পোস্টগুলি

স্বপ্নের আদ্যোপান্ত লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

অনন্য মহাপুরুষ (সাঃ)

  অনন্য মহাপুরুষ ( সাঃ ) ------ আরিফ শামছ্ ২০-অক্টোবর-২০২১ ঈসায়ী সাল   প্রতিটি হৃদয়ের চারিপাশ যবে ঘোর তমসায় ঘেরা , তোমার প্রেম ভালবাসা , মুগ্ধকর আন্তরীকতা ; সৃজিল আলোর ফোঁয়ারা প্রতিটি হৃদয় জুড়ে , আঁধারের সব আঁধার উপনীত হলো , নতজানু হয়ে।   অনন্য মহাপুরুষ ! তৃষিত হৃদয়ের আবে জমজম , দিকভ্রান্ত মানবজাতি খোঁজে পেল দিক দর্শন। একবিংশ শতাব্দীর এক উম্মতের মরুতৃষা আজ , তোমাকে হৃদয় ভরে দেখে নিতে দুর্নিবার অভিলাষ।   সহস্র ষড়যন্ত্রের মাঝেও সহাস্য বদনে নেয় প্রস্তুতি , সুপারিশ তোমার দিশারী হবে , এমনি কালের আকুতি। বলহীন , কমজোর ঈমানে নয় গড়া মুসলিম জাতি , অকাতরে সঁপে দিবে প্রান , আসুক বাঁধারা বিপ্লবী।   স্বর্ণ যুগের সাহস নিয়ে লড়তে চাহি রণাঙ্গণে , দ্বীনের ধ্বজা রাখতে উঁচু , লড়বো সবে প্রাণপনে। সফলতা ধরা দিবে , প্রভূ যদি রহম করে , সব কিছু যে চাই করিতে , মহান সে ' বিভুর তরে।   চায় হতে যে বিলীন তব ভালবাসার অকূল জলে , চোখ দুটো যে পাবে জ্যোতি ভালবাসা তব পেলে

বিপ্লবী (১৭)

 বিপ্লবী  (১৭) আরিফ শামছ্  ১৫/০৭/২০১৯ ঈসায়ী সাল। বিপ্লবী!  কবি হবি? বিপ্লবী কবি। বুকে রবে, অগ্নিগিরি, জমবে লাভা, বাড়বে আভা, হবে উদগীরণ; চোক্ষে রবে, অগ্নি শিখা, পুঁড়বে নিপীড়ন।  বজ্র ধমকে, পিলে চমকে, অত্যাচারী থামবে, আসবে ফিরে, বিশ্ব জুড়ে, শান্তি ধরা আনবে। নিঃশ্বাসে তোর, আসবে ভোর, অত্যাচারী বিফল, শান্তি সুখে, নিরাপদে, রাখবে ধরাতল।  চুপি চুপি, পড়ছো তুমি, যাচ্ছো ডুবি, ছাড়িয়ে সবি! কেমন কবি, আঁকছে ছবি, পড়ি ভাবি, কবি হবি! আমার মতো, অন্য কেহো, দেখবে স্বপন, হৃদয় কাঁপন, শংকা, রীতি, পূন্য প্রীতি, লিখবে চিঠি, রাখবে দিঠি। জীবন জুড়ে, সুখের চরে, সবে মিলে, হেসে খেলে, রবো বেঁচে, সিন্ধু সেঁচে। মুক্তো কুড়ে, পুষ্প করে, আপন মনে, মহান দানে। ধন্য জীবন, সফল মরণ। আবার ভাবি, কবি হবি? বিপ্লবী কবি, মুক্তিকামী, চিরবিপ্লবী। x

