ভালবাসি দিবা-নিশি _সূচীপত্র
"ধূসর প্রেম" — এই কবিতাটি যেন আপনার তরুণ বয়সের সবচেয়ে গভীর, সবচেয়ে ব্যথাতুর চিঠি। ৩০ আগস্ট ২০০১—প্রেমের সেই প্রারম্ভিক মুহূর্তে যখন হৃদয়ে রং ছিল, কল্পনা ছিল, স্বপ্ন ছিল—তখনই এই লেখা। এই কবিতার ভাষা অন্য তিনটি কবিতার তুলনায় অনেক বেশি রূপক, বিমূর্ত, আর কাব্যিকভাবে পরিণত। "জীবন জাগার গান কবে কার, পথ হারালো কিসে?" "ব্যাথার দানে বিঁশের বাঁশি, বাজায় এ কোন সুন্দরী!!" এমন পংক্তি যেন কবি নিজেই হারিয়ে গেছেন নিজের প্রশ্নের ভেতর। হৃদয়ের অতল গহ্বরে অতন্দ্র প্রহরী সেজে, সহাস্য কলতান সঙ্গী হয়ে; জীবন নদীর তীরে। এ কেমন আগমন তব? মনোবাসনার এমনি প্রকাশ; সহজ অংকটি তোমার বুঝেনাতো সে, আজো ম্রিয়মাণ। সাধণার মানবী, ভালবাসার উৎসারিত ঝর্ণা; কেন জাগালে হৃদয়ে তাহার, দ্বারে দিতে ধর্ণা। পাবনা এ অলীক কথার পুষ্প কভু জাগবেনা? পেয়ে যাবো এমন ধারার ঊর্মি কি আর ডাকবেনা? সবি জানে আসবে কবে, যিনি চালায় কালের চাকা, ভালবাসার প্রতীকটুকু, তোমার প্রেমে হবে আঁকা। প্রেম পিয়াসী এ হৃদয়ে ঢালবে প্রেমের বারিধারা, জীবনটারে ফিরিয়ে দিয়ে, আরো দিবে পূর্ণতা। বুঝতে ...
ভালোবাসার সবটুকু রেখে গেলাম তোমার তরে, পূর্ণ হিয়া মজেছে যে, প্রেম সাগরের অতল তলে, তৃষা তৃষা মরুতৃষা, মরুভূমির চারণভূমে, একটু সুখের পরশ লাগি, হারায় মরন ঘুমে। তোমার প্রেমে পাগল-পারা, হয়যে কেবল দিশেহারা, ভালো করে পথের ধারা, ধরতে বেলা সারা। ভোরের পাখি মধুর সুরে, তোমার কথা যায় স্মরে, পূবাকাশে রোদের মেলা, অভিমানী মেঘের ভেলা। নিরাক পড়া ভর দুপুরে, মানব বিহীন বিজনভূমে, সবুজ পাতার আঁড়াল থেকে, মধুর সুরে কোকিল ডাকে। খুঁজছে রবে, ভাবছে কবে, প্রিয় তোমায় দেখবে সবে, তোমায় পেলে ধন্য হবে, জীবন মরণ সফল ভবে। ১৩-সেপ্টেম্বর-২০২০ ঈসায়ী সাল। হাতিরঝিল, ঢাকা। Chatgpt Said: এই কবিতাটা—"প্রিয় তোমায়"—ভালোবাসার এক নরম, কোমল চিঠি যেন, যা কেবল হৃদয় দিয়েই পড়া যায়। আপনি যখন লিখেছিলেন ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে, ঢাকার হাতিরঝিলে বসে, তখন সেই ভালোবাসা আজও কতটা অমলিনভাবে টিকে আছে—তা সত্যিই অসাধারণ। “তোমার প্রেমে পাগল-পারা, হয়যে কেবল দিশেহারা...” এই পংক্তি যেন এক অনুভবময় স্বীকারোক্তি। ভালোবাসা, অভিমান, আকাঙ্ক্ষা—সব একসাথে মিশে আছে প্রতিটি লাইনে।
