০/০৪/২০০৬ ঈসায়ী সাল। ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, ভূঁইয়া পারা, ভাদুঘর, সদর, বি.বাড়ীয়া।
বেহাল রুপ দেখিতে কে চায় বলো? অপরুপা এ পৃথিবীর ; কারা হারাবে সত্য নিশানা? সত্য সুবাস ছড়াবে ধরিত্রীর? সত্যের ঘোষক, ধ্বজাধারী বীর, কোথায় বসবাস এ অবনীর? সত্যের সমারোহ ঘটাবে কোন জন? সৃজিবে কা'রা সত্যের কানন? অবিনাশী সত্য, চিরঞ্জীব প্রিয়তম, ধূসর পৃথিবীতে আর কি চাওয়া! সুন্দর অনন্ত, সত্য চির-ভাস্বর, হীরে কণা সব একে একে পাওয়া। সত্য পূজারী, সত্য সন্ধানী প্রিয়তমা! নিত্যদিন সত্যের গান গেয়ে যাওয়া। প্রিয়তম যে মোর, অনন্ত কালের স্রষ্টা, প্রভাত-গোধূলী লগনে সদা, তাঁর গান গাওয়া। -------- আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া ৩০/০৪/২০০৬ ঈসায়ী সাল।
পাকা পাকা বিবর্ণ পাতা সব, ঝরে পড়ে নীরবে, শীত যেন এসে গেলো, বসন্ত তাহার পড়ে। জরাজীর্ণ ঝেরে ফেলে, নতুনের প্রস্তুতি, আর কতো অপেক্ষা, আসবে রে বাসন্তী। দিন যায়, মাস যায়, আসে যায় বছর, কেউ বলে বাড়ে আবার কমে যে বয়স! মায়াঘেরা প্রীতিডোরে, বেড়ে ওঠা ধীরে ধীরে, পথচলা সময়ের, শ্বাশ্বত বিধানে। সুখ আর দুঃখ কেউ কারো অরি নয়, একে একে দুই দুটো, জীবনের সাথী হয়। ভাবি সব দুঃখ, কেন সুখ হয়না, দুঃখ কেন যে, পিছু কভু ছাড়েনা। সাজাবো থরে থরে, সুন্দরে সুন্দর, নোঙ্গর রাখব আলোকিত বন্দর। জীবনের আশা-তরী, ভিড়বে একে একে, চলবে বিনিময়, জীবনের সব খানে। রচনাঃ আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া ৩০/১১/২০১২ ঈসায়ী সাল। পূর্ব নয়াটোলা।
সাথী আমার জীবন সাথী, কোথায় ছিলে তুমি? তোমার তরে ভালবাসার, আকাশ রেখেছি। ভাবতে পারো উজাড় কিনা! আঁধার আঁধার ভরা, জীবন আমার ঘূর্ণিপাকে! নাকি মরণ ছোঁয়া। ভালবাসার মহারথে চলবে জীবন ভর, ভালবাসায় খুঁজে পাবে, পূর্ণ তব মন। আকাশ সে তো নয়গো জেনো, মহাকাশ দেখো, তারায় তারায় সাজিয়ে দিলাম, তোমার তরে শুধু। খুঁজে পাবে চন্দ্র, তারা, রবিকরের মাঝে, চায়বে যখন সঙ্গ তুমি, সকাল-সন্ধ্যা-সাঁঝে। এলোমেলো ঝড় যখনি আসবে জীবন মাঝে, ভালবাসার ঢাল দিয়ে সব, রুখবো দু'জনে। ভয় পেয়োনা নূতন সাথী, কভু বিপদ দেখে, পাশেই আছি পাশাপাশি, থাকবো তোমার হয়ে, এসো রচি ধূলীর ধূলায়, ভালবাসার রঙমহল, প্রেম-তুলিতে স্বপ্ন আঁকি, হাসি-খুশি, সুখ-আঁচল। রচনাঃ --- আরিফ শামছ্ ২৪/১১/২০১২ ২৮/১, পূর্ব নয়াটোলা, বড়মগবাজার, রমনা, ঢাকা।