প্রেমের ভালবাসা

১১১।  "প্রেমের" নিদহীন বেলা যায়রে কতো, নেইকো হিসাব তার, খাবার দাবার কখন, কেবা, খাবে কোন কাল। মন মুকুরে ধ্যানের ছবি, কী যে পাগলকরা! কথা বুঝি অমীয় সুধা, নাইরে ক্ষুধা -তৃষা। দূর জানালায়, পথে পথে, খুঁজছে কী না কথার ছলে! কাজের কথা বলে বলে, কোন পাঁথারে খুঁজে চলে। আকাশ বাতাস, চাঁদ সেতারা, কোকিল বিজন বনে, মনের কথা বলছে নিতুই, নিতে প্রিয়জনে। ফিরে ফিরে, বারে বারে, পথ চলিছে শত, ভালবাসার শুনবে কথা, চাতক পাখির মত। প্রথম যেদিন দৃষ্টি পড়ে, মুক্তাখানার 'পরে; সেদিন থেকে শপথ নিলাম, দেহ-মনের জোড়ে। ভালবাসার স্বর্গ আমার, জীবন-মরণ পণে, রাখবো পুতঃপবিত্র তা' নেবো হালাল করে। ভালোবাসা! সস্তাদরে, বস্তাভরা নোংড়ামি? আবেগ যেনো লাগামহীন, হীন, নীচের নষ্টামি? কেমন করে আশা করো, ভালবাসার সুফল! শান্তিধারা আনবে বয়ে, করবে জগত উজল। দুজন হতেই বংশ নদী, ছুটবে নিশিদিন, চাও কী কভু, তারা সবাই, করতে সবি মলিন! তাই বলে যাই, চলো সবাই, সত্যিই ভালবাসি, খোদার দেয়া বিধান মানি, ধূলায় স্বর্গ রচি। ঠগ -প্রতারক, মিথ্যা প্রেমিক, কুলাংগারদের পেলে, আঁগাছাদের করবে উচ্ছেদ, সব

১০৫।হতাশাদের ছুটি

আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া ০৮/০৫/২০০৩ ঈসায়ী সাল। ১৩ টা ২০ মিনিট। কি করে বোঝাব প্রিয় কতো যে ভালবাসি, ফোটাবো প্রেমের ফুল, গুলবাগে মিলে- মিশি। ভালবাসার নদী দেখো, শুষ্ক রেখার মতো, জল নেই বুক ভরা তার, ধূসর বালি যতো। ঘন গর্জায় কি আষাঢ়ের কালোমেঘ, ঘন বর্ষায় দৃষ্টি ছড়ায় কি নির্ণিমেষ! হাজারো কথা মনে পড়ে, কাছে নেই যবে তুমি, দূরে এলে, ভাঁজে ভাঁজে, সব শুনি আর কতো ভাবি! হয়তোবা রঙ্গীন স্বপ্নে বিভোর হয়ে রাত করে যাও সারা, নিদহীন চোখে, অমানিশা রাতে, তোমায় ঘিরে বাঁচা। হারানোর ভয়, কভু ঝেঁকে বয়, শংকিত মন, আনমন রয়, আশার-অশ্ব করে ছোটাছুটি, জানিনা কবে, পাশে তব পাবে, হতাশাদের হবে ছুটি।

১০৪। ভালবাসার ফসল

আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া ২১/০২/২০০২ ঈসায়ী সাল। ১৪ টা ৪৫ মিনিট। বলিষ্ঠ স্বরে ছড়িয়ে যাবো ভালবাসি যারে, লজ্জা ভূলে বলবো আমি, নেবো আপন করে। ভালবাসার ঝর্ণা দিলাম, নিলাম তাহার তরে, লোহিতকণার মিছিল হবে, তুলতে তা'রে ঘরে। শোভা পেলো অঙ্গে যেনো, একই ফুলের রেণু, ভালবাসার রঙ মেখে নেয়, একই ধ্যানের মনু। ভাবতে কভু, পারে কিগো, তোমার আকাশ ছাড়া! ভালবাসার পাহাড় সাগর, আরো উজ্জ্বল তারা। দিবা-নিশি ভর দুপুরে, কভু মধ্যরাতে, নিদ থাকেনা চোখের ঘরে, তোমায় রাখে ঘিরে। আমার ঘুমের প্রাণযে সখি, তোমার কাছেই জানি, পায়নি তাহার নাগাল কভু, বৃথাই খুঁজে ফিরি। ইচ্ছে আমার কবেই গেলো, কেঁড়ে নিলে ঘুম, হৃদয়টারে আবাদ করে, নিও করে ঝুম। মন পাথুরে, এটেল ভূমে, আঘাত করো পলে পলে, প্রেমের চারা করলে রোপন, ভালবাসার ফসল ফলে।।