ভালোবাসা, নীরবে অশ্রু বিসর্জন, সোনালী স্বপ্ন, আশাতরী ভগ্ন, হারানোর অর্জন! আছো বেশ, থেকো সুখে, শান্তির উপকূলে, মিষ্টি দিনগুলো, স্মৃতি সুখে, পুঁজি করে। বেলা যায়, বেলা যাবে, অবলার হৃদি চিঁড়ে, চৈতালী রোদে ফাঁটা, মন-মাঠ চৌঁচিড়ে। হৃদি রয় হৃদয়ের ঠিক তার চারিধারে, আছে কার সাধ্যি, ফিরিয়ে নেবে তারে! কথা নাই কতোদিন, কথা হয় প্রতিদিন! বেলাগুলো আমাদের, সুখকর রাতদিন। দেহ রয় দেহ হতে, দূর থেকে বহুদূরে, দেখা নাই কতোদিন! দেখা হয় প্রতিদিন। কারাগার দুইদেশে, বাস করি আনমনে, মন খুঁজে মনটারে, আপনার প্রয়োজনে। ভাবি ঠিক ক্ষণিকে, বিজলীর গতিতে, সুখরেখা আছে কী, ঠোঁটদ্বয়ের প্রান্তে। সুখী হও সুখে রও, এই তো অভিশাপ! শান্তির নীড়ে রও, ভূলে সব পরিতাপ। মাঝে মাঝে ব্যথা হয়, হৃদয়ের গভীরে, কী আছে, কী নেই, বলি কা'রে কী করে! হৃদয়ের শূন্যতা, পাবেনা পূর্ণতা, এই দেখো জীবনের, অগোছালো কবিতা! ৩১/০৫/২০২৪ মদীনা, সউদী আরব। Chatgpt Said: এই কবিতাটি— "অগোছালো কবিতা" —নামে ঠিক যেমন, অনুভবেও তেমন। যেন একজন মানুষ নিজের ভেতরের অগোছালো ব্যথাগুলো কাগজে ছড়িয়ে দিয়েছে, বিনা সাজে,...
দৃষ্টির সীমানায়, হৃদয়ের মোহনায়, কে এলো? কে যায়? জান্নাতী সমীরণে, বাসনার ঢেউ ধায়, চঞ্চলা দোল খায়। আঁখি দ্বয় তৃপ্ত,অশ্রুতে শিক্ত, চঞ্চল প্রাণ-মন, কোন কিছু স্থির নেই, অস্থির, আনমন। নাওয়া খাওয়া ভূলে যায়, চিন্তার শেষ নাই, সব কিছু এলোমেলো, নিজেদের ভুলে হায়! প্রণয়ী চারিপাশে বারবার দেখা পায়, কম্পিত মন খুঁজে, সবকিছু বলি তারে, কথা লিখে কবিতায়, ইংগিতে আকারে। সায় পেলে হবে প্রেম, না হয় ভালোবাসা। দু'জনে দু'জনার, মিলে মিশে একাকার, সবকিছু হরষে, ফিরে পায় বারবার। সুখে সুখ অবিরাম, জান্নাতী প্রেমে পায়, মিলেমিশে দুজনের, জীবনের অভিপ্রায়। প্রেম রয় কখনো ইতিহাসের ভাঁগাড়ে, একপেশে ভালোবাসা, আজীবন আহারে! ভালোবেসে ভুলা যায়? বলিবো কাহারে!!! মেনে যায় কতোবার, ভাগ্যের সীমানা, তুমি কারো হতে পারো, মন কভু মানেনা। জানিনা মন তব, করে কীনা আনচান, তৃষ্ণায় ছটফটে, নীরবে আহ্বান। হৃদয়ের গভীরে, দগদগে ক্ষতদিয়ে, ঝরে কতো রক্ত, দেখাবো কী করে!!! দু-জনে নির্জনে, দুঃখে যাতনায়, আকাশের পানে চাও, নিবেদন প্রার্থনায়। উদাসীন নীরবে, দগ্ধ বারবার, ভালোব...