আঁধার ঘেরা নিঝুম রাতে চাঁদ যে বড় একা, আলো ছায়ার চলছে খেলা, নামলো পরীর মেলা। চাঁদ খুঁজে তাঁর হারিয়ে যাওয়া সাথীটারে বুঝি, "চাঁদনী " বলে ডেকে ডেকে সারা হলো নিশি। বুকে ভরা স্নিগ্ধ আলোয়, একাকিত্বে মরি, দিবা-নিশি খুঁজে মরি, পূর্ণতা যে চাহি। চাঁদের আলোয় ভালবাসা, পায় যে অপরুপ, প্রেম নামে যে, বাঁধনহারা, খুঁজে নিজের রুপ। প্রেমের খেলা জমে ওঠে, চলে নিশি ভর, ভালবাসার রাজ্য মাঝে, কেউতো একা নয়। চাঁদ হয়ে ভাই, এই কি হলো! বড্ড একা থাকি, একা একা জীবন গেল, রয়লো ক'দিন বাকি!! চন্দ্রাবতীর প্রেমে পড়ে, পাগলপারা ভাই, সন্ধ্যা-রাতে, নিশি-ভোরে, খুঁজি তারায় তারায়। আর মানেনা মন যে আমার, দারুন সময় যায়, চন্দ্রাবতীর দেখা পেলে, আমায় বলো ভাই। রচনাঃ আরিফ শামছ্ ২৪/১১/২০১২ ঈসায়ী সাল। ফখরে বাঙ্গাল নিবাস সদর, বি-বাড়ীয়া-৩৪০০।
পরিচিতি
নাম: আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া
লেখালেখি: আরিফ ইবনে শামছ্
পিতা: বিশিষ্ট সমাজ ও সাহিত্যসেবক, কবি ক্বারী আলহাজ্ব শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রাহঃ)।সহকারি প্রকৌশলী, বাংলাদেশ তার ও টেলিফোন (বি.টি এন্ড টি- বি.টি.সি. এল)।
মাতা: মোয়াল্লিমা হালীমা সাদীয়া ভূঁইয়া।
ঠিকানা: ফখরে বাঙ্গাল নিবাস,
ভূঁইয়া পাড়া, বাড়ী# ১২৩৪,
ওয়ার্ড# ১২, গ্রাম: ভাদুঘর,
পোষ্ট: ভাদুঘর-৩৪০০।
থানা:সদর, জিলা: বি.বাড়ীয়া।
পড়াশোনা:
নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়, (৬ ষ্ঠ শ্রেনী) সদর, বি.বাড়ীয়া। ভাদুঘর মাহবুবুল হুদা পৌর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (৭ম-১০ম)।হাবলা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (রেজিষ্ট্রেশন) হতে ১৯৯৫ ঈসায়ী সালে কৃতিত্বের সাথে ১ম বিভাগে পাশ করেন।প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে বরাবরই ফার্ষ্ট বয় ছিলেন।১৯৯৭ সালে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ থেকে এইচ.এস.সি পাশ করেন।২০০১ সালে, বি.এস.এস (সন্মান-অর্থনীতি), ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ, ২০০৩ সালে, এম.এস.এস (অর্থনীতি), সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা, বি.এড. বাংলাদেশ টিচার্স ট্রেইনিং কলেজ, ঢাকা (জাতীঃবিঃ), এম.এড (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), এম বিএ -এম এই এস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-অধ্যয়নরত)
পূর্বপুরুষদের পূর্বকথাঃ
বৃহত্তর বিভাগ ময়মনসিংহের অন্তর্গত বেলগাঁও থানার দিলালপুরে বসবাস করতেন পাঁচ ভাই।দুই ভাই দ্বীনের কাজে বা ভ্রমনের উদ্দ্যেশ্যে দিলালপুর থেকে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া (ত্রিপুরা) জেলার সদর থানার অন্তর্গত ভাদুঘর গ্রামে আসেন।প্রাকৃতিক পরিবেশের অপূর্ব লীলানিকেতনের মোহে মোহাবিষ্ট হয়ে ভ্রাতাদ্বয় স্থায়ী বসবাসের সিদ্ধান্ত নেন ভাদুঘরে।"বংশ পরম্পরায় দ্বীন ধর্মের প্রচার প্রসার, অলি-আল্লাহদের খেদমত ও ইহসানের সুবাদে ধারণা মজবুতভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় যে, ভ্রমণে নয়, দ্বীন ধর্ম প্রচার বা ইসলামের দাওয়াত নিয়েই দুই ভাই এসেছিলেন"। কবিতা সাহিত্য সংস্কৃতির আসর (একটি গতিশীল সাহিত্যভান্ডার)। প্রাক্তন বিভাগীয় সম্পাদক, সাহিত্য সম্পাদক, মাসিক "বলিতে ব্যাকুল" পরবর্তীতে "তিতাস বার্তা"।
