পোস্টগুলি

জীবন জাগার গান লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ভাঙ্গা গড়া

৫৭।  - ভাঙ্গা গড়ার চলছে খেলা, সকাল সন্ধা সাঝে, ভাংগিতে পারে সবাই দেখো, গড়তে ক'জন জানে? সাজানো বাগান হয় তছ নছ, হারায় তাহার অর্জিত গৌরব, নামী দামী, যত বাহারী ফুল, ঝরে পড়ে, থাকেনা সৌরভ। দেশে দেশে আজ নানা বেশে চলে এ কেমন নিঠুর খেলা! মুরোদ নেই কোন মরদের, ভাঙ্গিয়া ফেলে একেলা। গড়িতে যদি নাইবা পারিস,ভাঙ্গিস কেন, কোন সে ছলে, কেন এ খেলা খেলে যাস তোরা, কাহারে তুষিবারে। মন-মন্দির হতে কাবা-মসজিদ সহ সব ভাঙ্গনে, গাইতি সাবল সব চালালি ক্ষমতা যা তোর আছে, বড় মায়া হয় আজ! ভাঙ্গিতে ভাঙ্গিতে কোন ছলে তুই কোথায় করিস আঘাত! কোন জ্বালামুখ রয়েছে উন্মুখ, তোর আঘাতে গ্রাসিবে জাত। অস্থির যদি ভাঙ্গিয়া স্থির, ভাঙ্গিবার নেশা ধরে, ভাঙ্গিয়া ফেল মন-দোর-কপাট, জেগে ওঠ্ তুই নিজে। আঁধারের যত পর্দা-বাঁধা সহসা ছিঁড়িয়া ফেলে, আলো ভরা, সব রাঙ্গা প্রভাত, সকলের উপহারে। ভাঙ্গা গড়ার খেলা খেলিবার কে দিয়াছে তোরে অধিকার, ধূলায় মিশানো, মানবতার সব মান আর সম্মান। রাগ আর হিংসা যদি, হয় তোদেরই জীবন সাথী, সেই অনলে মরবি পুঁড়ে, দেখবি দিবস যামী। দেশে দেশে গড়া সুখের রাজ্য, সাজানো সংসার, ভাঙ্গিয়া কত পুঁড়াবে মানুষ, বেঘোরে হত করিবে প্

টেকসই মানবতা

৫৫।  হীনমণ্য, দশা-দৈন্য, নির্জীব, নির্বিকার, কী হল সিংহ, শার্দুল, ধ্বজাধারী আরবার। তোমরা জাগিলে বিশ্ব জাগিবে, আছে মানবের উচ্ছ্বাস, ঐ দেখ ঐ বিরান রণে পৈষাচিক উল্লাস! কখনো জংগী, খুনী, ভ্রষ্ট, দালাল ভিনদেশী, নানা তকমা জুড়িয়া দিবে থামাতে ঝঞ্ঝা গতি। কী হবে তোর ত্রাণের বহর, সব মারিয়া সাফ! ভূমিকা, আর প্রস্তুতি নিতে, করিতে নিন্দা পাঠ! সময় ক্ষেপণে নরকের দ্বার খুলিছে জালিম বাদশাহী! পাষাণ-পাষন্ড, কাপুরুষ -নির্মম, হিংস্র পশুর কারসাজী । কি হলো তোর, খোল আঁখি খোল, খোল জিহাদের দোর, ভাংগিয়া অলস-অবস, নির্জীব প্রাণে, গতি সঞ্চারী হোক। আঘাত হানিয়া, ধ্বংস-বিধ্বংস, পাষাণের জীবন ইতি, একে একে সব জালিমের কবর রচিয়া যাব আজি। এক হাতে ধর নাংগা শমশের, অন্য হাতে রণতুর্য, তাকবীর তোল, বজ্র নিনাদে, বীর মহাবীর রণসূর্য। উড়াও নিশান কালেমা খচিত, ছুটাও রণ অশ্ব, জয় পরাজয় আল্লাহর হাতে, যুঝিব শহীদ ত্বক। হে মানব! কী হল আজ, কোথা তোর মানবতার ধ্বনি-প্রতিধ্বনি? ঐ দেখ্ , ভেসে চলে কত, নাফের জলে মানবতার জলাঞ্জলি! বাণে বাণে মৃত্যুপুরী, তুলিয়া ধর দিকে দিকে,ভালে ভালে, জালিমের পরিণতি কি হয়, হবে জানাও হারে হারে।

ক্ষান্ত কেন? পান্থ!