ChatGpt: এআই (AI) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence) হল এমন একটি প্রযুক্তি, যা কম্পিউটার এবং মেশিনকে মানুষের মতো চিন্তা করতে, শিখতে এবং সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম করে। এটি এমন একটি সিস্টেম, যা ডেটা বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে এবং কাজ করতে পারে, যা সাধারণত মানুষের বুদ্ধিমত্তার প্রয়োজন হয়। এআই-এর মূল ধাপগুলো: 1. শেখার ক্ষমতা (Learning): এআই মডেল বিভিন্ন তথ্য থেকে শিখতে পারে। এটি ডেটা বিশ্লেষণ করে নতুন প্যাটার্ন, নিয়ম বা সম্পর্ক খুঁজে বের করতে পারে। মেশিন লার্নিং (Machine Learning) এর মাধ্যমে এআই এই কাজ করে। 2. যুক্তির ক্ষমতা (Reasoning): এআই যুক্তি প্রয়োগ করে সমস্যা সমাধান করতে এবং সিদ্ধান্ত নিতে পারে। এটি বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণ করে সবচেয়ে কার্যকর সমাধান নির্ধারণ করতে পারে। 3. স্বাধীন সিদ্ধান্ত গ্রহণ (Decision Making): একটি এআই সিস্টেম নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে উপযুক্ত পদক্ষেপ নিতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, একটি স্বয়ংচালিত গাড়ি (Self-driving car) এর পথে কোনও বাধা এলে তা নির্ধারণ করতে পারে কীভাবে সেই বাধা এড়ানো যাবে। 4. স্বাভাবিক ভাষা প্রক্রিয়াকরণ (Natural Language Processi...
চ্যাটজিপিটি কি? চ্যাটজিপিটি (ChatGPT) হল একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভিত্তিক ভাষা মডেল, যা OpenAI দ্বারা উন্নয়ন করা হয়েছে। এটি GPT (Generative Pre-trained Transformer) আর্কিটেকচারের উপর ভিত্তি করে তৈরি, যা বড় পরিসরে ভাষার ডেটাসেট থেকে শিখে প্রাকৃতিক ভাষার মাধ্যমে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে এবং বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করতে সক্ষম। চ্যাটজিপিটির মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর জানতে, আলোচনা করতে, লেখালেখি, কোডিং, অনুবাদ, এবং আরও অনেক কাজ করতে পারেন। এটি মানুষের মতো কথোপকথনের মাধ্যমে তথ্য প্রদান করে। চ্যাটজিপিটির পরিধি ও সীমাবদ্ধতা কি? চ্যাটজিপিটির পরিধি: 1. কথোপকথন: চ্যাটজিপিটি বিভিন্ন ধরনের কথোপকথনে অংশ নিতে পারে এবং স্বাভাবিক মানুষের মতো আলোচনা চালাতে সক্ষম। 2. তথ্য প্রদান: বিভিন্ন বিষয়ে সাধারণ তথ্য প্রদান করতে পারে, যেমন ইতিহাস, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, সাহিত্য ইত্যাদি। 3. লেখালেখি ও সম্পাদনা: প্রবন্ধ, ব্লগ, চিঠি, ইমেল লেখা বা সম্পাদনা করা যায়। 4. প্রোগ্রামিং: কোড লেখা, ব্যাগ সংশোধন, এবং বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষায় সাহায্য করতে পারে। 5. অনুবাদ: বিভিন্ন ভাষার মধ্যে অনুবাদ করতে পারে। 6. শ...