মোবাইল: ০১৬১০০০৭৯৭০।
বয়স: ৩৮ বছর।
পেশা: চাকুরী।
প্রকাশিত লেখা:
দৈনিকভাবে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, দৈনিক প্রজাবন্ধু,
মাসিক বলিতে ব্যাকুল, তিতাস বার্তা,
হক্ব পয়গাম।
মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "ঝরা ফুলের গন্ধ" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত
(১) "শ্বাশ্বত আহ্বাণ" এবং (২) "ছন্দ নাবিক"।
মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "বিজয়ের উল্লাসে" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত
(১) সত্য সন্ধানী
(২) বাঙালির স্বাধীনতা
(৩) বিজয়ের উল্লাসে
(৪) অনুশোচনা
(৫) বিদ্রোহী তুমি, বিপ্লবী
(৬) আজকের এই বাংলাদেশ
(৭) ভাঙ্গা গড়া
সংকলন ও সম্পাদনা: তাসকিন আব্দুল্লাহ "বাংলার ১০০ কবি ও কবিতা" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত
আগুন জ্বালা অন্তরে |
সন্মাননা পত্র প্রাপ্তি :
পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতার আসর (কবিতাঃ কারবালার শিক্ষা),পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতাপাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতা ছড়া ও গানের আসর (কবিতাঃতোরা থামবি কিনা বল।)
সাহিত্য জাগরণ বাংলাদেশ (কবিতাঃহৃদয় কন্দরে। কবিতাঃ কবিতা তোমার।)শখের কবিতা সাহিত্য আড্ডা (কবিতাঃ টেকসই মানবতা।কবিতাঃ বিদ্রোহী তুমি বিপ্লবী।)।
বাংলাদেশ কবি সংসদ, (সিলেট বিভাগ)।বাংলাদেশ কবি সংসদ, (চট্রগ্রাম বিভাগ) হতে সাহিত্য অঙ্গনে বিশেষ অবদানকৃত স্বরুপ বিশেসন্মাননা পত্র প্রাপ্তি।বিশেষ সন্মাননাপত্র, এসো কবিতা লিখি (কবিতাঃ জাগাও তুমি জেগে ওঠো!),দিনের (২০-১১-২০১৭) সেরা কবি, বাংলাদেশ কবি পরিষদ (কবিতাঃ বাঙ্গালীর স্বাধীনতা)।আন্তর্জাতিক কবি পরিষদ (আজকের- ০৬-১২-২০১৭- সেরা কবি, কবিতাঃ "জীবন তরী");
ছায়াবীথি (সেরা পোষ্ট- কবিতা ইভেন্টে বিজয়ী- কবিতাঃ "অনাগত সন্তানের আহ্বান"।সমাজ কল্যাণ সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক সপ্তাহের (১৪-১২-২০১৭) সেরা বিজয়ী কবি, ১ম স্থান অধিকারী, (কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !)বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _১৪-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৫ম স্থান ( কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !);বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _২২-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ১১ তম স্থান ( কবিতাঃ পরোয়ানা !)