৫২।  পান্থশালায় পথিক কেন? পথ বাকি তোর আর কত? পথের পরে পথ চলিবে, সফল- বিফল, পথ রে শত। ক্ষান্ত কেন পান্থ আজি, মলিন বসন আঁকড়ে ধরে, পানশালাতে নেশার ঘোরে, পাবি কোথায় পথ খুঁজে! ডাকছে তোরে, হাঁকছে জোরে কোথায় জাতির কান্ডারী? বেহাল হয়ে, মাতাল হয়ে, কোন তিমিরে পথ হারালি! লাখে লাখে মারছে মানুষ, পাষন্ড আর বর্বরে, তাকিয়ে আছে, তোর পানে যে, আছিস কিসে মত্তরে। ঘর হারিয়ে, সব হারিয়ে, প্রাণটি লয়ে কোনমতে, বাঁচার আশায় পথ মাড়িয়ে, স্বাপদ-সংকুল বন পেড়িয়ে; খোলা মাঠের দূর্বাঘাসে, থামছে বাঁচার ত্রিপালে, আশার নয়ন, সব প্রয়োজন, খোঁজছে তোমায় চিত্তরে। পথ দেখাবি, পথের খোঁজে, থাকবি সদা অগ্রণী, পথ চলাতে, সাহস পাবে, সকল জনা তোর সাথী। দেখবে স্বপন, বাঁচার তরে, স্বাধীণ বেশে নিজদেশে, আর কতকাল রয়বে বসে, তোর আশাতে পথ চেয়ে! চিত্তনাশা ঘোরের নেশা, ওঠরে জেগে সব ছাড়িয়ে, হৃদ-কাঁপানো, মরন বীণার, বিষের সুর আর ঝংকারে। এফোড়-ওফোড় দে করে দে, পশুর-অশুর যত্তোরে, স্বাধীণতার স্বাদ সাথে সার , বাঁধে যেন চিত্তরে। আরিফ ইবনে শামছ্ ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, ভূঁইয়া বাড়ী, বাড়ী# ১২৩৪, ওয়ার্ড# ১২, গ্রাম: ভাদুঘর, পোষ্ট: ভাদুঘর-৩৪০০। থানা:সদর, জিল

জাগো আবার জাগো!

৪৯.  এ কোন্ ঘুমে অচেতন, জাগবেনা কি জাগবেনা! ভাই, বোন, আর শত মাজলুমার, কান্না কানে পৌঁছেনা? জালিমের দল তোর দ্বারে কই, খুঁজিস কেন হদিস, সে আশাতেই আছিস বসে! জীবন মরণ ভাবিস! কাঁদার তরে মানুষ দূরে, পশু পাখি কেউ রবেনা, পড়বি যখন বিপদ মাঝে, ছুটবিরে তুই পথ পাবিনা। পরকে আপন করে নিতে, হলি যে তুই স্বার্থপর, নিজেই নিজের ষোল আনা, পাষাণীর সব পূর্ণ কর। মানবতার দীক্ষা দিবি, মানবতাই ভূলে গেলি! এমন হলে, কেমনে চলে, বিশ্ব ধরিত্রী। বাহুডোরে শান্তি পাবে, সকল জাতি ভেদ-ভূলে, আজকে তোমার বেহাল দশা, দেখছে সবি বিশ্বরে। কোথায় তোমার, বীরের জাতি, সত্য ন্যায়ের সাহস, কোথায় গেল, মটকে ফেলার, জালিমের সব ধর। জাগো আবার জাগো সবে হায়দরী সে হাঁক ছেড়ে, পথ হারাবে, জালিম যতো, মরবে পথে প্রান্তরে। সাহস পাবে, আশার আলো, নির্যাতিত ভাই-বোনে, আবার ফিরাও পাগলা ঘোড়া, ছুটতে মুক্তি, কল্যাণে। নেইকো সময় পিছু ফেরার সামনে বার অগ্রণী, পাষাণ, জালিম, দানব-মানব, বিদায় হবে খুনি। আরিফ ইবনে শামছ্  ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, বাড়ী# ১২৩৪, ওয়ার্ড# ১২, ভাদুঘর, সদর, বি.বাড়ীয়া-৩৪০০। ০৪/০৯/২০১৭ ঈসায়ী সাল।