১০৩| সাধনার মানবী

প্রচন্ড লোভ আমার তোমাকে দেখার, তোমার তরে লিখে এ কবিমন খুঁজে পাই শান্তি অপার। ক্লান্ত আর বিরক্তিভরা ঢুলুঢুলু চোখে, বিষাদে তিক্ত ভাঁজ পড়া কপালে, পড় আর ভাব এ কেমন বিপদ ওরে!!! এ সবি হতাশ হৃদয়ের আঁকাবাঁকা আল্পনা, যা সত্যের স্পর্শ নাও পেতে পারে, তোমার ছাড়পত্র পেলেই হতাশার তুলি আঁকবেনা। ভালো করেই জানো, উইল করা হলো কবে, আমার হৃদয়-ভূমি তোমার করে, সে কি দেখতে পাবেনা দৃষ্টি খুলে!!! সাধনার মানবী তুমি, জান তাহা ভাল, স্বপ্ন বিলাস আমার জীবন, স্বপ্নের পুরোধা, প্রাণের স্পন্দন, বিমূর্ত প্রতীক আমার বাস্তবতার, সে কে জান? শুধুই তুমি। এ হৃদয় হাসি খুশি আজিকার, তোমার শুধু তোমার।।। আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া ২১/১১/২০০২ ঈসায়ী সাল। ২২ টা ২৫ মিনিট। ফ.বা.নি. ভাদুঘর, বি-বাড়ীয়া-৩৪০০।

১০২। শান্তির আকাশ

ভালবাসার ভিত রচনা করতে যেয়ে, এ কেমন ঝড়, জীবনে এলোরে ধেয়ে! লন্ড-ভন্ড করে নিলো সব আহ্লাদ, গুঁড়িয়ে দিল সব মোর সুখ স্বপ্ন সাধ। মোহনা দেয়নি দিশা, নিয়েছে গতি, দূর্বোধ্য দূর্গম পথ হলো নিত্য সাথী। সুনির্দিষ্ট কক্ষপথে, হলোনা পথ চলা ন্যায্য প্রাপ্য যা ছিল, তা হয়নি বলা। তবু শ্বেত মসৃণ কাগজে তুলির আঁচরে, কভু ভাঙ্গা, আধো ভাঙ্গা হাসি গোলাপী অধরে। বুঝতে চেয়েছিনু তুমি আমার, শুধুই আমার, ভালবাসার তৃষ্ণার্ত হৃদয় খোঁজে ফিরে বারবার। নীলাচল পাহাড়ের চূড়ান্ত শিখরে দাঁড়িয়ে, একাকি অবেলায় দৃষ্টি চলে সবুজের কিনারে, ফুল ফলে রুপ রসে মুগ্ধ সাজে, অপরুপ ভালবাসা; শান্তির আকাশ কী, রাঙ্গানো যায় একা! আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া বেলাঃ২৩ টা ২০ মিনিট ২০/০২/২০০৩ ঈসায়ী সাল, ভাদুঘর, সদর, বি.বাড়ীয়া -৩৪০০।