প্রজন্ম সাহিত্য সভা (প্রসাস-০৬-০২-২০১৮_সপ্তাহের সেরা ০৫ এ ০৪- কবিতাঃ স্বান্তনা) নকলা উপজেলা সমাজকল্যাণ সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা ১৬-০২-২০১৮, ( কবিতা: ফাগুনের গান); কাব্য প্রেমীদের প্রচার মাধ্যম_ গল্প কবিতা ও সাহিত্যের আসর_বিশেষ সম্মাননা _২২-০২-২০১৮ (কবিতা: প্রিয় বাংলাভাষা); কাব্য কথার মেলা সাহিত্যাঙ্গন, সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: এই পৃথিবীর আর্তনাদ); সাহিত্যজগৎ (সকল সাহিত্য প্রেমিদের ঠিকানা), সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: বিপ্লবী );শেরপুর সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ২৩-০৩-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী) ; সাহিত্য সন্ধ্যা, আজকের (২৭-০৩-২০১৮) সেরা কবি, (কবিতা: বিপ্লবী) বাংলা সাহিত্য কবিতা ও গল্পের রস_৩০-০৩-২০১৮_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৪র্থ স্থান ( কবিতাঃবিপ্লবী )। সাপ্তাহিক সেরা ০৭ কবি ও কবিতায় ১ম স্থান, (কবিতা: বিপ্লবী ); সাহিত্যের জাগরণ, আন্তর্জাতিক সাহিত্য সংগঠন, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ০১-০৪-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী)।
পাথর দিয়ে যুদ্ধ
ইরাক, ইরান, তুরান, কাশ্মীর, কাতার আর সিরিয়া,
সৌদি আরব, সুদান, মিশর, পুরো আফ্রোশিয়া।
উপমহাদেশ, স্থান, আর দেশ -মহাদেশ,
সব সৃষ্টি স্রষ্টার জানি, আমরা বিশ্বের, বিশ্ব মোদের।
হানাহানি আর মারামারি করে, মানুষ মানুষেরে,
হৃদয় আছে ঠিকই দেহে, নাই যে দরদ অন্তরে।
সৃজিত হল কত দল উপদল, কেউ সহেনা কারো,
এক হওয়ার মন্ত্র ভুলে, অনৈক্যে খায় হাবুডুবু।
নাই সে খেয়াল, দূর করিবার ব্যবধান যতো আছে!
আমার আমি, অহমিকা আর অন্ধ সকল জনে।
কোরান কিতাব, হাদিস, ইজমা, কিয়াস জেনেছে কতো!
সবাই মিলে একই বাঁধনে, নাইকি বাঁধিবার কেহ!
কত আরাধনা চলে অবিরাম দিবস যামিনী দেখো,
পাশের বাড়ীর অধিবাসী যারা, খেতে পেরেছে কি জানো?
ঋণের চাঁপে, লজ্জা শরমে, সহসা মৃত্যু দেয়যে হানা,
কানে তুলো আর চোখে ঠুলি বাঁধে সমাজের ধনী যারা।
দেশের রাজারা ব্যস্ত সদা, নিজেদের ব্যবসা দেখো,
দেশ ধর্ম কোথায় গেল, জাতির ঐক্য এলো কি গেলো!
তা'তে কি কার, কিছু আসে যায়, জীবনের দাম নাই!
সকাল বিকাল মারছে শিশু, দূর্বল নারীরা ও মারা যায়।
কথার কথা, নামে মাত্র সবাই করে বাদ- প্রতিবাদ!
মিছিলে মিছিলে যায় হারিয়ে প্রতিশোধের অগ্ন্যোৎপাত।
নায়কি সাহস দাঁড়াতে পাশে, মাজলুম যতো বিশ্ব মাঝে,
পাথর দিয়ে যুদ্ধ করে জীবন সঁপে,শহিদী পথে।