পাষাণের বুক ফাঁড়ি

৪৭।  বানের জলে সব হারিয়ে , নিঃস্ব হয়ে বিশ্ব মাঝে, শান্তিটুকু খুঁজি; হউক তা' আরাকানে,  নির্যাতিত জনপদে,  জালিমের রক্ত রাঙ্গা,  পাষাণের বুক ফাঁড়ি। রক্ত পিচ্ছিল, মৃত্যু পায়ে, শংকা প্রাণের সাথী, তবু শান্তিটারে খুঁজি; বাংলা, ভারত, চীনের মতো, প্রতিবেশী দেশ কে জানো, দুর্দিনে কি পেলি। জীবন মরণ সমান যেথা, শক্ত করে দাঁড়া, শান্তি আসবে নামি; কামড়ে ধর, মরণ কামড়, দন্ত, আছে, নখ ও আছে, জ্বালাও প্রাণে শক্তি।। আজি হতে মরণ বীণা, নাওতো তুলে শক্ত হাতে, দেখবে কেমনে থামে, মরবে নাকো একলা কোন, জালিম কয়টা সহ, মৃত্যু নিয়ে খেল। শান্তি সবার, শান্ত ঘরে, আনবে ফিরে, জালিম খতম করে; কাঁপন ধরাও, মৃত্যুভয়ে, পালায় যেন, ঊর্ধ্বশ্বাসে, শান্তি হবেই হবে। শুরু তোমার করতে হবে, জালিম বধে অগ্রভাগে, আসবেনা কেউ মিছে; মানুষ যারা বীরের মতো, ধরবে চেঁপে তাদের টুঁটি, ফিরিশতারা পাশে। ভয় কি তোমার, বীরের জাতি, রক্ত টগবগে, সাহস তোমার আকাশ সম, দাঁড়াও তুমি পাহাড় সম, আসবে বিজয় ঘরে। আসলো কেবা, হটলো পিছে, অস্ত্র দিল? ছল করিল? দেখার সময় কই, মারতে হবে, জালিম সবি, বিজয় নেশা, সঙ্গ-সাথী, করবো সবি জয়। আরিফ ইবনে শামছ্   ০১/০৯/২০১৭ ঈসায়

কুরবানির প্রাণখানি

৪৪।  কুরবানি দেয় কুরবানি, নয়তো কারো কুলখানি, গরু, ভেড়া, ছাগল, মহিষ, দোম্বা কিংবা উটখানি, কেমন প্রিয়, সকল জনের, ভাল করে ভাবতে শিখি, টাকার মায়া, জীবন বেলা, কেমন প্রিয় একটু ভাবি। প্রিয় কিছু দেয় উপহার, ভালবাসি যারে, হউকনা ফুলের মালা কোন, ভালবাসি তারে। কেউ দিবে তাঁর রক্ত ঢেলে, কেউ দেবে তাঁর প্রাণ, কেউবা জীবন বাজী রেখে, রাখবে প্রেমের মান। ভালবাসি কোরান-হাদীস, ভালবাসি দ্বীন, মনে প্রানে, মেনে চলে, কাটায় রাত দিন। আল্লাহ হলো প্রাণের মালিক, রাসূল হলো দৃষ্টি, তাসবীহ পড়ে, দরুদ পাঠে, তাঁহার সকল সৃষ্টি। প্রিয় হতে প্রিয়তম, কিইবা আছে বাকী? সকল প্রিয় বিষয়-আশয়, শিখি দিতে সঁপি। আল্লাহ মহান রাজী কিসে, হবেন বেজায় খুশী, সহজ-সরল পথে সদা, সকল হুকুম মানি। অনেক বছর আগে থেকে চলছে প্রাণীর কুরবানি, রেওয়াজ রীতি আগের মতোই, নাইযে তাহার প্রাণখানি। জীবনকালে কখন কী যে, প্রিয় হয়ে আসে, কাজের মেলা, অলস বেলা, সবি যেন মিছে। দু'তিন দিনের মাঝে কতো, রাখবে বেঁধে কুরবানি? গরু, ছাগল, দুম্বা, উট আর, মন পশুদের খবর কি? নয়তো শুধু পশু-প্রাণী, জীবন-যাপন সবখানি, কর্ম সকল সবার হবে, ভালবাসার কুরবানি। আরিফ ইবনে শামছ্ ২৭/০৮