৯৯। জীবনের ডাকঘর

হতাশার মোহনায় নিরাশার মুখোমুখি, ব্যাথা আর বেদনা দেয় উঁকিঝুঁকি, হৃদয়ে শংকার অপছায়া চেঁপে বসে, হিংসুটে ডাইনী কুটি কুটি হাসে। জীবনের ডাকঘরে কতো চিঠি দেখি, হলুদ খামে কোনটা সাদা খামে মোড়ি, ভিতরে থাকে যে বেদনার তিক্ততা, কোনটার পেখমে সীমাহীন রিক্ততা। ভালবাসা, সুখ আর দিতে নব উচ্ছ্বাস, আরো দিতে পূর্ণতা  দৃপ্ত জয়োল্লাস। সাদা খাম জীবনের, বড় এক আশীর্বাদ, সুখ আর আশা যেনো, নিয়ে আসে সাধুবাদ। নীল কিইবা হলুদে, কখনো সাদা খামে, সুখ-দুঃখ একাকার, স্বপ্ন দেখাতে, জীবনের ডাকঘর দিবা-নিশি খোলা রবে, সুখ আর পূর্ণতার, চিঠি সব বিলি হবে। আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া ২৯/০১/২০০৩ ঈসায়ী সাল। ১৩ টা ৪০ মিনিট।

৯৮। জীবন বন্দনা

তোমাকে চাই নিতে  হৃদয়ের কাছাকাছি করে, আমার সাধ আহ্লাদ সব তোমাকে ঘিরে। পূর্ণতা আর শূণ্যতা, সবি তোমার দান, কি করে ভূলে যাবো; তুমি যে মহীয়ান। শুধু কি আবেগ আপ্লুত হয়ে একাকি, অসার প্রার্থনা করে, তোমাকে পাবো কি! ঘোর অমাবস্যার রাতে, পূর্ণিমার আলোর ঝলকে, স্নিগ্ধতায় পূর্ণতা পাবে কি, তনুমন নীরবে। তোমাকে ছাড়া এ জীবন মরু প্রান্তর, শ্রীহীন, জঞ্জালে পূর্ণ কালিমাখা অন্তর, তেপান্তরের মাঠে, এ কোন অভিলাষী, ঘোর বিপদের উলঙ্গ থাবার মুখোমুখি। ভালবাসার একটু পরশ, জীবন বন্দনা, করুণার সিন্ধু হতে, চাই বিন্দু করুণা! দু'জাহানে ব্যর্থ হবো, তা'ই যদি তুমি চাও, তোমার খুশিতে স্বর্গ নরক, মেনে নেবো যা' দাও। আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া ২৯/০১/২০০৩ ১৩ টা ১০ মিনিট।

৯৭। অবিরত

প্রতিটি অঞ্চল আজ হৃদয়ের উত্তেজিত, আর রঙ্গীন স্বপ্নে বিভোর, মহাস্বপ্ন তুমি পাশে রবে, জীবন পথে থাকবো সাথী হয়ে। আমার স্বপ্নটারে ভেঙ্গে দিওনা!!! এ আর্তনাদ, হৃদয়ে তোমার বাজেনা! আঘাত হেনেছো কোথা, সেকি জানো প্রিয়? হৃদয়ের গহীণ অঞ্চলে যা কাঁদে অবিরত! ঝর্ণারা কাঁদে নিঃশব্দে নয়, ছন্দে ছন্দে, পাহাড় নীরবে জানায়, গাম্ভীর্যতার সৌম্যে, নিথর পরিবেশ, কেমন গুমোট সাজে, হৃদয়ের ব্যাথাগুলো, বারবার আঘাত হানে। দেখবে কি বারেক সবি, হৃদয়ের ক্ষত চিহ্ন, লোভনীয় ভালবাসা নিরাশায় পূর্ণ। তনুমন চাহে সদা, ভালবেসে যেতে, হৃদয়ের ক্ষত দাগ, ব্যাথাগুলো লয়ে। ২৯/০১/২০০৩ ঈসায়ী সাল রাত ১২ টা ১৫ মিনিট।