ChatGpt: শিক্ষা এবং প্রকৃত শিক্ষা এর মধ্যে পার্থক্য শিক্ষার গভীরতা এবং এর প্রভাবের ওপর নির্ভর করে। দুটোর ধারণা তুলে ধরা যেতে পারে এভাবে: শিক্ষা: সংজ্ঞা: শিক্ষা বলতে সাধারণত জ্ঞান অর্জনের প্রক্রিয়া বোঝায়, যা মূলত বইপত্র, স্কুল, কলেজ বা আনুষ্ঠানিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পাওয়া যায়। উদ্দেশ্য: তথ্য ও জ্ঞান লাভ করা, এবং পরীক্ষা বা মূল্যায়নে সফল হওয়া। কেন্দ্রবিন্দু: প্রায়ই শ্রেণিকক্ষ, পাঠ্যক্রম, এবং পরীক্ষার উপর ভিত্তি করে। ফলাফল: সার্টিফিকেট বা ডিগ্রি অর্জন, যা কাজ বা চাকরির ক্ষেত্রে সহায়ক। প্রকৃত শিক্ষা: সংজ্ঞা: প্রকৃত শিক্ষা হলো জীবনের সার্বিক উন্নতির জন্য জ্ঞান, মূল্যবোধ, নৈতিকতা এবং অভিজ্ঞতার সংমিশ্রণ। এটি শুধুমাত্র বই বা প্রতিষ্ঠানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং জীবন থেকে শেখা। উদ্দেশ্য: মানুষের চিন্তাভাবনা, মানসিকতা, নৈতিকতা, মানবিকতা এবং সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি করা। কেন্দ্রবিন্দু: ব্যক্তি ও সমাজের সার্বিক উন্নয়ন, বাস্তব জীবনের দক্ষতা এবং মানবিক মূল্যবোধের উন্নয়ন। ফলাফল: শুধু সার্টিফিকেট নয়, বরং একজন মানুষ হিসেবে চরিত্র গঠন, সমাজের জন্য দায়িত্বশীল ব্যক্তি হওয়া এবং নৈতিক উ...
পরিচিতি
নাম: আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া
লেখালেখি: আরিফ ইবনে শামছ্
পিতা: বিশিষ্ট সমাজ ও সাহিত্যসেবক, কবি ক্বারী আলহাজ্ব শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রাহঃ)।সহকারি প্রকৌশলী, বাংলাদেশ তার ও টেলিফোন (বি.টি এন্ড টি- বি.টি.সি. এল)।
মাতা: মোয়াল্লিমা হালীমা সাদীয়া ভূঁইয়া।
ঠিকানা: ফখরে বাঙ্গাল নিবাস,
ভূঁইয়া পাড়া, বাড়ী# ১২৩৪,
ওয়ার্ড# ১২, গ্রাম: ভাদুঘর,
পোষ্ট: ভাদুঘর-৩৪০০।
থানা:সদর, জিলা: বি.বাড়ীয়া।
পড়াশোনা:
নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়, (৬ ষ্ঠ শ্রেনী) সদর, বি.বাড়ীয়া। ভাদুঘর মাহবুবুল হুদা পৌর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (৭ম-১০ম)।হাবলা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (রেজিষ্ট্রেশন) হতে ১৯৯৫ ঈসায়ী সালে কৃতিত্বের সাথে ১ম বিভাগে পাশ করেন।প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে বরাবরই ফার্ষ্ট বয় ছিলেন।১৯৯৭ সালে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ থেকে এইচ.এস.সি পাশ করেন।২০০১ সালে, বি.এস.এস (সন্মান-অর্থনীতি), ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ, ২০০৩ সালে, এম.এস.এস (অর্থনীতি), সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা, বি.এড. বাংলাদেশ টিচার্স ট্রেইনিং কলেজ, ঢাকা (জাতীঃবিঃ), এম.এড (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), এম বিএ -এম এই এস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-অধ্যয়নরত)
পূর্বপুরুষদের পূর্বকথাঃ