৪২। বানের জলে মানবতা

  বিবেক তোমার, আমার, সবার নির্বাসনে গেল নাকি! বিশ্ব বিবেক মাতাল হয়ে, ঘুমের ঘোরে পড়লো বুঝি! বিবেক নামের শব্দখানা অভিধানের কোন্ কোনাতে, প্রাণ আছে কি নেই তা'তে আজ, খবর নিবে কোন সে' জনে। উজান দেশের বানের পানি, ছেড়ে দিবে যখন খুশি! মাতবরেরা কোথায় গেলো, কোথায় তাদের গলাবাজি। মানবতা যায়না পাওয়া, বানের জলে ভাসে, দুর্গতদের চোখের ভাষা, পড়তে নাহি জানে। মা হারালো, বোন হারালো, ভাই হারালো শেষে, পাশে থাকা কচি খোকার, হদিস নাহি মিলে। সহায় সম্বল, ভিটে মাটি, ফসল সবি জলের তলে, অশ্রুধারা শুকিয়ে গেছে , তাঁকিয়ে থাকে পাথর চোখে। কে আছো ভাই, বোন কোন এক, বাড়াবে কোমল হাত, মানবতা ডুবে গেলো, করে যাও উদ্ধার। নিজে পারো যা', আরো খোঁজে নাও মিলিয়া সকল জনে, পাড়া প্রতিবেশী, দেশ-খেশ মিলে, তাঁদের সহায় হতে।

দাওয়াত

ছবি
ছায়া ঘেরা মায়ায় ভরা নজরকারা গ্রামে; কেউ কি যাবে;শান্তি পেতে দেহ-মন জোরে? পুবের বিলে শাপলা, শালুক,ছবির মত নদী; চলছে বয়ে নিরবধি প্রানের তিতাস নদী। বুকের উপর ট্রেন চলে ভাই সকাল সন্ধ্যা রাতে; ঢাকা থেকে সিলেট কিংবা ফেনী চট্রগ্রামে; নীরবতার মান ভাঙ্গিয়া বাজায় খুশির সুর; মায়ের মতো গ্রামটি যেন আবেগে-আপ্লুত। কুরুলিয়ার খালটি পাবে গ্রামের উত্তরে; মিষ্টি আলুর নৌকা কভু বাঁধা সারে সারে। পীচঢালা সে রাজপথ; মাথার উপর দিয়ে, দিবা-নিশি চলছে বাহন,যাত্রী বহন করে । ঘুমিয়ে আছে পীর-আওলিয়া পরম সোহাগে, দ্বীনের দাঈ ব্যস্ত সদা সবার সেবার তরে। পুণ্যকাজে ত্রস্ত পদে কেউ চলে ভাই মসজিদে; মাদ্রাসাতে কোরান-কিতাব পড়ছে দলে-দলে। বাহাদুরের ঘর বলে কেউ; কেউবা ভাদুঘর, পুবের কালে গ্রামের মাঝে ছিল দুটি গর; গর থেকে হোক; আর ঘর থেকে হউক নামটি ভাদুঘর; রয়লো দাওয়াত সবার তরে; সারা জনম ভর । ২৭.০৯.২০১৫ রাত ০৮ টা ৩০ আরিফ ইবনে শামছ আশা টাওয়ার, শ্যামলী, ঢাকা।  