জানলেনা

ছবি
হাজার বছর ধরে, যে পাটাতনে দাঁড়িয়ে, জানলেনা আজো, জানলেনা সে কে? হাজারোবার যে দ্বারে, টোকেছে বাসনার ইঙ্গিত! সে দ্বার খোলেনি, গেয়ে গেল শব্দহীন সংগীত। অব্যবহিত পূর্বে কিংবা পরে, কেঁউ ডাকল কি? সুমধুর স্বরভঙ্গিতে সম্বোধণে!ওগো সম্রাজ্ঞী! তিলোত্তমা উপহার, সব শূভ্র ফুলের মালা, সম্রাটের শাহী অশ্বের খুঁড়ের ছন্দে পড়লো বাঁধা! নাই রাজ অশ্ব, নেই শাহী ফরমান, প্রতিটি রক্তকণিকা বলে, তুমি নীল আসমান, কখনো সুনীল রঙে, স্বপ্নিল সাজ নাও, কভু তারকার স্নীগ্ধ আলোর আঁচল দাও, দিবানিশি পাষাণের মতো, নীরব যে থাকনা, আমার সুখের তরে, তোমার সকল বন্দনা। তোমার রূপের মহাসমুদ্রে, আমি যে বিভোর, মহা-ইন্দ্রজালের প্রেমময় ভূষণে, দেখি প্রতিটি ভোর। ০৮.১২.২০১০