বৃহত্তর বিভাগ ময়মনসিংহের অন্তর্গত বেলগাঁও থানার দিলালপুরে বসবাস করতেন পাঁচ ভাই।দুই ভাই দ্বীনের কাজে বা ভ্রমনের উদ্দ্যেশ্যে দিলালপুর থেকে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া (ত্রিপুরা) জেলার সদর থানার অন্তর্গত ভাদুঘর গ্রামে আসেন।প্রাকৃতিক পরিবেশের অপূর্ব লীলানিকেতনের মোহে মোহাবিষ্ট হয়ে ভ্রাতাদ্বয় স্থায়ী বসবাসের সিদ্ধান্ত নেন ভাদুঘরে।"বংশ পরম্পরায় দ্বীন ধর্মের প্রচার প্রসার, অলি-আল্লাহদের খেদমত ও ইহসানের সুবাদে ধারণা মজবুতভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় যে, ভ্রমণে নয়, দ্বীন ধর্ম প্রচার বা ইসলামের দাওয়াত নিয়েই দুই ভাই এসেছিলেন"। কবিতা সাহিত্য সংস্কৃতির আসর (একটি গতিশীল সাহিত্যভান্ডার)। প্রাক্তন বিভাগীয় সম্পাদক, সাহিত্য সম্পাদক, মাসিক "বলিতে ব্যাকুল" পরবর্তীতে "তিতাস বার্তা"।
মোবাইল: ০১৬১০০০৭৯৭০।
বয়স: ৩৮ বছর।
পেশা: চাকুরী।
প্রকাশিত লেখা:
দৈনিকভাবে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, দৈনিক প্রজাবন্ধু,
মাসিক বলিতে ব্যাকুল, তিতাস বার্তা,
হক্ব পয়গাম।
মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "ঝরা ফুলের গন্ধ" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত
(১) "শ্বাশ্বত আহ্বাণ" এবং (২) "ছন্দ নাবিক"।
মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "বিজয়ের উল্লাসে" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত
(১) সত্য সন্ধানী
(২) বাঙালির স্বাধীনতা
(৩) বিজয়ের উল্লাসে
(৪) অনুশোচনা
(৫) বিদ্রোহী তুমি, বিপ্লবী
(৬) আজকের এই বাংলাদেশ
(৭) ভাঙ্গা গড়া
সংকলন ও সম্পাদনা: তাসকিন আব্দুল্লাহ "বাংলার ১০০ কবি ও কবিতা" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত
আগুন জ্বালা অন্তরে |
সন্মাননা পত্র প্রাপ্তি :
পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতার আসর (কবিতাঃ কারবালার শিক্ষা),পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতাপাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতা ছড়া ও গানের আসর (কবিতাঃতোরা থামবি কিনা বল।)
সাহিত্য জাগরণ বাংলাদেশ (কবিতাঃহৃদয় কন্দরে। কবিতাঃ কবিতা তোমার।)শখের কবিতা সাহিত্য আড্ডা (কবিতাঃ টেকসই মানবতা।কবিতাঃ বিদ্রোহী তুমি বিপ্লবী।)।
বাংলাদেশ কবি সংসদ, (সিলেট বিভাগ)।বাংলাদেশ কবি সংসদ, (চট্রগ্রাম বিভাগ) হতে সাহিত্য অঙ্গনে বিশেষ অবদানকৃত স্বরুপ বিশেসন্মাননা পত্র প্রাপ্তি।বিশেষ সন্মাননাপত্র, এসো কবিতা লিখি (কবিতাঃ জাগাও তুমি জেগে ওঠো!),দিনের (২০-১১-২০১৭) সেরা কবি, বাংলাদেশ কবি পরিষদ (কবিতাঃ বাঙ্গালীর স্বাধীনতা)।আন্তর্জাতিক কবি পরিষদ (আজকের- ০৬-১২-২০১৭- সেরা কবি, কবিতাঃ "জীবন তরী");