নতুন করে গড়ি

ছবি
নেতা মেনে যার কাছে ভাই সব কর সমর্পণ; সরলতার সুযোগ নিয়ে,সব করে সে ভোজন। যাদের কাছে আশার আলো,তারা করে ভান, দিবালোকে ঘুমায় তারা; বাড়ে তাদের মান। কষ্টে আছি, কষ্টে থাক, কার কি আসে যায়? তোমার আমার রক্ত চুষে গভীর ঘুমে যায়। জমি জিরাত যাইবা আছে, রাখবেনা তা’ বাকী! ঘুরে-ফিরে যায় দেখিয়ে শুভংকরের ফাঁকি। পোষাক দেখে জানবে নাক তাহার চরিত্র; কথার ফাঁকে বোঝতে হবে কেমন সে পবিত্র! কথা কাজের মারের প্যাঁচে জানবে কি কি চায়? তোমার আমার ভালো তারা কভু নাহি চায়! “বদলে দেবো” সমাজটাকে শপথ করো যদি, থর-থর করে উঠবে কেঁপে,তাদের নরম গদি; পাহাড় সম সাহস দেখে, মরবে জালেম ভয়ে; তোমার আঘাত রুখতে তাদের সাধ্য নাহি রবে। তোমার তুমি নয়তো একা রাখবে মনে সদা, সবার সাহস শক্তি পাবে,রবে প্রাণের দোয়া। সবাই মিলে সমাজটাকে নতুন করে গড়ি, শাসণ-শোষণ হোক অবসান;নিজের মতো থাকি। আরিফ ইবনে শামছ সন্ধ্যা ০৬ টা ৩০ ২৮.০৯.২০১৫ আশা টাওয়ার,শ্যামলী, ঢাকা।