ChatGPT 3.5

পরিচিতি

নাম: আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া লেখালেখি: আরিফ ইবনে শামছ্ পিতা: বিশিষ্ট সমাজ ও সাহিত্যসেবক, কবি ক্বারী আলহাজ্ব শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রাহঃ)।সহকারি প্রকৌশলী, বাংলাদেশ তার ও টেলিফোন (বি.টি এন্ড টি- বি.টি.সি. এল)। মাতা: মোয়াল্লিমা হালীমা সাদীয়া ভূঁইয়া। ঠিকানা: ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, ভূঁইয়া পাড়া, বাড়ী# ১২৩৪, ওয়ার্ড# ১২, গ্রাম: ভাদুঘর, পোষ্ট: ভাদুঘর-৩৪০০। থানা:সদর, জিলা: বি.বাড়ীয়া। পড়াশোনা: নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়, (৬ ষ্ঠ শ্রেনী) সদর, বি.বাড়ীয়া। ভাদুঘর মাহবুবুল হুদা পৌর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (৭ম-১০ম)।হাবলা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (রেজিষ্ট্রেশন) হতে ১৯৯৫ ঈসায়ী সালে কৃতিত্বের সাথে ১ম বিভাগে পাশ করেন।প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে বরাবরই ফার্ষ্ট বয় ছিলেন।১৯৯৭ সালে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ থেকে এইচ.এস.সি পাশ করেন।২০০১ সালে, বি.এস.এস (সন্মান-অর্থনীতি), ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ, ২০০৩ সালে, এম.এস.এস (অর্থনীতি), সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা, বি.এড. বাংলাদেশ টিচার্স ট্রেইনিং কলেজ, ঢাকা (জাতীঃবিঃ), এম.এড (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), এম বিএ -এম এই এস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-অধ্যয়নরত) পূর্বপুরুষদের পূর্বকথাঃ বৃহত্তর বিভাগ ময়মনসিংহের অন্তর্গত বেলগাঁও থানার দিলালপুরে বসবাস করতেন পাঁচ ভাই।দুই ভাই দ্বীনের কাজে বা ভ্রমনের উদ্দ্যেশ্যে দিলালপুর থেকে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া (ত্রিপুরা) জেলার সদর থানার অন্তর্গত ভাদুঘর গ্রামে আসেন।প্রাকৃতিক পরিবেশের অপূর্ব লীলানিকেতনের মোহে মোহাবিষ্ট হয়ে ভ্রাতাদ্বয় স্থায়ী বসবাসের সিদ্ধান্ত নেন ভাদুঘরে।"বংশ পরম্পরায় দ্বীন ধর্মের প্রচার প্রসার, অলি-আল্লাহদের খেদমত ও ইহসানের সুবাদে ধারণা মজবুতভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় যে, ভ্রমণে নয়, দ্বীন ধর্ম প্রচার বা ইসলামের দাওয়াত নিয়েই দুই ভাই এসেছিলেন"। কবিতা সাহিত্য সংস্কৃতির আসর (একটি গতিশীল সাহিত্যভান্ডার)। প্রাক্তন বিভাগীয় সম্পাদক, সাহিত্য সম্পাদক, মাসিক "বলিতে ব্যাকুল" পরবর্তীতে "তিতাস বার্তা"। মোবাইল: ০১৬১০০০৭৯৭০। বয়স: ৩৮ বছর। পেশা: চাকুরী। প্রকাশিত লেখা: দৈনিকভাবে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, দৈনিক প্রজাবন্ধু, মাসিক বলিতে ব্যাকুল, তিতাস বার্তা, হক্ব পয়গাম। মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "ঝরা ফুলের গন্ধ" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত (১) "শ্বাশ্বত আহ্বাণ" এবং (২) "ছন্দ নাবিক"। মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "বিজয়ের উল্লাসে" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত (১) সত্য সন্ধানী (২) বাঙালির স্বাধীনতা (৩) বিজয়ের উল্লাসে (৪) অনুশোচনা (৫) বিদ্রোহী তুমি, বিপ্লবী (৬) আজকের এই বাংলাদেশ (৭) ভাঙ্গা গড়া সংকলন ও সম্পাদনা: তাসকিন আব্দুল্লাহ "বাংলার ১০০ কবি ও কবিতা" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত আগুন জ্বালা অন্তরে | সন্মাননা পত্র প্রাপ্তি : পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতার আসর (কবিতাঃ কারবালার শিক্ষা),পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতাপাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতা ছড়া ও গানের আসর (কবিতাঃতোরা থামবি কিনা বল।) সাহিত্য জাগরণ বাংলাদেশ (কবিতাঃহৃদয় কন্দরে। কবিতাঃ কবিতা তোমার।)শখের কবিতা সাহিত্য আড্ডা (কবিতাঃ টেকসই মানবতা।কবিতাঃ বিদ্রোহী তুমি বিপ্লবী।)। বাংলাদেশ কবি সংসদ, (সিলেট বিভাগ)।বাংলাদেশ কবি সংসদ, (চট্রগ্রাম বিভাগ) হতে সাহিত্য অঙ্গনে বিশেষ অবদানকৃত স্বরুপ বিশেসন্মাননা পত্র প্রাপ্তি।বিশেষ সন্মাননাপত্র, এসো কবিতা লিখি (কবিতাঃ জাগাও তুমি জেগে ওঠো!),দিনের (২০-১১-২০১৭) সেরা কবি, বাংলাদেশ কবি পরিষদ (কবিতাঃ বাঙ্গালীর স্বাধীনতা)।আন্তর্জাতিক কবি পরিষদ (আজকের- ০৬-১২-২০১৭- সেরা কবি, কবিতাঃ "জীবন তরী"); ছায়াবীথি (সেরা পোষ্ট- কবিতা ইভেন্টে বিজয়ী- কবিতাঃ "অনাগত সন্তানের আহ্বান"।সমাজ কল্যাণ সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক সপ্তাহের (১৪-১২-২০১৭) সেরা বিজয়ী কবি, ১ম স্থান অধিকারী, (কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !)বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _১৪-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৫ম স্থান ( কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !);বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _২২-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ১১ তম স্থান ( কবিতাঃ পরোয়ানা !)প্রজন্ম সাহিত্য সভা (প্রসাস-০৬-০২-২০১৮_সপ্তাহের সেরা ০৫ এ ০৪- কবিতাঃ স্বান্তনা) নকলা উপজেলা সমাজকল্যাণ সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা ১৬-০২-২০১৮, ( কবিতা: ফাগুনের গান); কাব্য প্রেমীদের প্রচার মাধ্যম_ গল্প কবিতা ও সাহিত্যের আসর_বিশেষ সম্মাননা _২২-০২-২০১৮ (কবিতা: প্রিয় বাংলাভাষা); কাব্য কথার মেলা সাহিত্যাঙ্গন, সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: এই পৃথিবীর আর্তনাদ); সাহিত্যজগৎ (সকল সাহিত্য প্রেমিদের ঠিকানা), সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: বিপ্লবী );শেরপুর সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ২৩-০৩-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী) ; সাহিত্য সন্ধ্যা, আজকের (২৭-০৩-২০১৮) সেরা কবি, (কবিতা: বিপ্লবী) বাংলা সাহিত্য কবিতা ও গল্পের রস_৩০-০৩-২০১৮_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৪র্থ স্থান ( কবিতাঃবিপ্লবী )। সাপ্তাহিক সেরা ০৭ কবি ও কবিতায় ১ম স্থান, (কবিতা: বিপ্লবী ); সাহিত্যের জাগরণ, আন্তর্জাতিক সাহিত্য সংগঠন, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ০১-০৪-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী)।