ছায়াবীথি (সেরা পোষ্ট- কবিতা ইভেন্টে বিজয়ী- কবিতাঃ "অনাগত সন্তানের আহ্বান"।সমাজ কল্যাণ সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক সপ্তাহের (১৪-১২-২০১৭) সেরা বিজয়ী কবি, ১ম স্থান অধিকারী, (কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !)বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _১৪-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৫ম স্থান ( কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !);বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _২২-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ১১ তম স্থান ( কবিতাঃ পরোয়ানা !)প্রজন্ম সাহিত্য সভা (প্রসাস-০৬-০২-২০১৮_সপ্তাহের সেরা ০৫ এ ০৪- কবিতাঃ স্বান্তনা) নকলা উপজেলা সমাজকল্যাণ সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা ১৬-০২-২০১৮, ( কবিতা: ফাগুনের গান); কাব্য প্রেমীদের প্রচার মাধ্যম_ গল্প কবিতা ও সাহিত্যের আসর_বিশেষ সম্মাননা _২২-০২-২০১৮ (কবিতা: প্রিয় বাংলাভাষা); কাব্য কথার মেলা সাহিত্যাঙ্গন, সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: এই পৃথিবীর আর্তনাদ); সাহিত্যজগৎ (সকল সাহিত্য প্রেমিদের ঠিকানা), সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: বিপ্লবী );শেরপুর সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ২৩-০৩-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী) ; সাহিত্য সন্ধ্যা, আজকের (২৭-০৩-২০১৮) সেরা কবি, (কবিতা: বিপ্লবী) বাংলা সাহিত্য কবিতা ও গল্পের রস_৩০-০৩-২০১৮_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৪র্থ স্থান ( কবিতাঃবিপ্লবী )। সাপ্তাহিক সেরা ০৭ কবি ও কবিতায় ১ম স্থান, (কবিতা: বিপ্লবী ); সাহিত্যের জাগরণ, আন্তর্জাতিক সাহিত্য সংগঠন, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ০১-০৪-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী)।
পাথর দিয়ে যুদ্ধ
ইরাক, ইরান, তুরান, কাশ্মীর, কাতার আর সিরিয়া,
সৌদি আরব, সুদান, মিশর, পুরো আফ্রোশিয়া।
উপমহাদেশ, স্থান, আর দেশ -মহাদেশ,
সব সৃষ্টি স্রষ্টার জানি, আমরা বিশ্বের, বিশ্ব মোদের।
হানাহানি আর মারামারি করে, মানুষ মানুষেরে,
হৃদয় আছে ঠিকই দেহে, নাই যে দরদ অন্তরে।
সৃজিত হল কত দল উপদল, কেউ সহেনা কারো,
এক হওয়ার মন্ত্র ভুলে, অনৈক্যে খায় হাবুডুবু।
নাই সে খেয়াল, দূর করিবার ব্যবধান যতো আছে!
আমার আমি, অহমিকা আর অন্ধ সকল জনে।
কোরান কিতাব, হাদিস, ইজমা, কিয়াস জেনেছে কতো!
সবাই মিলে একই বাঁধনে, নাইকি বাঁধিবার কেহ!
কত আরাধনা চলে অবিরাম দিবস যামিনী দেখো,
পাশের বাড়ীর অধিবাসী যারা, খেতে পেরেছে কি জানো?
ঋণের চাঁপে, লজ্জা শরমে, সহসা মৃত্যু দেয়যে হানা,
কানে তুলো আর চোখে ঠুলি বাঁধে সমাজের ধনী যারা।
দেশের রাজারা ব্যস্ত সদা, নিজেদের ব্যবসা দেখো,
দেশ ধর্ম কোথায় গেল, জাতির ঐক্য এলো কি গেলো!
তা'তে কি কার, কিছু আসে যায়, জীবনের দাম নাই!
সকাল বিকাল মারছে শিশু, দূর্বল নারীরা ও মারা যায়।
কথার কথা, নামে মাত্র সবাই করে বাদ- প্রতিবাদ!
মিছিলে মিছিলে যায় হারিয়ে প্রতিশোধের অগ্ন্যোৎপাত।
নায়কি সাহস দাঁড়াতে পাশে, মাজলুম যতো বিশ্ব মাঝে,
পাথর দিয়ে যুদ্ধ করে জীবন সঁপে,শহিদী পথে।