ChatGPT 3.5

পরিচিতি

নাম: আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া লেখালেখি: আরিফ ইবনে শামছ্ পিতা: বিশিষ্ট সমাজ ও সাহিত্যসেবক, কবি ক্বারী আলহাজ্ব শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রাহঃ)।সহকারি প্রকৌশলী, বাংলাদেশ তার ও টেলিফোন (বি.টি এন্ড টি- বি.টি.সি. এল)। মাতা: মোয়াল্লিমা হালীমা সাদীয়া ভূঁইয়া। ঠিকানা: ফখরে বাঙ্গাল নিবাস, ভূঁইয়া পাড়া, বাড়ী# ১২৩৪, ওয়ার্ড# ১২, গ্রাম: ভাদুঘর, পোষ্ট: ভাদুঘর-৩৪০০। থানা:সদর, জিলা: বি.বাড়ীয়া। পড়াশোনা: নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়, (৬ ষ্ঠ শ্রেনী) সদর, বি.বাড়ীয়া। ভাদুঘর মাহবুবুল হুদা পৌর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (৭ম-১০ম)।হাবলা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (রেজিষ্ট্রেশন) হতে ১৯৯৫ ঈসায়ী সালে কৃতিত্বের সাথে ১ম বিভাগে পাশ করেন।প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে বরাবরই ফার্ষ্ট বয় ছিলেন।১৯৯৭ সালে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ থেকে এইচ.এস.সি পাশ করেন।২০০১ সালে, বি.এস.এস (সন্মান-অর্থনীতি), ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সরকারি কলেজ, ২০০৩ সালে, এম.এস.এস (অর্থনীতি), সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা, বি.এড. বাংলাদেশ টিচার্স ট্রেইনিং কলেজ, ঢাকা (জাতীঃবিঃ), এম.এড (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), এম বিএ -এম এই এস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-অধ্যয়নরত) পূর্বপুরুষদের পূর্বকথাঃ বৃহত্তর বিভাগ ময়মনসিংহের অন্তর্গত বেলগাঁও থানার দিলালপুরে বসবাস করতেন পাঁচ ভাই।দুই ভাই দ্বীনের কাজে বা ভ্রমনের উদ্দ্যেশ্যে দিলালপুর থেকে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া (ত্রিপুরা) জেলার সদর থানার অন্তর্গত ভাদুঘর গ্রামে আসেন।প্রাকৃতিক পরিবেশের অপূর্ব লীলানিকেতনের মোহে মোহাবিষ্ট হয়ে ভ্রাতাদ্বয় স্থায়ী বসবাসের সিদ্ধান্ত নেন ভাদুঘরে।"বংশ পরম্পরায় দ্বীন ধর্মের প্রচার প্রসার, অলি-আল্লাহদের খেদমত ও ইহসানের সুবাদে ধারণা মজবুতভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় যে, ভ্রমণে নয়, দ্বীন ধর্ম প্রচার বা ইসলামের দাওয়াত নিয়েই দুই ভাই এসেছিলেন"। কবিতা সাহিত্য সংস্কৃতির আসর (একটি গতিশীল সাহিত্যভান্ডার)। প্রাক্তন বিভাগীয় সম্পাদক, সাহিত্য সম্পাদক, মাসিক "বলিতে ব্যাকুল" পরবর্তীতে "তিতাস বার্তা"। মোবাইল: ০১৬১০০০৭৯৭০। বয়স: ৩৮ বছর। পেশা: চাকুরী। প্রকাশিত লেখা: দৈনিকভাবে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, দৈনিক প্রজাবন্ধু, মাসিক বলিতে ব্যাকুল, তিতাস বার্তা, হক্ব পয়গাম। মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "ঝরা ফুলের গন্ধ" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত (১) "শ্বাশ্বত আহ্বাণ" এবং (২) "ছন্দ নাবিক"। মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শেখ সম্পাদিত "বিজয়ের উল্লাসে" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত (১) সত্য সন্ধানী (২) বাঙালির স্বাধীনতা (৩) বিজয়ের উল্লাসে (৪) অনুশোচনা (৫) বিদ্রোহী তুমি, বিপ্লবী (৬) আজকের এই বাংলাদেশ (৭) ভাঙ্গা গড়া সংকলন ও সম্পাদনা: তাসকিন আব্দুল্লাহ "বাংলার ১০০ কবি ও কবিতা" যৌথ কাব্য গ্রন্থে প্রকাশিত আগুন জ্বালা অন্তরে | সন্মাননা পত্র প্রাপ্তি : পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতার আসর (কবিতাঃ কারবালার শিক্ষা),পাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতাপাক্ষিক সেরা কবি, আধুনিক বাংলা কবিতা ছড়া ও গানের আসর (কবিতাঃতোরা থামবি কিনা বল।) সাহিত্য জাগরণ বাংলাদেশ (কবিতাঃহৃদয় কন্দরে। কবিতাঃ কবিতা তোমার।)শখের কবিতা সাহিত্য আড্ডা (কবিতাঃ টেকসই মানবতা।কবিতাঃ বিদ্রোহী তুমি বিপ্লবী।)। বাংলাদেশ কবি সংসদ, (সিলেট বিভাগ)।বাংলাদেশ কবি সংসদ, (চট্রগ্রাম বিভাগ) হতে সাহিত্য অঙ্গনে বিশেষ অবদানকৃত স্বরুপ বিশেসন্মাননা পত্র প্রাপ্তি।বিশেষ সন্মাননাপত্র, এসো কবিতা লিখি (কবিতাঃ জাগাও তুমি জেগে ওঠো!),দিনের (২০-১১-২০১৭) সেরা কবি, বাংলাদেশ কবি পরিষদ (কবিতাঃ বাঙ্গালীর স্বাধীনতা)।আন্তর্জাতিক কবি পরিষদ (আজকের- ০৬-১২-২০১৭- সেরা কবি, কবিতাঃ "জীবন তরী"); ছায়াবীথি (সেরা পোষ্ট- কবিতা ইভেন্টে বিজয়ী- কবিতাঃ "অনাগত সন্তানের আহ্বান"।সমাজ কল্যাণ সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক সপ্তাহের (১৪-১২-২০১৭) সেরা বিজয়ী কবি, ১ম স্থান অধিকারী, (কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !)বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _১৪-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৫ম স্থান ( কবিতাঃ আসলে পতন, খবরদার !);বাংলা সাহিত্য (কবিতা ও গল্পের রস _২২-১২-২০১৭_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ১১ তম স্থান ( কবিতাঃ পরোয়ানা !)প্রজন্ম সাহিত্য সভা (প্রসাস-০৬-০২-২০১৮_সপ্তাহের সেরা ০৫ এ ০৪- কবিতাঃ স্বান্তনা) নকলা উপজেলা সমাজকল্যাণ সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা ১৬-০২-২০১৮, ( কবিতা: ফাগুনের গান); কাব্য প্রেমীদের প্রচার মাধ্যম_ গল্প কবিতা ও সাহিত্যের আসর_বিশেষ সম্মাননা _২২-০২-২০১৮ (কবিতা: প্রিয় বাংলাভাষা); কাব্য কথার মেলা সাহিত্যাঙ্গন, সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: এই পৃথিবীর আর্তনাদ); সাহিত্যজগৎ (সকল সাহিত্য প্রেমিদের ঠিকানা), সাপ্তাহিক সেরা ০৫ (কবিতা: বিপ্লবী );শেরপুর সাহিত্য পরিষদ, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ২৩-০৩-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী) ; সাহিত্য সন্ধ্যা, আজকের (২৭-০৩-২০১৮) সেরা কবি, (কবিতা: বিপ্লবী) বাংলা সাহিত্য কবিতা ও গল্পের রস_৩০-০৩-২০১৮_সাপ্তাহিক সেরা ২৫ এ ৪র্থ স্থান ( কবিতাঃবিপ্লবী )। সাপ্তাহিক সেরা ০৭ কবি ও কবিতায় ১ম স্থান, (কবিতা: বিপ্লবী ); সাহিত্যের জাগরণ, আন্তর্জাতিক সাহিত্য সংগঠন, সাপ্তাহিক সম্মাননা, ০১-০৪-২০১৮ (কবিতা: বিপ্লবী)।