পাথর দিয়ে যুদ্ধ

ইরাক, ইরান, তুরান, কাশ্মীর, কাতার আর সিরিয়া, সৌদি আরব, সুদান, মিশর, পুরো আফ্রোশিয়া। উপমহাদেশ, স্থান, আর দেশ -মহাদেশ, সব সৃষ্টি স্রষ্টার জানি, আমরা বিশ্বের, বিশ্ব মোদের। হানাহানি আর মারামারি করে, মানুষ মানুষেরে, হৃদয় আছে ঠিকই দেহে, নাই যে দরদ অন্তরে। সৃজিত হল কত দল উপদল, কেউ সহেনা কারো, এক হওয়ার মন্ত্র ভুলে, অনৈক্যে খায় হাবুডুবু। নাই সে খেয়াল, দূর করিবার ব্যবধান যতো আছে! আমার আমি, অহমিকা আর অন্ধ সকল জনে। কোরান কিতাব, হাদিস, ইজমা, কিয়াস জেনেছে কতো! সবাই মিলে একই বাঁধনে, নাইকি বাঁধিবার কেহ! কত আরাধনা চলে অবিরাম দিবস যামিনী দেখো, পাশের বাড়ীর অধিবাসী যারা, খেতে পেরেছে কি জানো? ঋণের চাঁপে, লজ্জা শরমে, সহসা মৃত্যু দেয়যে হানা, কানে তুলো আর চোখে ঠুলি বাঁধে সমাজের ধনী যারা। দেশের রাজারা ব্যস্ত সদা, নিজেদের ব্যবসা দেখো, দেশ ধর্ম কোথায় গেল, জাতির ঐক্য এলো কি গেলো! তা'তে কি কার, কিছু আসে যায়, জীবনের দাম নাই! সকাল বিকাল মারছে শিশু, দূর্বল নারীরা ও মারা যায়। কথার কথা, নামে মাত্র সবাই করে বাদ- প্রতিবাদ! মিছিলে মিছিলে যায় হারিয়ে প্রতিশোধের অগ্ন্যোৎপাত। নায়কি সাহস দাঁড়াতে পাশে, মাজলুম যতো বিশ্ব মাঝে, পাথর দিয়ে যুদ্ধ করে জীবন সঁপে,শহিদী পথে।

"মনের কথা সদা আমার কলম দিয়ে ঝরে, খুঁজে মোরে পাবে সবাই যখন মনে পড়ে। " --কবি শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রঃ)

MY BLOGG