পাথর দিয়ে যুদ্ধ

ইরাক, ইরান, তুরান, কাশ্মীর, কাতার আর সিরিয়া, সৌদি আরব, সুদান, মিশর, পুরো আফ্রোশিয়া। উপমহাদেশ, স্থান, আর দেশ -মহাদেশ, সব সৃষ্টি স্রষ্টার জানি, আমরা বিশ্বের, বিশ্ব মোদের। হানাহানি আর মারামারি করে, মানুষ মানুষেরে, হৃদয় আছে ঠিকই দেহে, নাই যে দরদ অন্তরে। সৃজিত হল কত দল উপদল, কেউ সহেনা কারো, এক হওয়ার মন্ত্র ভুলে, অনৈক্যে খায় হাবুডুবু। নাই সে খেয়াল, দূর করিবার ব্যবধান যতো আছে! আমার আমি, অহমিকা আর অন্ধ সকল জনে। কোরান কিতাব, হাদিস, ইজমা, কিয়াস জেনেছে কতো! সবাই মিলে একই বাঁধনে, নাইকি বাঁধিবার কেহ! কত আরাধনা চলে অবিরাম দিবস যামিনী দেখো, পাশের বাড়ীর অধিবাসী যারা, খেতে পেরেছে কি জানো? ঋণের চাঁপে, লজ্জা শরমে, সহসা মৃত্যু দেয়যে হানা, কানে তুলো আর চোখে ঠুলি বাঁধে সমাজের ধনী যারা। দেশের রাজারা ব্যস্ত সদা, নিজেদের ব্যবসা দেখো, দেশ ধর্ম কোথায় গেল, জাতির ঐক্য এলো কি গেলো! তা'তে কি কার, কিছু আসে যায়, জীবনের দাম নাই! সকাল বিকাল মারছে শিশু, দূর্বল নারীরা ও মারা যায়। কথার কথা, নামে মাত্র সবাই করে বাদ- প্রতিবাদ! মিছিলে মিছিলে যায় হারিয়ে প্রতিশোধের অগ্ন্যোৎপাত। নায়কি সাহস দাঁড়াতে পাশে, মাজলুম যতো বিশ্ব মাঝে, পাথর দিয়ে যুদ্ধ করে জীবন সঁপে,শহিদী পথে।

"মনের কথা সদা আমার কলম দিয়ে ঝরে, খুঁজে মোরে পাবে সবাই যখন মনে পড়ে। " --কবি শামছুল ইসলাম ভূঁইয়া (রঃ)

MY BLOGG